১. পাতাযুক্ত সবুজ শাক-সবজি : পাতাযুক্ত সবুজ শাক-সবজিতে প্রচুর ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম থাকে, যা হাড় গঠন এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য অপরিহার্য। এগুলোতে ভিটামিন কে-ও থাকে, যা ক্যালসিয়াম শোষণ এবং হাড়ের খনিজকরণে সহায়তা করে। তাই সুস্থতার জন্য নিয়মিত এ ধরনের শাক-সবজি খাওয়ার অভ্যাস করুন।
২. দুগ্ধজাত পণ্য :দুধ, দই এবং পনির জৈব উপলভ্য ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিনের চমৎকার উৎস, যা হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধির জন্য দুটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান। আপনার খাদ্যতালিকাগত পছন্দের ওপর নির্ভর করে কম চর্বিযুক্ত বা পূর্ণ চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত পণ্য বেছে নিন।
৩. চর্বিযুক্ত মাছ : স্যামন, ম্যাকেরেল এবং সার্ডিনে ভিটামিন ডি এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড বেশি থাকে। ভিটামিন ডি শরীরকে দক্ষতার সাথে ক্যালসিয়াম শোষণ করতে সাহায্য করে, অন্যদিকে ওমেগা-৩-এর প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা হাড়ের টিস্যুকে রক্ষা করে।
৪. বাদাম এবং বীজ : বাদাম, চিয়া বীজ এবং তিলের বীজ ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়ামে ভরপুর। এই পুষ্টি উপাদানগুলো হাড়ের গঠন এবং শক্তিতে সমন্বয়মূলক ভূমিকা পালন করে। তাই নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের বাদাম ও বীজ জাতীয় খাবার খাওয়ার অভ্যাস করুন। সূএ : ঢাকা পোস্ট ডটকম