ছবি সংগৃহীত
ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পান্নার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে একটি ছবিতে তার মরদেহের এক পাশে রক্তের ছোপ দেখা গেছে। এছাড়া তার পায়ে রক্তের দাগ রয়েছে।
পান্নার মৃত্যু কীভাবে হয়েছে সেটা নিশ্চিত হওয়া না গেলেও তিনি যে মারা গেছেন সেটা নিশ্চিত হওয়া গেছে। অনেকে সামাজিক যোগাযাগমাধ্যমে পোস্ট করে শোক জানাচ্ছেন।
পান্নার গ্রামের বাড়ি পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার বেকুটিয়া গ্রামে। তবে গ্রামের বাড়িতে তার যাতায়াত তেমন ছিল না। তার স্ত্রী আইরীন পারভীন বাঁধন ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে ৪৫ বছর বয়সে ২০১৬ সালের ২৪ এপ্রিল মারা যান। স্ত্রীর মৃত্যুর পর পান্না আর বিয়ে করেননি। তাদের একটি পুত্র সন্তান রয়েছে, তবে সে পালিত সন্তান বলে জানা গেছে।
ইসহাক আলী খান পান্না ১৯৯৪ সালে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মনোনীত হন। ওই সময় ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন সাবেক পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম। পেশাগত ডায়মন্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারমান ছিলেন পান্না। ২০১২ সালে আওয়ামী লীগের সম্মেলনের পর দলের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক এবং পরে বিভিন্ন উপ-কমিটির সদস্য হয়েছিলেন। তিনি পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন।