বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হলেই সন্তানের জীবন নষ্ট হয়ে যায় না

১৯৯১ সালে বিয়ে হয়েছিল সাইফ আলি খান এবং অমৃতা সিংয়ের। এরপর এক সময়ের তুমুল প্রেম গড়ালো প্রবল তিক্ততায়। অবশেষে ২০০৪ সালে হয় বিচ্ছেদ। বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের ১৭ বছর পর এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে কথা বললেন সাইফ আলি-অমৃতা সিং কন্যা সারা আলি খান।

 

তার কথায়, এক বাড়িতে দুজন মানুষ একসঙ্গে সুখী হতে না পারলে আলাদা বাড়িতে থাকলে তারা যদি সুখী থাকে তাদের তাই করা উচিত।

সারা বলেন, একই বাড়িতে দুজন মানুষের একসঙ্গে থাকা, যারা একসঙ্গে সুখে নেই। তার পরে তাদের বাড়ি আলাদা হয়ে গেল, দুজনেই নতুন করে হাসতে শুরু করলেন। তা হলে সেই দুজন মানুষকে একসঙ্গে থাকতে বলবো কেন?

 

সাইফ-অমৃতা কন্যা জানান, তিনি এখন মায়ের সঙ্গে থাকেন। বাবাকে যখন খুশি ফোন করলেই কাছে পেতে পারেন। দেখা করতে পারেন। তার সন্তান হিসেবে কোনো সমস্যা হয় না। বরং মাকে ১০ বছর হাসতে দেখেননি সারা। কিন্তু সাইফের সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের পরে অমৃতা অনেক বেশি প্রাণোচ্ছ্বল বলে মনে করেন সারা।

 

সারার বয়স যখন ৯ বছর তখন সাইফ-অমৃতা আলাদা হয়ে যান। তার পর থেকে সারা আর ইব্রাহিম অমৃতার সঙ্গেই থাকেন। সারা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদকে স্বাভাবিক চোখেই দেখেন। তার মতে, বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হলেই সন্তানের জীবন নষ্ট হয়ে যায় না। বরং বাবা-মা আলাদা থেকে খুশি হলে সন্তানের জীবনেও আনন্দ আসে।,

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরি, দুদিনের মধ্যে অভিযান: ডিএমপি কমিশনার

» গুরুত্বপূর্ণ বিল পাশ করে শেষ মুহূর্তে ‘শাটডাউন’ এড়ালো যুক্তরাষ্ট্র

» বাসে তল্লাশি চালিয়ে দেশীয় তৈরি পাইপ গানসহ দুই যাত্রী গ্রেপ্তার

» সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে হাসান আরিফের জানাজা সম্পন্ন

» উত্তর ভারতের প্রেক্ষাগৃহ থেকে নামানো হচ্ছে ‘পুষ্পা-২’

» ‘স্পিরিটস অব জুলাই’ কনসার্ট ঘিরে যান চলাচলে নির্দেশনা

» সাগরে নিম্নচাপ, দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি শুরু

» বেইলি ব্রিজ ভেঙে তুরাগ ন‌দে ট্রাক, বিকল্প পথে চলার অনুরোধ

» সড়ক ও পরিবহন খাতে দুর্নীতি বন্ধ হয়নি: তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা

» ক‍্যানবেরায় ১২ প্রবাসীকে বাংলাদেশ হাইকমিশনের অ‍্যাওয়ার্ড প্রদান

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হলেই সন্তানের জীবন নষ্ট হয়ে যায় না

১৯৯১ সালে বিয়ে হয়েছিল সাইফ আলি খান এবং অমৃতা সিংয়ের। এরপর এক সময়ের তুমুল প্রেম গড়ালো প্রবল তিক্ততায়। অবশেষে ২০০৪ সালে হয় বিচ্ছেদ। বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের ১৭ বছর পর এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে কথা বললেন সাইফ আলি-অমৃতা সিং কন্যা সারা আলি খান।

 

তার কথায়, এক বাড়িতে দুজন মানুষ একসঙ্গে সুখী হতে না পারলে আলাদা বাড়িতে থাকলে তারা যদি সুখী থাকে তাদের তাই করা উচিত।

সারা বলেন, একই বাড়িতে দুজন মানুষের একসঙ্গে থাকা, যারা একসঙ্গে সুখে নেই। তার পরে তাদের বাড়ি আলাদা হয়ে গেল, দুজনেই নতুন করে হাসতে শুরু করলেন। তা হলে সেই দুজন মানুষকে একসঙ্গে থাকতে বলবো কেন?

 

সাইফ-অমৃতা কন্যা জানান, তিনি এখন মায়ের সঙ্গে থাকেন। বাবাকে যখন খুশি ফোন করলেই কাছে পেতে পারেন। দেখা করতে পারেন। তার সন্তান হিসেবে কোনো সমস্যা হয় না। বরং মাকে ১০ বছর হাসতে দেখেননি সারা। কিন্তু সাইফের সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের পরে অমৃতা অনেক বেশি প্রাণোচ্ছ্বল বলে মনে করেন সারা।

 

সারার বয়স যখন ৯ বছর তখন সাইফ-অমৃতা আলাদা হয়ে যান। তার পর থেকে সারা আর ইব্রাহিম অমৃতার সঙ্গেই থাকেন। সারা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদকে স্বাভাবিক চোখেই দেখেন। তার মতে, বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হলেই সন্তানের জীবন নষ্ট হয়ে যায় না। বরং বাবা-মা আলাদা থেকে খুশি হলে সন্তানের জীবনেও আনন্দ আসে।,

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com