রানীর পর গিনেস বুকে জায়গা করে নিয়েছে খর্বাকৃতির আরেক গরু চারু। রানীর মতো চারুও সাভারের শিকড় এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে বেড়ে উঠছে।
বুধবার বিষয়টি নিশ্চিত করেন শিকড় এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী সুফিয়ান।
তিনি জানান, ২০২১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর শিকড় এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ গিনেস বুকে ই-মেইলে আবেদন করে। এর প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (২৫ জানুয়ারি) গিনেস কর্তৃপক্ষ চারুকে বিশ্বের সবচেয়ে ছোট জীবিত গরুর স্বীকৃতি দিয়ে ই-মেইল পাঠায়।
খামার কর্তৃপক্ষ জানান, চারুর জন্ম ২০১৯ সালের জুলাইয়ে। সে হিসেবে তার বয়স এখন আড়াই বছর। চারুর এখন চার দাঁত। উচ্চতা ২৩.৫০ ইঞ্চি, লম্বা ২৭ ইঞ্চি এবং ওজন ৩৯ কেজি। যা রানীর চেয়ে কিছুটা বড়।
গরুটি দেখাশুনার দায়িত্বে থাকা খামারের কর্মচারী মো. মামুন বলেন, ছয়মাস আগে চারুকে সিলেট থেকে আনা হয়। এরপর গিনেস বুক কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী একাধিকবার চারুর মাপের ছবি এবং ভিডিও পাঠানো হয়। রানীর হঠাৎ মৃত্যুর পর চারুকে দেখাশুনায় সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়।
এর আগে ২০২১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর গিনেস বুকে মৃত গরু হিসেবে রেকর্ড গড়া রানির উচ্চতা ছিল ২০ ইঞ্চি, লম্বা ২৪ ইঞ্চি ও ওজন ২৬ কেজি।,