দেশের চলচ্চিত্র শিল্পের ইকোসিস্টেম নিয়ে গবেষণার এক নতুন উদ্যোগ নিয়েছে ব্রিটিশ কাউন্সিল

ন্যায়সঙ্গত ও টেকসই উন্নয়নে সিনেমার সম্ভাবনা অনুসন্ধান এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য

[ঢাকা, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫] আগামী ডিসেম্বরে দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে প্রথমবারের মতো একটি ম্যাপিং রিপোর্ট (মানচিত্রায়ণ প্রতিবেদন) প্রকাশ করতে যাচ্ছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। ব্রিটিশ কাউন্সিলের তত্ত্বাবধানে এ গবেষণা বাস্তবায়ন করছে ঢাকা ডকল্যাব। গবেষণা প্রতিবেদনে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের কাঠামো ও সম্ভাবনাকে কেন্দ্র করে একটি বিস্তৃত রোডম্যাপ প্রদান করা হবে; যা চলচ্চিত্র খাতের নীতিমালা, এ সংক্রান্ত বিনিয়োগ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনে প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দেয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। চূড়ান্ত রিপোর্টে জাতীয় পর্যায়ে একটি ম্যাপিং (মানচিত্রায়ণ), নীতি-পর্যালোচনা ও অংশীজনদের জন্য করণীয় বিভিন্ন সুপারিশ থাকবে।

ব্রিটিশ কাউন্সিল গবেষণা উদ্যোগটি এ বছর ফেব্রুয়ারি মাসে একটি উন্মুক্ত আহ্বানের মাধ্যমে শুরু করে। এর উদ্দেশ্য মূলত বাংলাদেশের চলচ্চিত্র খাত সম্পর্কে নতুন বোঝাপড়া তৈরির মাধ্যমে দেশের চলচ্চিত্র শিল্পের ইকোসিস্টেমের ম্যাপিং করা। চলচ্চিত্র শিল্পের পূর্ণাঙ্গ চিত্র পেতে প্রধান গবেষক ড. ইমরান ফিরদাউসের নেতৃত্বে ঢাকা ডকল্যাবের গবেষক দলটি প্রযোজক, স্বাধীন ধারার চলচ্চিত্র নির্মাতা, সিনেমা হল মালিক থেকে শুরু করে শিক্ষার্থী সহ দেশের বিভিন্ন চলচিত্র পেশাজীবীদের নিয়ে দেশব্যাপী বিস্তৃত জরিপ পরিচালনা করে ও তাদের পরামর্শ গ্রহণ করে। বর্তমানে এই গবেষণা দলটি বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্প সংক্রান্ত বিদ্যমান নানা নীতিমালা পর্যালোচনা করছে। চূড়ান্ত রিপোর্টে একটি বিস্তারিত ইকোসিস্টেম মানচিত্র, নীতি-পর্যালোচনা এবং অংশীজনদের জন্য করণীয় বিভিন্ন সুপারিশ থাকবে। আগামী ডিসেম্বরে একটি আনুষ্ঠানিক আয়োজনের মাধ্যমে এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করা হবে; সেই সাথে এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত  চলচ্চিত্র নির্মাতা, নীতি-নির্ধারক এবং বিনিয়োগকারীদের  অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হবে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।  গবেষণা কার্যক্রমটি ব্রিটিশ কাউন্সিলের ক্রিয়েটিভ ইকোনমি তথা সৃজনশীল অর্থনীতিতে অন্তর্ভুক্তিমূলক, নৈতিক এবং জলবায়ু-সচেতন উদ্যোগ নিশ্চিত করতে যে বৃহত্তর প্রতিশ্রুতি এবং আগ্রহ রয়েছে; তারই একটি অংশ।

উদ্যোগটির প্রেক্ষাপট ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের ডেপুটি ডিরেক্টর মারিয়া রেহমান বলেন, ’বাংলাদেশের চলচ্চিত্র খাত সংক্রান্ত নীতি পর্যালোচনার মাধ্যমে কীভাবে এ খাতের পূর্ণ সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো যেতে পারে সে লক্ষ্যে কৃত এই গবেষণাটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে সাংস্কৃতিক সম্পর্ক সুসংহত  করা  ও বিভিন্ন সৃজনশীল খাতে অংশীদারিত্ব বৃদ্ধির যে লক্ষ্য নিয়ে বৃটিশ কাউন্সিল কাজ করে যাচ্ছে, এ গবেষণাটি সে প্রচেষ্টারই প্রতিফলন। পাশাপাশি, এ উদ্যোগ অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনে সৃজনশীল শিল্পের অবদানকে যথাযথ স্বীকৃতি প্রদান করবে। দক্ষিণ এশিয়ার সৃজনশীলতাকে ঘিরে যেহেতু বর্তমানে বৈশ্বিক আগ্রহ বাড়ছে,  তাই এই গবেষণাটি নীতি-নির্ধারকদের হাতে একটি সুস্পষ্ট রূপরেখা তুলে দিবে, যা বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পকে সাংস্কৃতিক বিকাশের পাশাপাশি টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সহযোগী খাত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে সহায়তা করবে।’

ঢাকা ডকল্যাবের পরিচালক তারেক আহমেদ এই গবেষণার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে বলেন, ’বাংলাদেশের চলচ্চিত্র বর্তমানে একটি পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, ফলে এই গবেষণাকর্মটি অত্যন্ত সময়োপযোগী একটি উদ্যোগ বলে আমি মনে করি। আমরা আশা করছি, এই ম্যাপিং বিস্তৃত আকারের হবে, যা স্মার্ট নীতি গ্রহণ এবং উদ্দেশ্যমূলক বিনিয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় এবং প্রমাণভিত্তিক তথ্য সরবরাহ করবে। এটি টেকসইভিত্তিক  উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, যার মাধ্যমে এই শিল্পক্ষেত্রের সংশ্লিষ্ট সকল পেশাজীবী উপকৃত হবে।’

প্রধান গবেষক ড. ইমরান ফিরদাউস গবেষণা ফলাফলের ব্যাপ্তি নিয়ে বলেছেন,  ‘পুরো বাংলাদেশ জুড়েই চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে আমরা বিপুল পরিমাণ প্রতিভা, উচ্চাকাংক্ষা ও সম্ভাবনা খুঁজে পেয়েছি।  এই ক্ষেত্রটির বর্তমান পরিস্থিতির বিশদ বর্ণনা ছাড়াও এই গবেষণা মূলত ব্যবহারিক ও প্রমাণভিত্তিক পদক্ষেপ তুলে ধরবে, যা চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং নীতি-নির্ধারকদের সৃজনশীল ও আর্থিক সাফল্য অর্জনে সহায়তা করবে। এছাড়াও, বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যে, এই গবেষণা চলচ্চিত্র শিল্পে লৈঙ্গিক সমতা  এবং খাতটির টেকসই উন্নয়ন সম্পর্কিত বিষয়গুলোকেও গুরুত্বসহকারে বিবেচনায় নিয়েছে।”

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» হাসিনা আত্মসমর্পণ করলে আ.লীগের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হতে পারে : মঞ্জু

» স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

» নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

» পরিত্যাক্ত অবস্থায় ৪০৫ রাউন্ড গুলিসহ ২ টি এয়ারগান উদ্ধার

» দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

» বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ৭ পেশা

» ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপি নেতাদের সাক্ষাৎ

» চিন্তার বৈচিত্র্যে বাধা দিলে ফ্যাসিবাদই ফিরে আসবে: মাহফুজ আলম

» শীর্ষ ছিনতাইকারী চোরা রুবেল গ্রেফতার

» শীতের সবজি দিয়ে পাকোড়া তৈরির রেসিপি

 

সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,

ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,

নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন: ই-মেইল : [email protected],

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

দেশের চলচ্চিত্র শিল্পের ইকোসিস্টেম নিয়ে গবেষণার এক নতুন উদ্যোগ নিয়েছে ব্রিটিশ কাউন্সিল

ন্যায়সঙ্গত ও টেকসই উন্নয়নে সিনেমার সম্ভাবনা অনুসন্ধান এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য

[ঢাকা, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫] আগামী ডিসেম্বরে দেশের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে প্রথমবারের মতো একটি ম্যাপিং রিপোর্ট (মানচিত্রায়ণ প্রতিবেদন) প্রকাশ করতে যাচ্ছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। ব্রিটিশ কাউন্সিলের তত্ত্বাবধানে এ গবেষণা বাস্তবায়ন করছে ঢাকা ডকল্যাব। গবেষণা প্রতিবেদনে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের কাঠামো ও সম্ভাবনাকে কেন্দ্র করে একটি বিস্তৃত রোডম্যাপ প্রদান করা হবে; যা চলচ্চিত্র খাতের নীতিমালা, এ সংক্রান্ত বিনিয়োগ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনে প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দেয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। চূড়ান্ত রিপোর্টে জাতীয় পর্যায়ে একটি ম্যাপিং (মানচিত্রায়ণ), নীতি-পর্যালোচনা ও অংশীজনদের জন্য করণীয় বিভিন্ন সুপারিশ থাকবে।

ব্রিটিশ কাউন্সিল গবেষণা উদ্যোগটি এ বছর ফেব্রুয়ারি মাসে একটি উন্মুক্ত আহ্বানের মাধ্যমে শুরু করে। এর উদ্দেশ্য মূলত বাংলাদেশের চলচ্চিত্র খাত সম্পর্কে নতুন বোঝাপড়া তৈরির মাধ্যমে দেশের চলচ্চিত্র শিল্পের ইকোসিস্টেমের ম্যাপিং করা। চলচ্চিত্র শিল্পের পূর্ণাঙ্গ চিত্র পেতে প্রধান গবেষক ড. ইমরান ফিরদাউসের নেতৃত্বে ঢাকা ডকল্যাবের গবেষক দলটি প্রযোজক, স্বাধীন ধারার চলচ্চিত্র নির্মাতা, সিনেমা হল মালিক থেকে শুরু করে শিক্ষার্থী সহ দেশের বিভিন্ন চলচিত্র পেশাজীবীদের নিয়ে দেশব্যাপী বিস্তৃত জরিপ পরিচালনা করে ও তাদের পরামর্শ গ্রহণ করে। বর্তমানে এই গবেষণা দলটি বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্প সংক্রান্ত বিদ্যমান নানা নীতিমালা পর্যালোচনা করছে। চূড়ান্ত রিপোর্টে একটি বিস্তারিত ইকোসিস্টেম মানচিত্র, নীতি-পর্যালোচনা এবং অংশীজনদের জন্য করণীয় বিভিন্ন সুপারিশ থাকবে। আগামী ডিসেম্বরে একটি আনুষ্ঠানিক আয়োজনের মাধ্যমে এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করা হবে; সেই সাথে এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত  চলচ্চিত্র নির্মাতা, নীতি-নির্ধারক এবং বিনিয়োগকারীদের  অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হবে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।  গবেষণা কার্যক্রমটি ব্রিটিশ কাউন্সিলের ক্রিয়েটিভ ইকোনমি তথা সৃজনশীল অর্থনীতিতে অন্তর্ভুক্তিমূলক, নৈতিক এবং জলবায়ু-সচেতন উদ্যোগ নিশ্চিত করতে যে বৃহত্তর প্রতিশ্রুতি এবং আগ্রহ রয়েছে; তারই একটি অংশ।

উদ্যোগটির প্রেক্ষাপট ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের ডেপুটি ডিরেক্টর মারিয়া রেহমান বলেন, ’বাংলাদেশের চলচ্চিত্র খাত সংক্রান্ত নীতি পর্যালোচনার মাধ্যমে কীভাবে এ খাতের পূর্ণ সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো যেতে পারে সে লক্ষ্যে কৃত এই গবেষণাটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে সাংস্কৃতিক সম্পর্ক সুসংহত  করা  ও বিভিন্ন সৃজনশীল খাতে অংশীদারিত্ব বৃদ্ধির যে লক্ষ্য নিয়ে বৃটিশ কাউন্সিল কাজ করে যাচ্ছে, এ গবেষণাটি সে প্রচেষ্টারই প্রতিফলন। পাশাপাশি, এ উদ্যোগ অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনে সৃজনশীল শিল্পের অবদানকে যথাযথ স্বীকৃতি প্রদান করবে। দক্ষিণ এশিয়ার সৃজনশীলতাকে ঘিরে যেহেতু বর্তমানে বৈশ্বিক আগ্রহ বাড়ছে,  তাই এই গবেষণাটি নীতি-নির্ধারকদের হাতে একটি সুস্পষ্ট রূপরেখা তুলে দিবে, যা বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পকে সাংস্কৃতিক বিকাশের পাশাপাশি টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সহযোগী খাত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে সহায়তা করবে।’

ঢাকা ডকল্যাবের পরিচালক তারেক আহমেদ এই গবেষণার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে বলেন, ’বাংলাদেশের চলচ্চিত্র বর্তমানে একটি পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, ফলে এই গবেষণাকর্মটি অত্যন্ত সময়োপযোগী একটি উদ্যোগ বলে আমি মনে করি। আমরা আশা করছি, এই ম্যাপিং বিস্তৃত আকারের হবে, যা স্মার্ট নীতি গ্রহণ এবং উদ্দেশ্যমূলক বিনিয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় এবং প্রমাণভিত্তিক তথ্য সরবরাহ করবে। এটি টেকসইভিত্তিক  উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, যার মাধ্যমে এই শিল্পক্ষেত্রের সংশ্লিষ্ট সকল পেশাজীবী উপকৃত হবে।’

প্রধান গবেষক ড. ইমরান ফিরদাউস গবেষণা ফলাফলের ব্যাপ্তি নিয়ে বলেছেন,  ‘পুরো বাংলাদেশ জুড়েই চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে আমরা বিপুল পরিমাণ প্রতিভা, উচ্চাকাংক্ষা ও সম্ভাবনা খুঁজে পেয়েছি।  এই ক্ষেত্রটির বর্তমান পরিস্থিতির বিশদ বর্ণনা ছাড়াও এই গবেষণা মূলত ব্যবহারিক ও প্রমাণভিত্তিক পদক্ষেপ তুলে ধরবে, যা চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং নীতি-নির্ধারকদের সৃজনশীল ও আর্থিক সাফল্য অর্জনে সহায়তা করবে। এছাড়াও, বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যে, এই গবেষণা চলচ্চিত্র শিল্পে লৈঙ্গিক সমতা  এবং খাতটির টেকসই উন্নয়ন সম্পর্কিত বিষয়গুলোকেও গুরুত্বসহকারে বিবেচনায় নিয়েছে।”

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



 

সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,

ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,

নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন: ই-মেইল : [email protected],

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com