সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের ৯ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। তিনি বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সস্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছে। দেশের ১৯তম রাষ্ট্রপতি থাকাকালে ২০১৩ সালের ২০ মার্চ সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তিনি ১৯৫২ সালের বাংলা ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে এ যাবৎ দেশের সবকয়টি আন্দোলনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
১৯২৯ সালের ৯ মার্চ জিল্লুর রহমান কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরবে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা মেহের আলী মিঞা ছিলেন একজন আইনজীবী, তৎকালীন ময়মনসিংহের লোকাল বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং জেলা বোর্ডের সদস্য। তিনি ভৈরব আদর্শ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তার প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয়। এখান থেকে পাশ করে ১৯৪১ সালে তিনি ভৈরব কে.বি পাইলট মডেল হাই স্কুলে চলে যান। সেখান থেকে মাধ্যমিক পাশ করেন ১৯৪৬ সালে।
তারপর ঢাকা কলেজ থেকে তিনি আইএ পাশ করেন। জিল্লুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে ইতিহাস বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। একই বিশ্ববিদ্যালয় হতে তিনি আইন বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন তার স্ত্রী আইভি রহমানও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন রাজনীতিবিদ ছিলেন।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানী ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় জিল্লুর রহমান তার সহধর্মিনী ও মহিলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভানেত্রী আইভি রহমানকে হারান। পারিবারিক জীবনে তিনি বর্তমান সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের বর্তমান সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন নামে এক পুত্র এবং তানিয়া ও ময়না নামে দুই কন্যা সন্তানের জনক।
তিনি ভৈরব আদর্শ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তার প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয়। এখান থেকে পাশ করে ১৯৪১ সালে তিনি ভৈরব কে.বি পাইলট মডেল হাই স্কুলে চলে যান। সেখান থেকে মাধ্যমিক পাশ করেন ১৯৪৬ সালে। তারপর ঢাকা কলেজ থেকে তিনি আইএ পাশ করেন। জিল্লুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে ইতিহাস বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। একই বিশ্ববিদ্যালয় হতে তিনি আইন বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
জিল্লুর রহমান ২০০৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি দেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন। এর আগে তিনি ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ দলীয় সরকার গঠিত হলে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এবং সংসদের উপনেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ৩ বার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন