বর্তমান সংবিধান শেখ হাসিনার গার্বেজ : মাহমুদুর রহমান

ছবি সংগীত

 

বর্তমান সংবিধানকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গার্বেজ বলে আখ্যা দিয়েছেন দৈনিক আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমান।

তিনি প্রশ্ন তুলে বলেছেনন, বাংলাদেশে বর্তমানে যে সংবিধান আছে সেটি কি আদৌ সংবিধান? আমি মনে করি, বাংলাদেশে এখন যেটা আছে সেটা সংবিধান নামে শেখ হাসিনার গার্বেজ। শেখ হাসিনার গার্বেজ ছাড়া আমি এই সংবিধানকে আর কিছু মনে করি না।

 

শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন হলে সংস্কার সংঘ নামে একটি সংগঠন আয়োজিত ‘সংবিধান সংস্কার যাত্রায় সেকেন্ড রিপাবলিকের খোঁজে’ শীর্ষক জাতীয় সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মাহমুদুর রহমান বলেন, কারণ এই সংবিধানকে বিভিন্নভাবে বিকৃত করে এটিকে একটি ফ্যাসিবাদী দলিলে রূপান্তরিত করা হয়েছে। এখন এই ফ্যাসিবাদী দলিল থেকে কোনো দিনও একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না।

আমার দেশ সম্পাদক বলেন, আমরা যদি ৭১’এর সংবিধানেও ফিরে যাই, এটা কি বাংলাদেশের জনগণের আশা-আকাঙ্খাকে প্রতিফলিত করেছিল? এটা একটা বড় প্রশ্ন। এই প্রশ্নের জবাব কিন্তু জনগণের কাছ থেকে খোঁজার কখনো চেষ্টা করা হয়নি। যদিও আমরা বলে থাকি ড. কামাল হোসেন নাকি সংবিধানটি রচনা করেছিলেন, কিন্তু জনশ্রুতি আছে যে, সংবিধানটি ভারত থেকে তৈরি করে দেওয়া হয়েছিল এবং বাংলাদেশের তৎকালীন পার্লামেন্ট এটাকে রাবার স্ট্যাম্পের মতো করে একটা স্ট্যাম্প দিয়েছিল। এ ছিল বাংলাদেশের সংবিধান। আমাদের জিজ্ঞাসা করা হয়নি, জনগণের সঙ্গে কোনো পরামর্শ করা হয়নি। কিছুই করা হয়নি। এটা ছিল সেই সংবিধানের যাত্রা। সেই যাত্রার পর থেকে এটাকে বিকৃত করার কাজটা তৎকালীন যিনি রাষ্ট্রপতি ছিলেন, যিনি স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থা বাকশাল কায়েম করেছিলেন তিনি করেছিলেন। কারণ ওই সংবিধানে কোথাও একদলীয় শাসনব্যবস্থা ছিল না। যেটা পঁচাত্তরের সংশোধনীর মাধ্যমে করা হয়েছিল।

 

সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল প্রধানতম গণতান্ত্রিক অধিকারের জন্য, যখন পাকিস্তানি শাসকরা বাংলাদেশের জনগণের অভিপ্রায়কে অস্বীকার করলো। এবং সেটাকে কেন্দ্র করেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল। সেই গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। কাজেই গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশে একটি স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থা তৈরি করেছিলেন এবং ওই অবস্থায় সংবিধানকে রেখে গিয়েছিলেন। তারপর সংবিধানের আরো সংশোধন হয়েছে। জিয়াউর রহমান সাহেব এসে সেটাতে বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম এনেছেন। তারপরে আল্লাহর প্রতি আস্থা এনেছিলেন, যেটাকে পরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে৷ কিন্তু কোনো অবস্থাতেই জনগণের কোনো মতামত নেওয়া হয়নি। জনগণের কোনো রেফারেন্ডম নেওয়া হয়নি এই সংবিধানের ব্যাপারে।

 

তিনি বলেন, যে দলিলে জনগণের কোনো মতামত নেওয়া হয়নি, জনগণের কোনো রেফারেন্ডম নেওয়া হয়নি, বর্তমান সংবিধান এমনভাবে করা হয়েছে, যে এই সংবিধান সংশোধন করতে রেফারেন্ডমের যে অংশ ছিল সেটাকে পর্যন্ত বাদ দেওয়া হয়েছে৷ অর্থাৎ, এখন যে গার্বেজটি আছে সংবিধানের নামে সেখানে জনগণের কোনো অধিকার নেই। কাজেই আমি মনে করি এই সংবিধানের মাধ্যমে, এই সংবিধানকে রেখে কোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণ সম্ভব নয়৷ এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত। কাজেই এই সংবিধান সংশোধন কিংবা পরিবর্তন যেটাই করুক না কেন এটি একটি নির্বাচিত পার্লামেন্ট ঠিক করবে। কিন্তু অবশ্যই এটাকে সংশোধন কিংবা পরিবর্তন জরুরি। আমি মনে করি, এটাকে পরিবর্তন করা উচিত।

 

তিনি বলেন, আমাদের সম্মিলিতভাবে সমাজ থেকে আওয়াজ তুলতে হবে, এই সংবিধান দিয়ে একটি গণতান্ত্রিক ও নাগরিকে পক্ষে যায় এমন রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব নয়৷ কাজেই আমাদের রাষ্ট্র নির্মাণের জন্য নতুন সংবিধান অবশ্যই রচনা করতে হবে। তবে সেই দায়িত্বটা নিতে হবে আগামীতে যে নির্বাচিত পার্লামেন্ট হবে তাদের। আর বর্তমান সরকারের দায়িত্ব হবে, এটার একটি সংস্কারের রূপরেখা তৈরি করে আগামী পার্লামেন্টের বিবেচনার জন্য রেখে যাওয়া। কারণ এই সরকার তো আর এটক পরিবর্তন করতে পারবে না। সেই মেন্ডেট তাদের নেই। কিন্তু সংস্কারের যে কাজটা তারা করছে এটাকে আমি ধন্যবাদ জানাই। কারণ তারা অন্তত একটি দলিল তৈরি করে রেখে যাবে৷ যে দলিলকে কেন্দ্র করে আগামী যে অ্যাসেম্বলি হবে তাদের পক্ষে কাজ করাটা সহজ হবে। এই জন্য আমি মনে করি, প্রতিটি রাজনৈতিক দলের উচিত, যে দলিল এই সরকার তৈরি করতে যাচ্ছে সেই দলিল প্রণয়নে সহযোগিতা করা। এর মানে এই না যে, আমরা এই দলিলকে গ্রহণ করে নেব বিনা প্রতিবাদে৷ এই দলিল সম্পর্কে আমরা আলোচনা করবো, বিচার-বিশ্লেষণ করবো৷ তারপর জনগণ এটাকে গ্রহণ করবে।

 

কলামিস্ট ও শিক্ষাবিদ ড. আবদুল ওয়াহিদের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ড. আবদুল লতিফ মাসুম৷ মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি বিভাগের শিক্ষক ড. তারেক ফজলে।

সূএ: ঢাকা পোস্ট ডটকম

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» ভোক্তা অধিকার আইনকে আরো শক্তিশালী করা হচ্ছে: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

» প্রকাশ করা হলো জবি ছাত্রশিবিরের পূর্ণাঙ্গ কমিটি

» প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ

» শাহরুখের অনেক অন্যায়, যেভাবে সামলে রেখেছেন গৌরী

» মাদক, চাঁদাবাজি, ছিনতাইসহ ১৩ মামলার আসামি গ্রেফতার

» ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি আটক

» দেশীয় পিস্তলসহ ২ ডাকাত আটক

» অন্তর্বর্তী সরকারকে জঞ্জাল পরিষ্কারে সময় দিতে হবে: কর্নেল অলি

» খুব অল্প সময়ের মধ্যেই নির্বাচনী সংস্কার সম্ভব: আমীর খসরু

» ইতিহাস গড়ে জিততে হবে ভারতকে, জয়সওয়ালের উড়ন্ত শুরু

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

বর্তমান সংবিধান শেখ হাসিনার গার্বেজ : মাহমুদুর রহমান

ছবি সংগীত

 

বর্তমান সংবিধানকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গার্বেজ বলে আখ্যা দিয়েছেন দৈনিক আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমান।

তিনি প্রশ্ন তুলে বলেছেনন, বাংলাদেশে বর্তমানে যে সংবিধান আছে সেটি কি আদৌ সংবিধান? আমি মনে করি, বাংলাদেশে এখন যেটা আছে সেটা সংবিধান নামে শেখ হাসিনার গার্বেজ। শেখ হাসিনার গার্বেজ ছাড়া আমি এই সংবিধানকে আর কিছু মনে করি না।

 

শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন হলে সংস্কার সংঘ নামে একটি সংগঠন আয়োজিত ‘সংবিধান সংস্কার যাত্রায় সেকেন্ড রিপাবলিকের খোঁজে’ শীর্ষক জাতীয় সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মাহমুদুর রহমান বলেন, কারণ এই সংবিধানকে বিভিন্নভাবে বিকৃত করে এটিকে একটি ফ্যাসিবাদী দলিলে রূপান্তরিত করা হয়েছে। এখন এই ফ্যাসিবাদী দলিল থেকে কোনো দিনও একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না।

আমার দেশ সম্পাদক বলেন, আমরা যদি ৭১’এর সংবিধানেও ফিরে যাই, এটা কি বাংলাদেশের জনগণের আশা-আকাঙ্খাকে প্রতিফলিত করেছিল? এটা একটা বড় প্রশ্ন। এই প্রশ্নের জবাব কিন্তু জনগণের কাছ থেকে খোঁজার কখনো চেষ্টা করা হয়নি। যদিও আমরা বলে থাকি ড. কামাল হোসেন নাকি সংবিধানটি রচনা করেছিলেন, কিন্তু জনশ্রুতি আছে যে, সংবিধানটি ভারত থেকে তৈরি করে দেওয়া হয়েছিল এবং বাংলাদেশের তৎকালীন পার্লামেন্ট এটাকে রাবার স্ট্যাম্পের মতো করে একটা স্ট্যাম্প দিয়েছিল। এ ছিল বাংলাদেশের সংবিধান। আমাদের জিজ্ঞাসা করা হয়নি, জনগণের সঙ্গে কোনো পরামর্শ করা হয়নি। কিছুই করা হয়নি। এটা ছিল সেই সংবিধানের যাত্রা। সেই যাত্রার পর থেকে এটাকে বিকৃত করার কাজটা তৎকালীন যিনি রাষ্ট্রপতি ছিলেন, যিনি স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থা বাকশাল কায়েম করেছিলেন তিনি করেছিলেন। কারণ ওই সংবিধানে কোথাও একদলীয় শাসনব্যবস্থা ছিল না। যেটা পঁচাত্তরের সংশোধনীর মাধ্যমে করা হয়েছিল।

 

সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল প্রধানতম গণতান্ত্রিক অধিকারের জন্য, যখন পাকিস্তানি শাসকরা বাংলাদেশের জনগণের অভিপ্রায়কে অস্বীকার করলো। এবং সেটাকে কেন্দ্র করেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল। সেই গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। কাজেই গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশে একটি স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থা তৈরি করেছিলেন এবং ওই অবস্থায় সংবিধানকে রেখে গিয়েছিলেন। তারপর সংবিধানের আরো সংশোধন হয়েছে। জিয়াউর রহমান সাহেব এসে সেটাতে বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম এনেছেন। তারপরে আল্লাহর প্রতি আস্থা এনেছিলেন, যেটাকে পরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে৷ কিন্তু কোনো অবস্থাতেই জনগণের কোনো মতামত নেওয়া হয়নি। জনগণের কোনো রেফারেন্ডম নেওয়া হয়নি এই সংবিধানের ব্যাপারে।

 

তিনি বলেন, যে দলিলে জনগণের কোনো মতামত নেওয়া হয়নি, জনগণের কোনো রেফারেন্ডম নেওয়া হয়নি, বর্তমান সংবিধান এমনভাবে করা হয়েছে, যে এই সংবিধান সংশোধন করতে রেফারেন্ডমের যে অংশ ছিল সেটাকে পর্যন্ত বাদ দেওয়া হয়েছে৷ অর্থাৎ, এখন যে গার্বেজটি আছে সংবিধানের নামে সেখানে জনগণের কোনো অধিকার নেই। কাজেই আমি মনে করি এই সংবিধানের মাধ্যমে, এই সংবিধানকে রেখে কোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণ সম্ভব নয়৷ এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত। কাজেই এই সংবিধান সংশোধন কিংবা পরিবর্তন যেটাই করুক না কেন এটি একটি নির্বাচিত পার্লামেন্ট ঠিক করবে। কিন্তু অবশ্যই এটাকে সংশোধন কিংবা পরিবর্তন জরুরি। আমি মনে করি, এটাকে পরিবর্তন করা উচিত।

 

তিনি বলেন, আমাদের সম্মিলিতভাবে সমাজ থেকে আওয়াজ তুলতে হবে, এই সংবিধান দিয়ে একটি গণতান্ত্রিক ও নাগরিকে পক্ষে যায় এমন রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব নয়৷ কাজেই আমাদের রাষ্ট্র নির্মাণের জন্য নতুন সংবিধান অবশ্যই রচনা করতে হবে। তবে সেই দায়িত্বটা নিতে হবে আগামীতে যে নির্বাচিত পার্লামেন্ট হবে তাদের। আর বর্তমান সরকারের দায়িত্ব হবে, এটার একটি সংস্কারের রূপরেখা তৈরি করে আগামী পার্লামেন্টের বিবেচনার জন্য রেখে যাওয়া। কারণ এই সরকার তো আর এটক পরিবর্তন করতে পারবে না। সেই মেন্ডেট তাদের নেই। কিন্তু সংস্কারের যে কাজটা তারা করছে এটাকে আমি ধন্যবাদ জানাই। কারণ তারা অন্তত একটি দলিল তৈরি করে রেখে যাবে৷ যে দলিলকে কেন্দ্র করে আগামী যে অ্যাসেম্বলি হবে তাদের পক্ষে কাজ করাটা সহজ হবে। এই জন্য আমি মনে করি, প্রতিটি রাজনৈতিক দলের উচিত, যে দলিল এই সরকার তৈরি করতে যাচ্ছে সেই দলিল প্রণয়নে সহযোগিতা করা। এর মানে এই না যে, আমরা এই দলিলকে গ্রহণ করে নেব বিনা প্রতিবাদে৷ এই দলিল সম্পর্কে আমরা আলোচনা করবো, বিচার-বিশ্লেষণ করবো৷ তারপর জনগণ এটাকে গ্রহণ করবে।

 

কলামিস্ট ও শিক্ষাবিদ ড. আবদুল ওয়াহিদের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ড. আবদুল লতিফ মাসুম৷ মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি বিভাগের শিক্ষক ড. তারেক ফজলে।

সূএ: ঢাকা পোস্ট ডটকম

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com