মুসলিমদের ঘরে ঘরে আনন্দের হাওয়া, গাজায় ক্ষুধা, রক্ত, আর্তনাদ

ছবি সংগৃহীত

 

ডেস্ক রিপোর্ট : সারাবিশ্বে মুসলিম সম্প্রদায়ের বড় আনন্দ উৎসব সমাগত। ঈদের আনন্দ ঘরে ঘরে শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু গাজার মানুষের ঈদ নেই। তাদের আছে আর্তনাদ। রক্ত। ক্ষুধা। বোমার অব্যাহত আঘাত।

 

ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্টের (আইসিসি) আদেশে যুদ্ধাপরাধী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু অব্যাহতভাবে সেখানে গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে। এই পবিত্র রমজান ও ঈদের আনন্দকেও তারা রক্তের নদীতে মিশিয়ে দিয়েছে। স্বাধীনতাযোদ্ধা হামাসের সঙ্গে প্রথম দফা যুদ্ধবিরতি ইসরাইল ভেঙে দেয় ১৮ই মার্চ। তারপর থেকে অব্যাহতভাবে নির্বিচারে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। ১৮ই মার্চ থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৯০০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরাইল। এ সময়ে আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১৯৮৪ জন। সারাবিশ্বের চোখের সামনে ঘটে যাচ্ছে এ ঘটনা। কিন্তু কারো মুখে কোনো রাঁ নেই। যেন ইসরাইলকে লাইসেন্স দিয়ে দেয়া হয়েছে গাজার মানুষদের মেরে মরুভূমি বানিয়ে দেয়ার। হাত-পা হারানো, পিতা-মাতা, ভাইবোন হারানো ছোট্ট ছোট্ট শিশুর যে বীভৎস ছবি, ভিডিও প্রকাশ পাচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, টেলিভিশনের পর্দায়- তাকে কারো বিবেক সামান্য পরিমাণে আন্দোলিত হচ্ছে না। পাশাপাশি নভেম্বরে হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার পর প্রথমবারের মতো লেবাননের রাজধানী বৈরুতে ভয়াবহ বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। দক্ষিণ লেবাননেও তারা অব্যাহত হামলা চালাচ্ছিল। গাজায় সব রকম মানবিক সহায়তা ও খাদ্য সরবরাহ কমপক্ষে তিন সপ্তাহ বন্ধ করে দিয়েছে ইসরাইল।

 

জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি সতর্ক করেছে যে, এ কারণে ফিলিস্তিনে হাজার হাজার মানুষ ভয়াবহ অনাহারে ভুগছেন। পুষ্টিহীনতায় ভুগছেন। বিশ্বজুড়ে যখন মুসলিমের ঘরে ঘরে আনন্দের হাওয়া, তখন ফিলিস্তিনিরা কোনোমতে উদোরপুর্তি করার জন্য খাবার পাচ্ছে না। এরই মধ্যে ইসরাইলের হামলায় নিহতের সংখ্যা ৫০,২০৮ ছাড়িয়ে গেছে। আহত হয়েছেন ১,১৩,৯১০ জন। তবে গাজার মিডিয়া অফিসের হিসাবে নিহতের সংখ্যা ৬১,৭০০। এই সংখ্যা কয়েকগুন বাড়তে পারে। কারণ, ধ্বংসস্তূপের নিচে যে অসংখ্য গাজাবাসী আটকা পড়ে আছেন তাদেরকে এই সংখ্যার মধ্যে ধরা হয়নি। মুসলিম বিশ্বে না হলেও ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে পালিত হয়েছে আল কুদস দিবস। পবিত্র রমজান মাষের শেষ শুক্রবারকে জুমাতুল বিদা ও আল কুদস দিবস হিসেবে পালন করা হয়। এটি হলো জায়নবাদী ইভেন্টের বিরুদ্ধে এবং ফিলিস্তিনপন্থি একটি ইভেন্ট। শিকাগোর বিক্ষোভ থেকে স্লোগান দেয়া হচ্ছিল- ‘বর্ণবাদ: দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য খারাপ, ফিলিস্তিনের জন্যও খারাপ’। বিক্ষোভের আশপাশে অনেক মানুষ ছিলেন। তারা বলেছেন, ভয়ে তারা অংশ নিতে পারেননি। কারণ যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প অভিবাসন বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। তার প্রশাসন এই বিক্ষোভ থেকে বহু মানুষকে গ্রেপ্তার করে দেশ থেকে বের করে দিতে পারে। এরই মধ্যে মাহমুদ খলিল নামে একজন সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কিছু বিক্ষোভকারীকে আটক করেছে প্রশাসন। তাদেরকে দেশে ফেরত পাঠানো হবে। তবু যারা বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন তারা গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভঙ্গের জন্য ইসরাইলকে দায়ী করছিলেন।

 

ওদিকে মিশিগানের কংগ্রেসওমেন রাশিদা তায়েব সহ মিশিগান রাজ্যের মন্ত্রী এবং অন্য নির্বাচিত কর্মকর্তারা যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটির কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন অভিবাসন বন্দিশিবির থেকে মাহমুদ খলিলকে মুক্তি দিতে। এ মাসের শুরুর দিকে খলিলকে আটক করা হয়। কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে ফিলিস্তিনপন্থি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদে যোগ দেয়ার অপরাধে তাকে আটক করা হয়। রাশিদা তায়েব সহ অন্যরা যৌথ স্বাক্ষরে লেখা এক চিঠিতে বলেছেন, খলিলকে আটক একই সঙ্গে তার অধিকার ও আত্মমর্যাদার জন্য অপমানজনক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে কেউ কথা বলতে চাইলে এটা তার বিরুদ্ধে হুমকি। আইনকে লঙ্ঘন করে মাহমুদ খলিলকে টার্গেট করার জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওকে দায়ী করা হয়েছে।

 

চিঠিতে আরও বলা হয়, গাজায় ইসরাইলি সরকার সব রকম শাস্তি আরোপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ বিক্ষোভে অংশ নেয়ার কারণে খলিলকে টার্গেট করা হয়েছে এটা পরিষ্কার। তাকে টার্গেট করা হয়েছে কারণ, তিনি একজন ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত মার্কিনি। তাকে টার্গেট করা হয়েছে তার জাতীয়তার জন্য।

 

ওদিকে ইসরাইলের অব্যাহত হামলায় গাজায় স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। অবরোধ দেয়ার ফলে কোনো চিকিৎসা সরঞ্জাম পৌঁছাতে পারছে না সেখানে। হাসপাতালগুলো ভরে যাচ্ছে হতাহত মানুষে। নেই ওষুধ। জীবন বাঁচাতে রক্তের ভীষণ প্রয়োজন। আহতদেরকে কোনোমতে বাঁচিয়ে রাখার জন্য প্রাণপণ লড়াই করছেন চিকিৎসকরা। ওদিকে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর মিডল ইস্টার্ন স্টাডিজ ইসরাইল বিরোধী অবস্থান নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। এর প্রেক্ষিতে, ওই সেন্টারটির একাডেমিক লিডারশিপ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» ঈদুল ফিতরে ড. ইউনূসকে মোদির বার্তা

» আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই : নাহিদ

» তারা স্বপ্ন দেখে আ’লীগ ফিরে না আসলেও শেখ হাসিনা ফিরে আসবে: ছাত্রদল সভাপতি

» নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন প্রধান উপদেষ্টা

» রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

» জয়পুরহাটে জাকের পার্টির ঈদের নামাজ ও উন্মুক্ত খাবার পরিবেশন 

» ঈদের আনন্দ করতে গিয়ে আগুনে পুড়লো বসতবাড়ি, সর্বশান্ত পরিবার

» ইসলামপুরে ৯৭ ব্যাচ কল্যান সংস্থার উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল

» ইসলামপুরে হাফিজ পাঠাগারের উদ্যোগে অসহায়রা পেল ঈদ উপহার

» প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে যেসব সিনেমা

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

মুসলিমদের ঘরে ঘরে আনন্দের হাওয়া, গাজায় ক্ষুধা, রক্ত, আর্তনাদ

ছবি সংগৃহীত

 

ডেস্ক রিপোর্ট : সারাবিশ্বে মুসলিম সম্প্রদায়ের বড় আনন্দ উৎসব সমাগত। ঈদের আনন্দ ঘরে ঘরে শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু গাজার মানুষের ঈদ নেই। তাদের আছে আর্তনাদ। রক্ত। ক্ষুধা। বোমার অব্যাহত আঘাত।

 

ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্টের (আইসিসি) আদেশে যুদ্ধাপরাধী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু অব্যাহতভাবে সেখানে গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে। এই পবিত্র রমজান ও ঈদের আনন্দকেও তারা রক্তের নদীতে মিশিয়ে দিয়েছে। স্বাধীনতাযোদ্ধা হামাসের সঙ্গে প্রথম দফা যুদ্ধবিরতি ইসরাইল ভেঙে দেয় ১৮ই মার্চ। তারপর থেকে অব্যাহতভাবে নির্বিচারে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। ১৮ই মার্চ থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৯০০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরাইল। এ সময়ে আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১৯৮৪ জন। সারাবিশ্বের চোখের সামনে ঘটে যাচ্ছে এ ঘটনা। কিন্তু কারো মুখে কোনো রাঁ নেই। যেন ইসরাইলকে লাইসেন্স দিয়ে দেয়া হয়েছে গাজার মানুষদের মেরে মরুভূমি বানিয়ে দেয়ার। হাত-পা হারানো, পিতা-মাতা, ভাইবোন হারানো ছোট্ট ছোট্ট শিশুর যে বীভৎস ছবি, ভিডিও প্রকাশ পাচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, টেলিভিশনের পর্দায়- তাকে কারো বিবেক সামান্য পরিমাণে আন্দোলিত হচ্ছে না। পাশাপাশি নভেম্বরে হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার পর প্রথমবারের মতো লেবাননের রাজধানী বৈরুতে ভয়াবহ বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। দক্ষিণ লেবাননেও তারা অব্যাহত হামলা চালাচ্ছিল। গাজায় সব রকম মানবিক সহায়তা ও খাদ্য সরবরাহ কমপক্ষে তিন সপ্তাহ বন্ধ করে দিয়েছে ইসরাইল।

 

জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি সতর্ক করেছে যে, এ কারণে ফিলিস্তিনে হাজার হাজার মানুষ ভয়াবহ অনাহারে ভুগছেন। পুষ্টিহীনতায় ভুগছেন। বিশ্বজুড়ে যখন মুসলিমের ঘরে ঘরে আনন্দের হাওয়া, তখন ফিলিস্তিনিরা কোনোমতে উদোরপুর্তি করার জন্য খাবার পাচ্ছে না। এরই মধ্যে ইসরাইলের হামলায় নিহতের সংখ্যা ৫০,২০৮ ছাড়িয়ে গেছে। আহত হয়েছেন ১,১৩,৯১০ জন। তবে গাজার মিডিয়া অফিসের হিসাবে নিহতের সংখ্যা ৬১,৭০০। এই সংখ্যা কয়েকগুন বাড়তে পারে। কারণ, ধ্বংসস্তূপের নিচে যে অসংখ্য গাজাবাসী আটকা পড়ে আছেন তাদেরকে এই সংখ্যার মধ্যে ধরা হয়নি। মুসলিম বিশ্বে না হলেও ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে পালিত হয়েছে আল কুদস দিবস। পবিত্র রমজান মাষের শেষ শুক্রবারকে জুমাতুল বিদা ও আল কুদস দিবস হিসেবে পালন করা হয়। এটি হলো জায়নবাদী ইভেন্টের বিরুদ্ধে এবং ফিলিস্তিনপন্থি একটি ইভেন্ট। শিকাগোর বিক্ষোভ থেকে স্লোগান দেয়া হচ্ছিল- ‘বর্ণবাদ: দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য খারাপ, ফিলিস্তিনের জন্যও খারাপ’। বিক্ষোভের আশপাশে অনেক মানুষ ছিলেন। তারা বলেছেন, ভয়ে তারা অংশ নিতে পারেননি। কারণ যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প অভিবাসন বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। তার প্রশাসন এই বিক্ষোভ থেকে বহু মানুষকে গ্রেপ্তার করে দেশ থেকে বের করে দিতে পারে। এরই মধ্যে মাহমুদ খলিল নামে একজন সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কিছু বিক্ষোভকারীকে আটক করেছে প্রশাসন। তাদেরকে দেশে ফেরত পাঠানো হবে। তবু যারা বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন তারা গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভঙ্গের জন্য ইসরাইলকে দায়ী করছিলেন।

 

ওদিকে মিশিগানের কংগ্রেসওমেন রাশিদা তায়েব সহ মিশিগান রাজ্যের মন্ত্রী এবং অন্য নির্বাচিত কর্মকর্তারা যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটির কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন অভিবাসন বন্দিশিবির থেকে মাহমুদ খলিলকে মুক্তি দিতে। এ মাসের শুরুর দিকে খলিলকে আটক করা হয়। কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে ফিলিস্তিনপন্থি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদে যোগ দেয়ার অপরাধে তাকে আটক করা হয়। রাশিদা তায়েব সহ অন্যরা যৌথ স্বাক্ষরে লেখা এক চিঠিতে বলেছেন, খলিলকে আটক একই সঙ্গে তার অধিকার ও আত্মমর্যাদার জন্য অপমানজনক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে কেউ কথা বলতে চাইলে এটা তার বিরুদ্ধে হুমকি। আইনকে লঙ্ঘন করে মাহমুদ খলিলকে টার্গেট করার জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওকে দায়ী করা হয়েছে।

 

চিঠিতে আরও বলা হয়, গাজায় ইসরাইলি সরকার সব রকম শাস্তি আরোপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ বিক্ষোভে অংশ নেয়ার কারণে খলিলকে টার্গেট করা হয়েছে এটা পরিষ্কার। তাকে টার্গেট করা হয়েছে কারণ, তিনি একজন ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত মার্কিনি। তাকে টার্গেট করা হয়েছে তার জাতীয়তার জন্য।

 

ওদিকে ইসরাইলের অব্যাহত হামলায় গাজায় স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। অবরোধ দেয়ার ফলে কোনো চিকিৎসা সরঞ্জাম পৌঁছাতে পারছে না সেখানে। হাসপাতালগুলো ভরে যাচ্ছে হতাহত মানুষে। নেই ওষুধ। জীবন বাঁচাতে রক্তের ভীষণ প্রয়োজন। আহতদেরকে কোনোমতে বাঁচিয়ে রাখার জন্য প্রাণপণ লড়াই করছেন চিকিৎসকরা। ওদিকে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর মিডল ইস্টার্ন স্টাডিজ ইসরাইল বিরোধী অবস্থান নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। এর প্রেক্ষিতে, ওই সেন্টারটির একাডেমিক লিডারশিপ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com