রক্তে কলেস্টেরল: ওষুধ কতদিন খাবেন?

সংগৃহীত ছবি

 

ডা. মাহবুবর রহমান : শরীর   গঠনে অন্যান্য উপাদানের মতো চর্বি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কোটি কোটি দেহকোষের প্রাচীর, বহুসংখ্যক হরমোনসহ অসংখ্য শরীরবৃত্তীয় ক্রিয়া-বিক্রিয়ার অত্যাবশ্যকীয় উপাদান হলো কলেস্টেরল। প্রাণীর মস্তিষ্কের প্রায় পুরোটাই কলেস্টেরল দিয়ে তৈরি। তাহলে কলেস্টেরল খারাপ হবে কেন?

 

বিষয়টি খারাপ বা ভালোর নয়। প্রতিটি জিনিসেরই একটি মাত্রা থাকে। মাত্রা ছাড়িয়ে গেলেই সমস্যা দেখা দেয়। আমাদের কলেস্টেরল মাত্রা জানতে হলে অন্তত ১০ ঘণ্টা খালি পেটে একটি লিপিড প্রোফাইল করা দরকার।

 

লিপিড প্রোফাইলে total cholesterols, high density lipoprotein- HDL, low density lipoprotein-LDL এবং Triglycerides এর বিস্তৃত বিবরণ থাকে। এই চারটি উপাদানের আনুপাতিক উপস্থিতি পরবর্তী চিকিৎসা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অনেকে শুধু total cholesterols এবং triglycerides পরীক্ষা করার উপদেশ দিয়ে থাকেন। তাতে করে HDL এবং LDL এর পরিমাণ সুনির্দিষ্ট করে বোঝা সম্ভব হয় না। সবার উচিত বয়স ৩০ হলে অথবা পরিবারে যদি অল্প বয়সে কেউ হৃদরোগ বা স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় তাহলে লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করা।

 

ভালো বনাম খারাপ কলেস্টেরল :

রক্তনালির দেয়ালে জীবন্ত কোষের অবিরাম ভাঙাগড়া চলতে থাকে। সুস্থ মানুষের এই ভাঙাগড়ার মধ্যে একটি পারফেক্ট ব্যালেন্স থাকে। কিন্তু যাদের ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, উচ্চ কলেস্টেরল আছে, যারা ধূমপান বা তামাকজাত দ্রব্য গ্রহণ করেন, স্থূল শরীর ব্যায়ামহীন কাটান তাদের রক্তনালির জীবন্ত কোষের ভাঙাগড়ার প্রক্রিয়াটি ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। কোষের এই ভাঙাগড়ার প্রক্রিয়ায় HDL কলেস্টেরল রক্তনালি রক্ষায় পজিটিভ ভূমিকা পালন করে। এজন্য একে গুড কলেস্টেরল বলা হয়ে থাকে।

 

আর LDL কলেস্টেরল বিশেষ করে পরিবর্তিত oxidized LDL রক্তনালির দেয়ালে এক ধরনের প্রদাহ সৃষ্টি করে। ধীরে ধীরে এই প্রদাহের ফলে রক্তনালির গাত্রে চর্বির দলা Plaque গড়ে ওঠে রক্তনাফলকে সরু করে রক্তের প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করে। সাধারণ মানুষ এটাকে ব্লক বলে থাকেন। কোনো ব্লক যখন রক্তনালির কমপক্ষে ৭০% ভাগ লুমেন সরু করে দেয় তখন অল্প পরিশ্রমে বুকে ব্যথা, চাপ, শ্বাসকষ্ট বা ধড়ফড় শুরু হয়ে যায়। চিকিৎসার ভাষায় এটাকে বলে অ্যানজাইনা। দেখা যাচ্ছে, হার্ট ব্লক বা ব্রেন স্ট্রোক সৃষ্টিতে কলেস্টেরলের ভূমিকা কেন্দ্রীয়। যার যত গুড কলেস্টেরল বেশি থাকবে এবং কলেস্টেরল কম থাকবে সে তত নিরাপদ।

 

কেন এই ভারসাম্যহীন কলেস্টেরল :

আমরা যখন রোগীকে বলি যে, গরু খাসির মাংস এড়িয়ে চলুন, তখন অনেক রোগী প্রশ্ন করেন, ‘কেন স্যার, গরু তো নিজে ঘাস খায়, তাহলে তার মাংসে এত চর্বি কীভাবে হয়?’ কথা সত্য। গরু ঘাস খায়। তবে গরুর শারীরিক গঠন ভিন্ন, তার ফিজিওলজি ভিন্ন। আর শরীরের চর্বি তৈরির কারখানা হলো লিভার। যার লিভার চর্বি তৈরির জন্য যত মুখিয়ে থাকে সে যতই শাকসবজি ঘাস খাক না কেন লিভার তার কাজ চালিয়ে যাবেই।

 

এটা হয় যখন শরীরের মেটাবলিজম পাল্টে যায়। বিশেষ করে ডায়াবেটিস, থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি, অ্যালকোহল পান, বাড়তি ওজন, হাঁটাচলা না করা ইত্যাদি ব্যাপারগুলো উপস্থিত থাকে। এসব কারণে লিভারের কোষে রিসেপ্টর সমস্যা দেখা দেয়। ফলে অতিরিক্ত মন্দ কলেস্টেরল রক্তে ভাসতে থাকে। বিভিন্ন অঙ্গে বিশেষ করে হার্ট ও ব্রেনের রক্তনালির দেয়ালে চর্বির দলা জমে জমে ব্লক তৈরি করতে থাকে।

প্রতিরোধ :

যেসব কারণে কলেস্টেরল মেটাবলিজম ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে সেগুলোর প্রতিকার করতে হবে। ডায়াবেটিসকে পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। ধূমপান ও অ্যালকোহল বর্জন করতে হবে। ওজন কমাতে হবে। প্রয়োজনে চর্বি কমাতে নিয়মিত statin জাতীয় ওষুধ খেতে হবে। ডায়াবেটিস যাদের আছে তাদের বয়স ৪০ হলে সারা জীবনের মতো statin খেতে হবে। ডায়াবেটিসের ওষুধ যেমন সারা জীবন খেতে হয় তেমনি চর্বির ওষুধও সারা জীবন খেতে হবে।

 

অস্বাভাবিক পরিস্থিতি ছাড়া statin কখনো বন্ধ করা যাবে না। অনেকে চর্বির মাত্রা স্বাভাবিক হলে ওষুধ বন্ধ করে দেন। এটা একটি ভুল ধারণা এবং অবৈজ্ঞানিক সিদ্ধান্ত। ডায়াবেটিসের ওষুধ বন্ধ করলে রক্তের সুগার যেমন বেড়ে যায়, তেমনি কলেস্টেরলের ওষুধ বন্ধ করলে তা বাড়বেই।

 

লক্ষ্যমাত্রা কত :

গুড কলেস্টেরল (HDL) পুরুষের ক্ষেত্রে ৪০ মিলিগ্রামের ওপরে এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ৫০ মিলিগ্রামের ওপরে থাকতে হবে। মন্দ কলেস্টেরলের (LDL) মাত্রা সুস্থ মানুষের জন্য ১৩০ থেকে ১৬০ মিলিগ্রামের মধ্যে থাকতে হবে। যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের ক্ষেত্রে ১০০-এর মধ্যে রাখা নিরাপদ। আর যাদের ইতিমধ্যে হার্টে ব্লক ধরা পড়েছে বা ব্রেন স্ট্রোক অথবা পায়ের রক্তনালিতে ব্লক ধরা পড়েছে তাদের ক্ষেত্রে LDL-এর মাত্রা ৭০ মিলিগ্রামের নিচে রাখতে হবে। Triglycerides এর মাত্রা ২০০ মিলিগ্রামের নিচে ভালো।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ধানমণ্ডি, ঢাকা।

সূএ:বাংলাদেশ প্রতিদিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» আরেক দফা কমলো স্বর্ণের দাম

» নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে ড. ইউনূসকে আমন্ত্রণ

» মন্ত্রণালয়ের চলমান কার্যক্রম দ্রুত সমাপ্ত করতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

» নতুন রাজনৈতিক দলের নাম ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’

» গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

» ‘স্বৈরাচারের দোসররা গুজব ছড়িয়ে বুদ্ধিবৃত্তিক কাজকে দমাতে চাইছে’

» কুষ্টিয়ায় ডিবি পুলিশের অভিযানে ট্যাপেন্টাডলসহ যুবক আটক

» বাটা স্টারলাইট কালেকশনের সাথে আপনার ঈদ হোক আরও জমজমাট!

» চার দিনের মাথায় যমুনা সার কারখানা আবারও উৎপাদন বন্ধ

» সার্কুলার ইকোনমি নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক, ইআইবি এবং ফ্রাঙ্কফুর্ট স্কুলের বিশেষ প্রশিক্ষণের আয়োজন

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

রক্তে কলেস্টেরল: ওষুধ কতদিন খাবেন?

সংগৃহীত ছবি

 

ডা. মাহবুবর রহমান : শরীর   গঠনে অন্যান্য উপাদানের মতো চর্বি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কোটি কোটি দেহকোষের প্রাচীর, বহুসংখ্যক হরমোনসহ অসংখ্য শরীরবৃত্তীয় ক্রিয়া-বিক্রিয়ার অত্যাবশ্যকীয় উপাদান হলো কলেস্টেরল। প্রাণীর মস্তিষ্কের প্রায় পুরোটাই কলেস্টেরল দিয়ে তৈরি। তাহলে কলেস্টেরল খারাপ হবে কেন?

 

বিষয়টি খারাপ বা ভালোর নয়। প্রতিটি জিনিসেরই একটি মাত্রা থাকে। মাত্রা ছাড়িয়ে গেলেই সমস্যা দেখা দেয়। আমাদের কলেস্টেরল মাত্রা জানতে হলে অন্তত ১০ ঘণ্টা খালি পেটে একটি লিপিড প্রোফাইল করা দরকার।

 

লিপিড প্রোফাইলে total cholesterols, high density lipoprotein- HDL, low density lipoprotein-LDL এবং Triglycerides এর বিস্তৃত বিবরণ থাকে। এই চারটি উপাদানের আনুপাতিক উপস্থিতি পরবর্তী চিকিৎসা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অনেকে শুধু total cholesterols এবং triglycerides পরীক্ষা করার উপদেশ দিয়ে থাকেন। তাতে করে HDL এবং LDL এর পরিমাণ সুনির্দিষ্ট করে বোঝা সম্ভব হয় না। সবার উচিত বয়স ৩০ হলে অথবা পরিবারে যদি অল্প বয়সে কেউ হৃদরোগ বা স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় তাহলে লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করা।

 

ভালো বনাম খারাপ কলেস্টেরল :

রক্তনালির দেয়ালে জীবন্ত কোষের অবিরাম ভাঙাগড়া চলতে থাকে। সুস্থ মানুষের এই ভাঙাগড়ার মধ্যে একটি পারফেক্ট ব্যালেন্স থাকে। কিন্তু যাদের ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, উচ্চ কলেস্টেরল আছে, যারা ধূমপান বা তামাকজাত দ্রব্য গ্রহণ করেন, স্থূল শরীর ব্যায়ামহীন কাটান তাদের রক্তনালির জীবন্ত কোষের ভাঙাগড়ার প্রক্রিয়াটি ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। কোষের এই ভাঙাগড়ার প্রক্রিয়ায় HDL কলেস্টেরল রক্তনালি রক্ষায় পজিটিভ ভূমিকা পালন করে। এজন্য একে গুড কলেস্টেরল বলা হয়ে থাকে।

 

আর LDL কলেস্টেরল বিশেষ করে পরিবর্তিত oxidized LDL রক্তনালির দেয়ালে এক ধরনের প্রদাহ সৃষ্টি করে। ধীরে ধীরে এই প্রদাহের ফলে রক্তনালির গাত্রে চর্বির দলা Plaque গড়ে ওঠে রক্তনাফলকে সরু করে রক্তের প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করে। সাধারণ মানুষ এটাকে ব্লক বলে থাকেন। কোনো ব্লক যখন রক্তনালির কমপক্ষে ৭০% ভাগ লুমেন সরু করে দেয় তখন অল্প পরিশ্রমে বুকে ব্যথা, চাপ, শ্বাসকষ্ট বা ধড়ফড় শুরু হয়ে যায়। চিকিৎসার ভাষায় এটাকে বলে অ্যানজাইনা। দেখা যাচ্ছে, হার্ট ব্লক বা ব্রেন স্ট্রোক সৃষ্টিতে কলেস্টেরলের ভূমিকা কেন্দ্রীয়। যার যত গুড কলেস্টেরল বেশি থাকবে এবং কলেস্টেরল কম থাকবে সে তত নিরাপদ।

 

কেন এই ভারসাম্যহীন কলেস্টেরল :

আমরা যখন রোগীকে বলি যে, গরু খাসির মাংস এড়িয়ে চলুন, তখন অনেক রোগী প্রশ্ন করেন, ‘কেন স্যার, গরু তো নিজে ঘাস খায়, তাহলে তার মাংসে এত চর্বি কীভাবে হয়?’ কথা সত্য। গরু ঘাস খায়। তবে গরুর শারীরিক গঠন ভিন্ন, তার ফিজিওলজি ভিন্ন। আর শরীরের চর্বি তৈরির কারখানা হলো লিভার। যার লিভার চর্বি তৈরির জন্য যত মুখিয়ে থাকে সে যতই শাকসবজি ঘাস খাক না কেন লিভার তার কাজ চালিয়ে যাবেই।

 

এটা হয় যখন শরীরের মেটাবলিজম পাল্টে যায়। বিশেষ করে ডায়াবেটিস, থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি, অ্যালকোহল পান, বাড়তি ওজন, হাঁটাচলা না করা ইত্যাদি ব্যাপারগুলো উপস্থিত থাকে। এসব কারণে লিভারের কোষে রিসেপ্টর সমস্যা দেখা দেয়। ফলে অতিরিক্ত মন্দ কলেস্টেরল রক্তে ভাসতে থাকে। বিভিন্ন অঙ্গে বিশেষ করে হার্ট ও ব্রেনের রক্তনালির দেয়ালে চর্বির দলা জমে জমে ব্লক তৈরি করতে থাকে।

প্রতিরোধ :

যেসব কারণে কলেস্টেরল মেটাবলিজম ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে সেগুলোর প্রতিকার করতে হবে। ডায়াবেটিসকে পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। ধূমপান ও অ্যালকোহল বর্জন করতে হবে। ওজন কমাতে হবে। প্রয়োজনে চর্বি কমাতে নিয়মিত statin জাতীয় ওষুধ খেতে হবে। ডায়াবেটিস যাদের আছে তাদের বয়স ৪০ হলে সারা জীবনের মতো statin খেতে হবে। ডায়াবেটিসের ওষুধ যেমন সারা জীবন খেতে হয় তেমনি চর্বির ওষুধও সারা জীবন খেতে হবে।

 

অস্বাভাবিক পরিস্থিতি ছাড়া statin কখনো বন্ধ করা যাবে না। অনেকে চর্বির মাত্রা স্বাভাবিক হলে ওষুধ বন্ধ করে দেন। এটা একটি ভুল ধারণা এবং অবৈজ্ঞানিক সিদ্ধান্ত। ডায়াবেটিসের ওষুধ বন্ধ করলে রক্তের সুগার যেমন বেড়ে যায়, তেমনি কলেস্টেরলের ওষুধ বন্ধ করলে তা বাড়বেই।

 

লক্ষ্যমাত্রা কত :

গুড কলেস্টেরল (HDL) পুরুষের ক্ষেত্রে ৪০ মিলিগ্রামের ওপরে এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ৫০ মিলিগ্রামের ওপরে থাকতে হবে। মন্দ কলেস্টেরলের (LDL) মাত্রা সুস্থ মানুষের জন্য ১৩০ থেকে ১৬০ মিলিগ্রামের মধ্যে থাকতে হবে। যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের ক্ষেত্রে ১০০-এর মধ্যে রাখা নিরাপদ। আর যাদের ইতিমধ্যে হার্টে ব্লক ধরা পড়েছে বা ব্রেন স্ট্রোক অথবা পায়ের রক্তনালিতে ব্লক ধরা পড়েছে তাদের ক্ষেত্রে LDL-এর মাত্রা ৭০ মিলিগ্রামের নিচে রাখতে হবে। Triglycerides এর মাত্রা ২০০ মিলিগ্রামের নিচে ভালো।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ধানমণ্ডি, ঢাকা।

সূএ:বাংলাদেশ প্রতিদিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com