ছবি সংগৃহীত
ডেস্ক রিপোর্ট : নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছেন মানুষ। এর ফলে ঈদ যাত্রার উত্তরের পথে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ বাড়লেও কোথাও যানজটের সৃষ্টি হয়নি। যানজট বিহীন বাড়ি ফিরতে পেরে খুশি ঘরমুখো যাত্রীরা।
পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করতে রাস্তায় ট্রাক, পিকআপ, মুরগির খাঁচার উপর বসে দুর্ঘটনার ঝুঁকি ও ভোগান্তি নিয়ে বাড়ি ফিরছে মানুষ। পুরুষের পাশাপাশি নারী ও শিশুদেরকেও ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি যেতে দেখা গেছে।
এদিকে, মহাসড়কে টাঙ্গাইলের অংশে ৬৫ কিলোমিটার যানজন নিরসনে পুলিশের সাড়ে ৭শ’ সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন।
ঈদযাত্রার আজ শনিবার মহাসড়কের যানবাহনের চাপ অনেক বেড়েছে। গত বৃহস্পতিবার বিকেলের পর থেকে বিভিন্ন গার্মেন্টস ছুটি হওয়ার কারণে মহাসড়কের টাঙ্গাইলের অংশে যানবাহনের চাপ বাড়তে থাকে। বিশেষ করে এলেঙ্গা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত সাড়ে ১৩ কিলোমিটার রাত থেকে যানবাহনের চাপ বেড়েছে বেশি। যানবাহনের চাপ বেশি থাকলেও কোথাও যানজট সৃষ্টি হয়নি। মহাসড়কে জেলা পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে একটি টিম কাজ করছে। পুলিশের পাশাপাশি র্যাব ও সেনাবাহিনীও কাজ করছে।
এ ব্যাপারে পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান জানিয়েছেন, জেলা পুলিশের সাড়ে ৭শ’ পুলিশ সদস্য ২৪ ঘণ্টাই মহাসড়কে কাজ করছেন। ইতোমধ্যে মহাসড়কে কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটলেও মহাসড়কে যানজট তৈরি হয়নি। মহাসড়কে তিন চাকা গাড়িগুলো চলাচলে সর্তক করা হচ্ছে। ভাড়তি ভাড়ার ব্যাপারে কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।