ছবি সংগৃহীত
অনলাইন ডেস্ক :বিশেষ কিছু সতর্কতা অবলম্বন না করলে অনলাইন কেনাকাটাতেও ঠকে যাচ্ছেন ক্রেতারা। তাই কটি বিষয়ের দিকে নজর রাখা উচিত বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
অনলাইন শপিং সাইটের বিরুদ্ধে জাল বা ডুপ্লিকেট প্রোডাক্ট বিক্রির অভিযোগ উঠেই থাকে। কাজেই কোনো একটি নির্দিষ্ট অনলাইন শপিং সাইট থেকে কোনো জিনিস কেনার আগে আরও কয়েকটি সাইটে সেই প্রোডাক্টটির দাম যাচাই করে নিন।
যদি দেখেন, আপনার নির্বাচিত সাইটটি অন্যান্য ই- টেলারদের তুলনায় অনেক পরিমাণে কম দামে জিনিসটি বিক্রি করছে, তাহলে সেই প্রোডাক্ট ভুয়া বা ডুপ্লিকেট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
অনেক সময় কোনো জিনিসের প্রকৃত ম্যানুফ্যাকচারারের অনুমোদিত ট্রেড লাইনের বাইরে গিয়ে কোনো থার্ড পার্টির সাহায্যে জিনিসটি বিক্রি হয়। এক্ষেত্রে প্রোডাক্টটি কেনার পর ওয়ারেন্টি-গ্যারান্টি সংক্রান্ত পরিষেবা পেতে যথেষ্ট অসুবিধা হতে পারে।
কোনো একটি ই-টেলারের সাইটে হয়তো কোনো প্রোডাক্টে ৯০ শতাংশ ছাড়ের কথা বলা হলো। এতে লোভে পড়ে অর্ডার দেওয়ার পর প্রোডাক্টটি হাতে এলে ডেলিভারি চার্জ বা শিপিং চার্জ বাবদ এত টাকা লাগতে পারে যে প্রোডাক্টটির মূল দামের তুলনায় অনেক বেশি। কাজেই অনলাইন শপিংয়ে কোনো অর্ডার দেওয়ার আগে ভালো করে দেখে দিতে হবে।
অনেক সময় কোনো প্রোডাক্টের বাজারে যা দাম, তার থেকে বেশি দাম দেখানো থাকে অনলাইন শপিং সাইটে। তারপর বিপুল ছাড়ের দাবি করে প্রকৃত দামটিই কিংবা তার থেকে বেশি দাম আদায় করা হয়। তাই অনলাইন শপিংয়ে কোনো প্রোডাক্ট অর্ডার করার আগে অন্যান্য একাধিক সাইটে, কিংবা সম্ভব হলে দোকানে, দাম যাচাই করতে হবে। সূএ: বাংলাদেশ প্রতিদিন