ধীরগতির কম্পিউটিং থেকে বাঁচতে চার ফ্রি ভাইরাস সফটওয়্যার

ছবি সংগৃহীত

 

অনলাইন ডেস্ক :  এটি একটি অনলাইন টুল, যা ফাইল বা ইউআরএল স্ক্যান করে ভাইরাস শনাক্ত করে। যদি কোনো ফাইল বা লিংক নিয়ে সন্দেহ থাকে তাহলে সেটি এ ওয়েবসাইটে আপলোড করলেই জানা যাবে সেটা নিরাপদ কি না

 

ম্যালওয়্যারবাইটস : বহু আগে এ সফটওয়্যারটি ভাইরাস স্ক্যান ও রিমুভ করার দিক থেকে ব্যবহারকারীদের আস্থা অর্জন করেছে। এটি মাত্র কয়েক মিনিটে ভাইরাস শনাক্ত করে সরিয়ে ফেলতে সক্ষম। ম্যালওয়্যারবাইটসের ফ্রি সংস্করণেই পাওয়া যায় ম্যালওয়্যার প্রটেকশন ও ব্রাউজার সুরক্ষা। চাইলে প্রিমিয়াম সংস্করণেও আপগ্রেড করা যায়, যেখানে আরও অনেক উন্নত নিরাপত্তা ফিচার সংযুক্ত রয়েছে।

উইন্ডোজ সিকিউরিটি : উইন্ডোজ ১০ ও ১১তে বিল্ট-ইন অবস্থায় থাকা উইন্ডোজ সিকিউরিটি অনেক সময়ই যথেষ্ট কার্যকরী হয়ে ওঠে। এতে রয়েছে ফায়ারওয়াল, ভাইরাস প্রটেকশন, রিয়েলটাইম স্ক্যানিং ও ইন্টারনেট ব্যবহারে অতিরিক্ত সুরক্ষাব্যবস্থা। এ ক্ষেত্রে ভাইরাস ও থ্রেট প্রোটেকশন>স্ক্যান অপশনস চালু করলেই হবে। তবে কুইক স্ক্যান না করে ফুল স্ক্যান করা উচিত, বিশেষ করে যখন কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় না। ভালো ফলাফল পেতে মাইক্রোসফট ডিফেন্ডার অফলাইন স্ক্যান করা যায়।

 

সিক্লিনার : সিক্লিনার সরাসরি ভাইরাস রিমুভ করে না, তবে এটি অপ্রয়োজনীয় ফাইল, টেম্প ফাইল এবং অব্যবহৃত সফটওয়্যার সরাতে দারুণ কার্যকর। ভাইরাস রিমুভাল সফটওয়্যারের পর এ টুল ব্যবহার করলে কম্পিউটার আরও দ্রুত ও পরিষ্কারভাবে কাজ করে। উইন্ডোজে বিল্ট-ইন ফিচারের তুলনায় সিক্লিনার একটি জায়গা থেকেই সবকিছু পরিচালনা করার সুবিধা দেয়।

 

ভাইরাসটোটাল : এটি একটি অনলাইন টুল, যা ফাইল বা ইউআরএল স্ক্যান করে ভাইরাস শনাক্ত করে। যদি কোনো ফাইল বা লিংক নিয়ে সন্দেহ থাকে, তাহলে সেটি এ ওয়েবসাইটে আপলোড করলেই জানা যাবে সেটা নিরাপদ কি না। বিশেষ করে ছোটদের জন্য এটি কার্যকর, যারা মাঝে মাঝে মড ফাইল বা গেম ডাউনলোড করে, যেগুলোর মাধ্যমে ভাইরাস আসতে পারে।

উপরোক্ত কাজগুলো করার পরও যদি মনে হয় পিসি ঠিকমতো কাজ করছে না, তাহলে ধরে নিতে হবে হার্ডওয়্যারের সমস্যা। তথ্যসূত্র : মেকইউজঅব

 

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» সরকার চায় ‘মব’ থাকুক : রুমিন ফারহানা

» যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি

» জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি মামুনুল হকের

» ডাকসু-জাকসুতে জালিয়াতি করে নির্দিষ্ট সংগঠনকে জয়ী করেছে কর্তৃপক্ষ: রিজভী

» আওয়ামী লীগের আরও ৯ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

» অটোরিকশা চুরির সময় গণপিটুনিতে যুবক নিহত

» স্বামী মারা গেলে নাকফুল খুলে ফেলা কি জরুরি?

» ট্রাক ও বাস থেকে ১৭৪ কেজি গাঁজা উদ্ধারসহ ৪জন গ্রেফতার

» ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়ে যমুনা ও সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি রাশেদের

» অনলাইন প্লাটফর্মে জুয়ায় জড়ালে কারাদণ্ড ও কোটি টাকা জরিমানা

  

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

ধীরগতির কম্পিউটিং থেকে বাঁচতে চার ফ্রি ভাইরাস সফটওয়্যার

ছবি সংগৃহীত

 

অনলাইন ডেস্ক :  এটি একটি অনলাইন টুল, যা ফাইল বা ইউআরএল স্ক্যান করে ভাইরাস শনাক্ত করে। যদি কোনো ফাইল বা লিংক নিয়ে সন্দেহ থাকে তাহলে সেটি এ ওয়েবসাইটে আপলোড করলেই জানা যাবে সেটা নিরাপদ কি না

 

ম্যালওয়্যারবাইটস : বহু আগে এ সফটওয়্যারটি ভাইরাস স্ক্যান ও রিমুভ করার দিক থেকে ব্যবহারকারীদের আস্থা অর্জন করেছে। এটি মাত্র কয়েক মিনিটে ভাইরাস শনাক্ত করে সরিয়ে ফেলতে সক্ষম। ম্যালওয়্যারবাইটসের ফ্রি সংস্করণেই পাওয়া যায় ম্যালওয়্যার প্রটেকশন ও ব্রাউজার সুরক্ষা। চাইলে প্রিমিয়াম সংস্করণেও আপগ্রেড করা যায়, যেখানে আরও অনেক উন্নত নিরাপত্তা ফিচার সংযুক্ত রয়েছে।

উইন্ডোজ সিকিউরিটি : উইন্ডোজ ১০ ও ১১তে বিল্ট-ইন অবস্থায় থাকা উইন্ডোজ সিকিউরিটি অনেক সময়ই যথেষ্ট কার্যকরী হয়ে ওঠে। এতে রয়েছে ফায়ারওয়াল, ভাইরাস প্রটেকশন, রিয়েলটাইম স্ক্যানিং ও ইন্টারনেট ব্যবহারে অতিরিক্ত সুরক্ষাব্যবস্থা। এ ক্ষেত্রে ভাইরাস ও থ্রেট প্রোটেকশন>স্ক্যান অপশনস চালু করলেই হবে। তবে কুইক স্ক্যান না করে ফুল স্ক্যান করা উচিত, বিশেষ করে যখন কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় না। ভালো ফলাফল পেতে মাইক্রোসফট ডিফেন্ডার অফলাইন স্ক্যান করা যায়।

 

সিক্লিনার : সিক্লিনার সরাসরি ভাইরাস রিমুভ করে না, তবে এটি অপ্রয়োজনীয় ফাইল, টেম্প ফাইল এবং অব্যবহৃত সফটওয়্যার সরাতে দারুণ কার্যকর। ভাইরাস রিমুভাল সফটওয়্যারের পর এ টুল ব্যবহার করলে কম্পিউটার আরও দ্রুত ও পরিষ্কারভাবে কাজ করে। উইন্ডোজে বিল্ট-ইন ফিচারের তুলনায় সিক্লিনার একটি জায়গা থেকেই সবকিছু পরিচালনা করার সুবিধা দেয়।

 

ভাইরাসটোটাল : এটি একটি অনলাইন টুল, যা ফাইল বা ইউআরএল স্ক্যান করে ভাইরাস শনাক্ত করে। যদি কোনো ফাইল বা লিংক নিয়ে সন্দেহ থাকে, তাহলে সেটি এ ওয়েবসাইটে আপলোড করলেই জানা যাবে সেটা নিরাপদ কি না। বিশেষ করে ছোটদের জন্য এটি কার্যকর, যারা মাঝে মাঝে মড ফাইল বা গেম ডাউনলোড করে, যেগুলোর মাধ্যমে ভাইরাস আসতে পারে।

উপরোক্ত কাজগুলো করার পরও যদি মনে হয় পিসি ঠিকমতো কাজ করছে না, তাহলে ধরে নিতে হবে হার্ডওয়্যারের সমস্যা। তথ্যসূত্র : মেকইউজঅব

 

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

Design & Developed BY ThemesBazar.Com