কুমিরের সাথে বন্ধুত্ব! বাগেরহাটের যুবক তপু ও ধলা পাহাড় কুমিরের হৃদয়স্পর্শী সম্পর্ক

এস.এম. সাইফুল ইসলাম কবির, বাগেরহাট :বাগেরহাটের ঐতিহাসিক খানজাহান আলী (র:) মাজারের দিঘিতে থাকা কুমিরের সম্পর্কে। মাজারের দিঘীর পাশেই বসবাস করে তপু নামের এক যুবক নিয়মিত কুমিরের খোঁজখবর নেয়, ডাকে, খাওয়ায় এবং কুমিরও তার ডাকে সাড়া দেয়।হাজারো মানুষ যেখানে ভয়ে কুমির থেকে দূরে থাকে, সেখানে এক যুবক গড়ে তুলেছেন ভালোবাসার অনন্য নজিরকুমির দেখলে যেখানে মানুষ দৌড়ে পালায়, সেখানে কিনা কুমিরের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন বাগেরহাটের মেহেদী হাসান তপু নামের এক যুবক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কুমিরের সাথে তপুর খুনসুটির ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে তা সকলের নজরে আসে। মুহূর্তের মধ্যেই ভাইরাল হয়ে যায় ভিডিওটি।

ভিডিওতে দেখা যায়, পানিতে থাকা ধলা পাহাড় নামের কুমির টি কে শান্তভাবে হাত দিয়ে স্পর্শ করছেন। কুমিরটিকে থামতে এবং চলতে আদেশ করছেন। কুমিরটিও তপুর কথা মতো পানি দিয়ে চলছে, থামছে এবং এগিয়ে যাচ্ছে। মাথা উঁচু করছে, মুরগি খাচ্ছে, উপরে উঠতে বললে উঠছে। তবে অনেকে তার এ কাজের প্রশংসা করেছে। আবার কেউ কেউ খুবই বিপদজ্জনক বলে সমালোচনা করেছেন।

স্থানীয়রা জানান ,তপু ছোটবেলা থেকেই মাজার এলাকায় বড় হয়েছে। তার কুমিরের প্রতি একটা আলাদা টান রয়েছে। প্রতিদিন সকালে ও বিকেলে সে মাজারে গিয়ে ধলাপাহাড় নামে পরিচিত কুমিরদের ডাক দেয়। তপুর ডাক শুনলেই কুমিরগুলো পানির উপর ভেসে উঠে, এমনকি তপুর হাতে খাবার খেতেও এগিয়ে আসে। এভাবেই এই কুমিরের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে গড়ে তুলেছেন তপু।

স্থানীয় বাসিন্দা হালিমা বেগম বলেন, ছোটবেলা থেকে দিঘির কুমির দেখে আসছি। আমরা কখনো ভাবিনি কেউ এত কাছ থেকে কুমিরের সঙ্গে এমন সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারবে। তপুর সাহস আর মমতা দেখে মুগ্ধ আমরা সবাই মুগ্ধ হয়ে গেছি ওর কথা শুনে চলে এই ধলা পাহাড় কুমির।

তুষার ফকির  বলেন, মেহেদী হাসান তপু ভাই যে সাহসিকতা ও ভালোবাসা দেখাচ্ছে, তা আমাদের গর্বিত করছে। কুমিরের মতো ভয়ংকর প্রাণীর সঙ্গে এমন বন্ধুত্ব সত্যিই আসলে দেখা যায় না। আমার মাজারের পাশে বাড়ি কিন্তু আমি কখনো এতো সাহস করে কাছে গিয়ে খাবার দিতে পারি নাই। কাছে গেলে মনে হয় কখন জানি কামড়ে ধরে মনের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করে।

খুলনা থেকে আসা শুভ দাস বলেন, আমি ইন্টারনেটে ভিডিওটি দেখে কৌতূহল নিয়ে আসলাম। নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস করতাম না। এটা শুধু একটা ভিডিও না, বরং প্রাণীর সাথে এতো টা বন্ধুত্বের সম্পর্ক হতে পারে। আসলে না আসলে বুঝতে পারতাম না।

ঢাকা থেকে আসা পর্যটক সাজিদুর রহমান বলেন, আমার ছেলেকে নিয়ে এসেছি। ও কুমির দেখে খুবই উৎসাহী। তপুকে দেখে বোঝা যায় ভালোবাসা দিয়ে সবকিছু জয় করা যায়। আমার ছেলে দেখে খুব খুশি হয়েছে। এতো কাছ থেকে । আমি একটা মুরগি কিনে দিয়ে ছিলাম সুন্দর করে খেয়ে ফেললো।

মেহেদী হাসান তপু বলেন, আমি ছোট বেলা থেকেই খান জাহান আলী মাজারের কুমির দেখাশোনা করে আসছি। সেই থেকেই কুমিরের সাথে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে উঠেছে।কুমির টি অনেক বার এই দিঘীর বাইরে চলে গেছে আমি আর আমার ছোট মামা ধরে এনে আবার দিঘীতে ছেড়ে দিয়েছি । প্রতি দিন বিকাল হলে ধলা পাহাড় মাজারের ঘাটে চলে আসে। দেখতে মানুষের ভিড় করে। আমি এই ধলা পাহাড় কুমিরের সাথে খেলা করি কখনো কখনো চুমু খায় সে আবার আমার কথা শুনে চলে এই মাদার কুমির। খান জাহান আলী মাজারের রেখে যাওয়া পীর সাহেব এর সেই ধলা পাহাড় এবং কালা পাহাড় না। এইটা ইন্ডিয়া থেকে ২০০৫ সালে ছয়টি কুমির আনা হয়েছিল তার একটি অবশিষ্ট । আর কালা পাহাড় ২০২৩ সালে মারা যায়।

আমরা ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি মাদি কুমিরকে বলা হয় ধলা পাহাড় আর পুরুষ কুমির কে বলা হয় কালা পাহাড়।ও হচ্ছে মাদি কুমির ওকে আমরা ধলা পাহাড় বলে ডাকি ডাকলেই চলে আসে। এই কুমিরের সাথেই আমার বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে উঠেছে উঠেছে ।আপনারা দেখতে পাচ্ছেন আমি ডাক দিলেই ও চলে আসছে। প্রতি দিন এই মাজারের হাজার হাজার মানুষের ঢল দেখা যায়। কেউ মাজারে এসে মনের আশা পূরণের জন্য মানদ করে । কেউ কেউ আবার কুমির কে মুরগি খাওয়ানোর জন্য মুরগি নিয়ে আসে। আমি ধলা পাহাড় কে নিজের বন্ধু ভাবি। অনেক সময় ওরা আমাকে চিনে আসে, এটা দেখে ভালো লাগে।

খান জানান আলী মাজারের প্রধান খাদেম ফকির তরিকুল ইসলাম বলেন, তপুর মতো একজন যুবক কুমিরের সঙ্গে এমন বন্ধুত্ব গড়ে তুলেছে, এটা সত্যিই অবাক করার মতো। তপু তার নিয়মিত খাওয়ায়, কুমিরের সাথে খেলা করে, ওর ডাকে ছুটে চলে আসে, ছোট বেলা থেকেই তপুর কুমির প্রতি টান রয়েছে।আর যখন এই ধলা পাহাড় নামের কুমির টিকে দিঘীতে ছাড়া হয়েছিল এইটা ইন্ডিয়া থেকে ২০০৫ সালে ছয়টি কুমির আনা হয়েছিল তার একটি অবশিষ্ট । আর কালা পাহাড় ২০২৩ সালে মারা যায়।তখন থেকেই ওর সাথে কেমন জানি বন্ধু হয়ে গেছে তপুর।এই বন্ধুত্বের দেখে অনেক পর্যটক এখন দিঘির পাশে ভিড় করে। অনেকে বলছে, কুমিরের মতো হিংস্র প্রাণীর সঙ্গে মানুষের এমন সম্পর্ক সত্যিই দেখা যায় না।এখন সবাই বলে মানুষ আর কুমিরের মাঝেও বন্ধুত্ব হতে পারে, তার প্রমাণ তপু।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» বিএনপি মৌলিক সংস্কারে বাধা সৃষ্টি করছে: আখতার

» জামায়াতের সমাবেশে অংশ নেবে ১০ লাখের বেশি নেতাকর্মী, ১০ হাজার বাস রিজার্ভ

» কোনো মাফিয়ার স্থান থাকবে না বাংলাদেশে: নাহিদ ইসলাম

» পাঁচ দিনের চীন সফর শেষে দেশে ফিরছেন জামায়াত নেতারা

» মার্চ টু গোপালগঞ্জ ঘোষণা সারজিসের

» বাংলাদেশকে তিন বছরে ৩ বিলিয়ন ডলার করে দেবে বিশ্বব্যাংক

» সোহাগকে আ. লীগ কর্মী বানাতে চেয়েছিলেন মহিন, হত্যার পর স্লোগান দিচ্ছিলেন ‘স্বৈরাচারের দোসর’ বলে

» আজ সেই মানুষগুলো ঢাকার আকাশে, দিল্লির বিরুদ্ধে আমাদের জয় তো এখানেই

» ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ নির্মাণে ব্যয় হবে ১১১ কোটি টাকা

» মেঘনা আলমের নেতৃত্বে শুরু হলো ‘মিস বাংলাদেশ ইমপ্যাক্ট ফোরাম’

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

কুমিরের সাথে বন্ধুত্ব! বাগেরহাটের যুবক তপু ও ধলা পাহাড় কুমিরের হৃদয়স্পর্শী সম্পর্ক

এস.এম. সাইফুল ইসলাম কবির, বাগেরহাট :বাগেরহাটের ঐতিহাসিক খানজাহান আলী (র:) মাজারের দিঘিতে থাকা কুমিরের সম্পর্কে। মাজারের দিঘীর পাশেই বসবাস করে তপু নামের এক যুবক নিয়মিত কুমিরের খোঁজখবর নেয়, ডাকে, খাওয়ায় এবং কুমিরও তার ডাকে সাড়া দেয়।হাজারো মানুষ যেখানে ভয়ে কুমির থেকে দূরে থাকে, সেখানে এক যুবক গড়ে তুলেছেন ভালোবাসার অনন্য নজিরকুমির দেখলে যেখানে মানুষ দৌড়ে পালায়, সেখানে কিনা কুমিরের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন বাগেরহাটের মেহেদী হাসান তপু নামের এক যুবক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কুমিরের সাথে তপুর খুনসুটির ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে তা সকলের নজরে আসে। মুহূর্তের মধ্যেই ভাইরাল হয়ে যায় ভিডিওটি।

ভিডিওতে দেখা যায়, পানিতে থাকা ধলা পাহাড় নামের কুমির টি কে শান্তভাবে হাত দিয়ে স্পর্শ করছেন। কুমিরটিকে থামতে এবং চলতে আদেশ করছেন। কুমিরটিও তপুর কথা মতো পানি দিয়ে চলছে, থামছে এবং এগিয়ে যাচ্ছে। মাথা উঁচু করছে, মুরগি খাচ্ছে, উপরে উঠতে বললে উঠছে। তবে অনেকে তার এ কাজের প্রশংসা করেছে। আবার কেউ কেউ খুবই বিপদজ্জনক বলে সমালোচনা করেছেন।

স্থানীয়রা জানান ,তপু ছোটবেলা থেকেই মাজার এলাকায় বড় হয়েছে। তার কুমিরের প্রতি একটা আলাদা টান রয়েছে। প্রতিদিন সকালে ও বিকেলে সে মাজারে গিয়ে ধলাপাহাড় নামে পরিচিত কুমিরদের ডাক দেয়। তপুর ডাক শুনলেই কুমিরগুলো পানির উপর ভেসে উঠে, এমনকি তপুর হাতে খাবার খেতেও এগিয়ে আসে। এভাবেই এই কুমিরের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে গড়ে তুলেছেন তপু।

স্থানীয় বাসিন্দা হালিমা বেগম বলেন, ছোটবেলা থেকে দিঘির কুমির দেখে আসছি। আমরা কখনো ভাবিনি কেউ এত কাছ থেকে কুমিরের সঙ্গে এমন সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারবে। তপুর সাহস আর মমতা দেখে মুগ্ধ আমরা সবাই মুগ্ধ হয়ে গেছি ওর কথা শুনে চলে এই ধলা পাহাড় কুমির।

তুষার ফকির  বলেন, মেহেদী হাসান তপু ভাই যে সাহসিকতা ও ভালোবাসা দেখাচ্ছে, তা আমাদের গর্বিত করছে। কুমিরের মতো ভয়ংকর প্রাণীর সঙ্গে এমন বন্ধুত্ব সত্যিই আসলে দেখা যায় না। আমার মাজারের পাশে বাড়ি কিন্তু আমি কখনো এতো সাহস করে কাছে গিয়ে খাবার দিতে পারি নাই। কাছে গেলে মনে হয় কখন জানি কামড়ে ধরে মনের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করে।

খুলনা থেকে আসা শুভ দাস বলেন, আমি ইন্টারনেটে ভিডিওটি দেখে কৌতূহল নিয়ে আসলাম। নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস করতাম না। এটা শুধু একটা ভিডিও না, বরং প্রাণীর সাথে এতো টা বন্ধুত্বের সম্পর্ক হতে পারে। আসলে না আসলে বুঝতে পারতাম না।

ঢাকা থেকে আসা পর্যটক সাজিদুর রহমান বলেন, আমার ছেলেকে নিয়ে এসেছি। ও কুমির দেখে খুবই উৎসাহী। তপুকে দেখে বোঝা যায় ভালোবাসা দিয়ে সবকিছু জয় করা যায়। আমার ছেলে দেখে খুব খুশি হয়েছে। এতো কাছ থেকে । আমি একটা মুরগি কিনে দিয়ে ছিলাম সুন্দর করে খেয়ে ফেললো।

মেহেদী হাসান তপু বলেন, আমি ছোট বেলা থেকেই খান জাহান আলী মাজারের কুমির দেখাশোনা করে আসছি। সেই থেকেই কুমিরের সাথে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে উঠেছে।কুমির টি অনেক বার এই দিঘীর বাইরে চলে গেছে আমি আর আমার ছোট মামা ধরে এনে আবার দিঘীতে ছেড়ে দিয়েছি । প্রতি দিন বিকাল হলে ধলা পাহাড় মাজারের ঘাটে চলে আসে। দেখতে মানুষের ভিড় করে। আমি এই ধলা পাহাড় কুমিরের সাথে খেলা করি কখনো কখনো চুমু খায় সে আবার আমার কথা শুনে চলে এই মাদার কুমির। খান জাহান আলী মাজারের রেখে যাওয়া পীর সাহেব এর সেই ধলা পাহাড় এবং কালা পাহাড় না। এইটা ইন্ডিয়া থেকে ২০০৫ সালে ছয়টি কুমির আনা হয়েছিল তার একটি অবশিষ্ট । আর কালা পাহাড় ২০২৩ সালে মারা যায়।

আমরা ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি মাদি কুমিরকে বলা হয় ধলা পাহাড় আর পুরুষ কুমির কে বলা হয় কালা পাহাড়।ও হচ্ছে মাদি কুমির ওকে আমরা ধলা পাহাড় বলে ডাকি ডাকলেই চলে আসে। এই কুমিরের সাথেই আমার বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে উঠেছে উঠেছে ।আপনারা দেখতে পাচ্ছেন আমি ডাক দিলেই ও চলে আসছে। প্রতি দিন এই মাজারের হাজার হাজার মানুষের ঢল দেখা যায়। কেউ মাজারে এসে মনের আশা পূরণের জন্য মানদ করে । কেউ কেউ আবার কুমির কে মুরগি খাওয়ানোর জন্য মুরগি নিয়ে আসে। আমি ধলা পাহাড় কে নিজের বন্ধু ভাবি। অনেক সময় ওরা আমাকে চিনে আসে, এটা দেখে ভালো লাগে।

খান জানান আলী মাজারের প্রধান খাদেম ফকির তরিকুল ইসলাম বলেন, তপুর মতো একজন যুবক কুমিরের সঙ্গে এমন বন্ধুত্ব গড়ে তুলেছে, এটা সত্যিই অবাক করার মতো। তপু তার নিয়মিত খাওয়ায়, কুমিরের সাথে খেলা করে, ওর ডাকে ছুটে চলে আসে, ছোট বেলা থেকেই তপুর কুমির প্রতি টান রয়েছে।আর যখন এই ধলা পাহাড় নামের কুমির টিকে দিঘীতে ছাড়া হয়েছিল এইটা ইন্ডিয়া থেকে ২০০৫ সালে ছয়টি কুমির আনা হয়েছিল তার একটি অবশিষ্ট । আর কালা পাহাড় ২০২৩ সালে মারা যায়।তখন থেকেই ওর সাথে কেমন জানি বন্ধু হয়ে গেছে তপুর।এই বন্ধুত্বের দেখে অনেক পর্যটক এখন দিঘির পাশে ভিড় করে। অনেকে বলছে, কুমিরের মতো হিংস্র প্রাণীর সঙ্গে মানুষের এমন সম্পর্ক সত্যিই দেখা যায় না।এখন সবাই বলে মানুষ আর কুমিরের মাঝেও বন্ধুত্ব হতে পারে, তার প্রমাণ তপু।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com