কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেলের ২২ দফা ইশতেহার ঘোষণা

কয়েকদিন পর চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। এরই মধ্যে ২০২২-২৪ মেয়াদে সমিতির দায়িত্ব নিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে দুটি প্যানেল। একটি গত দুই মেয়াদে দায়িত্বে থাকা মিশা-জায়েদ প্যানেল অন্যটি ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেল।

 

এ উপলক্ষে আজ  গণমাধ্যমের জন্য আয়োজন করা হয় ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুণ পরিষদের পরিচিতি পর্ব। অনুষ্ঠানে শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ইশতেহার তুলে ধরেন সভাপতি পদপ্রার্থী ইলিয়াস কাঞ্চন।

২২ দফা ইশতেহার হলো-
১. জাতির পিতার প্রতিষ্ঠিত এফডিসিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আগমনের উদ্যোগ নেয়া।
২. চলচ্চিত্র শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট ২০২১- এর নীতিমালা অনুযায়ী শিল্পীদের কল্যাণে সর্বোচ্চ ব্যবহার।
৩. প্রধানমন্ত্রীর কাছে চলচ্চিত্রের সার্বিক অবস্থা তুলে ধরে চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য সহজ শর্তে বড় অংকের ফান্ডের ব্যবস্থা করা।
৪. অন্যায়ভাবে যেসব সদস্যের সদস্যপদ বাতিল, স্থগিত ও ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে তাদের অধিকার ফেরত দেয়া ও সদস্যপদ পুনর্বহাল।
৫. শিল্পী সমিতির মর্যাদা রক্ষা ও সদস্যদের অধিকার সংরক্ষণে সচেষ্ট থাকা এবং কেউ একবার সদস্য হলে তাদের সদস্যপদ আজীবন সংরক্ষিত থাকবে। তবে সংগঠনের গঠনতন্ত্র ও রাষ্ট্রবিরোধী গুরুতর কর্মকাণ্ডে কারও সংশ্লিষ্ট থাকার অভিযোগ এলে এবং তদন্তসাপেক্ষে অভিযোগ প্রমাণিত হলে সদস্যপদ স্থগিত হতে পারে, যা সাধারণসভায় উত্থাপন করে চূড়ান্ত অনুমোদন নেয়া হবে। যে কোনো দুর্যোগ, সমস্যা ও প্রতিকূল পরিস্থিতিতে শিল্পী সমাজের পাশে দাঁড়ানো ও সহায়তা করা।
৬.সহায়তা গ্রহণকারীদের সম্মান ও আত্মমর্যাদা রক্ষায় কোনো সহায়তা কর্মকাণ্ডের ছবি/ভিডিও জনসম্মুখে প্রকাশ না করা।
৭. আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে সব ধরনের ধর্মীয় উৎসবে (যেমন- দুই ঈদ, দুর্গাপূজা, বড়দিন ও বৌদ্ধ পূর্ণিমা) স্বল্প আয়ের সদস্যদের উৎসব ভাতা ও উপহার প্রদানের ব্যবস্থা করা।
৮. পার্শ্ববর্তী দেশ ও বিভিন্ন দেশের শিল্পী সংগঠনের সাথে পারস্পরিক মতবিনিময়।
৯. মত বিনিময় এবং শিল্পী বিনিময় চুক্তি স্বাক্ষর।
১০. শিল্পীদের কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থা করা।
১১. শিল্পী সমিতির ওয়েবসাইট সমৃদ্ধ করতে প্রযুক্তিগত আরও উন্নয়ন, সব শিল্পীর প্রফাইল তৈরি করা। বিশেষ করে নৃত্য ও অ্যাকশন দৃশ্যে শিল্পীদের প্রফাইল তৈরি করে আন্তর্জাতিক কাস্টিং ডিরেক্টরদের প্রদান করা। নৃত্য ও অ্যাকশন দৃশ্যে ভাষার ব্যবহার না থাকায় বিশ্বের যে কোনো দেশের চলচ্চিত্রে নৃত্য ও অ্যাকশন দৃশ্যে আমাদের শিল্পীরা যেন কাজ করতে পারে সেই ব্যবস্থা করা, যা পার্শ্ববর্তী দেশ বিগত দিনে করেছে।
১২. শিল্পী সমিতির সভাপতিকে পদাধিকার বলে চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের সদস্যসহ তথ্য মন্ত্রণালয় ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র ও সংস্কৃতি সংক্রান্ত বিভিন্ন কমিটিতে সমিতির নেতাদের প্রতিনিধিত্বের জন্য অন্তর্ভুক্তীকরণের ব্যবস্থা করা।
১৩. ঝুঁকিপূর্ণ দৃশ্যে অভিনয় করা শিল্পীদের জন্য বিশেষ বিমা ও সবার জন্য গ্রুপ বিমার ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ।
১৪. শিল্পীদের চিকিৎসা কার্যক্রমের সুবিধার্থে কয়েকটি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক ল্যাবের সাথে বিশেষ ছাড়ের জন্য চুক্তির উদ্যোগ ও বাস্তবায়ন।
১৫. শিল্পীদের মেধাবী সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান ও তাদের বাবা-মাকে সংবর্ধনা প্রদান করা হবে।
১৬. চলচ্চিত্র শিল্পকে আরও সমৃদ্ধ ও অচলাবস্থা কাটিয়ে তুলতে চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব ও অভিজ্ঞদের নিয়ে উপদেষ্টা কমিটি গঠন ও নতুন প্রযোজকদের চলচ্চিত্রের পান্ডুলিপি থেকে শুরু করে ছবি মুক্তি পর্যন্ত যাবতীয় সহায়তা প্রদান।
১৭. চলচ্চিত্র সংক্রান্ত সব সংগঠনের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা এবং পারস্পরিক স্বার্থে মতবিনিময়।
১৮. শিল্পী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া। যেখানে সব ধরনের শিল্পী তৈরির পাঠ্যসূচি ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকবে।
১৯. নৃত্যশিল্পীদের জন্য ড্যান্স স্টুডিও ও ফাইট অ্যান্ড স্টান্ট স্টুডিও এবং অত্যাধুনিক ইকুইপমেন্টসমৃদ্ধ জিমনেসিয়াম স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া।
২০. সব শিল্পী উপযোগী মেকআপ সেলুন ও পার্লার স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া।
২১. শিল্পীদের পেশার মান বৃদ্ধিতে দেশের ও দেশের বাইরের কিংবদন্তি শিল্পীদের নিয়ে বিশেষ সেমিনার ও ওয়ার্কশপের ব্যবস্থা করা।
২২. মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর রাষ্ট্রীয় সফর ও বিদেশে সাংস্কৃতিক সফরে শিল্পীদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা।

 

ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘মর্যাদা ও পর্দায় আমাদের শিল্পী’ স্লোগানে তারা এবারের নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। তারা নির্বাচিত হলে শিল্পীদের মর্যাদা ও পর্দায় তাদের কাজের ব্যবস্থা করবেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সভাপতি পদপ্রার্থী ইলিয়াস কাঞ্চন, সহ-সভাপতি রিয়াজ, ডি এ তায়েব, কোষাধ্যক্ষ আজাদ, কার্যকরী পদে ফেরদৌস, কেয়া ও সীমান্ত।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছে ভারত: নীরব

» খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে

» ভিডিও বার্তায় মইন ইউ আহমেদ মুন্নি সাহার লাইভ বিডিআর বিদ্রোহ ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করেছে

» ক্ষমতায় গেলে দেশের সকল ফরম থেকে ধর্মালম্বী অপশন তুলে দেওয়া হবে—- ড. মঈন খান

» পলাশে হামলা ভাংচুরের পর বন্ধ হয়ে গেল জনতা জুটমিল, কর্মহীন হয়ে পড়েছে ৭ হাজার শ্রমিক

» বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞার এক সপ্তাহ পরেও যে কারণে পর্যটক নেই

» হাতীবান্ধা রিপোর্টার্স ক্লাবের কমিটি গঠন সভাপতি মোস্তফা সম্পাদক রহিম

» ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ইসলামপুর উপজেলা কার্যালয় উদ্বোধন

» এক্সিম ব্যাংকে ডাকাতি চেষ্টার অভিযোগে ১০ জন আটক

» ‘লুকিয়ে রাখা’ পুতিনের দুই ছেলের তথ্য ফাঁস!

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেলের ২২ দফা ইশতেহার ঘোষণা

কয়েকদিন পর চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। এরই মধ্যে ২০২২-২৪ মেয়াদে সমিতির দায়িত্ব নিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে দুটি প্যানেল। একটি গত দুই মেয়াদে দায়িত্বে থাকা মিশা-জায়েদ প্যানেল অন্যটি ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেল।

 

এ উপলক্ষে আজ  গণমাধ্যমের জন্য আয়োজন করা হয় ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুণ পরিষদের পরিচিতি পর্ব। অনুষ্ঠানে শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ইশতেহার তুলে ধরেন সভাপতি পদপ্রার্থী ইলিয়াস কাঞ্চন।

২২ দফা ইশতেহার হলো-
১. জাতির পিতার প্রতিষ্ঠিত এফডিসিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আগমনের উদ্যোগ নেয়া।
২. চলচ্চিত্র শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট ২০২১- এর নীতিমালা অনুযায়ী শিল্পীদের কল্যাণে সর্বোচ্চ ব্যবহার।
৩. প্রধানমন্ত্রীর কাছে চলচ্চিত্রের সার্বিক অবস্থা তুলে ধরে চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য সহজ শর্তে বড় অংকের ফান্ডের ব্যবস্থা করা।
৪. অন্যায়ভাবে যেসব সদস্যের সদস্যপদ বাতিল, স্থগিত ও ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে তাদের অধিকার ফেরত দেয়া ও সদস্যপদ পুনর্বহাল।
৫. শিল্পী সমিতির মর্যাদা রক্ষা ও সদস্যদের অধিকার সংরক্ষণে সচেষ্ট থাকা এবং কেউ একবার সদস্য হলে তাদের সদস্যপদ আজীবন সংরক্ষিত থাকবে। তবে সংগঠনের গঠনতন্ত্র ও রাষ্ট্রবিরোধী গুরুতর কর্মকাণ্ডে কারও সংশ্লিষ্ট থাকার অভিযোগ এলে এবং তদন্তসাপেক্ষে অভিযোগ প্রমাণিত হলে সদস্যপদ স্থগিত হতে পারে, যা সাধারণসভায় উত্থাপন করে চূড়ান্ত অনুমোদন নেয়া হবে। যে কোনো দুর্যোগ, সমস্যা ও প্রতিকূল পরিস্থিতিতে শিল্পী সমাজের পাশে দাঁড়ানো ও সহায়তা করা।
৬.সহায়তা গ্রহণকারীদের সম্মান ও আত্মমর্যাদা রক্ষায় কোনো সহায়তা কর্মকাণ্ডের ছবি/ভিডিও জনসম্মুখে প্রকাশ না করা।
৭. আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে সব ধরনের ধর্মীয় উৎসবে (যেমন- দুই ঈদ, দুর্গাপূজা, বড়দিন ও বৌদ্ধ পূর্ণিমা) স্বল্প আয়ের সদস্যদের উৎসব ভাতা ও উপহার প্রদানের ব্যবস্থা করা।
৮. পার্শ্ববর্তী দেশ ও বিভিন্ন দেশের শিল্পী সংগঠনের সাথে পারস্পরিক মতবিনিময়।
৯. মত বিনিময় এবং শিল্পী বিনিময় চুক্তি স্বাক্ষর।
১০. শিল্পীদের কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থা করা।
১১. শিল্পী সমিতির ওয়েবসাইট সমৃদ্ধ করতে প্রযুক্তিগত আরও উন্নয়ন, সব শিল্পীর প্রফাইল তৈরি করা। বিশেষ করে নৃত্য ও অ্যাকশন দৃশ্যে শিল্পীদের প্রফাইল তৈরি করে আন্তর্জাতিক কাস্টিং ডিরেক্টরদের প্রদান করা। নৃত্য ও অ্যাকশন দৃশ্যে ভাষার ব্যবহার না থাকায় বিশ্বের যে কোনো দেশের চলচ্চিত্রে নৃত্য ও অ্যাকশন দৃশ্যে আমাদের শিল্পীরা যেন কাজ করতে পারে সেই ব্যবস্থা করা, যা পার্শ্ববর্তী দেশ বিগত দিনে করেছে।
১২. শিল্পী সমিতির সভাপতিকে পদাধিকার বলে চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের সদস্যসহ তথ্য মন্ত্রণালয় ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র ও সংস্কৃতি সংক্রান্ত বিভিন্ন কমিটিতে সমিতির নেতাদের প্রতিনিধিত্বের জন্য অন্তর্ভুক্তীকরণের ব্যবস্থা করা।
১৩. ঝুঁকিপূর্ণ দৃশ্যে অভিনয় করা শিল্পীদের জন্য বিশেষ বিমা ও সবার জন্য গ্রুপ বিমার ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ।
১৪. শিল্পীদের চিকিৎসা কার্যক্রমের সুবিধার্থে কয়েকটি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক ল্যাবের সাথে বিশেষ ছাড়ের জন্য চুক্তির উদ্যোগ ও বাস্তবায়ন।
১৫. শিল্পীদের মেধাবী সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান ও তাদের বাবা-মাকে সংবর্ধনা প্রদান করা হবে।
১৬. চলচ্চিত্র শিল্পকে আরও সমৃদ্ধ ও অচলাবস্থা কাটিয়ে তুলতে চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব ও অভিজ্ঞদের নিয়ে উপদেষ্টা কমিটি গঠন ও নতুন প্রযোজকদের চলচ্চিত্রের পান্ডুলিপি থেকে শুরু করে ছবি মুক্তি পর্যন্ত যাবতীয় সহায়তা প্রদান।
১৭. চলচ্চিত্র সংক্রান্ত সব সংগঠনের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা এবং পারস্পরিক স্বার্থে মতবিনিময়।
১৮. শিল্পী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া। যেখানে সব ধরনের শিল্পী তৈরির পাঠ্যসূচি ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকবে।
১৯. নৃত্যশিল্পীদের জন্য ড্যান্স স্টুডিও ও ফাইট অ্যান্ড স্টান্ট স্টুডিও এবং অত্যাধুনিক ইকুইপমেন্টসমৃদ্ধ জিমনেসিয়াম স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া।
২০. সব শিল্পী উপযোগী মেকআপ সেলুন ও পার্লার স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া।
২১. শিল্পীদের পেশার মান বৃদ্ধিতে দেশের ও দেশের বাইরের কিংবদন্তি শিল্পীদের নিয়ে বিশেষ সেমিনার ও ওয়ার্কশপের ব্যবস্থা করা।
২২. মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর রাষ্ট্রীয় সফর ও বিদেশে সাংস্কৃতিক সফরে শিল্পীদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা।

 

ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘মর্যাদা ও পর্দায় আমাদের শিল্পী’ স্লোগানে তারা এবারের নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। তারা নির্বাচিত হলে শিল্পীদের মর্যাদা ও পর্দায় তাদের কাজের ব্যবস্থা করবেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সভাপতি পদপ্রার্থী ইলিয়াস কাঞ্চন, সহ-সভাপতি রিয়াজ, ডি এ তায়েব, কোষাধ্যক্ষ আজাদ, কার্যকরী পদে ফেরদৌস, কেয়া ও সীমান্ত।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com