বাণিজ্যমেলা চলছে কোন যুক্তিতে?

করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে দুই সপ্তাহ আগে সরকারের ১১ দফা নির্দেশনা জারির পর নতুন করে গতকাল আবারো ৬টি নির্দেশনা জারি করেছে সরকার। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এসব বিধিনিষেধ জারি করেছে। নতুন করে দেয়া সরকারের ৬ দফা নির্দেশনায় সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি মানুষ অংশ নেয়া যাবে না। সব স্কুল-কলেজ ও সমমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। সব ধরনের জনসমাগমস্থলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে। সরকারি-বেসরকারি অফিস, শিল্পকারখানার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবশ্যই টিকা সনদ থাকতে হবে। কিন্তু রাজধানীর অদূরে পূর্বাচলে চলমান ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা কীভাবে চলবে এ বিষয়ে সরকারের দেয়া বিধিনিষেধে কোনো নির্দেশনা নেই।

 

এর আগে করোনার কারণে গত বছর বন্ধ ছিল বাণিজ্যমেলা। এ বছর পূর্বাচলের নতুন ভেন্যুতে মাসব্যাপী এ মেলা শুরু হয়েছে ১লা জানুয়ারি থেকে।
মেলার কর্মকর্তারা বলছেন, টিকার সনদ দেখিয়ে মেলায় প্রবেশ করতে দেয়ার নিয়ম যথাযথভাবে পালন করা হবে। এ ছাড়া করোনার প্রতিরোধী টিকার সনদ প্রদর্শন করা বাধ্যতামূলক করার কথাও বলা হয়েছে প্রজ্ঞাপনে। সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

জানা গেছে, বাণিজ্যমেলায় দর্শনার্থীর ভিড় এবার একটু কম হলেও দিনে অন্তত ১০ হাজারের বেশি মানুষের সমাগম হচ্ছে। মেলার শেষ সময়ে সেটা কয়েক গুণ বাড়ার সম্ভাবনা আছে, যা করোনা সংক্রমণের ঝুঁকিকে বাড়িয়ে দেবে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়টি মেলার ক্রেতা ও বিক্রেতাদের কাছে বরাবরই উপেক্ষিত থাকে। সরকারের বিধিনিষেধ ঘোষণার পর মেলায় স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করা হবে বলে জানিয়েছিল রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)। কিন্তু বাস্তবে বাণিজ্যমেলায় স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হচ্ছে।

 

সম্প্রতি বাণিজ্যমেলায় সরজমিন দেখা গেছে, প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করার সময় ভলানটিয়াররা মাস্ক পরতে বলছেন। তবে কেউ মাস্ক না পরলেও তাকে মেলায় প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে। শুধু ভলানটিয়াররাই নয়, মেলায় মাইকের মাধ্যমে মাস্ক পরে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করার বিষয়ে বার বার ঘোষণা করা হচ্ছে। তবে কিছু দর্শনার্থী সচেতন থাকলেও অধিকাংশ দর্শনার্থীকে মাস্ক ছাড়া মেলায় ঘোরাফেরা করতে দেখা গেছে।
মেলায় বিভিন্ন স্টল ও প্যাভিলিয়নের কর্মীরা মাস্ক পরিধান করলেও কেউ কেউ নাকের নিচে নামিয়ে রাখতে দেখা গেছে। শিশুদের খেলাধুলা করার সময় মাস্ক পরিধানের বিষয়ে সবচেয়ে উদাসীনতা লক্ষ্য করা গেছে। সেখানে অধিকাংশ অভিভাবকদেরও মাস্ক পরতে দেখা যায়নি। এ ছাড়া মেলায় সবচেয়ে বেশি স্বাস্থ্যবিধি উপক্ষিত হয়েছে খাবার স্টল ও প্যাভিলিয়নগুলোতে। মেলায় ঘুরতে গিয়ে দর্শনার্থীরা খাবার স্টলগুলোতে ভিড় করার কারণেই এমনটি হচ্ছে।

ইপিবি সূত্রে জানা গেছে, মেলায় স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে প্রায় ৩০ জন আনসার মোতায়েন করা হয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে স্কাউট সদস্য ছাড়াও রয়েছে ইপিবির নিজস্ব স্টাফ ও সেচ্ছাসেবক। দর্শনার্থীদের তারা নানাভাবে বুঝিয়ে মাস্ক পরা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছে। তবুও দর্শনার্থীদের মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। দর্শনার্থীরা মাস্ক খুলে ছবি তোলেন এবং নাকের নিচে নামিয়ে ঘোরাফেরা করেন।
এ অবস্থায় মেলার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে জানতে চাইলে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সচিব ও বাণিজ্যমেলার পরিচালক মো. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বলেন, বিধিনিষেধে বাণিজ্যমেলা চলবে কিনা, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয় থেকে যেভাবে নির্দেশনা আসবে, সেভাবেই আমরা তা বাস্তবায়ন করবো। তিনি বলেন, করোনা সংক্রমণ ফের বেড়ে যাওয়ায় আমরা মেলা প্রাঙ্গণে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করার জন্য সচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। শুধু আমাদের চেষ্টা করলেই হবে না দর্শনার্থীদেরও সহযোগিতা করতে হবে। তিনি বলেন, মেলায় স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে প্রধান গেট থেকেই মাস্ক ছাড়া দর্শনার্থীদের প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না।

প্রসঙ্গত, আগারগাঁও ছেড়ে এবারই প্রথম পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে শুরু হয়েছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা। এবারের বাণিজ্যমেলায় বিভিন্ন ক্যাটাগরির মোট ২৩টি প্যাভিলিয়ন, ২৭টি মিনি প্যাভিলিয়ন, ১৬২টি স্টল এবং ১৫টি ফুড স্টল দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মেলা চলছে। হঠাৎ মেলা বন্ধ হলে আর্থিক দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন স্টল মালিকরা। সূএ:মানবজমিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের

» আওয়ামী লীগের শ্রমিক সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল

» বঙ্গবন্ধু সব সময় বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন : খাদ্যমন্ত্রী

» ট্রাকচাপায় প্রকৌশলী নিহত

» অপহরণকারী চক্রের সদস্য সিরাজকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার

» কেনিয়ায় বৃষ্টি-বন্যায় নিহত বেড়ে ১৬৯

» বিশেষ অভিযান চালিয়ে মাদকবিরোধী অভিযানে বিক্রি ও সেবনের অপরাধে ২১জন গ্রেপ্তার

» নিত্যপণ্যের উচ্চমূল্য শ্রমিক ও জনগণের জন্য অভিশাপ : ইনু

» শেখ হাসিনার অধীনে কেয়ামত পর্যন্ত সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না : রিজভী

» যতবার সরকারে এসেছি ততবার শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি

উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

বাণিজ্যমেলা চলছে কোন যুক্তিতে?

করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে দুই সপ্তাহ আগে সরকারের ১১ দফা নির্দেশনা জারির পর নতুন করে গতকাল আবারো ৬টি নির্দেশনা জারি করেছে সরকার। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এসব বিধিনিষেধ জারি করেছে। নতুন করে দেয়া সরকারের ৬ দফা নির্দেশনায় সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি মানুষ অংশ নেয়া যাবে না। সব স্কুল-কলেজ ও সমমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। সব ধরনের জনসমাগমস্থলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে। সরকারি-বেসরকারি অফিস, শিল্পকারখানার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবশ্যই টিকা সনদ থাকতে হবে। কিন্তু রাজধানীর অদূরে পূর্বাচলে চলমান ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা কীভাবে চলবে এ বিষয়ে সরকারের দেয়া বিধিনিষেধে কোনো নির্দেশনা নেই।

 

এর আগে করোনার কারণে গত বছর বন্ধ ছিল বাণিজ্যমেলা। এ বছর পূর্বাচলের নতুন ভেন্যুতে মাসব্যাপী এ মেলা শুরু হয়েছে ১লা জানুয়ারি থেকে।
মেলার কর্মকর্তারা বলছেন, টিকার সনদ দেখিয়ে মেলায় প্রবেশ করতে দেয়ার নিয়ম যথাযথভাবে পালন করা হবে। এ ছাড়া করোনার প্রতিরোধী টিকার সনদ প্রদর্শন করা বাধ্যতামূলক করার কথাও বলা হয়েছে প্রজ্ঞাপনে। সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

জানা গেছে, বাণিজ্যমেলায় দর্শনার্থীর ভিড় এবার একটু কম হলেও দিনে অন্তত ১০ হাজারের বেশি মানুষের সমাগম হচ্ছে। মেলার শেষ সময়ে সেটা কয়েক গুণ বাড়ার সম্ভাবনা আছে, যা করোনা সংক্রমণের ঝুঁকিকে বাড়িয়ে দেবে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়টি মেলার ক্রেতা ও বিক্রেতাদের কাছে বরাবরই উপেক্ষিত থাকে। সরকারের বিধিনিষেধ ঘোষণার পর মেলায় স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করা হবে বলে জানিয়েছিল রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)। কিন্তু বাস্তবে বাণিজ্যমেলায় স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হচ্ছে।

 

সম্প্রতি বাণিজ্যমেলায় সরজমিন দেখা গেছে, প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করার সময় ভলানটিয়াররা মাস্ক পরতে বলছেন। তবে কেউ মাস্ক না পরলেও তাকে মেলায় প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে। শুধু ভলানটিয়াররাই নয়, মেলায় মাইকের মাধ্যমে মাস্ক পরে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করার বিষয়ে বার বার ঘোষণা করা হচ্ছে। তবে কিছু দর্শনার্থী সচেতন থাকলেও অধিকাংশ দর্শনার্থীকে মাস্ক ছাড়া মেলায় ঘোরাফেরা করতে দেখা গেছে।
মেলায় বিভিন্ন স্টল ও প্যাভিলিয়নের কর্মীরা মাস্ক পরিধান করলেও কেউ কেউ নাকের নিচে নামিয়ে রাখতে দেখা গেছে। শিশুদের খেলাধুলা করার সময় মাস্ক পরিধানের বিষয়ে সবচেয়ে উদাসীনতা লক্ষ্য করা গেছে। সেখানে অধিকাংশ অভিভাবকদেরও মাস্ক পরতে দেখা যায়নি। এ ছাড়া মেলায় সবচেয়ে বেশি স্বাস্থ্যবিধি উপক্ষিত হয়েছে খাবার স্টল ও প্যাভিলিয়নগুলোতে। মেলায় ঘুরতে গিয়ে দর্শনার্থীরা খাবার স্টলগুলোতে ভিড় করার কারণেই এমনটি হচ্ছে।

ইপিবি সূত্রে জানা গেছে, মেলায় স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে প্রায় ৩০ জন আনসার মোতায়েন করা হয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে স্কাউট সদস্য ছাড়াও রয়েছে ইপিবির নিজস্ব স্টাফ ও সেচ্ছাসেবক। দর্শনার্থীদের তারা নানাভাবে বুঝিয়ে মাস্ক পরা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছে। তবুও দর্শনার্থীদের মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। দর্শনার্থীরা মাস্ক খুলে ছবি তোলেন এবং নাকের নিচে নামিয়ে ঘোরাফেরা করেন।
এ অবস্থায় মেলার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে জানতে চাইলে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সচিব ও বাণিজ্যমেলার পরিচালক মো. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বলেন, বিধিনিষেধে বাণিজ্যমেলা চলবে কিনা, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয় থেকে যেভাবে নির্দেশনা আসবে, সেভাবেই আমরা তা বাস্তবায়ন করবো। তিনি বলেন, করোনা সংক্রমণ ফের বেড়ে যাওয়ায় আমরা মেলা প্রাঙ্গণে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করার জন্য সচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। শুধু আমাদের চেষ্টা করলেই হবে না দর্শনার্থীদেরও সহযোগিতা করতে হবে। তিনি বলেন, মেলায় স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে প্রধান গেট থেকেই মাস্ক ছাড়া দর্শনার্থীদের প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না।

প্রসঙ্গত, আগারগাঁও ছেড়ে এবারই প্রথম পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে শুরু হয়েছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা। এবারের বাণিজ্যমেলায় বিভিন্ন ক্যাটাগরির মোট ২৩টি প্যাভিলিয়ন, ২৭টি মিনি প্যাভিলিয়ন, ১৬২টি স্টল এবং ১৫টি ফুড স্টল দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মেলা চলছে। হঠাৎ মেলা বন্ধ হলে আর্থিক দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন স্টল মালিকরা। সূএ:মানবজমিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com