সংগৃহীত ছবি
অনলাইন ডেস্ক : রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন কলেজে বিমান দুর্ঘটনায় আহত ৩৬ জন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন। দুর্ঘটনার পর হাসপাতালটিতে রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ইনস্টিটিউটের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া সাধারণ মানুষ বা স্বজনদের ভেতরে প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়, যা এখনো বলবৎ রয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাসপাতালটির জরুরি বিভাগের প্রবেশ মুখে পুলিশ ও র্যাব সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন। রোগী-রোগীর স্বজন এবং চিকিৎসা কার্যক্রমে জড়িত ছাড়া কাউকে হাসপাতালটিতে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। এছাড়া স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে স্কাউট সদস্যদের দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। তবে গত কয়েকদিন হাসপাতালটির সামনে সেনাবাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করলেও রবিবার (২৭ জুলাই) বেলা ১১টা পর্যন্ত সেনাবাহিনীর কোনো টহল দল দেখা যায়নি।
উল্লেখ্য, গত ২১ জুলাই ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩৫ জন নিহত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। দগ্ধদের অনেকেই এখনো চিকিৎসাধীন। হতাহতদের অধিকাংশই মাইলস্টোনের শিক্ষার্থী।