জাতীয় স্বার্থে দল-মত বিভক্তি ভুলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জামায়াতের

ছবি সংগৃহীত

 

জাতীয় স্বার্থে দল-মত ও ধর্মের বিভক্তি ভুলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

বুধবার (২৮ আগস্ট) রাজধানীর লেকশোর গ্র্যান্ড হোটেলে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সম্পাদক, প্রধান নির্বাহী, বার্তা সম্পাদক ও চিফ রিপোর্টারদের সঙ্গে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এ আহ্বান জানান তিনি।

 

জামায়াতের আমির বলেন, আসুন আমরা সমাজের সব হাতগুলোকে এক জায়গায় নিয়ে আসি। শপথ নেই, আমরা জাতীয় স্বার্থে এক, এ জায়গায় আমরা কম্প্রমাইজ করব না। এটা কারো পক্ষে বা বিপক্ষে গেলেও এতে আমাদের কিছু আসে যায় না। সবকিছুর ঊর্ধ্বে জাতীয় স্বার্থ। আমাদের প্রিয় সমাজ, জাতি ও দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সমাজের যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ রয়েছে, এর মধ্যে সাংবাদিকতা বিশেষ গুরুত্বের দাবিদার। সমাজের দু’টি অংশের একটি সাংবাদিকতা ও আরেকটি রাজনীতি। এই দুটি ক্ষেত্রের সাথে সংশ্লিষ্টরা যখন সমন্বিতভাবে কাজ করেন, তখন সমাজটা কাঙ্ক্ষিত সমাজে পরিণত হয়। আর যেখানে এই বোঝাপড়ার ব্যত্যয় ঘটে, সেখানে সমাজকে প্রত্যাশিত লক্ষ্যে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। জাতির ক্রান্তিলগ্নে এই দুই ক্ষেত্রের সাথে সংশ্লিষ্টদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব নিতে হয়।

তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী এ দেশের বুকে গড়ে ওঠা একটি সংগঠন। ইসলামের সুমহান আদর্শকে বুকে ধারণ করে দেশপ্রেমকে প্রাধান্য দিয়ে এবং দেশ ও জাতির প্রয়োজনকে সামনে রেখে জামায়াতে ইসলামী কাজ করে যাচ্ছে। আমরা ভুলের ঊর্ধ্বে নই। আপনাদের সমালোচনা, পরামর্শ আমাদের চলার পথকে সহজ করবে। আমরা জাতি হিসেবে এক। আমরা কোনো বিভক্তি চাই না। আসুন আমরা শপথ নেই যে, আমরা জাতির স্বার্থে সর্বদা এক থাকব। যে সমাজে সবাই নিগৃহীত হন, সাংবাদিকরাও সেখানে নিগৃহের শিকার হবেন, এটাই স্বাভাবিক। কারণ সাংবাদিকরাও তো সমাজেরই অংশ।

 

ধর্ম বা দলের ভিত্তিতে বিভক্ত করা চরম অন্যায় উল্লেখ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, বৈচিত্র্যময় বাংলাদেশে প্রধানত মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান এই চার ধর্মের লোক বসবাস করে। আমাদের কথা খুব পরিষ্কার, আমরা সবাই মিলে বাংলাদেশ। এখানে ধর্ম বা দলের ভিত্তিতে বিভক্ত করা চরম অন্যায়। আর যে জাতি এ ধরনের বিষয় নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়ে, সে জাতি একটা দুর্বল জাতিতে পরিণত হয়।

তিনি বলেন, আমাদের পারস্পরিক বিভক্তির কারণে আমাদের প্রতি অন্যদের মাতব্বরি করার সুযোগ তৈরি হয়। পরস্পর বিভক্ত হয়ে এ মাতব্বরির সুযোগটা আমরাই তৈরি করে দেই। আমরা মনে করি, যেখানে জাতীয় স্বার্থ জড়িত, সেখানে বিভক্তি একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। এ জায়গাটায় আমাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আমরা আর কোনো ধরনের বিভক্তি চাই না।

 

তিনি আরও বলেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিগত সাড়ে ১৫টি বছর আমরা আমাদের মুখের ভাষা জনগণের কাছে পৌঁছাতে পারিনি। আমাদের কর্মের বিষয়গুলোতে আমরা জনগণকে সম্পৃক্ত করতে পারিনি। আমরা মিডিয়াগুলোতে আমাদের বক্তব্য পাঠাতে চেষ্টা করতাম। কিন্তু সেখানে যে কারণেই হোক, আপনাদের মনের আকাঙ্ক্ষা থাকা সত্ত্বেও তা প্রকাশ করতে পারেননি বলে আমরা ধারণা করি। এ না পারার জায়গাটা চিরতরে বিলীন হয়ে যাক, নিশ্চিহ্ন হয়ে হয়ে যাক আমরা দোয়া করি। আমি ব্যক্তি হিসেবে এবং আমাদের দল ভুলের ঊর্ধ্বে নয়। আমাদের ভুল কেউ ধরিয়ে না দিলে, আমরা তো ভুলের ওপর প্রতিষ্ঠিত থেকে যাব।

 

জামায়াতের এই শীর্ষ নেতা বলেন, সবার চিন্তা ও মুখ খোলাসা হোক এবং আমরা যেন নির্ভয়ে দায়িত্ব পালন করতে পারি। একজন কৃষকও যেন নির্ভয়ে রাতে ঘুমাতে পারে, লাঙল নিয়ে মাঠে যেতে পারে। একজন পিয়ন যেন ভয়ের সংস্কৃতিতে না থাকে, তাকে যেন বসের দাসে পরিণত হতে না হয়। সমাজের শাসকরা যেন প্রভু বনে না যান। তারা যেন নাগরিকদের অধীন দাস মনে না করেন। বরং নাগরিকদের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে তারা বাধ্য হন এবং নাগরিকদের কাছেই তাদের জবাবদিহি করতে হবে এই অনুভূতি জাগ্রত হোক, আমরা সেই দোয়া করি। সবকিছুর ঊর্ধ্বে আমাদের জাতীয় স্বার্থ, আল্লাহ আমাদের এটা বোঝার এবং এক সাথে কাজ করার তাওফিক দিন, আমিন।

 

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন, দৈনিক নয়া দিগন্তের সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দীন, বিএফইউজে-এর সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আব্দুল হাই শিকদার, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি এম এ আজিজ, দৈনিক মানবজমিন পত্রিকার নির্বাহী যুগ্ম সম্পাদক শামীমুল হক, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম, বাংলা ভিশনের প্রধান সম্পাদক ড. আব্দুল হাই সিদ্দিক, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব হাসান আহমদ কিরণ, প্রবীণ সাংবাদিক এলাহী নেওয়াজ, দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলম, দৈনিক কালবেলার সম্পাদক ও প্রকাশক সন্তোষ শর্মা, আমার সংবাদের সম্পাদক হাশেম রেজা, নয়া শতাব্দীর সম্পাদক নাঈম সালেহীন, ডেইলি স্টারের বিশেষ সংবাদদাতা রাশেদুল হাসান প্রমুখ।

 

কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় উপস্থিত জামায়াতের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমীর ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান ও ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, হামিদুর রহমান আযাদ সাবেক এমপি, অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের ও অ্যাডভোকেট মোয়াযযম হোসাইন হেলাল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর সেলিম উদ্দিন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন প্রমুখ। সূএ: ঢাকা পোস্ট ডটকম

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» প্যানক্রিয়াটিক ডায়াবেটিস

» দেশের চার সমুদ্র বন্দরে সতর্ক সংকেত

» পরীক্ষামূলকভাবে বঙ্গবন্ধু রেলসেতুতে চলল ট্রেন

» কী কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন আমির!

» ব্যাটিং বিপর্যয়ে বড় হারের মুখে বাংলাদেশ

» গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই, বাড়ছে নিহতের সংখ্যা

» গুম-ক্রসফায়ারের হোতা জিয়াউল

» আজ মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব এলাকা-মার্কেট বন্ধ

» ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী ঢাবির ছাত্রলীগ নেতা ইমনকে গ্রেফতার

» গুলিভর্তি ম্যাগাজিন চুরি: ৮ হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

জাতীয় স্বার্থে দল-মত বিভক্তি ভুলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জামায়াতের

ছবি সংগৃহীত

 

জাতীয় স্বার্থে দল-মত ও ধর্মের বিভক্তি ভুলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

বুধবার (২৮ আগস্ট) রাজধানীর লেকশোর গ্র্যান্ড হোটেলে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সম্পাদক, প্রধান নির্বাহী, বার্তা সম্পাদক ও চিফ রিপোর্টারদের সঙ্গে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এ আহ্বান জানান তিনি।

 

জামায়াতের আমির বলেন, আসুন আমরা সমাজের সব হাতগুলোকে এক জায়গায় নিয়ে আসি। শপথ নেই, আমরা জাতীয় স্বার্থে এক, এ জায়গায় আমরা কম্প্রমাইজ করব না। এটা কারো পক্ষে বা বিপক্ষে গেলেও এতে আমাদের কিছু আসে যায় না। সবকিছুর ঊর্ধ্বে জাতীয় স্বার্থ। আমাদের প্রিয় সমাজ, জাতি ও দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সমাজের যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ রয়েছে, এর মধ্যে সাংবাদিকতা বিশেষ গুরুত্বের দাবিদার। সমাজের দু’টি অংশের একটি সাংবাদিকতা ও আরেকটি রাজনীতি। এই দুটি ক্ষেত্রের সাথে সংশ্লিষ্টরা যখন সমন্বিতভাবে কাজ করেন, তখন সমাজটা কাঙ্ক্ষিত সমাজে পরিণত হয়। আর যেখানে এই বোঝাপড়ার ব্যত্যয় ঘটে, সেখানে সমাজকে প্রত্যাশিত লক্ষ্যে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। জাতির ক্রান্তিলগ্নে এই দুই ক্ষেত্রের সাথে সংশ্লিষ্টদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব নিতে হয়।

তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী এ দেশের বুকে গড়ে ওঠা একটি সংগঠন। ইসলামের সুমহান আদর্শকে বুকে ধারণ করে দেশপ্রেমকে প্রাধান্য দিয়ে এবং দেশ ও জাতির প্রয়োজনকে সামনে রেখে জামায়াতে ইসলামী কাজ করে যাচ্ছে। আমরা ভুলের ঊর্ধ্বে নই। আপনাদের সমালোচনা, পরামর্শ আমাদের চলার পথকে সহজ করবে। আমরা জাতি হিসেবে এক। আমরা কোনো বিভক্তি চাই না। আসুন আমরা শপথ নেই যে, আমরা জাতির স্বার্থে সর্বদা এক থাকব। যে সমাজে সবাই নিগৃহীত হন, সাংবাদিকরাও সেখানে নিগৃহের শিকার হবেন, এটাই স্বাভাবিক। কারণ সাংবাদিকরাও তো সমাজেরই অংশ।

 

ধর্ম বা দলের ভিত্তিতে বিভক্ত করা চরম অন্যায় উল্লেখ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, বৈচিত্র্যময় বাংলাদেশে প্রধানত মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান এই চার ধর্মের লোক বসবাস করে। আমাদের কথা খুব পরিষ্কার, আমরা সবাই মিলে বাংলাদেশ। এখানে ধর্ম বা দলের ভিত্তিতে বিভক্ত করা চরম অন্যায়। আর যে জাতি এ ধরনের বিষয় নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়ে, সে জাতি একটা দুর্বল জাতিতে পরিণত হয়।

তিনি বলেন, আমাদের পারস্পরিক বিভক্তির কারণে আমাদের প্রতি অন্যদের মাতব্বরি করার সুযোগ তৈরি হয়। পরস্পর বিভক্ত হয়ে এ মাতব্বরির সুযোগটা আমরাই তৈরি করে দেই। আমরা মনে করি, যেখানে জাতীয় স্বার্থ জড়িত, সেখানে বিভক্তি একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। এ জায়গাটায় আমাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আমরা আর কোনো ধরনের বিভক্তি চাই না।

 

তিনি আরও বলেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিগত সাড়ে ১৫টি বছর আমরা আমাদের মুখের ভাষা জনগণের কাছে পৌঁছাতে পারিনি। আমাদের কর্মের বিষয়গুলোতে আমরা জনগণকে সম্পৃক্ত করতে পারিনি। আমরা মিডিয়াগুলোতে আমাদের বক্তব্য পাঠাতে চেষ্টা করতাম। কিন্তু সেখানে যে কারণেই হোক, আপনাদের মনের আকাঙ্ক্ষা থাকা সত্ত্বেও তা প্রকাশ করতে পারেননি বলে আমরা ধারণা করি। এ না পারার জায়গাটা চিরতরে বিলীন হয়ে যাক, নিশ্চিহ্ন হয়ে হয়ে যাক আমরা দোয়া করি। আমি ব্যক্তি হিসেবে এবং আমাদের দল ভুলের ঊর্ধ্বে নয়। আমাদের ভুল কেউ ধরিয়ে না দিলে, আমরা তো ভুলের ওপর প্রতিষ্ঠিত থেকে যাব।

 

জামায়াতের এই শীর্ষ নেতা বলেন, সবার চিন্তা ও মুখ খোলাসা হোক এবং আমরা যেন নির্ভয়ে দায়িত্ব পালন করতে পারি। একজন কৃষকও যেন নির্ভয়ে রাতে ঘুমাতে পারে, লাঙল নিয়ে মাঠে যেতে পারে। একজন পিয়ন যেন ভয়ের সংস্কৃতিতে না থাকে, তাকে যেন বসের দাসে পরিণত হতে না হয়। সমাজের শাসকরা যেন প্রভু বনে না যান। তারা যেন নাগরিকদের অধীন দাস মনে না করেন। বরং নাগরিকদের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে তারা বাধ্য হন এবং নাগরিকদের কাছেই তাদের জবাবদিহি করতে হবে এই অনুভূতি জাগ্রত হোক, আমরা সেই দোয়া করি। সবকিছুর ঊর্ধ্বে আমাদের জাতীয় স্বার্থ, আল্লাহ আমাদের এটা বোঝার এবং এক সাথে কাজ করার তাওফিক দিন, আমিন।

 

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন, দৈনিক নয়া দিগন্তের সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দীন, বিএফইউজে-এর সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আব্দুল হাই শিকদার, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি এম এ আজিজ, দৈনিক মানবজমিন পত্রিকার নির্বাহী যুগ্ম সম্পাদক শামীমুল হক, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম, বাংলা ভিশনের প্রধান সম্পাদক ড. আব্দুল হাই সিদ্দিক, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব হাসান আহমদ কিরণ, প্রবীণ সাংবাদিক এলাহী নেওয়াজ, দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলম, দৈনিক কালবেলার সম্পাদক ও প্রকাশক সন্তোষ শর্মা, আমার সংবাদের সম্পাদক হাশেম রেজা, নয়া শতাব্দীর সম্পাদক নাঈম সালেহীন, ডেইলি স্টারের বিশেষ সংবাদদাতা রাশেদুল হাসান প্রমুখ।

 

কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় উপস্থিত জামায়াতের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমীর ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান ও ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, হামিদুর রহমান আযাদ সাবেক এমপি, অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের ও অ্যাডভোকেট মোয়াযযম হোসাইন হেলাল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর সেলিম উদ্দিন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন প্রমুখ। সূএ: ঢাকা পোস্ট ডটকম

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com