ফাইল ছবি
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘গণভবন যেটা আসলে গণবিরোধী ছিল। যেখানে বসে ছিলেন একজন ফ্যাসিস্ট ও খুনি। বাংলাদেশের মানুষের সাথে দম্ভের সঙ্গে আচরণ করত। বাংলাদেশের মানুষ নিজেদের মানবিক মর্যাদা বাঁচাতে এখানে এসে তার দম্ভ ভেঙে দিয়েছে।
আজ জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘরের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
গণভবনকে ‘দুঃখ ও বিজয়ের চিহ্ন’ হিসেবে অ্যাখ্যা দিয়ে মাহফুজ আলম বলেন, ‘এই ভবনটা বাংলাদেশের মানুষের ১৬ বছরের দুঃখ-যাতনার জায়গা। একই সঙ্গে বিজয়েরও স্মুতিচিহ্ন। মূলত এই জায়গায় জনগণের ‘পেইন ও গ্লোরি’ ধারণ করবে। ফ্যাসিস্ট খুনির বিরুদ্ধে জনগণের বিজয়কে দেশ ও বিদেশের মানুষের কাছে তুলে ধরবে।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আরও বলেন, ‘শিগগিরই জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘরের কাজ সম্পন্ন হবে, এরপরই জনগণের জন্য উন্মুক্ত করা হবে।