শিম ১৬০, গাজর-টমেটো ১২০

বাজারে ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে শিম। যদিও গত সপ্তাহে এ সবজিটি বিক্রি হয়েছে ১৮০ টাকা কেজি দরে। অর্থাৎ কেজিতে কমেছে ২০ টাকা। কেজি প্রতি ১০ টাকা হারে কমলেও এখনো শতকের নিচে আসেনি গাজর ও টমেটোর দাম। এক কেজি টমেটো কিংবা গাজর কিনতে ক্রেতাকে গুনতে হচ্ছে ১২০ টাকা।

আজ (২ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে এসব তথ্য মিলেছে।

 

কিছুদিন আগে হঠাৎ দাম বেড়ে যায় ডিমের। হালি পৌঁছায় ৫৫ টাকায়। পরে সে দাম কিছুটা কমে আসে। শুক্রবার ৩৮ টাকা হালি দরে বিক্রি হচ্ছে ব্রয়লারের ডিম। আর ব্রয়লার মুরগী বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ১৮৫ টাকা কেজি দরে।

 

মাংসের বাজার :গরু ও খাসির মাংসের বাজারে কোনো পরিবর্তন নেই। প্রতি কেজি গরুর মাংসের জন্য গুনতে হচ্ছে ৭০০ টাকা থেকে ৭৫০ টাকা পর্যন্ত। আর খাসির মাংস ৯০০ টাকা থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত।

 

সবজির বাজার :রাজধানীতে বাজার ভেদে কাকরোল ৭০ থেকে ৮০ টাকা, ঢেড়স বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা, বেগুন ৭০-৮০ টাকা, করল্লা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, চিচিংগা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, শশা ৬০ থেকে ৭০ টাকা, বরবটি ৭০ টাকা, পটল বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি দরে। কচুর মুখী ৮০ টাকা, কচুর লতি ৭০ টাকা, দুন্দল ৬০ টাকা। একই দামে বিক্রি হচ্ছে ঝিঙা। পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে।

ফুল কপি ৫০ টাকা পিস, মিষ্টি কুমড়ার ফালি ২০ তগেকে ৩০ টাকা, কলার হালি ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, লেবুর হালি ৩০ থেকে ৪০ টাকা।

 

মাছের বাজার :বাজার ভেদে পাঙ্গাশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি দরে। বড় আকারের ও জীবন্ত পাঙ্গাশ কিনতে ক্রেতাদের গুনতে হচ্ছে কেজি প্রতি ২২০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত।

 

তেলাপিয়া মাছ ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা। বাজার ভেদে রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩৮০ টাকা কেজি দরে। কাতল বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৪০০ টাকায়। নলা মাছ কিনতে কেজি প্রতি ক্রেতাদের গুনতে হচ্ছে ১৮০ থেকে ২৮০ টাকা টাকা পর্যন্ত। শিং মাছের দাম হাকা হচ্ছে ৬০০ থেকে হাজার টাকা। তবে ৫০০ টাকার কমে শিং মাছ বিক্রি হতে দেখা যায়নি। আকারভেদে চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ১৫০০ টাকা কেজি দরে। ছোট মাছের মধ্যে কাঁচকি ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা ও পাবদা মাছ বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা দরে।

 

মুদি বাজার: মুদি বাজারে আরেক ধাপ বেড়েছে চিনির দাম। কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৯৫ টাকা কেজি দরে। লাল চিনির কেজি ১০০ টাকা।

আলু ৩০ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৫০ টাকা কেজি, ভারতীয় পেঁয়াজ ৪০ টাকা। রসুনের কেজি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। চায়না রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকা। আদার কেজি বিক্রি ৯০ থেকে ১১০ টাকা।

 

দেশি মুশুরের ডাল ১৩০ টাকা। ভারতীয় মুশুরের ডাল বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকা কেজি দরে। খোলা আটা ৫৭ থেকে ৫৮ টাকা কেজি। ৫ টাকা বেড়ে দুই কেজির প্যাকেট আটা এখন বিক্রি হচ্ছে ১১৫ টাকা।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» একসঙ্গে খেলেন তিন শিশু, এখন কবরে পাশাপাশি

» বিমান বিধ্বস্তে নিহত শিক্ষিকা নিপুর দাফন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সম্পন্ন

» এক ব্যক্তির কাছে ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত থাকা গণতন্ত্রের জন্য হুঁমকি: আখতার

» ‘তোমার সাথে আর দেখা হবে না’: স্বামীকে বলে যাওয়া শেষ কথা শিক্ষিকা মাহেরিন চৌধুরীর

» শোকের সময়ে পাশে বিএনপি, সরাসরি উদ্ধার তদারকিতে তারেক রহমান

» নৌকা নিয়ে নির্বাচন করে নৌকা চালাতে পারে না, ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচন করে ধান কাটতে পারে না

» আহতদের পাশে রাষ্ট্রকে আজীবন থাকতে হবে: রিজভী

» অন্তর্বর্তী সরকার নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সন্ত্রাস ঠেকাতে ব্যর্থ: হেফাজত

» ঘুষ নেওয়ার হাত অবশ করে দেওয়া হবে: জামায়াত আমির

» বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতের সঠিক সংখ্যা প্রকাশ করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

শিম ১৬০, গাজর-টমেটো ১২০

বাজারে ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে শিম। যদিও গত সপ্তাহে এ সবজিটি বিক্রি হয়েছে ১৮০ টাকা কেজি দরে। অর্থাৎ কেজিতে কমেছে ২০ টাকা। কেজি প্রতি ১০ টাকা হারে কমলেও এখনো শতকের নিচে আসেনি গাজর ও টমেটোর দাম। এক কেজি টমেটো কিংবা গাজর কিনতে ক্রেতাকে গুনতে হচ্ছে ১২০ টাকা।

আজ (২ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে এসব তথ্য মিলেছে।

 

কিছুদিন আগে হঠাৎ দাম বেড়ে যায় ডিমের। হালি পৌঁছায় ৫৫ টাকায়। পরে সে দাম কিছুটা কমে আসে। শুক্রবার ৩৮ টাকা হালি দরে বিক্রি হচ্ছে ব্রয়লারের ডিম। আর ব্রয়লার মুরগী বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ১৮৫ টাকা কেজি দরে।

 

মাংসের বাজার :গরু ও খাসির মাংসের বাজারে কোনো পরিবর্তন নেই। প্রতি কেজি গরুর মাংসের জন্য গুনতে হচ্ছে ৭০০ টাকা থেকে ৭৫০ টাকা পর্যন্ত। আর খাসির মাংস ৯০০ টাকা থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত।

 

সবজির বাজার :রাজধানীতে বাজার ভেদে কাকরোল ৭০ থেকে ৮০ টাকা, ঢেড়স বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা, বেগুন ৭০-৮০ টাকা, করল্লা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, চিচিংগা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, শশা ৬০ থেকে ৭০ টাকা, বরবটি ৭০ টাকা, পটল বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি দরে। কচুর মুখী ৮০ টাকা, কচুর লতি ৭০ টাকা, দুন্দল ৬০ টাকা। একই দামে বিক্রি হচ্ছে ঝিঙা। পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে।

ফুল কপি ৫০ টাকা পিস, মিষ্টি কুমড়ার ফালি ২০ তগেকে ৩০ টাকা, কলার হালি ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, লেবুর হালি ৩০ থেকে ৪০ টাকা।

 

মাছের বাজার :বাজার ভেদে পাঙ্গাশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি দরে। বড় আকারের ও জীবন্ত পাঙ্গাশ কিনতে ক্রেতাদের গুনতে হচ্ছে কেজি প্রতি ২২০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত।

 

তেলাপিয়া মাছ ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা। বাজার ভেদে রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩৮০ টাকা কেজি দরে। কাতল বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৪০০ টাকায়। নলা মাছ কিনতে কেজি প্রতি ক্রেতাদের গুনতে হচ্ছে ১৮০ থেকে ২৮০ টাকা টাকা পর্যন্ত। শিং মাছের দাম হাকা হচ্ছে ৬০০ থেকে হাজার টাকা। তবে ৫০০ টাকার কমে শিং মাছ বিক্রি হতে দেখা যায়নি। আকারভেদে চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ১৫০০ টাকা কেজি দরে। ছোট মাছের মধ্যে কাঁচকি ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা ও পাবদা মাছ বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা দরে।

 

মুদি বাজার: মুদি বাজারে আরেক ধাপ বেড়েছে চিনির দাম। কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৯৫ টাকা কেজি দরে। লাল চিনির কেজি ১০০ টাকা।

আলু ৩০ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৫০ টাকা কেজি, ভারতীয় পেঁয়াজ ৪০ টাকা। রসুনের কেজি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। চায়না রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকা। আদার কেজি বিক্রি ৯০ থেকে ১১০ টাকা।

 

দেশি মুশুরের ডাল ১৩০ টাকা। ভারতীয় মুশুরের ডাল বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকা কেজি দরে। খোলা আটা ৫৭ থেকে ৫৮ টাকা কেজি। ৫ টাকা বেড়ে দুই কেজির প্যাকেট আটা এখন বিক্রি হচ্ছে ১১৫ টাকা।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com