বিভিন্ন দেশের মানবাধিকার লঙ্ঘনে অভিযুক্তরাও রয়েছেন অর্থ পাচারকারীর তালিকায়। সুইস ব্যাংকটিতে গোপনে অর্থ-সম্পদ জমাকারী ব্যক্তিদের তালিকায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দেশের শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানদের নাম রয়েছে। এর মধ্যে আছেন পাকিস্তানের শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) সাবেক প্রধান, জর্ডানের বাদশাহ দ্বিতীয় আবদুল্লাহ, মিসরের সাবেক একনায়ক প্রয়াত হোসনি মুবারকের দুই ছেলে।
বলা হয়েছে, তালিকাভুক্ত ব্যক্তিরা বিভিন্ন অনৈতিক পন্থা অবলম্বন ও আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ভূ-কৌশলগত ভূমিকা কাজে লাগিয়ে সুইস ব্যাংকে অর্থ জমিয়েছিলেন।