৫০০ এমএএইচ ব্লুভোল্ট ব্যাটারি থাকায় এক চার্জেই সারাদিন নিশ্চিন্তে গেমিং, স্ট্রিমিং বা মাল্টিটাস্কিং করা যাবে। আর ৪৪ ওয়াটের ফ্ল্যাশচার্জ প্রযুক্তির সাহায্যে দ্রুত চার্জ হওয়ায় নিশ্চিত হয় এর নিরবচ্ছিন্ন ব্যবহার। সেই সাথে ভিভোর ব্লুভোল্ট প্রযুক্তি ফোনের কুলিং এবং ব্যাটারি পারফরম্যান্স উন্নত করেছে। এতে ব্যাটারি অতিরিক্ত গরম হওয়ার সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যায়।
অ্যান্টি-ড্রপ আর্মর ডিজাইনের স্মার্টফোনটিতে স্কট শিল্ড গ্লাস থাকার কারণে এটি অত্যন্ত টেকসই। যে কোনো দুর্ঘটনাজনিত পড়ে যাওয়া বা ধাক্কা সামলানোর ক্ষেত্রে এর রয়েছে এসজিএস ফাইভ-স্টার ড্রপ রেজিস্ট্যান্স সার্টিফিকেশন এবং মিলিটারি-গ্রেড সার্টিফিকেশন।
ডিজাইনের ক্ষেত্রেও ভিভো ওয়াই২৯ নজরকাড়া। মেটালিক হাই-গ্লস ফ্রেম ফোনটিকে দিয়েছে স্টাইলিশ ও অভিজাত লুক। ছোট থ্রিডি প্লেট ডিজাইন দিবে গ্রিপের বাড়তি আরামদায়ক অনুভূতি। ভিভো ওয়াই২৯ পাওয়া যাবে ’নোবল ব্রাউন’ ও ’এলিগেন্ট হোয়াইট’ দু’টি অনন্য রঙে।
ভিভো প্রসঙ্গে
ভিভো একটি প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান যা মানুষের চাহিদাকে প্রাধান্য দিয়ে স্মার্ট ডিভাইস ও ইন্টেলিজেন্ট সার্ভিসের মাধ্যমে পণ্য উৎপাদন করে। মানুষ আর ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করাই প্রতিষ্ঠানটির উদ্দেশ্য। অনন্য সৃজনশীলতার মাধ্যমে ভিভো ব্যবহারকারীদের হাতে যথোপযুক্ত স্মার্টফোন ও ডিজিটাল আনুষাঙ্গিক তুলে দিচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের মূল্যবোধকে অনুসরণ করে ভিভো টেকসই উন্নয়ন কৌশল বাস্তবায়ন করেছে; সমৃদ্ধ ও দীর্ঘস্থায়ী বিশ্বমানের প্রতিষ্ঠান হওয়াই যার ভিশন।
স্থানীয় মেধাবী কর্মীদের নিয়োগ ও উন্নয়নের মাধ্যমে শেনজেন, ডনগান, নানজিং, বেজিং, হংঝু, সাংহাই, জিয়ান, তাইপে, টোকিও এবং সান ডিয়াগো এই ১০টি গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্রে (আরএন্ডডি) কাজ করছে ভিভো। যা স্টেট-অফ-দ্য-আর্ট কনজ্যুমার টেকনোলজির উন্নয়ন, ফাইভজি, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইন, ফটোগ্রাফি এবং আসন্ন প্রযুক্তির ওপর কাজ করে যাচ্ছে। চীন, দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় ভিভোর পাঁচটি প্রোডাকশন হাব আছে (ব্র্যান্ড অথোরাইজড ম্যানুফ্যাকচারিং সেন্টারসহ) যেখানে বছরে প্রায় ২০০ মিলিয়ন স্মার্টফোন বানানোর সামর্থ্য আছে। এখন পর্যন্ত ৬০টিরও বেশি দেশে বিক্রয়ের নেটওয়ার্ক আছে ভিভোর এবং বিশ্বজুড়ে ৪০০ মিলিয়নের বেশি ভিভো স্মার্টফোন ব্যবহারকারী রয়েছে।