১০ ডিসেম্বর বিএনপির হুমকি

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক : কয়েক সপ্তাহ ধরে বিএনপি বিভিন্ন সময়ে যেসব কথা বলে বেড়াচ্ছে তাতে জনমনে এক অশনিসংকেত জাগাই স্বাভাবিক। প্রথমে তারা বলল, ডিসেম্বরে দেশ চলবে খালেদা জিয়ার নির্দেশে। তারপর বলল, তারা ঢাকা শহর ঘেরাও করে সরকারের পতন ঘটাবে। পরে বলল, পুরো ঢাকা শহর তাদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়া হবে, তারাই চালাবে রাষ্ট্রীয় কাজ, তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাউকে কিছু করতে দেওয়া হবে না। সরকারকে বা তার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কোনো দায়িত্ব পালন করতে দেওয়া হবে না। তারা পুরানা পল্টনে লাখ লাখ লোক জমায়েত করবে সরকার অনুমতি না দিলেও, সরকারি অনুমতিপ্রাপ্ত সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তারা সভা করবে না ইত্যাদি। মুখে মুখে তারা জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক গুটিয়ে ফেলার কথা বললেও ১০ ডিসেম্বর জামায়াত বিএনপির অতিথি হিসেবে যোগ দেবে বলে উভয় দলই বলছে। এক কথায় তারা এমনি এক অবস্থা দেশের জনগণের ওপর চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে, যাকে reign of terror বা ত্রাসের রাজত্ব ছাড়া কিছু বলা যায় না। সঙ্গে জামায়াতি জঙ্গিদের উপস্থিতি পরিস্থিতিকে আরও বেশি ভয়ংকর রূপ দিতে পারে এমন আশঙ্কায় সাধারণ জনগণ উৎকণ্ঠিত। জনমনে শঙ্কার বড় কারণ হচ্ছে- তারা বিএনপি-জামায়াতের অতীত কৃতকর্মের কথা ভুলে যাননি। অতীতে নির্বাচনের আগ দিয়ে বিএনপি-জামায়াত কয়েক মাস ধরে পেট্রোলবোমাসহ অন্যান্য অস্ত্রের সাহায্যে যে জ্বালাও-পোড়াও পদ্ধতি গ্রহণ করেছিল তাতে বিপুলসংখ্যক নিরীহ, অরাজনৈতিক ব্যক্তি অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছিলেন, আহত হয়েছিলেন আরও অনেকে। বাস, ট্রাক, প্রাইভেট কার এবং দোকানপাটে আগুন লাগিয়ে তারা হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ ধ্বংস করে বহু লোককে সর্বস্বান্ত করে পথে বসিয়েছে। তাদের ত্রাস থেকে রক্ষা পায়নি হতদরিদ্র ফেরিওয়ালারাও। তাদের অগ্নিউৎসবে আহত বহু লোক আজও মৃতপ্রায় অবস্থায় শারীরিক অক্ষমতা নিয়ে দিন কাটাচ্ছেন। ১০ ডিসেম্বর তারা সে ধরনের বা আরও বেশি জঘন্য ধরনের ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করতে পারে সেই ভাবনা নিয়ে ব্যাকুল হয়ে পড়েছে দেশের সাধারণ মানুষ। আরও ভয় পাচ্ছে বিএনপি এহেন পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি এবং এমনকি সামরিক বাহিনীও রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে মানুষের জানমাল রক্ষার জন্য, যা কি না সৃষ্টি করতে পারে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি। ফলে বেশ কিছু নিরীহ প্রাণও ঝরতে পারে। বিএনপি বেশ কিছুকাল লাশ ফেলার চেষ্টায় লিপ্ত। তাদের ধারণা, কিছু লাশ ফেলতে পারলেই তারা বর্তমান সাংবিধানিক সরকারকে ঠেলে ফেলে দিতে সক্ষম হবে। তাই ১০ ডিসেম্বর যেন এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করা যায় যাতে কিছু নিরীহ লাশ পড়ে, সে পরিকল্পনা নিয়ে যে তারা এগোচ্ছে এ ব্যাপারে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। লাশ ফেলানোর কথা তারা প্রায়ই প্রকাশ্যে বলে বেড়াচ্ছে। রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব জনগণের জানমাল রক্ষা করা আর তাই বিএনপি-জামায়াত ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করলে আইন প্রয়োগকারীরা নীরব দর্শকের মতো বসে থাকতে পারবেন না। আক্রান্তরা পাল্টা আক্রমণ করলে যে ভয়ংকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে, তা ভেবেই অনেকের মূর্ছা যাওয়ার অবস্থা হচ্ছে। বিএনপি এরই মধ্যে বলে বেড়াচ্ছে তারা রাজপথে থেকেই সরকারকে ধাক্কা দিয়ে নামাবে। আরও বলছে, পুলিশকে প্রতিহত করতে, যে কথা বলে তারা কর্তব্যরত পুলিশদের বিরুদ্ধে তাদের মাস্তানদের উসকে দিচ্ছে। তারা একদিকে গণতন্ত্রের বুলি আওড়াচ্ছে, অন্যদিকে অগণতান্ত্রিক পন্থায় গায়ে ধাক্কা দিয়ে সরকার পতনের স্লোগান দিয়ে গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য যা প্রয়োজন তার সবটাই করছে। এসব করে তাদের যতটুকুই বা জনপ্রিয়তা ছিল তাও খর্ব হয়ে যাচ্ছে। সরকার তাদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সভা করার অনুমতি দিলেও তারা সে স্থানে সভা না করে করতে চাইছে পল্টনে। উদ্দেশ্য খুবই পরিষ্কার। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে বের হয়ে তারা জ্বালাও-পোড়াও করতে পারবে না, গাড়ি-বাস ভাঙচুর করতে পারবে না, পথচারীদের আক্রমণ করতে পারবে না, তাদের কাক্সিক্ষত লাশ ফেলতে পারবে না, ত্রাস সৃষ্টি করতে পারবে না। অন্যদিকে পল্টনের খোলা রাস্তা পেলে ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করার জন্য প্রয়োজনীয় সবই তারা করতে পারবে। নয়তো সোহরাওয়ার্দীর মতো এত বিশাল ময়দান গ্রহণ না করার কী কারণ থাকতে পারে? বিএনপি-জামায়াতের মাস্তানবাহিনীর লোকেরা খালি হাতে রাস্তায় নামে না, তারা রাস্তায় নামছে লাঠিসোঁটা নিয়ে, যা সবারই চোখে পড়ছে।  সুতরাং তাদের তথাকথিত শান্তিপূর্ণ মিছিল যে আসলেই মারমুখী মিছিলে পরিণত হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

 

সে যাই হোক, সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব হচ্ছে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। সে দায়িত্বের কথা মনে করে সরকার নিশ্চয়ই ১০ ডিসেম্বর বা অন্য যে কোনো সময় বিএনপি-জামায়াতকে এমন কিছু করতে দেবে না যার কারণে দেশে এক যুদ্ধংদেহি, অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে, আর সেটাই সাধারণ মানুষের দাবি এবং প্রত্যাশা।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।   সূএ: বাংলাদেশ প্রতিদিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» ৫৩ বছর পর দেশ গড়ার এক সুবর্ণ সুযোগ আমাদের এসেছে: মাসুদ সাঈদী

» নির্বাচনে যত দেরি ষড়যন্ত্র তত বাড়বে: তারেক রহমান

» অভিযান চালিয়ে ইয়াবাসহ চারজন মাদক চোরা কারবারি আটক

» সরাসরি ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রস্তাব, যা জানালেন বদিউল আলম

» ২ মার্চ ‘জাতীয় পতাকা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান মঈন খানের

» কোনো নিরীহ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয়: আইজিপি

» সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত! হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী।

» বাংলাদেশ ব্যাংকের স্পট লোন পেলেন সিলেটের সিএমএসএমই উদ্যোক্তারা

» ‘ইউসিবি নাইট’ আয়োজনে গ্রাহক ও অংশীদারদের অব্যাহত সহযোগিতার স্বীকৃতি

» ইসলামপুর ওয়ার্ড কৃষক দলের সম্মেলন অনুষ্ঠিত

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

১০ ডিসেম্বর বিএনপির হুমকি

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক : কয়েক সপ্তাহ ধরে বিএনপি বিভিন্ন সময়ে যেসব কথা বলে বেড়াচ্ছে তাতে জনমনে এক অশনিসংকেত জাগাই স্বাভাবিক। প্রথমে তারা বলল, ডিসেম্বরে দেশ চলবে খালেদা জিয়ার নির্দেশে। তারপর বলল, তারা ঢাকা শহর ঘেরাও করে সরকারের পতন ঘটাবে। পরে বলল, পুরো ঢাকা শহর তাদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়া হবে, তারাই চালাবে রাষ্ট্রীয় কাজ, তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাউকে কিছু করতে দেওয়া হবে না। সরকারকে বা তার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কোনো দায়িত্ব পালন করতে দেওয়া হবে না। তারা পুরানা পল্টনে লাখ লাখ লোক জমায়েত করবে সরকার অনুমতি না দিলেও, সরকারি অনুমতিপ্রাপ্ত সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তারা সভা করবে না ইত্যাদি। মুখে মুখে তারা জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক গুটিয়ে ফেলার কথা বললেও ১০ ডিসেম্বর জামায়াত বিএনপির অতিথি হিসেবে যোগ দেবে বলে উভয় দলই বলছে। এক কথায় তারা এমনি এক অবস্থা দেশের জনগণের ওপর চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে, যাকে reign of terror বা ত্রাসের রাজত্ব ছাড়া কিছু বলা যায় না। সঙ্গে জামায়াতি জঙ্গিদের উপস্থিতি পরিস্থিতিকে আরও বেশি ভয়ংকর রূপ দিতে পারে এমন আশঙ্কায় সাধারণ জনগণ উৎকণ্ঠিত। জনমনে শঙ্কার বড় কারণ হচ্ছে- তারা বিএনপি-জামায়াতের অতীত কৃতকর্মের কথা ভুলে যাননি। অতীতে নির্বাচনের আগ দিয়ে বিএনপি-জামায়াত কয়েক মাস ধরে পেট্রোলবোমাসহ অন্যান্য অস্ত্রের সাহায্যে যে জ্বালাও-পোড়াও পদ্ধতি গ্রহণ করেছিল তাতে বিপুলসংখ্যক নিরীহ, অরাজনৈতিক ব্যক্তি অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছিলেন, আহত হয়েছিলেন আরও অনেকে। বাস, ট্রাক, প্রাইভেট কার এবং দোকানপাটে আগুন লাগিয়ে তারা হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ ধ্বংস করে বহু লোককে সর্বস্বান্ত করে পথে বসিয়েছে। তাদের ত্রাস থেকে রক্ষা পায়নি হতদরিদ্র ফেরিওয়ালারাও। তাদের অগ্নিউৎসবে আহত বহু লোক আজও মৃতপ্রায় অবস্থায় শারীরিক অক্ষমতা নিয়ে দিন কাটাচ্ছেন। ১০ ডিসেম্বর তারা সে ধরনের বা আরও বেশি জঘন্য ধরনের ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করতে পারে সেই ভাবনা নিয়ে ব্যাকুল হয়ে পড়েছে দেশের সাধারণ মানুষ। আরও ভয় পাচ্ছে বিএনপি এহেন পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি এবং এমনকি সামরিক বাহিনীও রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে মানুষের জানমাল রক্ষার জন্য, যা কি না সৃষ্টি করতে পারে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি। ফলে বেশ কিছু নিরীহ প্রাণও ঝরতে পারে। বিএনপি বেশ কিছুকাল লাশ ফেলার চেষ্টায় লিপ্ত। তাদের ধারণা, কিছু লাশ ফেলতে পারলেই তারা বর্তমান সাংবিধানিক সরকারকে ঠেলে ফেলে দিতে সক্ষম হবে। তাই ১০ ডিসেম্বর যেন এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করা যায় যাতে কিছু নিরীহ লাশ পড়ে, সে পরিকল্পনা নিয়ে যে তারা এগোচ্ছে এ ব্যাপারে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। লাশ ফেলানোর কথা তারা প্রায়ই প্রকাশ্যে বলে বেড়াচ্ছে। রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব জনগণের জানমাল রক্ষা করা আর তাই বিএনপি-জামায়াত ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করলে আইন প্রয়োগকারীরা নীরব দর্শকের মতো বসে থাকতে পারবেন না। আক্রান্তরা পাল্টা আক্রমণ করলে যে ভয়ংকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে, তা ভেবেই অনেকের মূর্ছা যাওয়ার অবস্থা হচ্ছে। বিএনপি এরই মধ্যে বলে বেড়াচ্ছে তারা রাজপথে থেকেই সরকারকে ধাক্কা দিয়ে নামাবে। আরও বলছে, পুলিশকে প্রতিহত করতে, যে কথা বলে তারা কর্তব্যরত পুলিশদের বিরুদ্ধে তাদের মাস্তানদের উসকে দিচ্ছে। তারা একদিকে গণতন্ত্রের বুলি আওড়াচ্ছে, অন্যদিকে অগণতান্ত্রিক পন্থায় গায়ে ধাক্কা দিয়ে সরকার পতনের স্লোগান দিয়ে গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য যা প্রয়োজন তার সবটাই করছে। এসব করে তাদের যতটুকুই বা জনপ্রিয়তা ছিল তাও খর্ব হয়ে যাচ্ছে। সরকার তাদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সভা করার অনুমতি দিলেও তারা সে স্থানে সভা না করে করতে চাইছে পল্টনে। উদ্দেশ্য খুবই পরিষ্কার। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে বের হয়ে তারা জ্বালাও-পোড়াও করতে পারবে না, গাড়ি-বাস ভাঙচুর করতে পারবে না, পথচারীদের আক্রমণ করতে পারবে না, তাদের কাক্সিক্ষত লাশ ফেলতে পারবে না, ত্রাস সৃষ্টি করতে পারবে না। অন্যদিকে পল্টনের খোলা রাস্তা পেলে ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করার জন্য প্রয়োজনীয় সবই তারা করতে পারবে। নয়তো সোহরাওয়ার্দীর মতো এত বিশাল ময়দান গ্রহণ না করার কী কারণ থাকতে পারে? বিএনপি-জামায়াতের মাস্তানবাহিনীর লোকেরা খালি হাতে রাস্তায় নামে না, তারা রাস্তায় নামছে লাঠিসোঁটা নিয়ে, যা সবারই চোখে পড়ছে।  সুতরাং তাদের তথাকথিত শান্তিপূর্ণ মিছিল যে আসলেই মারমুখী মিছিলে পরিণত হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

 

সে যাই হোক, সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব হচ্ছে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। সে দায়িত্বের কথা মনে করে সরকার নিশ্চয়ই ১০ ডিসেম্বর বা অন্য যে কোনো সময় বিএনপি-জামায়াতকে এমন কিছু করতে দেবে না যার কারণে দেশে এক যুদ্ধংদেহি, অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে, আর সেটাই সাধারণ মানুষের দাবি এবং প্রত্যাশা।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।   সূএ: বাংলাদেশ প্রতিদিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com