সুইস ব্যাংকে টাকা পাচারের নতুন কেলেঙ্কারি ফাঁস

সুইস ব্যাংকের ৩০ হাজার ব্যক্তির ব্যক্তিগত, যৌথ ও করপোরেট ১৮ হাজার অ্যাকাউন্টের তথ্য ফাঁস হয়েছে। ফাঁস হওয়া অ্যাকাউন্টে সম্পদের পরিমাণ ১০ হাজার কোটি ডলারেরও বেশি। এ অ্যাকাউন্টগুলো খোলা হয়েছে ১৯৪০ থেকে ২০১০ এর দশকের মধ্যে। নিউ ইয়র্ক টাইমসে ২০ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ খবর প্রকাশ করা হয়েছে।

 

বিভিন্ন দেশের মানবাধিকার লঙ্ঘনে অভিযুক্তরাও রয়েছেন অর্থ পাচারকারীর তালিকায়। সুইস ব্যাংকটিতে গোপনে অর্থ-সম্পদ জমাকারী ব্যক্তিদের তালিকায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দেশের শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানদের নাম রয়েছে। এর মধ্যে আছেন পাকিস্তানের শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) সাবেক প্রধান, জর্ডানের বাদশাহ দ্বিতীয় আবদুল্লাহ, মিসরের সাবেক একনায়ক প্রয়াত হোসনি মুবারকের দুই ছেলে।

 

বলা হয়েছে, তালিকাভুক্ত ব্যক্তিরা বিভিন্ন অনৈতিক পন্থা অবলম্বন ও আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ভূ-কৌশলগত ভূমিকা কাজে লাগিয়ে সুইস ব্যাংকে অর্থ জমিয়েছিলেন। 

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» ইসির ২ আইন সংস্কার প্রস্তাবের অনুমোদন

» কল্কির সিক্যুয়েল থেকেও বাদ পড়লেন দীপিকা

» সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

» বাংলাদেশের মানুষ পিআর পদ্ধতি প্রত্যাখ্যান করেছে: টুকু

» বায়তুল মোকাররম এলাকায় ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ শুরু

» সীমানা বিরোধ: আদালতের রায়ের পর সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

» নির্বাচনকে সামনে রেখে নেতাকর্মীদের একগুচ্ছ নির্দেশনা তারেক রহমানের

» দুটি ব্যাংকের তিনটি কার্ড ব্যবহার করে ৬ লাখ টাকা প্রতারণার, গ্রেফতার ১

» বাংলাদেশে সবচাইতে আগে জরুরি জাতীয় নির্বাচন : জিল্লুর রহমান

» শেখ হাসিনা, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ শীর্ষ কর্মকর্তারা জুলাই গণহত্যার জন্য দায়ী— সাক্ষ্য নাহিদের

  

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

সুইস ব্যাংকে টাকা পাচারের নতুন কেলেঙ্কারি ফাঁস

সুইস ব্যাংকের ৩০ হাজার ব্যক্তির ব্যক্তিগত, যৌথ ও করপোরেট ১৮ হাজার অ্যাকাউন্টের তথ্য ফাঁস হয়েছে। ফাঁস হওয়া অ্যাকাউন্টে সম্পদের পরিমাণ ১০ হাজার কোটি ডলারেরও বেশি। এ অ্যাকাউন্টগুলো খোলা হয়েছে ১৯৪০ থেকে ২০১০ এর দশকের মধ্যে। নিউ ইয়র্ক টাইমসে ২০ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ খবর প্রকাশ করা হয়েছে।

 

বিভিন্ন দেশের মানবাধিকার লঙ্ঘনে অভিযুক্তরাও রয়েছেন অর্থ পাচারকারীর তালিকায়। সুইস ব্যাংকটিতে গোপনে অর্থ-সম্পদ জমাকারী ব্যক্তিদের তালিকায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দেশের শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানদের নাম রয়েছে। এর মধ্যে আছেন পাকিস্তানের শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) সাবেক প্রধান, জর্ডানের বাদশাহ দ্বিতীয় আবদুল্লাহ, মিসরের সাবেক একনায়ক প্রয়াত হোসনি মুবারকের দুই ছেলে।

 

বলা হয়েছে, তালিকাভুক্ত ব্যক্তিরা বিভিন্ন অনৈতিক পন্থা অবলম্বন ও আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ভূ-কৌশলগত ভূমিকা কাজে লাগিয়ে সুইস ব্যাংকে অর্থ জমিয়েছিলেন। 

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

Design & Developed BY ThemesBazar.Com