ভুলের বোঝা

সুলেখা আক্তার শান্তা  :
জামাল উদ্দিন উদ্বিগ্ন চিত্তে হাসপাতালে মর্গের গেটে বসে আছে। বারবার সে সময় দেখছে আর পথের দিকে চেয়ে আছে। তার একমাত্র বন্ধু বশির উদ্দিনের লাশ পড়ে আছে মর্গে। জামাল আর বশিরের বন্ধুত্বের রয়েছে বিরল দীর্ঘ ইতিহাস। বন্ধুত্বের শুরু সেই ছোট্ট কালে স্কুল জীবন থেকে। তারা একই দিন ভর্তি হয়েছিল প্রাইমারি স্কুলে। তাদের দুজনের বাড়ি স্কুলের দুই প্রান্তে। বন্ধুত্ব তাদের এক সূত্রে বেঁধে রেখেছিল। বশিরের বাড়ি স্কুলের উত্তরে আর দক্ষিনে বাড়ি জামালের। দূরত্ব হয়তো কিছুটা ছিল কিন্তু বন্ধুত্বের নৈকট্য অতিক্রম করেছিল সেই দূরত্ব। সেই থেকে জীবনের এই প্রান্ত পর্যন্ত অটুট ছিল তাদের বন্ধুত্ব। পারিবারিক জীবনে বশিরের মতো সচ্ছল না হলেও জামালের জীবন ছিল সুশৃংখল।
‘ভাগের মরা’ শব্দের অর্থ হয়তো জীবনে দুঃখ কষ্ট, হতাশা বা নিষ্ঠুর ভাগ্যের প্রতীক। কারো মনে কোন আস্থা বা বিশ্বাস নাই। দুই বউয়ের দুই সংসারের কমন এনিমি মাঝখানে রয়েছে বশির উদ্দিনের ঝুলন্ত জীবন।
দ্বিতীয় বিয়েতে এক জীবন ভাগ হয় দুই জীবনে। শুরু হয় দ্বৈত জীবনের বিড়ম্বনা। মৃত্যুর পর দোষ গুণ একাকার হয়ে জীবন সবকিছুর ঊর্ধ্বে ওঠে। কিন্তু দ্বৈত জীবনে জন্ম তো বটেই মৃত্যুর পরেও শত্রুতার অবসান হয় না। এভাবে আজন্ম শত্রুতা কিনে নেওয়ার বোকামি ছাড়া আর কী হতে পারে। মানুষের মৃত্যুর পর সাধারণত তার দোষ বিচারহীন হয়ে যায়। স্মৃতিতে শুধু ভালো বা মন্দ একটি আবছায়া ছবি থেকে যায়। দ্বৈত জীবনের ক্ষেত্রে মৃত্যুও শত্রুতার অবসান ঘটাতে পারে না। উত্তভাগ্যের প্রতীক। এখন মনে হচ্ছে বশির উদ্দিনের ক্ষেত্রে এটা তার চেয়ে বেশি কিছু। জামাল উদ্দিন কী করে জানতো এই পরিণতি হবে জীবনের। কত করে নিষেধ করেছিলো এর মধ্যে মাথা না দিতে। কোন কথায় কর্ণপাত না করে বশির উদ্দিন দ্বিতীয় বিয়ে করে বসে।
বশির উদ্দিনের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোগব্যাধি বাড়ছিল। সেই সঙ্গে বাড়ছিল দুই সংসারের পারিবারিক সংকট। মারা যাবার আগে সহায় সম্পত্তি ভাগ করে দেওয়ার দাবি জোরালো হচ্ছিল। প্রথম স্ত্রীর বড় সন্তানের নাম জসিম। পাড়ায় সে গুন্ডা হিসেবে পরিচিত। পিতা বশির উদ্দিনের সম্পত্তি ভাগ বাটোয়ারার ব্যাপারে রুঢ় তার ভূমিকা। ইতিমধ্যে এই নিয়ে পিতা পুত্রের মাঝে কয়েকবার তুমুল ঝগড়াঝাঁটি ও হয়েছে। বশির উদ্দিনের সাফ কথা সে জীবিত থাকতে তার সম্পত্তির কোন ভাগাভাগি হবে না। উত্তরাধিকারা তার মৃত্যুর পর আইন কানুন মোতাবেক সম্পত্তি ভাগ করে নেবে। সহায় সম্পত্তি থাকার পরেও বশির উদ্দিনের মনে শান্তি নাই। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অশান্তির আকার প্রকার বেড়ে চলেছে। দুই বউয়ের দুই সংসার যুদ্ধের দুই শিবিরে পরিরাধিকার নিয়ে বিবাদ, সম্পত্তির ভাগ-বাটোয়ারা, এমনকি অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া নিয়েও দ্বন্দ্ব প্রকাশ পায়। প্রথম ও দ্বিতীয় পরিবারের সদস্যরা একে অপরকে ‘অধিকার হীন’ বা ‘অনুপ্রবেশকারী’ হিসেবে দেখে। মৃত ব্যক্তির স্মৃতিকে নিজেদের দাবির সমর্থনে ব্যবহার করে শত্রুতা প্রজন্মান্তরেও বহাল থাকে। জামাল বশিরকে এসব কথা বহুবার বলেছে, সতর্কও করেছে। কে শুনে কার কথা। বশির তার নিজের ছন্দেই চলেছে।
সকালে জামাল খবর পেল, বশির আহত অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে। বিলম্ব না করে জামাল ছুটে গেল বশিরের বাড়িতে। গিয়ে দেখে এলাহি কান্ড। বশির উদ্দিনের বড় ছেলে জসিমের সঙ্গে পৈত্রিক সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে প্রচন্ড ঝগড়াঝাঁটি হয়। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে জসিম পাশে পড়ে থাকা ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে বশিরের মাথায় আঘাত করে। বশির অজ্ঞান হয়ে লুটিয়ে পড়ে। জামাল দেরী না করে বশিরকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। ডাক্তার পরীক্ষা নিরীক্ষা করে বলে, অলরেডি ডেড। ইতিমধ্যে বশির মৃত্যুবরণ করেছে শুনে জামাল ঘাবড়ে যায়। বশিরের বাড়িতে ফোন করলে কেউ ধরে না। নিরুপায় জামাল ডাক্তার কে বলে, তাহলে লাশ নিয়ে যাই। ডাক্তার যা বললেন তার সারমর্ম অনুধাবন করে জামাল আরো ঘাবড়ে যায়। মাথায় আঘাতে মৃত্যু, পুলিশ কেস হবে। পোস্টমর্টেম না করলে ডেথ সার্টিফিকেট দেওয়া যাবে না। জামাল বারবার ফোন দিতে থাকে বশিরের বাড়িতে কিন্তু কেউ ফোন ধরে না। হঠাৎ একবার ফোন ধরে বশিরের দ্বিতীয় স্ত্রী জানালো, আমরা কেউ বাড়িতে নাই। আপনি যা করার করেন। দ্বিতীয় কথা বলার সুযোগ না দিয়ে লাইন কেটে দিন। জামাল উদ্দিন গলদঘর্ম হয়ে দাফন কাফনের ব্যবস্থা করে ক্লান্ত শরীরে বাড়িতে ফিরলো।
দ্বৈত জীবন যে শত্রুতার জন্ম দেয়, তা কেবল আইনি বা আর্থিক নয় এটি এক গভীর মানসিক যন্ত্রণা। মৃত্যুর পরেও তা প্রেতচ্ছায়ার মতো লেগে থাকে। সখ করে শত্রুতা কেনার অর্থ হলো নিজের সুখ ও শান্তিকে চিরকালের জন্য বিসর্জন দেওয়া। বশির উদ্দিন আপনজনের আপন হতে না পেরে শত্রু হয়ে পৃথিবী থেকে বিদায় নিলো।
May be an image of 1 person and text that says "সত্যের পক্ষে জাতীয় দৈনিক ঢাকা বৃহস্পতিবার মুক্ত খবর r ٢ সফুর ১৪৪৭ জুলাই ২০২৫ ১৬ শ্রাবণ শ্রাবণ: www.dailymuktakhabar.com রেজি: ভিএ্ ৩০৮৬ চেয়ে উলি্ছিনের পাড়ে উবিশ্র টিতে হাসপাতালে মর্সের গেটে ভুলের বোঝা দাবিয় সমর্খনে ন্যবহার ব্াকতির ম্মভিকে গবেনের আহে আর পথের। মর্গে। সুলেখা আক্তার শান্তা পকালে বাড়িতে মশিয়ের পরতপ্ত বশিরকে ভাগোরর উদ্িনের ফ্ষোন আগে আাম্াস হর बর मা িয়ড বাশিির উক্ষিশ বতায় বিয়ে কেবন বসে। শ্তচ্ছায়ার সদস্যরা একে সপয়কে অধিকার পেরে বিপায় শিলো। পৃথিবী থেকে"
All reactions:

Sulekha Akter Shanta and 25 others

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» ৫০ লাখ নারী প্রধানের নামে হবে ‘ফ্যামিলি কার্ড’: তারেক রহমান

» জামায়াত আমিরের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিলেন প্রধান উপদেষ্টা

» উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবে একমত এনসিপি

» প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের ৩৬তম সভা অনুষ্ঠিত

» জাতি গঠনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কৌশলগত নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ: সেনাপ্রধান

» কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের ঘোষণা আসবে: আইন উপদেষ্টা

» বিএনপিকে ঠেকানোর জন্য কয়েকটি দল নির্বাচনকে বানচাল করার  চেষ্টা করছে: খায়রুল কবির খোকন

» এ বছর ২৬ জন বাংলাদেশি পেলেন কমনওয়েলথ বৃত্তি

» বান্দরবানে লাল ব্রিজের আগে বিদ্যুতের তার কুটির রাস্তা ছুঁই ছুঁই, দুর্ঘটনার আশঙ্কা

» বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ লক্ষ্মীপুর জেলা কমিটি অনুমোদন 

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

ভুলের বোঝা

সুলেখা আক্তার শান্তা  :
জামাল উদ্দিন উদ্বিগ্ন চিত্তে হাসপাতালে মর্গের গেটে বসে আছে। বারবার সে সময় দেখছে আর পথের দিকে চেয়ে আছে। তার একমাত্র বন্ধু বশির উদ্দিনের লাশ পড়ে আছে মর্গে। জামাল আর বশিরের বন্ধুত্বের রয়েছে বিরল দীর্ঘ ইতিহাস। বন্ধুত্বের শুরু সেই ছোট্ট কালে স্কুল জীবন থেকে। তারা একই দিন ভর্তি হয়েছিল প্রাইমারি স্কুলে। তাদের দুজনের বাড়ি স্কুলের দুই প্রান্তে। বন্ধুত্ব তাদের এক সূত্রে বেঁধে রেখেছিল। বশিরের বাড়ি স্কুলের উত্তরে আর দক্ষিনে বাড়ি জামালের। দূরত্ব হয়তো কিছুটা ছিল কিন্তু বন্ধুত্বের নৈকট্য অতিক্রম করেছিল সেই দূরত্ব। সেই থেকে জীবনের এই প্রান্ত পর্যন্ত অটুট ছিল তাদের বন্ধুত্ব। পারিবারিক জীবনে বশিরের মতো সচ্ছল না হলেও জামালের জীবন ছিল সুশৃংখল।
‘ভাগের মরা’ শব্দের অর্থ হয়তো জীবনে দুঃখ কষ্ট, হতাশা বা নিষ্ঠুর ভাগ্যের প্রতীক। কারো মনে কোন আস্থা বা বিশ্বাস নাই। দুই বউয়ের দুই সংসারের কমন এনিমি মাঝখানে রয়েছে বশির উদ্দিনের ঝুলন্ত জীবন।
দ্বিতীয় বিয়েতে এক জীবন ভাগ হয় দুই জীবনে। শুরু হয় দ্বৈত জীবনের বিড়ম্বনা। মৃত্যুর পর দোষ গুণ একাকার হয়ে জীবন সবকিছুর ঊর্ধ্বে ওঠে। কিন্তু দ্বৈত জীবনে জন্ম তো বটেই মৃত্যুর পরেও শত্রুতার অবসান হয় না। এভাবে আজন্ম শত্রুতা কিনে নেওয়ার বোকামি ছাড়া আর কী হতে পারে। মানুষের মৃত্যুর পর সাধারণত তার দোষ বিচারহীন হয়ে যায়। স্মৃতিতে শুধু ভালো বা মন্দ একটি আবছায়া ছবি থেকে যায়। দ্বৈত জীবনের ক্ষেত্রে মৃত্যুও শত্রুতার অবসান ঘটাতে পারে না। উত্তভাগ্যের প্রতীক। এখন মনে হচ্ছে বশির উদ্দিনের ক্ষেত্রে এটা তার চেয়ে বেশি কিছু। জামাল উদ্দিন কী করে জানতো এই পরিণতি হবে জীবনের। কত করে নিষেধ করেছিলো এর মধ্যে মাথা না দিতে। কোন কথায় কর্ণপাত না করে বশির উদ্দিন দ্বিতীয় বিয়ে করে বসে।
বশির উদ্দিনের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোগব্যাধি বাড়ছিল। সেই সঙ্গে বাড়ছিল দুই সংসারের পারিবারিক সংকট। মারা যাবার আগে সহায় সম্পত্তি ভাগ করে দেওয়ার দাবি জোরালো হচ্ছিল। প্রথম স্ত্রীর বড় সন্তানের নাম জসিম। পাড়ায় সে গুন্ডা হিসেবে পরিচিত। পিতা বশির উদ্দিনের সম্পত্তি ভাগ বাটোয়ারার ব্যাপারে রুঢ় তার ভূমিকা। ইতিমধ্যে এই নিয়ে পিতা পুত্রের মাঝে কয়েকবার তুমুল ঝগড়াঝাঁটি ও হয়েছে। বশির উদ্দিনের সাফ কথা সে জীবিত থাকতে তার সম্পত্তির কোন ভাগাভাগি হবে না। উত্তরাধিকারা তার মৃত্যুর পর আইন কানুন মোতাবেক সম্পত্তি ভাগ করে নেবে। সহায় সম্পত্তি থাকার পরেও বশির উদ্দিনের মনে শান্তি নাই। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অশান্তির আকার প্রকার বেড়ে চলেছে। দুই বউয়ের দুই সংসার যুদ্ধের দুই শিবিরে পরিরাধিকার নিয়ে বিবাদ, সম্পত্তির ভাগ-বাটোয়ারা, এমনকি অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া নিয়েও দ্বন্দ্ব প্রকাশ পায়। প্রথম ও দ্বিতীয় পরিবারের সদস্যরা একে অপরকে ‘অধিকার হীন’ বা ‘অনুপ্রবেশকারী’ হিসেবে দেখে। মৃত ব্যক্তির স্মৃতিকে নিজেদের দাবির সমর্থনে ব্যবহার করে শত্রুতা প্রজন্মান্তরেও বহাল থাকে। জামাল বশিরকে এসব কথা বহুবার বলেছে, সতর্কও করেছে। কে শুনে কার কথা। বশির তার নিজের ছন্দেই চলেছে।
সকালে জামাল খবর পেল, বশির আহত অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে। বিলম্ব না করে জামাল ছুটে গেল বশিরের বাড়িতে। গিয়ে দেখে এলাহি কান্ড। বশির উদ্দিনের বড় ছেলে জসিমের সঙ্গে পৈত্রিক সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে প্রচন্ড ঝগড়াঝাঁটি হয়। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে জসিম পাশে পড়ে থাকা ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে বশিরের মাথায় আঘাত করে। বশির অজ্ঞান হয়ে লুটিয়ে পড়ে। জামাল দেরী না করে বশিরকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। ডাক্তার পরীক্ষা নিরীক্ষা করে বলে, অলরেডি ডেড। ইতিমধ্যে বশির মৃত্যুবরণ করেছে শুনে জামাল ঘাবড়ে যায়। বশিরের বাড়িতে ফোন করলে কেউ ধরে না। নিরুপায় জামাল ডাক্তার কে বলে, তাহলে লাশ নিয়ে যাই। ডাক্তার যা বললেন তার সারমর্ম অনুধাবন করে জামাল আরো ঘাবড়ে যায়। মাথায় আঘাতে মৃত্যু, পুলিশ কেস হবে। পোস্টমর্টেম না করলে ডেথ সার্টিফিকেট দেওয়া যাবে না। জামাল বারবার ফোন দিতে থাকে বশিরের বাড়িতে কিন্তু কেউ ফোন ধরে না। হঠাৎ একবার ফোন ধরে বশিরের দ্বিতীয় স্ত্রী জানালো, আমরা কেউ বাড়িতে নাই। আপনি যা করার করেন। দ্বিতীয় কথা বলার সুযোগ না দিয়ে লাইন কেটে দিন। জামাল উদ্দিন গলদঘর্ম হয়ে দাফন কাফনের ব্যবস্থা করে ক্লান্ত শরীরে বাড়িতে ফিরলো।
দ্বৈত জীবন যে শত্রুতার জন্ম দেয়, তা কেবল আইনি বা আর্থিক নয় এটি এক গভীর মানসিক যন্ত্রণা। মৃত্যুর পরেও তা প্রেতচ্ছায়ার মতো লেগে থাকে। সখ করে শত্রুতা কেনার অর্থ হলো নিজের সুখ ও শান্তিকে চিরকালের জন্য বিসর্জন দেওয়া। বশির উদ্দিন আপনজনের আপন হতে না পেরে শত্রু হয়ে পৃথিবী থেকে বিদায় নিলো।
May be an image of 1 person and text that says "সত্যের পক্ষে জাতীয় দৈনিক ঢাকা বৃহস্পতিবার মুক্ত খবর r ٢ সফুর ১৪৪৭ জুলাই ২০২৫ ১৬ শ্রাবণ শ্রাবণ: www.dailymuktakhabar.com রেজি: ভিএ্ ৩০৮৬ চেয়ে উলি্ছিনের পাড়ে উবিশ্র টিতে হাসপাতালে মর্সের গেটে ভুলের বোঝা দাবিয় সমর্খনে ন্যবহার ব্াকতির ম্মভিকে গবেনের আহে আর পথের। মর্গে। সুলেখা আক্তার শান্তা পকালে বাড়িতে মশিয়ের পরতপ্ত বশিরকে ভাগোরর উদ্িনের ফ্ষোন আগে আাম্াস হর बর मা িয়ড বাশিির উক্ষিশ বতায় বিয়ে কেবন বসে। শ্তচ্ছায়ার সদস্যরা একে সপয়কে অধিকার পেরে বিপায় শিলো। পৃথিবী থেকে"
All reactions:

Sulekha Akter Shanta and 25 others

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com