যে কারণে রুশ হামলার সমালোচনা করছে না মধ্যপ্রাচ্য

উত্তর আটলান্টিক নিরাপত্তা জোট-ন্যাটোতে যোগ দেওয়াকে কেন্দ্র করে পূর্ব ইউরোপের দেশ প্রতিবেশী ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করেছে পরাশক্তি রাশিয়া। এ ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও এর পশ্চিমা মিত্ররা। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র হিসেবে পরিচিত কোনো আরব দেশ রুশ হামলার সমালোচনা করেনি। বরং তারা সংলাপের মাধ্যমে উভয় পক্ষের স্বার্থ নিশ্চিতের মাধ্যমে সংকটের নিরসনের আহ্বান জানিয়েছে। এমনকি নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ভোটদানে বিরত ছিল আমেরিকার মিত্র আরব আমিরাত।

 

গত ২৫ ফেব্রুয়ারি জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলে রুশ হামলার সমালোচনায় নিন্দা প্রস্তাব আনে আমেরিকা ও ইউরোপীয় দেশগুলো। সেখানে ভোটদানে বিরত ছিল মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র সংযুক্ত আরব আমিরাত। এ ঘটনায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা।

 

বিশ্লেষকদের মতে, মধ্যপ্রাচ্যকে ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রেসিডেন্টের দ্বৈত নীতির কারণে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের দিকে ঝুঁকছে। কারণ তাদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি অবিশ্বাস তৈরি হয়েছে।

ওয়াশিংটনে মধ্যপ্রাচ্য ইনস্টিটিউট এর সিনিয়র ফেলো কারেন ইয়াং বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে জনশ্রুতি রয়েছে যে পুতিন কখনো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন না। এ কারণে মধ্যপ্রাচ্যের নেতৃবৃন্দ পুতিনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছে।

 

তিনি হতাশা প্রকাশ করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে নীতির ব্যাপক পরিবর্তন হয়। কিন্তু পুতিন দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকায় তার নীতির বিশেষ হেরফের হয় না। যা পুতিনের প্রতি বিশ্বাস তৈরিতে আগ্রহের জন্ম দিয়েছে।

গত মঙ্গলবার রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয় আরব আমিরাতের প্রিন্সের। তিনি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক মজবুত করার পাশাপাশি শান্তিপূর্ণ সমাধানের কথা পুতিনকে বলেন।

 

আরব আমিরাতের একজন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী আব্দুল খালেক আব্দুল্লাহ বলেন, ‘সবসময় যুক্তরাষ্ট্রের পুতুল হিসেবে থাকা আরব আমিরাতের উচিত হবে না। গভীর সম্পর্কের কারণে ওয়াশিংটনের সব নির্দেশনা মেনে চলা ঠিক হবে না। নিজেদের কৌশলগত ও অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।

 

মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন প্রশাসনের গৃহীত নীতিও আরব আমিরাতের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতির জন্য দায়ী। কারণ ক্ষমতায় আসার পর তিনি ইরান সমর্থিত হুথি বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে বাদ দেন। যা আরব আমিরাতকে ক্ষুব্ধ করেছে। যুক্তরাষ্ট্র আরব আমিরাতের নিরাপত্তা নিশ্চিতের অঙ্গীকার করলেও হুথিকে সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকায় অন্তর্ভুক্তি চায় আমিরাত।

গত ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ২৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সামরিক চুক্তি বাতিল করে। তারপর প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের সঙ্গে এফ-৩৫ বিমান ক্রয়ের চুক্তি করে আমিরাত।

রুশ রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম তাস জানায়, আরব আমিরাতের সঙ্গে রাশিয়ার বাণিজ্যিক সম্পর্ক মাঝারি হলেও গত দুই দশকে তা দশ গুণ বেড়েছে।

 

পর্যটকেও রাশিয়ার অবস্থান শীর্ষে। ২০২১ সালে দুবাইয়ে মোট পর্যটকের মধ্যে দ্বিতীয় ছিল রুশ পর্যটকরা। এর আগে রাশিয়ার অবস্থান ছিল অষ্টম।

 

উভয় দেশের মধ্যে শক্তি এবং বাণিজ্যের চেয়েও গভীর সম্পর্ক রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর আরব আমিরাতে গম রপ্তানিতে শীর্ষে ছিল রাশিয়া। যা আমিরাতের মোট গম আমদানির ৫০ ভাগ।

এ ছাড়া, গত ১৪ বছরের মধ্যে কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরব আমিরাতে যায়নি। সর্বশেষ জর্জ ডব্লিউ বুশ আবু দাবিতে গিয়েছিলেন।

 

আরব আমিরাতের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বড় মিত্র সৌদি আরবও সমালোচনা থেকে বিরত রয়েছে। তেল বিক্রিতে রাশিয়ার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হওয়া স্বত্ত্বেও কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। সমালোচনার পরিবর্তে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্যোগের প্রতি সমর্থন প্রকাশ করেছে।

মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে বড় সংগঠন আরব লীগও কড়া সমালোচনার পরিবর্তে সংলাপের ভিত্তিতে ইউক্রেন সংকটের সমাধানের জন্য সব পক্ষের প্রতি আহ্বান জানান।

 

তবে ইউক্রেনের সংকট দীর্ঘমেয়াদী হলে আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর পক্ষে নিরপেক্ষতা বজায় রাখা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যাবে বলে আশঙ্ক্ষা প্রকাশ করেছেন দুবাইয়ের সাবেক অর্থ মন্ত্রী নাসের-আল-শেখ।

 

এক টুইট বার্তায় তিনি বলেন, বর্তমানে নিরপেক্ষতা বজায় রাখা সম্ভব হতে পারে… কিন্তু ভবিষ্যতে ইউক্রেনে সংকটের তীব্রতা বৃদ্ধি পেলে নিরপেক্ষতা বজায়ের সুযোগ কম থাকবে।

 

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইন্টারন্যাশনাল ডিজ্যাবিলিটি আর্ট ফেস্টিভ্যাল শুরু

» তীব্র গরমে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করলেন ইউএনও

» লালমনিরহাটে হিট স্ট্রোকে অটোচালকের মৃত্যু

» ইউএনওর ফোন নম্বর ক্লোন করে প্রার্থীদের সাথে প্রতারণার চেষ্টা

» দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করুন, আ.লীগ নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী

» প্রতিক্রিয়াশীল চক্র গণতন্ত্রবিরোধী অপপ্রচার চালাচ্ছে : পরশ

» আগামীকাল ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

» বন্দনা করা ছাড়া জাপার কোনো রাজনীতি নেই: ফিরোজ রশিদ

» বাংলাদেশের উন্নয়নে পাকিস্তান প্রশংসা করে অথচ বিরোধী দল দেখে না: কাদের

» থাই পিএমও-তে প্রধানমন্ত্রীকে উষ্ণ আন্তরিক অভ্যর্থনা

উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

যে কারণে রুশ হামলার সমালোচনা করছে না মধ্যপ্রাচ্য

উত্তর আটলান্টিক নিরাপত্তা জোট-ন্যাটোতে যোগ দেওয়াকে কেন্দ্র করে পূর্ব ইউরোপের দেশ প্রতিবেশী ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করেছে পরাশক্তি রাশিয়া। এ ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও এর পশ্চিমা মিত্ররা। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র হিসেবে পরিচিত কোনো আরব দেশ রুশ হামলার সমালোচনা করেনি। বরং তারা সংলাপের মাধ্যমে উভয় পক্ষের স্বার্থ নিশ্চিতের মাধ্যমে সংকটের নিরসনের আহ্বান জানিয়েছে। এমনকি নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ভোটদানে বিরত ছিল আমেরিকার মিত্র আরব আমিরাত।

 

গত ২৫ ফেব্রুয়ারি জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলে রুশ হামলার সমালোচনায় নিন্দা প্রস্তাব আনে আমেরিকা ও ইউরোপীয় দেশগুলো। সেখানে ভোটদানে বিরত ছিল মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র সংযুক্ত আরব আমিরাত। এ ঘটনায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা।

 

বিশ্লেষকদের মতে, মধ্যপ্রাচ্যকে ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রেসিডেন্টের দ্বৈত নীতির কারণে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের দিকে ঝুঁকছে। কারণ তাদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি অবিশ্বাস তৈরি হয়েছে।

ওয়াশিংটনে মধ্যপ্রাচ্য ইনস্টিটিউট এর সিনিয়র ফেলো কারেন ইয়াং বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে জনশ্রুতি রয়েছে যে পুতিন কখনো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন না। এ কারণে মধ্যপ্রাচ্যের নেতৃবৃন্দ পুতিনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছে।

 

তিনি হতাশা প্রকাশ করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে নীতির ব্যাপক পরিবর্তন হয়। কিন্তু পুতিন দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকায় তার নীতির বিশেষ হেরফের হয় না। যা পুতিনের প্রতি বিশ্বাস তৈরিতে আগ্রহের জন্ম দিয়েছে।

গত মঙ্গলবার রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয় আরব আমিরাতের প্রিন্সের। তিনি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক মজবুত করার পাশাপাশি শান্তিপূর্ণ সমাধানের কথা পুতিনকে বলেন।

 

আরব আমিরাতের একজন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী আব্দুল খালেক আব্দুল্লাহ বলেন, ‘সবসময় যুক্তরাষ্ট্রের পুতুল হিসেবে থাকা আরব আমিরাতের উচিত হবে না। গভীর সম্পর্কের কারণে ওয়াশিংটনের সব নির্দেশনা মেনে চলা ঠিক হবে না। নিজেদের কৌশলগত ও অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।

 

মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন প্রশাসনের গৃহীত নীতিও আরব আমিরাতের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতির জন্য দায়ী। কারণ ক্ষমতায় আসার পর তিনি ইরান সমর্থিত হুথি বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে বাদ দেন। যা আরব আমিরাতকে ক্ষুব্ধ করেছে। যুক্তরাষ্ট্র আরব আমিরাতের নিরাপত্তা নিশ্চিতের অঙ্গীকার করলেও হুথিকে সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকায় অন্তর্ভুক্তি চায় আমিরাত।

গত ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ২৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সামরিক চুক্তি বাতিল করে। তারপর প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের সঙ্গে এফ-৩৫ বিমান ক্রয়ের চুক্তি করে আমিরাত।

রুশ রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম তাস জানায়, আরব আমিরাতের সঙ্গে রাশিয়ার বাণিজ্যিক সম্পর্ক মাঝারি হলেও গত দুই দশকে তা দশ গুণ বেড়েছে।

 

পর্যটকেও রাশিয়ার অবস্থান শীর্ষে। ২০২১ সালে দুবাইয়ে মোট পর্যটকের মধ্যে দ্বিতীয় ছিল রুশ পর্যটকরা। এর আগে রাশিয়ার অবস্থান ছিল অষ্টম।

 

উভয় দেশের মধ্যে শক্তি এবং বাণিজ্যের চেয়েও গভীর সম্পর্ক রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর আরব আমিরাতে গম রপ্তানিতে শীর্ষে ছিল রাশিয়া। যা আমিরাতের মোট গম আমদানির ৫০ ভাগ।

এ ছাড়া, গত ১৪ বছরের মধ্যে কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরব আমিরাতে যায়নি। সর্বশেষ জর্জ ডব্লিউ বুশ আবু দাবিতে গিয়েছিলেন।

 

আরব আমিরাতের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বড় মিত্র সৌদি আরবও সমালোচনা থেকে বিরত রয়েছে। তেল বিক্রিতে রাশিয়ার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হওয়া স্বত্ত্বেও কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। সমালোচনার পরিবর্তে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্যোগের প্রতি সমর্থন প্রকাশ করেছে।

মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে বড় সংগঠন আরব লীগও কড়া সমালোচনার পরিবর্তে সংলাপের ভিত্তিতে ইউক্রেন সংকটের সমাধানের জন্য সব পক্ষের প্রতি আহ্বান জানান।

 

তবে ইউক্রেনের সংকট দীর্ঘমেয়াদী হলে আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর পক্ষে নিরপেক্ষতা বজায় রাখা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যাবে বলে আশঙ্ক্ষা প্রকাশ করেছেন দুবাইয়ের সাবেক অর্থ মন্ত্রী নাসের-আল-শেখ।

 

এক টুইট বার্তায় তিনি বলেন, বর্তমানে নিরপেক্ষতা বজায় রাখা সম্ভব হতে পারে… কিন্তু ভবিষ্যতে ইউক্রেনে সংকটের তীব্রতা বৃদ্ধি পেলে নিরপেক্ষতা বজায়ের সুযোগ কম থাকবে।

 

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com