বাংলাদেশে সবুজ উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে একসাথে কাজ করবে হুয়াওয়ে ও বিজিএমইএ

বর্তমান জ্বালানি সংকট মোকাবেলা এবং সবুজায়নের পথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে একসঙ্গে কাজ করবে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় আইসিটি অবকাঠামো সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে এবং পোশাক শিল্পের প্রতিনিধিত্বকারী বাণিজ্য সংস্থা, বিজিএমইএ। এ লক্ষ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে। আজ রোববার বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান এবং হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সিইও প্যান জুনফেং ঢাকায় বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।

 

বিজিএমইএ জানিয়েছে, জীবাশ্ম জ্বালানি ও গ্যাস সংকটের কারণে সমগ্র বিশ্ব এবং সেই সঙ্গে বাংলাদেশ এখন একটি অস্থির সময় অতিবাহিত করছে। এমন একটি প্রেক্ষাপটে, দেশকে সবুজায়নের দিকে এগিয়ে নেয়ার জন্য বিকল্প শক্তির উৎসের দিকে অগ্রসর হওয়া এবং সৌর প্যানেলের মতো সবুজ শক্তির বিকল্পগুলোতে মনোযোগ দেয়া পূর্বের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এ বিষয়গুলো উপলব্ধি করে বিজিএমইএ গ্রিন এনার্জি সলিউশনগুলো খুঁজে বের জন্য হুয়াওয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।

 

চুক্তির অধীনে, হুয়াওয়ে এবং বিজিএমইএ পোশাক কারখানাগুলোকে শক্তির সবুজ উৎসের দিকে স্থানান্তরিত করে কারখানাগুলোকে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি’তে পরিণত করতে একসঙ্গে কাজ করবে।ওপের এবং ক্যাপেক্স দু’টি মডিউল অনুসরণ করে হুয়াওয়ে বিজিএমইএ তালিকাভুক্ত কারখানাগুলোতে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করবে। ওপেক্স মডিউলে, কারখানার মালিকরা গ্রিড বিদ্যুতের চেয়েও কম শুল্ক হার ভোগ করতে পারবেন।

 

অন্যদিকে, ক্যাপের মডিউল (১) এর অধীনে, কারখানার মালিক বিনিয়োগকারীর সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি অর্থ পরিশোধের চুক্তি করবেন। অর্থ পরিশোধ সম্পন্ন হওয়ার পরে সোলার প্যানেল সিস্টেম এর অধিকারী হবেন কারখানার মালিক।এছাড়া কারখানার মালিকরা ছাদে সোলার সিস্টেম স্থাপনের জন্য নিজেরাই বিনিয়োগ করবেন এবং সৌর শক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ খরচ সাশ্রয় করতে পারবেন। উভয় ক্ষেত্রেই বিজিএমইএ প্রক্রিয়াগুলো নিয়ন্ত্রণ করবে এবং হুয়াওয়ে ও কারখানার মধ্যে যোগাযোগের বন্ধন হিসেবে কাজ করবে।

 

এদিকে, এ সমঝোতা স্মারকের অধীনে হুয়াওয়ে এবং বিজিএমইএ পোশাক শিল্পে ২ গিগাওয়াটের বেশি সোলার রুফটপ সিস্টেম স্থাপন করার সুযোগ পাবে, যা প্রতি বছর সম্ভবত ২ হাজার ৬০০ গিগাওয়াট পরিচ্ছন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। একই সঙ্গে গ্রিড বিদ্যুতের উপর চাপ কমিয়ে দিবে এবং চলমান জ্বালানি সংকট মোকাবেলায় দেশকে সাহায্য করবে।

সিস্টেমটি কারখানাগুলোকে বছরে ১ দশমিক ৪০ মিলিয়ন টন কার্বন-ডাই-অক্সাইড এড়িয়ে যেতে সাহায্য করবে, যা প্রায় ২ দশমিক ১৪ মিলিয়ন গাছ লাগানোর সমান। এ ধরনের উদ্যোগ শিল্পকে জীবাশ্ম জ্বালানির উপর নির্ভরশীলতা অনেকাংশে হ্রাস এবং কারখানাগুলোকে সাশ্রয়ী হতে সাহায্য করবে। মূল্যে বিদ্যুতের শুল্ক হার উপভোগ করে অর্থ সাশ্রয় করতে সহায়তা করবে।

 

এ বিষয়ে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, পোশাক শিল্পক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন এবং সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে শক্তির সঠিক ব্যবহার, নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস নির্ধারণ এবং কার্বন ফুটপ্রিন্ট হ্রাস করা বিজিএমইএ এর অন্যতম লক্ষ্য। তাই নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস এবং শক্তির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে স্মার্ট প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ এ শিল্পের জন্য অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। এসএমই প্রতিষ্ঠানগুলো এ শিল্পের একটি উল্লেখযোগ্য অংশের প্রতিনিধিত্ব করে, তবে অর্থের অভাবের কারণে তারা প্রায়শই নবায়নযোগ্য শক্তিতে বিনিয়োগ করতে দ্বিধা বোধ করে।

 

বিশ্বজুড়ে বর্তমান অবস্থা বিবেচনা করে তিনি বলেন, পোশাক কারখানাগুলোর উৎপাদনের ক্ষেত্রে কার্বন পদচিহ্ন হ্রাস করা ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। এই ক্ষেত্রে, ওপেক্স মডেল তাদের জন্য একটি আদর্শ মডেল হতে পারে। ক্যাপেক্স মডেলের মাধ্যমে কারখানাগুলো তাদের ছাদের অব্যবহৃত অংশ ব্যবহার করে সবুজ এবং নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদন করতে পারবে এবং নিঃসৃত কার্বনের পরিমাণ কমিয়ে আনতে সক্ষম হবে বলে মনে করেন বিজিএমইএ’র সভাপতি।

হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সিইও প্যান জুনফেং বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের পোশাকখাত বিদ্যুৎ সংকট মোকাবেলা করছে, যার ফলে পোশাক প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যয় বাড়ছে। এর একটি সমাধান হিসাবে, সবুজ সমাধানের (সৌরশক্তি) মাধ্যমে আরো বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করতে হুয়াওয়ে বিজিএমইএ এরসঙ্গে কাজ করছে। সর্বোপরি, এটি জাতীয় গ্রিডে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ সরবরাহের চাপ হ্রাস এবং কারখানাগুলোকে সবুজ কারখানায় পরিণত হতে সাহায্য করবে।

 

সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বিজিএমইএ এর সহ-সভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম, পরিচালক হারুন অর রশিদ, পরিচালক নীলা হোসনে আরা, বিজিএমইএ স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রেস, পাবলিকেশন এন্ড পাবলিসিটি এর চেয়ারম্যান শোভন ইসলাম, বিজিএমইএ স্ট্যান্ডিং কমিটি অন ইউডি-ওভেন এন্ড নিট এর চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম এবং বিজিএমইএ এর সাধারণ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» দুর্নীতির মামলায় সম্রাটের বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

» শেখা হাসিনাকে ‘ডেভিল রানী’ আখ্যা দিয়ে সোহেল তাজের ফেসবুক পোষ্ট

» আমরা মারা গেলে কেউ না কেউ আবার উঠে আসবে: হাসনাত

» ‘বাবারা, রাজনীতির ময়দানে আরও অভিজ্ঞতা সঞ্চার করার নসিহত করছি’: সালাহউদ্দিন

» সন্ধ্যায় মানিকগঞ্জে এনসিপির পথসভা

» সবার আগে এক দফা ঘোষণা দেন তারেক রহমান: ইশরাক

» গোপালগঞ্জকে আওয়ামী লীগ মুক্ত করা হবে: নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী

» কিছু ঘটলে সরকারকে না বলে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিছিল হচ্ছে কেন : প্রশ্ন রিজভীর

» সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার না করলে গোপালগঞ্জে লং মার্চ : নাহিদ

» গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনী আত্মরক্ষার্থে বলপ্রয়োগে বাধ্য হয়: আইএসপিআর

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

বাংলাদেশে সবুজ উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে একসাথে কাজ করবে হুয়াওয়ে ও বিজিএমইএ

বর্তমান জ্বালানি সংকট মোকাবেলা এবং সবুজায়নের পথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে একসঙ্গে কাজ করবে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় আইসিটি অবকাঠামো সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে এবং পোশাক শিল্পের প্রতিনিধিত্বকারী বাণিজ্য সংস্থা, বিজিএমইএ। এ লক্ষ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে। আজ রোববার বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান এবং হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সিইও প্যান জুনফেং ঢাকায় বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।

 

বিজিএমইএ জানিয়েছে, জীবাশ্ম জ্বালানি ও গ্যাস সংকটের কারণে সমগ্র বিশ্ব এবং সেই সঙ্গে বাংলাদেশ এখন একটি অস্থির সময় অতিবাহিত করছে। এমন একটি প্রেক্ষাপটে, দেশকে সবুজায়নের দিকে এগিয়ে নেয়ার জন্য বিকল্প শক্তির উৎসের দিকে অগ্রসর হওয়া এবং সৌর প্যানেলের মতো সবুজ শক্তির বিকল্পগুলোতে মনোযোগ দেয়া পূর্বের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এ বিষয়গুলো উপলব্ধি করে বিজিএমইএ গ্রিন এনার্জি সলিউশনগুলো খুঁজে বের জন্য হুয়াওয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।

 

চুক্তির অধীনে, হুয়াওয়ে এবং বিজিএমইএ পোশাক কারখানাগুলোকে শক্তির সবুজ উৎসের দিকে স্থানান্তরিত করে কারখানাগুলোকে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি’তে পরিণত করতে একসঙ্গে কাজ করবে।ওপের এবং ক্যাপেক্স দু’টি মডিউল অনুসরণ করে হুয়াওয়ে বিজিএমইএ তালিকাভুক্ত কারখানাগুলোতে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করবে। ওপেক্স মডিউলে, কারখানার মালিকরা গ্রিড বিদ্যুতের চেয়েও কম শুল্ক হার ভোগ করতে পারবেন।

 

অন্যদিকে, ক্যাপের মডিউল (১) এর অধীনে, কারখানার মালিক বিনিয়োগকারীর সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি অর্থ পরিশোধের চুক্তি করবেন। অর্থ পরিশোধ সম্পন্ন হওয়ার পরে সোলার প্যানেল সিস্টেম এর অধিকারী হবেন কারখানার মালিক।এছাড়া কারখানার মালিকরা ছাদে সোলার সিস্টেম স্থাপনের জন্য নিজেরাই বিনিয়োগ করবেন এবং সৌর শক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ খরচ সাশ্রয় করতে পারবেন। উভয় ক্ষেত্রেই বিজিএমইএ প্রক্রিয়াগুলো নিয়ন্ত্রণ করবে এবং হুয়াওয়ে ও কারখানার মধ্যে যোগাযোগের বন্ধন হিসেবে কাজ করবে।

 

এদিকে, এ সমঝোতা স্মারকের অধীনে হুয়াওয়ে এবং বিজিএমইএ পোশাক শিল্পে ২ গিগাওয়াটের বেশি সোলার রুফটপ সিস্টেম স্থাপন করার সুযোগ পাবে, যা প্রতি বছর সম্ভবত ২ হাজার ৬০০ গিগাওয়াট পরিচ্ছন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। একই সঙ্গে গ্রিড বিদ্যুতের উপর চাপ কমিয়ে দিবে এবং চলমান জ্বালানি সংকট মোকাবেলায় দেশকে সাহায্য করবে।

সিস্টেমটি কারখানাগুলোকে বছরে ১ দশমিক ৪০ মিলিয়ন টন কার্বন-ডাই-অক্সাইড এড়িয়ে যেতে সাহায্য করবে, যা প্রায় ২ দশমিক ১৪ মিলিয়ন গাছ লাগানোর সমান। এ ধরনের উদ্যোগ শিল্পকে জীবাশ্ম জ্বালানির উপর নির্ভরশীলতা অনেকাংশে হ্রাস এবং কারখানাগুলোকে সাশ্রয়ী হতে সাহায্য করবে। মূল্যে বিদ্যুতের শুল্ক হার উপভোগ করে অর্থ সাশ্রয় করতে সহায়তা করবে।

 

এ বিষয়ে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, পোশাক শিল্পক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন এবং সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে শক্তির সঠিক ব্যবহার, নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস নির্ধারণ এবং কার্বন ফুটপ্রিন্ট হ্রাস করা বিজিএমইএ এর অন্যতম লক্ষ্য। তাই নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস এবং শক্তির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে স্মার্ট প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ এ শিল্পের জন্য অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। এসএমই প্রতিষ্ঠানগুলো এ শিল্পের একটি উল্লেখযোগ্য অংশের প্রতিনিধিত্ব করে, তবে অর্থের অভাবের কারণে তারা প্রায়শই নবায়নযোগ্য শক্তিতে বিনিয়োগ করতে দ্বিধা বোধ করে।

 

বিশ্বজুড়ে বর্তমান অবস্থা বিবেচনা করে তিনি বলেন, পোশাক কারখানাগুলোর উৎপাদনের ক্ষেত্রে কার্বন পদচিহ্ন হ্রাস করা ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। এই ক্ষেত্রে, ওপেক্স মডেল তাদের জন্য একটি আদর্শ মডেল হতে পারে। ক্যাপেক্স মডেলের মাধ্যমে কারখানাগুলো তাদের ছাদের অব্যবহৃত অংশ ব্যবহার করে সবুজ এবং নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদন করতে পারবে এবং নিঃসৃত কার্বনের পরিমাণ কমিয়ে আনতে সক্ষম হবে বলে মনে করেন বিজিএমইএ’র সভাপতি।

হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সিইও প্যান জুনফেং বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের পোশাকখাত বিদ্যুৎ সংকট মোকাবেলা করছে, যার ফলে পোশাক প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যয় বাড়ছে। এর একটি সমাধান হিসাবে, সবুজ সমাধানের (সৌরশক্তি) মাধ্যমে আরো বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করতে হুয়াওয়ে বিজিএমইএ এরসঙ্গে কাজ করছে। সর্বোপরি, এটি জাতীয় গ্রিডে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ সরবরাহের চাপ হ্রাস এবং কারখানাগুলোকে সবুজ কারখানায় পরিণত হতে সাহায্য করবে।

 

সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বিজিএমইএ এর সহ-সভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম, পরিচালক হারুন অর রশিদ, পরিচালক নীলা হোসনে আরা, বিজিএমইএ স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রেস, পাবলিকেশন এন্ড পাবলিসিটি এর চেয়ারম্যান শোভন ইসলাম, বিজিএমইএ স্ট্যান্ডিং কমিটি অন ইউডি-ওভেন এন্ড নিট এর চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম এবং বিজিএমইএ এর সাধারণ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com