ছবি:সংগৃহীত
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে আত্মবিশ্বাস ফিরে পাওয়ার ম্যাচে উড়ন্ত দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টস হেরে বোলিং করে টাইগাররা। শুরুতে শরিফুল ও মেহেদি মিরাজ দুই উইকেট তুলে ভালো শুরু ইঙ্গিত দেয়। তবে কুইন্টন ডি ককের রেকর্ড ১৭৪ রানের শতকে ও হেনরিখ ক্লাসেনের বিধ্বংসী ৯০ রানের ইনিংসে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ৩৮২ রানের বড় পুঁজি পেয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। পাহাড়সম লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা টাইগারদের শেষ ভরসা লিটন দাসও ৩৬ বলের ডট ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইনিংসের শুরুতেই তিন উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। ৩৮৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে প্রোটিয়া পেসারদের প্রথম পাঁচ ওভারে দেখে শুনে খেলতে থাকেন তানজিদ তামিম ও লিটন দাস। ছয় ওভারে বিনা উইকেটে ৩০ রান তুলে লড়াইয়ের আভাস দেন দুই ওপেনার। তবে ইনিংসের সপ্তম ওভারে মার্কো ইয়ানসেন টানা দুই বলে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার তানজিদ তামিম ও নাজমুল হোসেন শান্ত।
প্যাভিলিয়নে ফেরার আগে ১৭ বলে ১২ রান করেন তামিম। অপরদিকে ক্রিজে নেমে শুরুতেই গোল্ডেন ডাক মেরে তামিমের পথে হাঁটেন শান্ত। এরপর ক্রিজে নেমে বেশি সময় নষ্ট করেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসানও। অষ্টম ওভারে লিজার্ড উইলিয়ামসের শিকার হয়ে সাজঘরে ফেরার আগে করেন ৪ বলে ১ রান। ফলে ৩০ রানে বিনা উইকেট থেকে টাইগারদের স্কোরবোর্ড দাঁড়ায় ৩১/৩। ১ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে টাইগাররা।
চতুর্থ উইকেট জুটিতে লিটন দাস ও মুশফিকুর রহিম কিছুটা আশা জাগালেও ব্যর্থ হন তারা। ১২তম ওভারে ১৭ বলে ৮ রান করে ফিরেন মিস্টার ডিপেন্ডেবল। অপরদিকে টাইগার ওপেনার লিটন দাস ক্রিজে থাকেন কেবলই লড়াইয়ের জন্য। তবে এই টাইগার ব্যাটারও তার ইনিংস এগিয়ে নিয়ে যেতে ব্যর্থ হন।
৪৪ বলে ২২ রান করে রাবাদার বলে ফেরার আগে তিনি খেলেন ৩৬টি ডট বল। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৬ ওভারের পাঁচ উইকেট হারিয়ে ৬৩ রান। সূএ: ঢাকা মেইল ডটকম