সনদে স্বাক্ষরের দিনও জুলাই যোদ্ধাদের রাস্তায় নামা লজ্জ্বাকর: জামায়াত আমির

ছবি সংগৃহীত

 

অনলাইন ডেস্ক :  সনদে স্বাক্ষরের দিনও আহত জুলাই যোদ্ধাদের রাস্তায় নামতে হচ্ছে-এটা জাতির জন্য লজ্জ্বাস্কর বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

 

শুক্রবার বিকেলে মিরপুরের সেনপাড়া পর্বতা ঈদগাহ মাঠ প্রাঙ্গণে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের (মিরপুর-কাফরুল) অঞ্চলের ঢাকা-১৫ আসনের উদ্যোগে শ্রমিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

 

জামায়াত আমির বলেন, আমরা বারবার দাবি করেছি-আহত ও পঙ্গু জুলাই যোদ্ধাদের সংবিধানে স্বীকৃতি দিন। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হয়েছে বলেই তারা সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় অবস্থান নিয়েছিল। শুনেছি সরকার বিষয়টিকে গুরুত্ব সহকারে নিয়েছে। এরমধ্যে অসুন্দর কিছু হয়ে থাকলে আমি ব্যথিত, দু:খিত, লজ্জ্বিত।

 

তিনি বলেন, যারা জালিমের হাতে মার খেয়েছে, আজকে অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে যদি মারা খায়-এ লজ্জ্বা আমরা কোথায় রাখবো? আমরা সরকারকে বলবো-দয়া করে নিজের দায়িত্বের প্রতি সুবিচার করুন। আমরা তাদের রাস্তায় দেখতে চাই না। আরো অনেকে দাবি দাওয়া নিয়ে নেমেছেন। অনেকের দাবি আর জুলাই যোদ্ধাদের দাবি এক নয়। এটাকে ভিন্ন মর্যাদার চোখে অবশ্যই দেখতে হবে।

 

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, বিগত জুলাই বিপ্লবের আগে দেশ ফ্যাসিবাদের কবলে ছিল। তাদের হাতে কেউ নিরাপদ ছিল না। দেশকে নিরাপদ ও ফ্যাসিবাদের কবল থেকে রক্ষায় আপামর জনগণ রাস্তায় নেমে ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনাকে পালাতে বাধ্য করেছিল। এ কাজ এমনিতেই হয়নি। প্রচুর মানুষকে জীবন দিতে হয়েছে। জালিমের হাতে নিহতদের শহীদ হিসেবে কবুলের জন্য দোয়া করেন তিনি। যারা আহত হয়েছেন, পঙ্গু হয়েছেন, জুলাই সনদ স্বাক্ষরের দিনও তাদের রাস্তায় নামতে হচ্ছে-এটা জাতির জন্য লজ্বাস্কর।

 

তিনি বলেন, যে সমাজে সর্বাঙ্গে ব্যাথা, আপনি মলম লাগাবেন কোথায়? দুর্নীতিতে এ সমাজ পুরোপুরি ছেয়ে আছে। আগে ফ্যাসিবাদের সময় দুর্নীতি হয়েছে। এখন আরো বিপুল শক্তিতে দুর্নীতি হচ্ছে। কোনো মানুষের শান্তি নেই, নিরাপত্তা নেই, ইজ্জত নেই। প্রতিদিন চাঁদাবাজি-এটাসেটা কেন্দ্র করে অহরহ মব হচ্ছে, দুর্ঘটনা ঘটছে। এরতো সমাপ্তি অবশ্যই হতে হবে। কে করবে এই সমাপ্তি? যারা নিজেরা ধৈর্য ধরে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিচ্ছে। যারা দেশের মানুষকে নিয়ে আগামীর একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখে, তারাই কেবল পারবে এই যন্ত্রণা থেকে জাতিকে মুক্ত করতে।

 

জামায়াত আমির বলেন, আমরা একটি নিপীড়িত সংগঠন। আমাদের সঙ্গে যে আচরণ করা হয়েছে, এই পাক-ভারত উপমহাদেশে কারো সঙ্গে সেই আচরণ করা হয়নি। বাংলাদেশের ইতিহাসে কারোর সঙ্গে সেই আচরণ করা হয়নি। একে একে ১১ জন শীর্ষনেতা সহ হাজারো নেতাকর্মী হত্যা করা হয়েছে। হাজার হাজার মানুষকে আহত ও পঙ্গু করা হয়েছে। জুলাই বিপ্লবের পর আমরা বলেছি, আমরা কারো প্রতি প্রতিশোধ নেব না। তবে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার আদালতের আশ্রয় নিলে আমরা ন্যায়বিচারের জন্য সর্বাত্মক সহযোগিতা করবো। কিন্তু কিছু মিডিয়ায় আমার এই বক্তব্য উল্টোকরে বলেছে, আমি নাকি আওয়ামীলীগকে ক্ষমা করে দিয়েছি। অথচ আমি আওয়ামীলীগের নামই মুখে নেইনি।

 

তিনি বলেন, আমরা সব যন্ত্রণা থেকে সমাজকে মুক্তির জন্য লড়াই করছি। আমরা সমাজে যারা সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, অপকর্মে লিপ্ত, তাদেরকে সাধারণ বার্তা দিতে চাই-এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে লড়াই আমরা শুরু করেছি, এগুলো খতম না করে আমরা বিশ্রাম নেব না। মাঝপথে থামার প্রশ্নই আসে না। আমাদের লড়াই অব্যাহত থাকবে। সেই লড়াইয়ে শ্রমিকদের অংশগ্রহণের আহ্বান জানান তিনি। আমি আপনাদের সামনে থাকবো ইনশাআল্লাহ। মানুষের মুক্তির জন্য আল্লাহর ওপর ভরসা করে লড়াই চালিয়ে যাবো। আসুন, একটি শান্তির মিরপুর-কাফরুল গড়ার জন্য নতুন করে শপথ নিই। দাঁড়িপাল্লা ইনসাফের প্রতীক। এই ন্যায়নিষ্ঠ প্রতীকের সঙ্গে যেন বিশ্বাসঘাতকতা না করি। এর মর্যাদা যেন রক্ষা করতে পারি। সোনার বাংলাদেশ, নতুন বাংলাদেশ, স্বপ্নের বাংলাদেশ, শহীদদের বাংলাদেশ, জুলাই যোদ্ধাদের বাংলাদেশ, ১৮কোটি মানুষের প্রাণের বাংলাদেশ গড়ার জন্য আল্লাহ যেন জামায়াতকে কবুল করেন।

 

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আমরা ক্ষমতার কোনো স্বাদই নিতে চাচ্ছি না। আল্লাহ যদি সরকার গঠনের সুযোগ দেন, আমরা সবাইকে নিয়েই করবো। এমনকি নির্বাচনে যারা আমাদের বিরোধিতা করবে, তাদেরকেও আসতে বলবো। এভাবে দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই। যারা এতে একমত হবে, দলমত নির্বিশেষে একসঙ্গে সরকার গঠন করবো ইনশাআল্লাহ।

 

ঢাকা মহানগরী উত্তর জামায়াতের নায়েবে আমির আব্দুর রহমান মুসার সভাপতিত্বে ও মিরপুর পূর্ব থানা আমির শাহ আলম তুহিনের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন। বক্তব্য রাখেন- শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি লস্কর মোহম্মদ তসলিম, ফেডারেশন মহানগরী উত্তরের সভাপতি মহিবুল্লাহ মাসুদ, মহানগরী কর্মপরিষদ সদস্য শহিদুল্লাহ, সেক্রেটারি আতিকুর রহমান, জামায়াতের কাফরুল দক্ষিণ থানা আমিরর আনোয়াররুল করিম, কাফরুল উত্তরের আমির রেজাউল করিম মাহমুদ, কাফরুল পশ্চিমের ভারপ্রাপ্ত আমির আতিক হাসান প্রমুখ।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» জুলাই সনদ স্বাক্ষর নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি সম্পূর্ণ অনভিপ্রেত: মঈন খান

» এনসিপির বিচক্ষণতার অভাব হয়েছে, তারা ভুল বুঝতে পারবে : ফখরুল

» ‘শেষ মুহূর্তে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে না আসাটা ডিস্টার্বের অংশ’

» জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায় যা আছে

» জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

» জুলাই সনদের দিকনির্দেশনা বাংলাদেশকে পরিচালনা করবে : আলী রীয়াজ

» নির্বাচন কীভাবে হবে, তা রাজনৈতিক নেতারা ঠিক করবেন: প্রধান উপদেষ্টা

» সনদে স্বাক্ষরের দিনও জুলাই যোদ্ধাদের রাস্তায় নামা লজ্জ্বাকর: জামায়াত আমির

» এনসিপি জুলাই সনদে এখন স্বাক্ষর না করলেও পরে স্বাক্ষর করবে, আশা ভিপি নুরের

» ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনে বিন্দুমাত্র প্রভাব পড়বে না: ইশরাক

উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা,

সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,

ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,

ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,

নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন: ই-মেইল : [email protected],

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

সনদে স্বাক্ষরের দিনও জুলাই যোদ্ধাদের রাস্তায় নামা লজ্জ্বাকর: জামায়াত আমির

ছবি সংগৃহীত

 

অনলাইন ডেস্ক :  সনদে স্বাক্ষরের দিনও আহত জুলাই যোদ্ধাদের রাস্তায় নামতে হচ্ছে-এটা জাতির জন্য লজ্জ্বাস্কর বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

 

শুক্রবার বিকেলে মিরপুরের সেনপাড়া পর্বতা ঈদগাহ মাঠ প্রাঙ্গণে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের (মিরপুর-কাফরুল) অঞ্চলের ঢাকা-১৫ আসনের উদ্যোগে শ্রমিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

 

জামায়াত আমির বলেন, আমরা বারবার দাবি করেছি-আহত ও পঙ্গু জুলাই যোদ্ধাদের সংবিধানে স্বীকৃতি দিন। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হয়েছে বলেই তারা সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় অবস্থান নিয়েছিল। শুনেছি সরকার বিষয়টিকে গুরুত্ব সহকারে নিয়েছে। এরমধ্যে অসুন্দর কিছু হয়ে থাকলে আমি ব্যথিত, দু:খিত, লজ্জ্বিত।

 

তিনি বলেন, যারা জালিমের হাতে মার খেয়েছে, আজকে অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে যদি মারা খায়-এ লজ্জ্বা আমরা কোথায় রাখবো? আমরা সরকারকে বলবো-দয়া করে নিজের দায়িত্বের প্রতি সুবিচার করুন। আমরা তাদের রাস্তায় দেখতে চাই না। আরো অনেকে দাবি দাওয়া নিয়ে নেমেছেন। অনেকের দাবি আর জুলাই যোদ্ধাদের দাবি এক নয়। এটাকে ভিন্ন মর্যাদার চোখে অবশ্যই দেখতে হবে।

 

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, বিগত জুলাই বিপ্লবের আগে দেশ ফ্যাসিবাদের কবলে ছিল। তাদের হাতে কেউ নিরাপদ ছিল না। দেশকে নিরাপদ ও ফ্যাসিবাদের কবল থেকে রক্ষায় আপামর জনগণ রাস্তায় নেমে ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনাকে পালাতে বাধ্য করেছিল। এ কাজ এমনিতেই হয়নি। প্রচুর মানুষকে জীবন দিতে হয়েছে। জালিমের হাতে নিহতদের শহীদ হিসেবে কবুলের জন্য দোয়া করেন তিনি। যারা আহত হয়েছেন, পঙ্গু হয়েছেন, জুলাই সনদ স্বাক্ষরের দিনও তাদের রাস্তায় নামতে হচ্ছে-এটা জাতির জন্য লজ্বাস্কর।

 

তিনি বলেন, যে সমাজে সর্বাঙ্গে ব্যাথা, আপনি মলম লাগাবেন কোথায়? দুর্নীতিতে এ সমাজ পুরোপুরি ছেয়ে আছে। আগে ফ্যাসিবাদের সময় দুর্নীতি হয়েছে। এখন আরো বিপুল শক্তিতে দুর্নীতি হচ্ছে। কোনো মানুষের শান্তি নেই, নিরাপত্তা নেই, ইজ্জত নেই। প্রতিদিন চাঁদাবাজি-এটাসেটা কেন্দ্র করে অহরহ মব হচ্ছে, দুর্ঘটনা ঘটছে। এরতো সমাপ্তি অবশ্যই হতে হবে। কে করবে এই সমাপ্তি? যারা নিজেরা ধৈর্য ধরে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিচ্ছে। যারা দেশের মানুষকে নিয়ে আগামীর একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখে, তারাই কেবল পারবে এই যন্ত্রণা থেকে জাতিকে মুক্ত করতে।

 

জামায়াত আমির বলেন, আমরা একটি নিপীড়িত সংগঠন। আমাদের সঙ্গে যে আচরণ করা হয়েছে, এই পাক-ভারত উপমহাদেশে কারো সঙ্গে সেই আচরণ করা হয়নি। বাংলাদেশের ইতিহাসে কারোর সঙ্গে সেই আচরণ করা হয়নি। একে একে ১১ জন শীর্ষনেতা সহ হাজারো নেতাকর্মী হত্যা করা হয়েছে। হাজার হাজার মানুষকে আহত ও পঙ্গু করা হয়েছে। জুলাই বিপ্লবের পর আমরা বলেছি, আমরা কারো প্রতি প্রতিশোধ নেব না। তবে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার আদালতের আশ্রয় নিলে আমরা ন্যায়বিচারের জন্য সর্বাত্মক সহযোগিতা করবো। কিন্তু কিছু মিডিয়ায় আমার এই বক্তব্য উল্টোকরে বলেছে, আমি নাকি আওয়ামীলীগকে ক্ষমা করে দিয়েছি। অথচ আমি আওয়ামীলীগের নামই মুখে নেইনি।

 

তিনি বলেন, আমরা সব যন্ত্রণা থেকে সমাজকে মুক্তির জন্য লড়াই করছি। আমরা সমাজে যারা সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, অপকর্মে লিপ্ত, তাদেরকে সাধারণ বার্তা দিতে চাই-এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে লড়াই আমরা শুরু করেছি, এগুলো খতম না করে আমরা বিশ্রাম নেব না। মাঝপথে থামার প্রশ্নই আসে না। আমাদের লড়াই অব্যাহত থাকবে। সেই লড়াইয়ে শ্রমিকদের অংশগ্রহণের আহ্বান জানান তিনি। আমি আপনাদের সামনে থাকবো ইনশাআল্লাহ। মানুষের মুক্তির জন্য আল্লাহর ওপর ভরসা করে লড়াই চালিয়ে যাবো। আসুন, একটি শান্তির মিরপুর-কাফরুল গড়ার জন্য নতুন করে শপথ নিই। দাঁড়িপাল্লা ইনসাফের প্রতীক। এই ন্যায়নিষ্ঠ প্রতীকের সঙ্গে যেন বিশ্বাসঘাতকতা না করি। এর মর্যাদা যেন রক্ষা করতে পারি। সোনার বাংলাদেশ, নতুন বাংলাদেশ, স্বপ্নের বাংলাদেশ, শহীদদের বাংলাদেশ, জুলাই যোদ্ধাদের বাংলাদেশ, ১৮কোটি মানুষের প্রাণের বাংলাদেশ গড়ার জন্য আল্লাহ যেন জামায়াতকে কবুল করেন।

 

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আমরা ক্ষমতার কোনো স্বাদই নিতে চাচ্ছি না। আল্লাহ যদি সরকার গঠনের সুযোগ দেন, আমরা সবাইকে নিয়েই করবো। এমনকি নির্বাচনে যারা আমাদের বিরোধিতা করবে, তাদেরকেও আসতে বলবো। এভাবে দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই। যারা এতে একমত হবে, দলমত নির্বিশেষে একসঙ্গে সরকার গঠন করবো ইনশাআল্লাহ।

 

ঢাকা মহানগরী উত্তর জামায়াতের নায়েবে আমির আব্দুর রহমান মুসার সভাপতিত্বে ও মিরপুর পূর্ব থানা আমির শাহ আলম তুহিনের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন। বক্তব্য রাখেন- শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি লস্কর মোহম্মদ তসলিম, ফেডারেশন মহানগরী উত্তরের সভাপতি মহিবুল্লাহ মাসুদ, মহানগরী কর্মপরিষদ সদস্য শহিদুল্লাহ, সেক্রেটারি আতিকুর রহমান, জামায়াতের কাফরুল দক্ষিণ থানা আমিরর আনোয়াররুল করিম, কাফরুল উত্তরের আমির রেজাউল করিম মাহমুদ, কাফরুল পশ্চিমের ভারপ্রাপ্ত আমির আতিক হাসান প্রমুখ।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা,

সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,

ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,

ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,

নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন: ই-মেইল : [email protected],

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com