কলকাতায় তার পূজা কেমন কাটলো সে বিষয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমকে জয়া বলেন, ‘দারুণ লাগছে। রাত জেগে ঠাকুর দেখা, ভোগ খাওয়া, বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা— সবই হয়েছে। সঙ্গে আবার পূজা পরিক্রমাও ছিল।
দু’দেশের পুজোর মধ্যে পার্থক্য নিয়েও মুখ খুলেছেন তিনি। জয়ার কথায়, ‘হ্যা, সে তো একটু আছেই। বাংলাদেশেও বড় করে পূজা হয়। খাওয়া-দাওয়ার বিষয়ও আছে। তবে কলকাতার মতো নয়। কলকাতার পূজার ব্যাপারটাই আলাদা।
তবে কলকাতার প্রতি গভীর টান থাকলেও দেশের টানেই তার এই তড়িঘড়ি ফেরা। দু’দেশের পূজা নিয়েই সমান আবেগ রয়েছে তার। সেই কারণে নবমীর সকাল থেকে অভিনেত্রী দেশের বাড়িতে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশে জয়া আহসান যে কম্পাউন্ডে থাকেন, সেখানে বেশ ঘটা করে দুর্গাপূজা হয়। বিশাল মণ্ডপ তৈরি হয়, প্রতিমা দেখতে প্রচুর মানুষ ভিড় করেন। জয়া জানা, সেই মণ্ডপে যোগ দিতেই কলকাতা থেকে দ্রুত দেশে ফেরা।