সেশনজট নিরসনে কমানো হয়েছে ঢাবির গ্রীষ্মকালীন ছুটি

করোনা পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের সেশনজট নিরসনে কমানো হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) গ্রীষ্মকালীন ছুটি। মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে জানানো হয়।

 

এতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের ক্যালেন্ডারের গ্রীষ্মকালীন ছুটি সংক্ষিপ্ত করে মে দিবস, শব-ই-কদর, জুমু‘আ-তুল বিদা এবং ঈদ-উল-ফিতরের ছুটি বহাল রেখে আগামী ২৭ এপ্রিল থেকে ৭ মে পর্যন্ত মোট ১১ দিন ক্লাস ছুটি নির্ধারণ করা হয়েছে।

 

উল্লেখ্য, ২০২০ সালে কোভিড সংক্রমণের শুরুতে ১৮ মার্চ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সশরীরে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। একই সাথে বন্ধ করে দেওয়া হয় আবাসিক হলগুলোও। প্রায় ১৮ মাস পর গত বছরের অক্টোবরে হলগুলো আবারও খুলে দেওয়া হয়। করোনার ফলে সৃষ্ট সেশনজট কমাতে ইতিমধ্যেই ‘লস রিকোভারি প্ল্যান’ গ্রহণ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» রহস্যময় গোলাপি লেক, যেখানে বাঁচে না কোনো প্রাণী

» আরিয়ানের জন্য শাহরুখ-কাজলের মিলন

» সুষ্ঠু নির্বাচন দিলে আওয়ামী লীগের এই করুণ পরিণতি হতো না: দুদু

» স্বামী হাতে স্ত্রী খুন

» ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে বড় ভাইকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ

» হত্যা মামলায় মুক্তি পেয়ে অস্ত্র কারবার, অবশেষে র‍্যাবের হাতে গ্রেফতার

» রোববার আংশিক সূর্যগ্রহণ, বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে না: আইএসপিআর

» বেঁচে থাকলে ৫৪ বছরে পা রাখতেন সালমান শাহ

» চালের দাম কমেছে, স্বস্তি ফেরেনি সবজি-পেঁয়াজে

» চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেন করার দাবিতে অবরোধ

  

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

সেশনজট নিরসনে কমানো হয়েছে ঢাবির গ্রীষ্মকালীন ছুটি

করোনা পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের সেশনজট নিরসনে কমানো হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) গ্রীষ্মকালীন ছুটি। মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে জানানো হয়।

 

এতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের ক্যালেন্ডারের গ্রীষ্মকালীন ছুটি সংক্ষিপ্ত করে মে দিবস, শব-ই-কদর, জুমু‘আ-তুল বিদা এবং ঈদ-উল-ফিতরের ছুটি বহাল রেখে আগামী ২৭ এপ্রিল থেকে ৭ মে পর্যন্ত মোট ১১ দিন ক্লাস ছুটি নির্ধারণ করা হয়েছে।

 

উল্লেখ্য, ২০২০ সালে কোভিড সংক্রমণের শুরুতে ১৮ মার্চ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সশরীরে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। একই সাথে বন্ধ করে দেওয়া হয় আবাসিক হলগুলোও। প্রায় ১৮ মাস পর গত বছরের অক্টোবরে হলগুলো আবারও খুলে দেওয়া হয়। করোনার ফলে সৃষ্ট সেশনজট কমাতে ইতিমধ্যেই ‘লস রিকোভারি প্ল্যান’ গ্রহণ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

Design & Developed BY ThemesBazar.Com