“মানুষেরা আগুন অথবা শিকারের অস্ত্র অথবা ভাষার অধিকারী হবার আগে চাঁদই ছিল তাদের মৈত্রী। অন্ধকার পৃথিবীতে স্নিগ্ধ আলো জ্বালিয়ে সে মানুষের মনের ভয়কে শান্ত করত। স্বর্গীয় বাতির মতো। এর আলোকিত হওয়া ও মিলিয়ে যাওয়া মানুষদের মধ্যে সময়ের ধারণা সৃষ্টি করত। এমনকি এখনো, যখন পৃথিবীর বেশিরভাগ অংশ হতে অন্ধকারকে নির্বাসন দেওয়া হয়েছে, তখনো মানুষের মধ্যে চাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও এক ধরনের অব্যাখ্যাত আবেগ কাজ করে। এই আবেগ মানুষের জিনের ওপরে উষ্ণ সামষ্টিক স্মৃতি হিসেবে প্রোথিত হয়ে আছে।” সূএ:ডেইলি বাংলাদেশ