দৈনিক খাদ্যাভ্যাস আমাদের শরীরকে প্রভাবিত করে। আর ঠিক সেই কারণেই খাদ্যাভ্যাস এবং অসুখের মাঝে রয়েছে একটি যোগসূত্র।
বিভিন্ন ধরনের ক্রনিক অসুখের পেছনে সতর্কতা বেশি প্রয়োজন মাঝ বয়সীদের। এছাড়া Gedentary অথবা শ্রমবিহীন জীবনাচারণের কারণে হাড় এবং মাংশপেশির বিশেষ ক্ষতি হয়ে থাকে। লিভার হচ্ছে আমাদের শরীরে Di toxification এর প্রধান অঙ্গ। বীট, তরমুজ, বাঁধাকপি বিভিন্ন Toxin বের করতে সহায়তা করে লিভার এবং কিডনিকে। যে কোনো রঙিন ফল বা সবজি ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। দিনে অন্তত দুটি Calcium সমৃদ্ধ খাদ্য খাওয়া খুবই জরুরি। দুধ ও দুধ জাতীয় খাবারের পাশাপাশি মেথিশাক ও পোস্তদানায় আছে প্রচুর ক্যালসিয়াম।
শুধু খাদ্যাভ্যাসই নয়, সপ্তাহে অন্তত ৫ দিন দিনে ৩০ মিনিট করে শরীর চর্চা করা বাধ্যতামূলক মনে করুন।
দৈনিক ১৫-২০ মিনিট সূর্যের আলো ভিটামিন-ডি এর চাহিদা পূরণে একান্ত প্রয়োজনীয়। এভাবেই খুব স্বাভাবিক কিছু অভ্যাস এবং টিপস অবলম্বন করে চললে খুব সহজেই নিজেকে দূরে রাখা যাবে রোগ এবং ওষুধের কাছ থেকে। সবচেয়ে বড় কথা করোনাকালীন এ বিষয়ে আমাদের আরো বেশি যত্নবান ও সচেতন হতে হবে। সূএ:বাংলাদেশ প্রতিদিন