গত মে মাসে ওয়াশিংটন ও হুতিদের মধ্যে হামলা বন্ধে যুদ্ধবিরতির চুক্তি হয়েছিল। তবে চলতি সেপ্টেম্বরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র হুতিদের ওপর ব্যাপক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একে ইয়েমেনে ইরান-ঘনিষ্ঠ গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় মার্কিন পদক্ষেপ বলে উল্লেখ করেন।
মার্কিন ট্রেজারি জানিয়েছিল, ওই নিষেধাজ্ঞায় ৩২ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান এবং চারটি জাহাজ অন্তর্ভুক্ত ছিল। এদের বিরুদ্ধে অর্থ সংগ্রহ, চোরাচালান ও হামলায় সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে। এতে কিছু চীনা কোম্পানিও ছিল, যারা হুতিদের সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহে জড়িত বলে দাবি করা হয়।
২০২৩ সালের শেষ দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র অভিযোগ করে আসছে, হুতিরা লোহিত সাগরে বাণিজ্যপথে বিঘ্ন ঘটাচ্ছে। তারা শত শত ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে, বিশেষ করে ইসরায়েল-সম্পৃক্ত জাহাজগুলোর ওপর। হুতিদের দাবি, এসব হামলা গাজায় ইসরায়েলি অভিযানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ ও ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে চালানো হচ্ছে।