রমজানে কৃষিপণ্যের সরবরাহ ও দাম স্বাভাবিক রাখতে বুধবার ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের বৈঠকে রাজধানীর বাজারগুলোতে এ তালিকা টানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কৃষি বিপণন অধিদপ্তর জানিয়েছে, রমজানে চাহিদা অনুযায়ী উৎপাদন ও আমদানি স্বাভাবিক আছে। কোনো পণ্যের ঘাটতি নেই। তার পরও বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করা হলে কঠোর অবস্থানে যাবে সরকার।
বৈঠকে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর জানিয়েছে, রমজানে বিপুল চাহিদা সম্পন্ন ছয় পণ্য- ছোলা, পেঁয়াজ, ভোজ্যতেল, মসুর ডাল, চিনি ও খেজুরের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। এসব পণ্যের চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বেশি রয়েছে। এ ছাড়া আমদানিও বেড়েছে। আমদানি প্রক্রিয়ায়ও রয়েছে বিপুল পরিমাণ পণ্য।
রমজান মাস সামনে রেখে ছয় পণ্যের মজুত পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। প্রতিবেদনে আমদানি তথ্যের পাশাপাশি ৪০টি পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য- মোটা চালের ৪৭ টাকা, মসুর ডাল (মোটা) ৯৮ টাকা, ছোলা ৭২ টাকা, সয়াবিন তেল (খোলা) ১৩০ টাকা, সয়াবিন তেল (ক্যান লিটার) ১৬০ টাকা, চিনি (সাদা আমদানি) ৭৪ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৩৬ টাকা, আমদানি করা পিঁয়াজ ৪৭ টাকা, ফার্মের ডিমের হালি ৩৬ টাকা, ব্রয়লার মুরগির কেজি ১৬৪ টাকা এবং সোনালি মুরগির কেজি ২৮৯ টাকা। সূএ: ঢাকাটাইমস