মামলার সত্যতা নিশ্চিত করে বাদীর আইনজীবী কফিল উদ্দিন বলেন, গত তিন নির্বাচনে বিরোধী দলসহ অনেক জনপ্রিয় নেতার অংশগ্রহণ ছিল না। সাধারণ মানুষ ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। যারা কমিশনে ছিলেন তাদের ব্যর্থতার কারণে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও নির্বাচনী মাঠে একপেশে আচরণ করেছে। বিপুল টাকা ব্যয়ে যে তিনটি নির্বাচন হয়েছে তাতে সংবিধানের খেলাপ করেছেন কমিশনারসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা। এসব কারণে রাষ্ট্রদ্রোহিতা ও প্রতারণা মামলা করা হয়।

এসব নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে ‘অবৈধভাবে’ সুযোগ সুবিধা ভোগ করায় তাদেরকেও মামলার আসামি করা হয়েছে বলে জানান কফিল উদ্দিন।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

• »   নিউইয়র্কে ড. ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠক হচ্ছে না
• »   আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার কারো নেই
• »   ১ নভেম্বর থেকে পলিথিন ব্যাগের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী অভিযান: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
• »   অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম একনেকে ৪ প্রকল্প অনুমোদন
• »   ‘প্রচেষ্টা থাকলে সমবায় ব্যাংকও উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে’
• »   জননিরাপত্তা নিশ্চিতে সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা: উপদেষ্টা নাহিদ
• »   রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নেওয়া প্রকল্প পুনর্বিবেচনা করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা
• »   গভীর রাতে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসায় তল্লাশি, যা পেল যৌথ বাহিনী
• »   আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীকে দক্ষ এবং পেশাদার বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হবে: উপদেষ্টা
• »   নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা পেলো সেনাবাহিনী