ছবি সংগৃহীত

আমরা তো বলেছি যে নিবর্তনমূলক যে আইনগুলো আছে, যেগুলো মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বাধা দেবে, সেগুলো আমরা বাতিল অথবা সংশোধন করব। এই আইনগুলো সেই প্রক্রিয়াধীন আছে, পর্যালোচনায় আছে। যে মামলাগুলো হচ্ছে আমরা আইন মন্ত্রণালয়কে বলেছি সেই মামলাগুলোতে যাতে পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, গ্রেপ্তার করা না হয়। যেহেতু আইনটি পর্যালোচনার মধ্যে আছে।

আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যারা মামলা করেছেন তাদের আমরা চিনি না। আমরা নিরুৎসাহিত করছি। একটি মামলা তো ধর্ম অবমাননার কথা বলে করা হয়েছে। আমাদের নামগুলো সাথে যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। এই মামলাগুলো আমাদের বিব্রত করতে করা হচ্ছে কি না এটাও আসলে আমাদের একটু দেখতে হবে।

অন্তর্বর্তী সরকারের দেড় মাসে সাইবার নিরাপত্তা আইনে কয়েকটি মামলা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে কটূক্তি করার অভিযোগেও মামলা হয়েছে।

এ ধরনের মামলাগুলো বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, সাইবার অপরাধ দমনে আইনের দরকার আছে। কিন্তু এই হয়রানিমূলক আইন চলতে পারে না। আমরা শুরু থেকেই তাই এর বিরোধিতা করেছি। এখনো এই আইনের অপব্যবহার অগ্রণযোগ্য।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

• »   সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল হবে: উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল
• »   শুক্রবার ঢাকায় আসছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম
• »   টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ উদীয়মানের তালিকায় নাহিদ ইসলাম
• »   গণহত্যাকারীদের পুনর্বাসনের পথ খোলা হচ্ছে : উপদেষ্টা আসিফ
• »   অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারে সহায়তা করতে নরওয়েকে রাষ্ট্রপতির আহ্বান
• »   পৃথিবীর কোথাও ফ্যাসিস্টদের পুনরুত্থান হয়নি, বাংলাদেশেও হবে না: রিজভী
• »   দুর্গাপূজায় উপকূলীয় ২৯৯ পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় থাকবে কোস্টগার্ড
• »   বাংলাদেশ পুলিশের সংস্কারে সহায়তা করবে ইতালি
• »   আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব এলাকা-মার্কেট বন্ধ
• »   ‘আন্দোলনে হেলিকপ্টার থেকে গুলি ছোড়েনি র‌্যাব’