গত ১৬ বছরে দেশে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের দমিয়ে রাখার চেষ্টা হয়েছে

সংগৃহীত ছবি

 

অনলাইন ডেস্ক :  বিগত ১৫/১৬ বছর ধরে বাংলাদেশে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের দমিয়ে রাখার এক অপচেষ্টা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের ইসলামী ব্যক্তিত্ব ও আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ।

তিনি বলেন, বিগত ১৫/১৬ বছর যাবৎ ইসলামের কথা বলার মতো কঠিন আরেকটি কাজ এই মাটিতে ছিল না। এজন্য জুলাই আন্দোলন আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে সেই দমন পীড়ন, বিশেষ করে আমাদের সমাজের তরুণদের মধ্যে দ্বীনের প্রতি আগ্রহকে আরও বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে এবং তাদের মধ্যে যে দ্বীনি আগ্রহ দ্বীনি চেতনা এটা আজ সৃষ্টি হয়েছে এটাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাবার সুযোগ এসেছে।

শনিবার (১ নভেম্বর) সকালে বাংলাদেশ চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত দেশের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীদের ১ম অ্যালামনাই অনুষ্ঠানে আলোচকের বক্তব্যে একথা বলেন তিনি।

ডক্টর খলীলুর রহমান মাদানীর সভাপতিত্বে দেশের প্রতিথয়াশা, শিক্ষাবিদ, আলিমেদ্বীন প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকসহ তামিরুল মিল্লাত মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বর্তমান ১২০টি ব্যাচের রেজিস্ট্রেশন করা ৩ হাজার মেধাবীর পদচারণায় দিনব্যাপী এ অ্যালামনাই জমকালো অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন।

অনুষ্ঠানে শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসা বাংলাদেশে এমন হাতে গোনা ৪/৫টি দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একটি পৃথিবীর যে প্রান্তেই আমরা যাই যেখানেই বাংলাদেশি সফল মানুষদের সঙ্গে আমাদের দেখা হয়। তাদের বেশিরভাগ মানুষকে ঘুরে ফিরে আমরা এই ৪/৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যেই দেখতে পাই।

তিনি বলেন, জুলাই আন্দোলন আমাদের চোখের সামনে স্পষ্ট করে দেখিয়ে দিয়েছে যে এই দেশে তরুণদের মধ্যে ব্যাপকভাবে দ্বীনি জাগরণ ঘটেছে। এর পেছনে যে কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে আমি মনে করি তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসা তার অন্যতম।

দেশের এই ইসলামিক আলোচক আরও বলেন, এই মাদ্রাসার কাছে বাংলাদেশে মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি। আমাদের ঠিক একইভাবে সমান্তরাল দ্বীনি ক্ষেত্রে যেমন নেতৃত্ব দিতে হবে, দুনিয়াবী দৃষ্টিকোণ থেকে দুনিয়াবী ক্ষেত্রগুলোতেও আমাদের সমান্তরালভাবে নেতৃত্ব দিতে হবে।

শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, বাংলাদেশের মানুষ প্রচণ্ড ধর্মপ্রাণ। এদেশের মুসলিম, এদেশের হিন্দু, এদেশের খ্রিষ্টান, এদেশের বৌদ্ধ প্রত্যেকটা ধর্মের মানুষ স্ব স্ব ধর্মের ব্যাপারে অত্যন্ত সিরিয়াস, অন্তত নিজ ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তবে আমরা বিগত ১৫/১৬ বছর ধরে বরং প্রায় ৫০ বছর ধরে বাংলাদেশে আমরা দেখতে পেয়েছি ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের দমিয়ে রাখার এক অপচেষ্টা চলছে। বিগত ১৫/১৬ বছর ধরে ইসলামের কথা বলার মত কঠিন আরেকটি কাজ এই মাটিতে ছিল না। এজন্য জুলাই আন্দোলন আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে সেই দমন পীড়ন বিশেষ করে আমাদের সমাজের তরুণদের মধ্যে দ্বীনের প্রতি আগ্রহকে আরও বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।

তিনি বলেন, আল্লাহ দ্বীনকে এমনভাবে সৃষ্টি করেছেন, সেই তৈমুর লঙ থেকে শুরু করে পৃথিবীর ইতিহাসের বিভিন্ন সময় আমরা দেখেছি যখনই দমন করার চেষ্টা করা হয়েছে দ্বীন ততো বেশি বিকশিত হয়েছে।

শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, তরুণদের মধ্যে যে দ্বীনি আগ্রহ, দ্বীনি চেতনাসৃষ্টি হয়েছে এটাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাবার সুযোগ আপনাদের হাতে এখন এসেছে। সমাজের প্রত্যেকটা স্তরে নেতৃত্ব দেওয়া, প্রত্যেকটা স্তরে দ্বীনকে অত্যন্ত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার এই সুযোগ আমাদের সামনে এসেছে। এ সুযোগকে কোনোভাবে হাতছাড়া করা যাবে না।

আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে আমরা চেষ্টা করছি কিছু জনসেবামূলক কাজ ও বেকারদের বেকারত্ব দূর করার জন্য। আমি মনে করি তামিরুল মিল্লাতের অ্যালামনাইদের মধ্যে এমন বহুলোক আছেন যারা একেকজন যদি দাঁড়িয়ে যান দেশের একেকটি সেক্টরে তারা আইকনিক ব্যক্তিত্বে পরিণত হতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ। আমি বিশ্বাস করি দেশের বহু সেক্টর আছে যে সেক্টরগুলাতে আজ মানুষ নতুন দিনের স্বপ্ন দেখে। মানুষ নতুন কিছুকে ওয়েলকাম করার জন্য অপেক্ষা করছে। চাতক পাখির মত মানুষের মধ্যে আজ যে চাহিদা তৈরি হয়েছে সেটা পূরণ করার জন্য পর্যাপ্ত।

আলিয়া মাদ্রাসার জগতে শত সহস্র মাদ্রাসা যে পিছিয়ে আছে, তামিরুল মিল্লাত আবারো যদি নেতৃত্ব দেয় এবং এ জাতীয় আরো যে প্রতিষ্ঠানগুলো আছে তারা যদি আবারো নেতৃত্ব দেয় তাহলে হারানো ঐতিহ্যকে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে।

নবোদ্যমে সামনে অগ্রসর হওয়ার আহ্বান জানিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, আমাদের জাগতে হবে, জাগাতে হবে। তরুণদের চোখে দ্বীনের প্রতি যে ক্ষুধা তৈরি হয়েছে সে ক্ষুধা মেটাবার মতো সেরকম জ্ঞানে গুণে সমৃদ্ধ, সর্বগুণে গুণান্বিত উপযুক্ত মানুষের বড় বেশি অভাব চলছে। এই অভাব মোচনে আপনারা অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারেন।

এই দেশে-বিদেশি এজেন্ডার ধ্বজাধারীরা বিভিন্নভাবে আমাদের তরুণ-কিশোর, আগামী প্রজন্মকে বিভিন্ন বিষয় তারা চাপিয়ে দিতে চায়। তাদের সে সমস্ত ষড়যন্ত্রকে মোকাবিলা করতে হলে আমাদের সামাজিক কর্মকাণ্ডে নেতৃত্ব দিতে হবে। সমাজের প্রত্যেকটা স্তরে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে উদাহরণ, দৃষ্টান্ত তৈরি করতে হবে।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» নির্বাচনী আমেজ শুরু হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

» ‘আমার লোক, তোমার লোক’ ব্যাধি থেকে দলগুলোকে বের হতে হবে: আসিফ

» তরুণীর পোশাক নিয়ে কটূক্তি ও হেনস্তার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার তিন দিন পর হেনস্তাকারী গ্রেফতার

» ১৩ মাদক মামলার আসামি গাঁজাসহ গ্রেফতার

» কিছু ঘটলেই বিএনপির ওপর দায় চাপানো অভ্যাসে পরিণত হয়েছে: রিজভী

» ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ভোট করতে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন: ইসি আনোয়ারুল

» নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যা মামলার তদন্ত শেষ, শিগগির চার্জশিট: র‍্যাব

» শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে গুরুতর জখমের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

» সিলেটের রেলপথে অবস্থান নিয়েছেন অবরোধকারীরা, ট্রেন যাত্রায় বিলম্ব

» ‘বিদ্যমান পদ্ধতিতে নির্বাচনের মাধ্যমে দেশকে কলঙ্কিত করা হয়েছে’

 

সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,

ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,

নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন: ই-মেইল : [email protected],

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

গত ১৬ বছরে দেশে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের দমিয়ে রাখার চেষ্টা হয়েছে

সংগৃহীত ছবি

 

অনলাইন ডেস্ক :  বিগত ১৫/১৬ বছর ধরে বাংলাদেশে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের দমিয়ে রাখার এক অপচেষ্টা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের ইসলামী ব্যক্তিত্ব ও আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ।

তিনি বলেন, বিগত ১৫/১৬ বছর যাবৎ ইসলামের কথা বলার মতো কঠিন আরেকটি কাজ এই মাটিতে ছিল না। এজন্য জুলাই আন্দোলন আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে সেই দমন পীড়ন, বিশেষ করে আমাদের সমাজের তরুণদের মধ্যে দ্বীনের প্রতি আগ্রহকে আরও বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে এবং তাদের মধ্যে যে দ্বীনি আগ্রহ দ্বীনি চেতনা এটা আজ সৃষ্টি হয়েছে এটাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাবার সুযোগ এসেছে।

শনিবার (১ নভেম্বর) সকালে বাংলাদেশ চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত দেশের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীদের ১ম অ্যালামনাই অনুষ্ঠানে আলোচকের বক্তব্যে একথা বলেন তিনি।

ডক্টর খলীলুর রহমান মাদানীর সভাপতিত্বে দেশের প্রতিথয়াশা, শিক্ষাবিদ, আলিমেদ্বীন প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকসহ তামিরুল মিল্লাত মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বর্তমান ১২০টি ব্যাচের রেজিস্ট্রেশন করা ৩ হাজার মেধাবীর পদচারণায় দিনব্যাপী এ অ্যালামনাই জমকালো অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন।

অনুষ্ঠানে শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসা বাংলাদেশে এমন হাতে গোনা ৪/৫টি দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একটি পৃথিবীর যে প্রান্তেই আমরা যাই যেখানেই বাংলাদেশি সফল মানুষদের সঙ্গে আমাদের দেখা হয়। তাদের বেশিরভাগ মানুষকে ঘুরে ফিরে আমরা এই ৪/৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যেই দেখতে পাই।

তিনি বলেন, জুলাই আন্দোলন আমাদের চোখের সামনে স্পষ্ট করে দেখিয়ে দিয়েছে যে এই দেশে তরুণদের মধ্যে ব্যাপকভাবে দ্বীনি জাগরণ ঘটেছে। এর পেছনে যে কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে আমি মনে করি তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসা তার অন্যতম।

দেশের এই ইসলামিক আলোচক আরও বলেন, এই মাদ্রাসার কাছে বাংলাদেশে মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি। আমাদের ঠিক একইভাবে সমান্তরাল দ্বীনি ক্ষেত্রে যেমন নেতৃত্ব দিতে হবে, দুনিয়াবী দৃষ্টিকোণ থেকে দুনিয়াবী ক্ষেত্রগুলোতেও আমাদের সমান্তরালভাবে নেতৃত্ব দিতে হবে।

শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, বাংলাদেশের মানুষ প্রচণ্ড ধর্মপ্রাণ। এদেশের মুসলিম, এদেশের হিন্দু, এদেশের খ্রিষ্টান, এদেশের বৌদ্ধ প্রত্যেকটা ধর্মের মানুষ স্ব স্ব ধর্মের ব্যাপারে অত্যন্ত সিরিয়াস, অন্তত নিজ ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তবে আমরা বিগত ১৫/১৬ বছর ধরে বরং প্রায় ৫০ বছর ধরে বাংলাদেশে আমরা দেখতে পেয়েছি ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের দমিয়ে রাখার এক অপচেষ্টা চলছে। বিগত ১৫/১৬ বছর ধরে ইসলামের কথা বলার মত কঠিন আরেকটি কাজ এই মাটিতে ছিল না। এজন্য জুলাই আন্দোলন আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে সেই দমন পীড়ন বিশেষ করে আমাদের সমাজের তরুণদের মধ্যে দ্বীনের প্রতি আগ্রহকে আরও বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।

তিনি বলেন, আল্লাহ দ্বীনকে এমনভাবে সৃষ্টি করেছেন, সেই তৈমুর লঙ থেকে শুরু করে পৃথিবীর ইতিহাসের বিভিন্ন সময় আমরা দেখেছি যখনই দমন করার চেষ্টা করা হয়েছে দ্বীন ততো বেশি বিকশিত হয়েছে।

শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, তরুণদের মধ্যে যে দ্বীনি আগ্রহ, দ্বীনি চেতনাসৃষ্টি হয়েছে এটাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাবার সুযোগ আপনাদের হাতে এখন এসেছে। সমাজের প্রত্যেকটা স্তরে নেতৃত্ব দেওয়া, প্রত্যেকটা স্তরে দ্বীনকে অত্যন্ত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার এই সুযোগ আমাদের সামনে এসেছে। এ সুযোগকে কোনোভাবে হাতছাড়া করা যাবে না।

আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে আমরা চেষ্টা করছি কিছু জনসেবামূলক কাজ ও বেকারদের বেকারত্ব দূর করার জন্য। আমি মনে করি তামিরুল মিল্লাতের অ্যালামনাইদের মধ্যে এমন বহুলোক আছেন যারা একেকজন যদি দাঁড়িয়ে যান দেশের একেকটি সেক্টরে তারা আইকনিক ব্যক্তিত্বে পরিণত হতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ। আমি বিশ্বাস করি দেশের বহু সেক্টর আছে যে সেক্টরগুলাতে আজ মানুষ নতুন দিনের স্বপ্ন দেখে। মানুষ নতুন কিছুকে ওয়েলকাম করার জন্য অপেক্ষা করছে। চাতক পাখির মত মানুষের মধ্যে আজ যে চাহিদা তৈরি হয়েছে সেটা পূরণ করার জন্য পর্যাপ্ত।

আলিয়া মাদ্রাসার জগতে শত সহস্র মাদ্রাসা যে পিছিয়ে আছে, তামিরুল মিল্লাত আবারো যদি নেতৃত্ব দেয় এবং এ জাতীয় আরো যে প্রতিষ্ঠানগুলো আছে তারা যদি আবারো নেতৃত্ব দেয় তাহলে হারানো ঐতিহ্যকে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে।

নবোদ্যমে সামনে অগ্রসর হওয়ার আহ্বান জানিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, আমাদের জাগতে হবে, জাগাতে হবে। তরুণদের চোখে দ্বীনের প্রতি যে ক্ষুধা তৈরি হয়েছে সে ক্ষুধা মেটাবার মতো সেরকম জ্ঞানে গুণে সমৃদ্ধ, সর্বগুণে গুণান্বিত উপযুক্ত মানুষের বড় বেশি অভাব চলছে। এই অভাব মোচনে আপনারা অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারেন।

এই দেশে-বিদেশি এজেন্ডার ধ্বজাধারীরা বিভিন্নভাবে আমাদের তরুণ-কিশোর, আগামী প্রজন্মকে বিভিন্ন বিষয় তারা চাপিয়ে দিতে চায়। তাদের সে সমস্ত ষড়যন্ত্রকে মোকাবিলা করতে হলে আমাদের সামাজিক কর্মকাণ্ডে নেতৃত্ব দিতে হবে। সমাজের প্রত্যেকটা স্তরে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে উদাহরণ, দৃষ্টান্ত তৈরি করতে হবে।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



 

সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,

ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,

নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন: ই-মেইল : [email protected],

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com