নির্বাচন থেকে আ.লীগকে দূরে রাখতে ছাত্রনেতাদের চাপ

ফাইল ছবি

 

ডেস্ক রিপোর্ট : ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর দেশের কোথাও দেখা মিলছে না দলটির কোনো রাঘব-বোয়ালের। এমনকি নেতাকর্মীরা পর্যন্ত পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। এরইমধ্যে নিষিদ্ধ হয়েছে দলটির ভ্রাতৃপ্রতীম সংগঠন ছাত্রলীগ। উঠেছে দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের কথাও।

 

এমন অবস্থায় এসে রাজনীতি ও নির্বাচন থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা না-করা নিয়ে কিছুটা উভয়সংকটে পড়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রনেতারা আওয়ামী লীগকে রাজনীতি ও নির্বাচন থেকে দূরে রাখার বিষয়ে অনড়। অন্যদিকে বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি কোনো দলকে নিষিদ্ধ করার বিপক্ষে। বিএনপি ও তার সমমনা দলগুলো চাচ্ছে দ্রুত নির্বাচন আর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা এবং দলটিকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখার দাবিতে সোচ্চার। তারা নির্বাচনের আগে জরুরি সংস্কার কার্যক্রম সম্পন্ন করা এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার আছে কি না, সে প্রশ্নের সুরাহা চান। ফলে অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে অগ্রাধিকার নির্ধারণ নিয়ে এক ধরনের চাপ তৈরি হয়েছে।

আওয়ামী লীগকে আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ দেওয়া হবে কি না, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘এটা ইতিমধ্যে ঘোষণা করা হয়েছে। আমরা রাজনৈতিক দলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে চাইনি। বিএনপি এটা করেছে, বলেছে সব রাজনৈতিক দল অবশ্যই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। সুতরাং তারা ইতিমধ্যে রায় দিয়ে দিয়েছে। আমরা দেশের একটি প্রধান দলের মতামতকে উপেক্ষা করব না।’ গত সোমবার প্রধান উপদেষ্টার এই সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হওয়ার পর আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। এই ক্ষেত্রে বিএনপি একটা বাধা, রাজনৈতিক অঙ্গনে এমন ধারণা তৈরি হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের অনেকে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তারা আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা প্রতিহত করতে প্রয়োজনে ‘দ্বিতীয় অভ্যুত্থানের’ হুমকি দিয়েছেন।

 

১৫ বছর ধরে শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে মাঠে আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করে এসেছে বিএনপি। কিন্তু আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার প্রশ্নে বিএনপির সায় পাচ্ছে না বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। এর আগে আওয়ামী লীগের নিয়োগ করা রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে অপসারণের দাবিতেও ছাত্রনেতাদের মতো করে বিএনপি সাড়া দেয়নি। রাষ্ট্রপতি ইস্যুকে কেন্দ্র নতুন কোনো সংকট তৈরি হতে পারে, সে আশঙ্কায় দলটি ওই পথে হাঁটেনি বলে বিএনপি সূত্রে জানা যায়। এদিকে, প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ প্রশ্নে বিএনপির অবস্থানের কথা জানার পর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম। গতকাল মঙ্গলবার তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে সারজিস লেখেন-‘গণহত্যার বিচারের পূর্বে আওয়ামী লীগকে কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেব না। প্রয়োজনে দ্বিতীয় অভ্যুত্থান হবে।’

একই বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘ছেলেদের রক্তের ওপর পা রেখে দিল্লিকে কিবলা বানিয়ে ক্ষমতার মসনদে যাওয়ার আকাঙ্ক্ষা জনগণের মুক্তির নিয়তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা। আওয়ামী পুনর্বাসনের জন্য যারা উদ্যোগ নেবে, তাদের ইতিহাস গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত করবে।’ তিনি আরও লেখেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে যারা ধারণ করে, যারা গণমানুষের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে চায়, তারা চব্বিশ পরবর্তী বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করার দাবি ছাড়া আওয়ামী লীগ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আর কোনো বক্তব্য দিতে পারে না।

 

নাম উচ্চারণ না করলেও এসব বক্তব্য যে বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে সেটা অনেকটা স্পষ্ট। এই দুই প্রভাবশালী ছাত্রনেতার এ ধরনের বক্তব্য সরকার ও বিএনপির ওপর এক ধরনের চাপ বলে মনে করে রাজনৈতিক মহল। এই পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা না-করার সিদ্ধান্তের বিষয়টি ভবিষ্যতের ওপর ছেড়ে দেওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) অধ্যাদেশের সংশোধনী প্রস্তাবের খসড়া তৈরি করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। খসড়াটি অনুমোদনের জন্য বুধবার (২০ নভেম্বর) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উপস্থাপন করা হবে। সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। খসড়া আইনে রাজনৈতিক দলের বিচারের ধারা যুক্ত হয়েছে কিনা জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আদালতকে সেভাবে সরাসরি ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। বলা হয়েছে আদালত যদি মনে করেন তাহলে প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করতে পারবে।’

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» ৬ মাস লেগেছে জয়ার এই শাড়ি বানাতে

» ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে জাতীয় ঐক্যের ডাক ১২ দলীয় জোটের

» একজনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

» জাল নোটসহ দুই জন গ্রেফতার

» যেভাবে মৃত্যুদণ্ড থেকে অব্যাহতি পেতে পারেন ভিয়েতনামের সেই নারী ধনকুবের!

» দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক আইন জারি

» প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৮৩ জনকে অব্যাহতি

» খালেদা জিয়ার সঙ্গে পাকিস্তান হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

» যমুনায় ছাত্রনেতাদের সঙ্গে বৈঠকে ড. ইউনূস

» বুধবার রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন প্রধান উপদেষ্টা

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

নির্বাচন থেকে আ.লীগকে দূরে রাখতে ছাত্রনেতাদের চাপ

ফাইল ছবি

 

ডেস্ক রিপোর্ট : ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর দেশের কোথাও দেখা মিলছে না দলটির কোনো রাঘব-বোয়ালের। এমনকি নেতাকর্মীরা পর্যন্ত পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। এরইমধ্যে নিষিদ্ধ হয়েছে দলটির ভ্রাতৃপ্রতীম সংগঠন ছাত্রলীগ। উঠেছে দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের কথাও।

 

এমন অবস্থায় এসে রাজনীতি ও নির্বাচন থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা না-করা নিয়ে কিছুটা উভয়সংকটে পড়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রনেতারা আওয়ামী লীগকে রাজনীতি ও নির্বাচন থেকে দূরে রাখার বিষয়ে অনড়। অন্যদিকে বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি কোনো দলকে নিষিদ্ধ করার বিপক্ষে। বিএনপি ও তার সমমনা দলগুলো চাচ্ছে দ্রুত নির্বাচন আর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা এবং দলটিকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখার দাবিতে সোচ্চার। তারা নির্বাচনের আগে জরুরি সংস্কার কার্যক্রম সম্পন্ন করা এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার আছে কি না, সে প্রশ্নের সুরাহা চান। ফলে অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে অগ্রাধিকার নির্ধারণ নিয়ে এক ধরনের চাপ তৈরি হয়েছে।

আওয়ামী লীগকে আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ দেওয়া হবে কি না, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘এটা ইতিমধ্যে ঘোষণা করা হয়েছে। আমরা রাজনৈতিক দলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে চাইনি। বিএনপি এটা করেছে, বলেছে সব রাজনৈতিক দল অবশ্যই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। সুতরাং তারা ইতিমধ্যে রায় দিয়ে দিয়েছে। আমরা দেশের একটি প্রধান দলের মতামতকে উপেক্ষা করব না।’ গত সোমবার প্রধান উপদেষ্টার এই সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হওয়ার পর আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। এই ক্ষেত্রে বিএনপি একটা বাধা, রাজনৈতিক অঙ্গনে এমন ধারণা তৈরি হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের অনেকে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তারা আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা প্রতিহত করতে প্রয়োজনে ‘দ্বিতীয় অভ্যুত্থানের’ হুমকি দিয়েছেন।

 

১৫ বছর ধরে শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে মাঠে আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করে এসেছে বিএনপি। কিন্তু আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার প্রশ্নে বিএনপির সায় পাচ্ছে না বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। এর আগে আওয়ামী লীগের নিয়োগ করা রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে অপসারণের দাবিতেও ছাত্রনেতাদের মতো করে বিএনপি সাড়া দেয়নি। রাষ্ট্রপতি ইস্যুকে কেন্দ্র নতুন কোনো সংকট তৈরি হতে পারে, সে আশঙ্কায় দলটি ওই পথে হাঁটেনি বলে বিএনপি সূত্রে জানা যায়। এদিকে, প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ প্রশ্নে বিএনপির অবস্থানের কথা জানার পর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম। গতকাল মঙ্গলবার তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে সারজিস লেখেন-‘গণহত্যার বিচারের পূর্বে আওয়ামী লীগকে কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেব না। প্রয়োজনে দ্বিতীয় অভ্যুত্থান হবে।’

একই বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘ছেলেদের রক্তের ওপর পা রেখে দিল্লিকে কিবলা বানিয়ে ক্ষমতার মসনদে যাওয়ার আকাঙ্ক্ষা জনগণের মুক্তির নিয়তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা। আওয়ামী পুনর্বাসনের জন্য যারা উদ্যোগ নেবে, তাদের ইতিহাস গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত করবে।’ তিনি আরও লেখেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে যারা ধারণ করে, যারা গণমানুষের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে চায়, তারা চব্বিশ পরবর্তী বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করার দাবি ছাড়া আওয়ামী লীগ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আর কোনো বক্তব্য দিতে পারে না।

 

নাম উচ্চারণ না করলেও এসব বক্তব্য যে বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে সেটা অনেকটা স্পষ্ট। এই দুই প্রভাবশালী ছাত্রনেতার এ ধরনের বক্তব্য সরকার ও বিএনপির ওপর এক ধরনের চাপ বলে মনে করে রাজনৈতিক মহল। এই পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা না-করার সিদ্ধান্তের বিষয়টি ভবিষ্যতের ওপর ছেড়ে দেওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) অধ্যাদেশের সংশোধনী প্রস্তাবের খসড়া তৈরি করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। খসড়াটি অনুমোদনের জন্য বুধবার (২০ নভেম্বর) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উপস্থাপন করা হবে। সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। খসড়া আইনে রাজনৈতিক দলের বিচারের ধারা যুক্ত হয়েছে কিনা জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আদালতকে সেভাবে সরাসরি ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। বলা হয়েছে আদালত যদি মনে করেন তাহলে প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করতে পারবে।’

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com