ছবি সংগৃহীত
দ্বিতীয় দিন সকাল থেকেই মাঠ ও পিচ কাভারে ঢেকে রাখা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে খেলা শুরু করা যায়নি। কখন শুরু হবে এ বিষয়েও কোনো ধারণা পাওয়া যায়নি।
আগের দিনের নষ্ট হওয়া সময় পুষিয়ে নিতে কানপুরের গ্রিন পার্কে খেলার সময় আধঘণ্টা এগিয়ে আনা হয়েছিল। কিন্তু, সেই খেলা শুরু হতেও দেরি আপাতত। সকাল থেকেই কানপুরের আকাশে বৃষ্টি। পুরো মাঠই ঢেকে রাখা হয়েছে কাভারে। খেলা শুরু হওয়ার সময় কিংবা মাঠ পর্যবেক্ষণের অবস্থাও এখন নেই সেখানে।
এরইমাঝে ক্রিকইনফো সূত্রে খবর, বৃষ্টির তোপে নিরাশ হয়ে মাঠ থেকে ফের হোটেলে চলে গিয়েছে ভারতীয় দল। সকাল থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির খবর মিললেও এখন কিছুটা ভারী বৃষ্টিই চলছে।
কানপুরে নিজের হোটেল থেকে বৃষ্টিভেজা সকালের ছবি টুইটারে দিয়েছেন। ছবির ওপরে লিখেছেন, (খেলা) দেরিতে শুরু না হলে অবাক হবো। বাংলাদেশি ধারাভাষ্যকার আতাহার আলী খান অবশ্য আছেন মাঠে। তিনি স্টেডিয়ামের ছবি দিয়ে রেখেছেন টুইটারে।
আবহাওয়া অবশ্য আগেই জানিয়েছিল, এদিনও পুরো ৯০ ওভার খেলা না হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। অ্যাকুওয়েদার জানাচ্ছে, দ্বিতীয় দিনে ৮০ শতাংশ সম্ভাবনা আছে বজ্রপাত এবং বৃষ্টির। তাই যদি হয়, সেক্ষেত্রে আরও একটা দিন ভেসে যেতে পারে।
কানপুরের আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী শনিবার এবং রবিবারও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। স্বভাবতই এই ম্যাচের ফলাফল নিয়ে তৈরি হয়েছে সংশয়। এর আগে চলতি চক্রে ভারতের একটি ম্যাচ বৃষ্টির কারণে পণ্ড হয়েছিল। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পোর্ট অব স্পেনের টেস্টে খেলা হয়নি ভারতের। সূএ: বাংলাদেশ প্রতিদিন