সমস্যা জর্জরিত ঢাকায় কেন জনস্রোত

নানা নাগরিক সমস্যায় জর্জরিত দেশের রাজধানী ঢাকা। ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের তালিকা অনুযায়ী বসবাসযোগ্যতার দিক দিয়ে বিশ্বের ১৪০টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান ১৩৭তম। ভয়াবহ বায়ুদূষণের কারণে এ শহরের মানুষের গড় আয়ু কমে যাচ্ছে প্রায় সাড়ে সাত বছর। বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ শব্দদূষণের শিকার ঢাকার বাসিন্দারা। শেষ হয়ে যাচ্ছে শিশুদের খেলার জায়গা। বিলীন হচ্ছে সবুজ। যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা। হরহামেশা ঘটছে খুনোখুনি। সংকট বিশুদ্ধ পানির। মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ জীবন। নেই হাঁটার উপযোগী ফুটপাথও। গণপরিবহন সংকট ও ভয়াবহ যানজটে নাভিশ্বাস নাগরিকদের। দূষণ ও অস্বাস্থ্যকর জীবনের কারণে ডাক্তার হয়েছে নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। সেই সঙ্গে বাড়ছে জীবনযাত্রার ব্যয়। তবু কমছে না ঢাকামুখী জনস্রোত। প্রতি বছর    ছয় লাখের বেশি মানুষ যোগ হচ্ছে ঢাকার জনসংখ্যার সঙ্গে। অতিরিক্ত জনসংখ্যার কারণে প্রতিনিয়ত বাড়ছে নাগরিক সমস্যার পরিধি।

 

রাজধানীর ছয়টি স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়ে একটি গবেষণায় দেখা গেছে, বায়ুদূষণের কারণে ২৪.৫ শতাংশ শিক্ষার্থীর ফুসফুসের সক্ষমতা কমেছে। সম্প্রতি রাজধানীতে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে ডায়রিয়া ও কলেরা। এর জন্য দূষিত খাওয়ার পানি ও রাস্তার খোলা খাবারকে দায়ী করা হচ্ছে। সকাল-সন্ধ্যায় গাড়ির গতি নেমে যাচ্ছে ঘণ্টায় তিন কিলোমিটারের নিচে। জীবনযাত্রার ব্যয় হু হু করে বাড়ছে। বাসা ভাড়া দিতেই খরচ হয়ে যাচ্ছে আয়ের অর্ধেক। সেই সঙ্গে নিত্যপণ্য, শিক্ষা, চিকিৎসা, ইউটিলিটি, যাতায়াত ব্যয় বেড়েই চলেছে। এখানে ময়লা ফেলতেও অর্থ খরচ করতে হয়। তবু প্রতিদিন আশ্রয়ের খোঁজে এই শহরে ভিড় করছে অসংখ্য মানুষ। ১৯৭৪ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারিতে ঢাকার জনসংখ্যা ছিল ১৬ লাখের মতো। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এসে জনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ কোটির বেশি। যদিও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ‘জনসংখ্যা ঘড়ি’ অনুযায়ী, গতকাল দুপুরে ঢাকা জেলার জনসংখ্যা ছিল ১ কোটি ৮২ লাখ ৯৪ হাজার ১৪৪ জন। তবে ২০২০ সালেই শুধু ঢাকা মহানগরীতে ২ কোটি জনসংখ্যার তথ্য প্রকাশ করে দুই সিটি করপোরেশন। এর মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ১০৯ দশমিক ২৫১ বর্গ কিলোমিটার এলাকায় বাস করছিল ১ কোটি ২০ লাখ মানুষ। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ১৯৬ দশমিক ২২ বর্গ কিলোমিটার এলাকায় বাস করছিল ৮০ লাখ মানুষ। গত দুই বছরে জনসংখ্যা আরও বেড়েছে। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউয়ের হিসাব অনুযায়ী, গতকাল দুপুরে ঢাকার জনসংখ্যা ছিল ২ কোটি ২৪ লাখ ৭৮ হাজার ১১৬ জন। এই হিসাবে ঢাকায় প্রতি বর্গ কিলোমিটারে বাস করছে ৭৩ হাজার ৫৮৫ জন মানুষ। জনসংখ্যা দুই কোটি ধরলেও প্রতি বর্গ কিলোমিটারে বাস করছে ৬৫ হাজার ৪৭৩ জন, যা বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ জনঘনত্ব। ২০১৬ সালে বিবিএস ও জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের (ইউএনএফপিএ) হিসাব অনুযায়ী, ঢাকায় প্রতি বর্গ কিলোমিটারে বাস করত ৪৩ হাজার ৫০০ জন। কয়েক বছরের ব্যবধানে সেই সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ৬৫ হাজার। প্রতিদিন পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ঢাকার জনসংখ্যা। সেই সঙ্গে বাড়ছে জনদুর্ভোগ। বিবিএসের হিসাব অনুযায়ী, বছরে ঢাকা শহরে নতুন করে ৬ লাখ ১২ হাজার লোক যুক্ত হয়। দিনে যুক্ত হয় প্রায় ১ হাজার ৬৭৭ জন মানুষ। নগরবিদরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহত্তম মেগাসিটিতে রূপান্তরিত হবে ঢাকা। আর এই অতিরিক্ত মানুষের জন্য ঢাকা মহানগরীতে প্রতিবছর অন্তত ১ লাখ ২০ হাজার বাসগৃহ প্রয়োজন, যা পূরণ করা কঠিন। ফলে গড়ে উঠছে ছোট-বড় বস্তি ও ঘিঞ্জিঘর। শুধু পেটের দায়ে এসব ঘিঞ্জিঘরে মানবেতর জীবন যাপন করছে কোটি মানুষ। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শুধু কাজের খোঁজেই ঢাকায় আসছেন অধিকাংশ মানুষ। এসব মানুষের অধিকাংশই রিকশা চালনা, নির্মাণশ্রমিক, গৃহকর্মীসহ বিভিন্ন অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে যুক্ত হচ্ছেন। এ ছাড়া অফিস ঢাকাতে হওয়ায় বাধ্য হয়ে নাগরিক যন্ত্রণা সহ্য করে টিকে থাকছেন অনেকে। আবার কেউ বাচ্চার ভালো স্কুলের জন্য ঢাকার বাসিন্দা হয়ে গেছেন। অনেক সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবী ঢাকার বাইরে পোস্টিং হলেও বাচ্চার স্কুলের জন্য বদলি স্থগিত করার চেষ্টা করছেন অথবা পরিবার ঢাকায় রেখে নিজে কর্মস্থলে চলে যাচ্ছেন। প্রতিবছর লেখাপড়া শেষ করে চাকরির জন্য ঢাকায় ভিড় করছেন লাখো তরুণ। এ ছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগে অনেক মানুষ গৃহহীন হয়ে ঢাকায় পাড়ি জমাচ্ছেন। গত এক দশকে নদীভাঙনে ৬৮ লাখ মানুষ গৃহহীন হয়েছে। ২০১০ সালের ঘূর্ণিঝড় আইলাতেই ১৩ লাখ ৪২ হাজার মানুষ গৃহহীন হয়, যার একটি বড় অংশ রাজধানীতে আশ্রয় নিয়েছে। সূএ: বাংলাদেশ প্রতিদিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরি, দুদিনের মধ্যে অভিযান: ডিএমপি কমিশনার

» গুরুত্বপূর্ণ বিল পাশ করে শেষ মুহূর্তে ‘শাটডাউন’ এড়ালো যুক্তরাষ্ট্র

» বাসে তল্লাশি চালিয়ে দেশীয় তৈরি পাইপ গানসহ দুই যাত্রী গ্রেপ্তার

» সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে হাসান আরিফের জানাজা সম্পন্ন

» উত্তর ভারতের প্রেক্ষাগৃহ থেকে নামানো হচ্ছে ‘পুষ্পা-২’

» ‘স্পিরিটস অব জুলাই’ কনসার্ট ঘিরে যান চলাচলে নির্দেশনা

» সাগরে নিম্নচাপ, দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি শুরু

» বেইলি ব্রিজ ভেঙে তুরাগ ন‌দে ট্রাক, বিকল্প পথে চলার অনুরোধ

» সড়ক ও পরিবহন খাতে দুর্নীতি বন্ধ হয়নি: তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা

» ক‍্যানবেরায় ১২ প্রবাসীকে বাংলাদেশ হাইকমিশনের অ‍্যাওয়ার্ড প্রদান

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

সমস্যা জর্জরিত ঢাকায় কেন জনস্রোত

নানা নাগরিক সমস্যায় জর্জরিত দেশের রাজধানী ঢাকা। ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের তালিকা অনুযায়ী বসবাসযোগ্যতার দিক দিয়ে বিশ্বের ১৪০টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান ১৩৭তম। ভয়াবহ বায়ুদূষণের কারণে এ শহরের মানুষের গড় আয়ু কমে যাচ্ছে প্রায় সাড়ে সাত বছর। বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ শব্দদূষণের শিকার ঢাকার বাসিন্দারা। শেষ হয়ে যাচ্ছে শিশুদের খেলার জায়গা। বিলীন হচ্ছে সবুজ। যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা। হরহামেশা ঘটছে খুনোখুনি। সংকট বিশুদ্ধ পানির। মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ জীবন। নেই হাঁটার উপযোগী ফুটপাথও। গণপরিবহন সংকট ও ভয়াবহ যানজটে নাভিশ্বাস নাগরিকদের। দূষণ ও অস্বাস্থ্যকর জীবনের কারণে ডাক্তার হয়েছে নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। সেই সঙ্গে বাড়ছে জীবনযাত্রার ব্যয়। তবু কমছে না ঢাকামুখী জনস্রোত। প্রতি বছর    ছয় লাখের বেশি মানুষ যোগ হচ্ছে ঢাকার জনসংখ্যার সঙ্গে। অতিরিক্ত জনসংখ্যার কারণে প্রতিনিয়ত বাড়ছে নাগরিক সমস্যার পরিধি।

 

রাজধানীর ছয়টি স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়ে একটি গবেষণায় দেখা গেছে, বায়ুদূষণের কারণে ২৪.৫ শতাংশ শিক্ষার্থীর ফুসফুসের সক্ষমতা কমেছে। সম্প্রতি রাজধানীতে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে ডায়রিয়া ও কলেরা। এর জন্য দূষিত খাওয়ার পানি ও রাস্তার খোলা খাবারকে দায়ী করা হচ্ছে। সকাল-সন্ধ্যায় গাড়ির গতি নেমে যাচ্ছে ঘণ্টায় তিন কিলোমিটারের নিচে। জীবনযাত্রার ব্যয় হু হু করে বাড়ছে। বাসা ভাড়া দিতেই খরচ হয়ে যাচ্ছে আয়ের অর্ধেক। সেই সঙ্গে নিত্যপণ্য, শিক্ষা, চিকিৎসা, ইউটিলিটি, যাতায়াত ব্যয় বেড়েই চলেছে। এখানে ময়লা ফেলতেও অর্থ খরচ করতে হয়। তবু প্রতিদিন আশ্রয়ের খোঁজে এই শহরে ভিড় করছে অসংখ্য মানুষ। ১৯৭৪ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারিতে ঢাকার জনসংখ্যা ছিল ১৬ লাখের মতো। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এসে জনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ কোটির বেশি। যদিও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ‘জনসংখ্যা ঘড়ি’ অনুযায়ী, গতকাল দুপুরে ঢাকা জেলার জনসংখ্যা ছিল ১ কোটি ৮২ লাখ ৯৪ হাজার ১৪৪ জন। তবে ২০২০ সালেই শুধু ঢাকা মহানগরীতে ২ কোটি জনসংখ্যার তথ্য প্রকাশ করে দুই সিটি করপোরেশন। এর মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ১০৯ দশমিক ২৫১ বর্গ কিলোমিটার এলাকায় বাস করছিল ১ কোটি ২০ লাখ মানুষ। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ১৯৬ দশমিক ২২ বর্গ কিলোমিটার এলাকায় বাস করছিল ৮০ লাখ মানুষ। গত দুই বছরে জনসংখ্যা আরও বেড়েছে। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউয়ের হিসাব অনুযায়ী, গতকাল দুপুরে ঢাকার জনসংখ্যা ছিল ২ কোটি ২৪ লাখ ৭৮ হাজার ১১৬ জন। এই হিসাবে ঢাকায় প্রতি বর্গ কিলোমিটারে বাস করছে ৭৩ হাজার ৫৮৫ জন মানুষ। জনসংখ্যা দুই কোটি ধরলেও প্রতি বর্গ কিলোমিটারে বাস করছে ৬৫ হাজার ৪৭৩ জন, যা বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ জনঘনত্ব। ২০১৬ সালে বিবিএস ও জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের (ইউএনএফপিএ) হিসাব অনুযায়ী, ঢাকায় প্রতি বর্গ কিলোমিটারে বাস করত ৪৩ হাজার ৫০০ জন। কয়েক বছরের ব্যবধানে সেই সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ৬৫ হাজার। প্রতিদিন পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ঢাকার জনসংখ্যা। সেই সঙ্গে বাড়ছে জনদুর্ভোগ। বিবিএসের হিসাব অনুযায়ী, বছরে ঢাকা শহরে নতুন করে ৬ লাখ ১২ হাজার লোক যুক্ত হয়। দিনে যুক্ত হয় প্রায় ১ হাজার ৬৭৭ জন মানুষ। নগরবিদরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহত্তম মেগাসিটিতে রূপান্তরিত হবে ঢাকা। আর এই অতিরিক্ত মানুষের জন্য ঢাকা মহানগরীতে প্রতিবছর অন্তত ১ লাখ ২০ হাজার বাসগৃহ প্রয়োজন, যা পূরণ করা কঠিন। ফলে গড়ে উঠছে ছোট-বড় বস্তি ও ঘিঞ্জিঘর। শুধু পেটের দায়ে এসব ঘিঞ্জিঘরে মানবেতর জীবন যাপন করছে কোটি মানুষ। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শুধু কাজের খোঁজেই ঢাকায় আসছেন অধিকাংশ মানুষ। এসব মানুষের অধিকাংশই রিকশা চালনা, নির্মাণশ্রমিক, গৃহকর্মীসহ বিভিন্ন অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে যুক্ত হচ্ছেন। এ ছাড়া অফিস ঢাকাতে হওয়ায় বাধ্য হয়ে নাগরিক যন্ত্রণা সহ্য করে টিকে থাকছেন অনেকে। আবার কেউ বাচ্চার ভালো স্কুলের জন্য ঢাকার বাসিন্দা হয়ে গেছেন। অনেক সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবী ঢাকার বাইরে পোস্টিং হলেও বাচ্চার স্কুলের জন্য বদলি স্থগিত করার চেষ্টা করছেন অথবা পরিবার ঢাকায় রেখে নিজে কর্মস্থলে চলে যাচ্ছেন। প্রতিবছর লেখাপড়া শেষ করে চাকরির জন্য ঢাকায় ভিড় করছেন লাখো তরুণ। এ ছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগে অনেক মানুষ গৃহহীন হয়ে ঢাকায় পাড়ি জমাচ্ছেন। গত এক দশকে নদীভাঙনে ৬৮ লাখ মানুষ গৃহহীন হয়েছে। ২০১০ সালের ঘূর্ণিঝড় আইলাতেই ১৩ লাখ ৪২ হাজার মানুষ গৃহহীন হয়, যার একটি বড় অংশ রাজধানীতে আশ্রয় নিয়েছে। সূএ: বাংলাদেশ প্রতিদিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com