উৎসবমুখর পরিবেশে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির কনভোকেশন

ওয়াশিংটন ডিসি সংলগ্ন তথ্য-প্রযুক্তি জগতের অন্যতম রাজধানী ভার্জিনিয়ায় বাংলাদেশি মালিকানাধীন প্রথম ইউনিভার্সিটি ‘ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’র সমাবর্তন উৎসবে প্রাণের মেলা বসেছিল। আর এ উৎসবে ৫ শতাধিক শিক্ষার্থীর হাতে গ্র্যাজুয়েশন সনদ ও সম্মাননা তুলে দেয়ার অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসা-গবেষণাগার ‘টেভোজেন-বায়ো’র মালিক ড. রায়ান সাদী।

 

১৮ জুন শনিবার ভার্জিনিয়ার জর্জ সি. মার্শাল হাইস্কুল মিলনায়তনে সম্পন্ন হয় এই গ্র্যাজুয়েশন সেরিমনি। কালো গাউন মাথায় গ্র্যাজুয়েশন হ্যাট পরে সেরিমনির মূল আকর্ষণ হয়ে শিক্ষার্থীরা তাদের সনদ নেন, আনন্দ-উচ্ছ্বাসে ভরিয়ে তোলেন দিনটিকে। এতে প্রধান প্রধান অতিথি ছিলেন ভার্জিনিয়ার ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টির বোর্ড অব সুপারভাইজরের চেয়ারম্যান জেফরি সি. ম্যাককে।

 

কর্মসূচিটিকে স্রেফ সনদ বিতরণে সীমিত না রেখে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আয়োজন করে একটি বিশেষ সেমিনারের। এতে কি-নোট স্পিকার হিসেবে শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখেন ড. রায়ান সাদী। ক্যান্সারের সফল চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার করে তিনি কুড়িয়েছেন বিরল সম্মান। শিক্ষার্থীদের তিনি নিজের জীবনের সাফল্যের গল্পটি শোনান এবং তাদের উদ্ধুদ্ধ করেন ভবিষ্যতের পথ চলার নানা দিকনির্দেশনায়।

 

বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর ইঞ্জিনিয়ার আবুবকর হানিপ, প্রেসিডেন্ট ড. হাসান কারাবার্ক শিক্ষার্থীদের হাতে সনদ বিতরণের পাশাপাশি তাদের বক্তৃতায় তুলে ধরেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যত কর্মপন্থার কথা।

 

অনুষ্ঠানে অভ্যাগত অতিথি হয়ে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের মূলধারার রাজনীতিতে সফল বাংলাদেশি-আমেরিকান ডেমোক্র্যাট সিনেটর শেখ রহমান, যুক্তরাষ্ট্রে কূটনীতিতে সফল ব্যক্তিত্ব প্রথম মুসলিম ও বাংলাদেশি-আমেরিকান রাষ্ট্রদূত এম. ওসমান সিদ্দিক,  শিক্ষা ও গবেষণায় সফল ব্যক্তিত্ব আইট্রিপলই’র প্রেসিডেন্ট ড. সাইফুর রহমান ও মনমাউথ ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক এবং গ্লোবাল সোশ্যাল ওয়ার্ক এডুকেশন কমিশনের কো-চেয়ার ও কমিশনার ড. গোলাম এম. মাতবর, তথ্যপ্রযুক্তির সফল প্রবক্তা ও উদ্যোক্তা, ইউটিসি অ্যাসোসিয়েটস, কোডার্সট্রাস্টের চেয়ারম্যান ও সিইও আজিজ আহমদ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সিদ্দিক শেখ এবং প্রধান অর্থ কর্মকর্তা ফারহানা হানিপ। বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ভাইস প্রেসিডেন্ট ড. জাফর পিরিম ও ড. শ্যান চো ছাড়াও শিক্ষকদের অনেকেই অংশ নেন এই কনভোকেশনে। দর্শক সারিতে অন্যান্য বিশিষ্টজনদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের নাতি ড. ডেভিড রিগবি। যিনি নিজেও বিজ্ঞানী হিসেবে যথেষ্ঠ খ্যাতি অর্জন করেছেন। শিক্ষার্থীদের অনেকেই এসেছিলেন তাদের পরিবার-পরিজন সাথে নিয়ে। অনেকেই ছবি তুলতে ছিলেন ব্যস্ত। কেউ কেউ বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ছবি তুলে ধরে রাখেন মধুর স্মৃতি।

 

মাস্টার অব দ্য সেরিমনি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেস’র পরিচালক ড. মার্ক এল রবিনসন। সঞ্চালনায় ছিলেন বাংলাদেশী বংশোদ্ভ’ত আমেরিকান ‘ডব্লিউপিএলজি এবিসি-টেন’ টিভির সিনিয়র প্রডিউসার ও করেসপন্ডেন্ট ড. আনিভা জামান।

 

সশরীরে উপস্থিত থাকতে না পারায় ভিডিও বার্তার মাধ্যমে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলোজির গ্রাজুয়েটদের এবং কর্তৃপক্ষকে শুভেচ্ছা জানান জের্জিয়া স্টেটের সিনেটর শেখ রহমান। রাষ্ট্রদূত এম. ওসমান সিদ্দিক শিক্ষার্থীদের দৃঢ়প্রত্যয়ী ও সাহসী হওয়ার উদ্দীপনা যোগান এবং বলেন, জীবনের পথ চলায় সেটাই করবেন, যা আপনার হৃদয়ে লালিত। শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাইবার সিকিউরিটিতে মাস্টার্স সম্পন্ন করে সনদপ্রাপ্ত জোসেফাইন মিলি চুং।

 

একইদিন সন্ধ্যায় অভ্যাগত অতিথিরা যোগ দেন কনভোকেশন ডিনারে। স্থানীয় একটি হোটেলে আয়োজিত এই ডিনারে অতিথিরা একজন বাংলাদেশি আমেরিকান হিসাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম কোনো পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার জন্য আবুবকর হানিফকে অভিনন্দিত করেন।

বক্তাদের মধ্যে ছিলেন ভয়েস অব আমেরিকার বাংলা বিভাগের সাবেক প্রধান রোকেয়া হায়দার, ভয়েস অব আমেরিকার অপর বর্ষিয়ান সাংবাদিক সরকার কবিরউদ্দিন, এএবিজিএম’র সিইও আবদুল আলিম, ই-লার্নিংয়ে বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. বদরুল খান, ভারতীয় সাংবাদিক রঘুবীর গোয়েল প্রমুখ।

 

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন অ্যাপ্লায়েড রিসার্চ অ্যান্ড ফোটোনিক্স’র প্রেসিডেন্ট ড. আনিস রহমান, এএবিইএ সেন্ট্রাল এর চেয়ারম্যা ড. ফয়সল কাদের, বাংলাদেশের প্রাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ হোসেন, কপিন স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন, ক্রিকপয়েন্ট’র সিইও কাজী জামান, বাই’র সভাপতি সালেহ আহমেদ, সাংবাদিক-উপস্থাপক কবিতা দেলাওয়ার, ভারতীয় সাংবাদিক রঘুবীর গোয়েল, টার্কিস কমিউনিটি নেতা ও উদ্যোক্তা ড. ইউসুফ চেতিনকায়া,  ড. তার্গে পোলাদসহ কয়েকজন।

 

সঙ্গীত ও উপাদেয় খাবারে এই সান্ধ্যভোজ হয়ে ওঠে আনন্দময়। গান গেয়ে শোনায় বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত নতুন প্রজন্মের শিল্পী নাফিসা নওশিন, আনিকা হোসাইন ও আনিসা হোসাইন।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর

» বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি

» জনগণের ৭০ ভাগ পিআরের পক্ষে সমর্থন জানিয়েছে: মতিউর রহমান আকন্দ

» বদরুদ্দীন উমর ছিলেন বহু রাজনীতিবীদের শিক্ষক: মির্জা ফখরুল

» বিএনপি সেই গণতন্ত্রের কথা বলে, যে গণতন্ত্রে মানুষ ভোটের অধিকার নিশ্চিত করে  : ড. মঈন খান

» সুন্দরবনের উপকূলের বাগেরহাটে শাপলা বিক্রি করেই চলছে দিনমজুর হানিফের সংসার, সরকারী সহায়তা বঞ্চিত!

» লালমনিরহাটে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে প্রস্তুত ৪ শত ৬৮ টি পূজা মন্ডব

» আগৈলঝাড়ার সাংস্কৃতিক অঙ্গনের প্রিয় মুখ ললিতা সরকার শিক্ষা ও নৃত্যকলায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত

» ঢাকা থেকে জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

» গানের শিক্ষক নিয়োগ বাতিল না করলে সরকারকে বাধ্য করার হুমকি ওলামা পরিষদের

  

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

উৎসবমুখর পরিবেশে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির কনভোকেশন

ওয়াশিংটন ডিসি সংলগ্ন তথ্য-প্রযুক্তি জগতের অন্যতম রাজধানী ভার্জিনিয়ায় বাংলাদেশি মালিকানাধীন প্রথম ইউনিভার্সিটি ‘ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’র সমাবর্তন উৎসবে প্রাণের মেলা বসেছিল। আর এ উৎসবে ৫ শতাধিক শিক্ষার্থীর হাতে গ্র্যাজুয়েশন সনদ ও সম্মাননা তুলে দেয়ার অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসা-গবেষণাগার ‘টেভোজেন-বায়ো’র মালিক ড. রায়ান সাদী।

 

১৮ জুন শনিবার ভার্জিনিয়ার জর্জ সি. মার্শাল হাইস্কুল মিলনায়তনে সম্পন্ন হয় এই গ্র্যাজুয়েশন সেরিমনি। কালো গাউন মাথায় গ্র্যাজুয়েশন হ্যাট পরে সেরিমনির মূল আকর্ষণ হয়ে শিক্ষার্থীরা তাদের সনদ নেন, আনন্দ-উচ্ছ্বাসে ভরিয়ে তোলেন দিনটিকে। এতে প্রধান প্রধান অতিথি ছিলেন ভার্জিনিয়ার ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টির বোর্ড অব সুপারভাইজরের চেয়ারম্যান জেফরি সি. ম্যাককে।

 

কর্মসূচিটিকে স্রেফ সনদ বিতরণে সীমিত না রেখে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আয়োজন করে একটি বিশেষ সেমিনারের। এতে কি-নোট স্পিকার হিসেবে শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখেন ড. রায়ান সাদী। ক্যান্সারের সফল চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার করে তিনি কুড়িয়েছেন বিরল সম্মান। শিক্ষার্থীদের তিনি নিজের জীবনের সাফল্যের গল্পটি শোনান এবং তাদের উদ্ধুদ্ধ করেন ভবিষ্যতের পথ চলার নানা দিকনির্দেশনায়।

 

বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর ইঞ্জিনিয়ার আবুবকর হানিপ, প্রেসিডেন্ট ড. হাসান কারাবার্ক শিক্ষার্থীদের হাতে সনদ বিতরণের পাশাপাশি তাদের বক্তৃতায় তুলে ধরেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যত কর্মপন্থার কথা।

 

অনুষ্ঠানে অভ্যাগত অতিথি হয়ে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের মূলধারার রাজনীতিতে সফল বাংলাদেশি-আমেরিকান ডেমোক্র্যাট সিনেটর শেখ রহমান, যুক্তরাষ্ট্রে কূটনীতিতে সফল ব্যক্তিত্ব প্রথম মুসলিম ও বাংলাদেশি-আমেরিকান রাষ্ট্রদূত এম. ওসমান সিদ্দিক,  শিক্ষা ও গবেষণায় সফল ব্যক্তিত্ব আইট্রিপলই’র প্রেসিডেন্ট ড. সাইফুর রহমান ও মনমাউথ ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক এবং গ্লোবাল সোশ্যাল ওয়ার্ক এডুকেশন কমিশনের কো-চেয়ার ও কমিশনার ড. গোলাম এম. মাতবর, তথ্যপ্রযুক্তির সফল প্রবক্তা ও উদ্যোক্তা, ইউটিসি অ্যাসোসিয়েটস, কোডার্সট্রাস্টের চেয়ারম্যান ও সিইও আজিজ আহমদ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সিদ্দিক শেখ এবং প্রধান অর্থ কর্মকর্তা ফারহানা হানিপ। বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ভাইস প্রেসিডেন্ট ড. জাফর পিরিম ও ড. শ্যান চো ছাড়াও শিক্ষকদের অনেকেই অংশ নেন এই কনভোকেশনে। দর্শক সারিতে অন্যান্য বিশিষ্টজনদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের নাতি ড. ডেভিড রিগবি। যিনি নিজেও বিজ্ঞানী হিসেবে যথেষ্ঠ খ্যাতি অর্জন করেছেন। শিক্ষার্থীদের অনেকেই এসেছিলেন তাদের পরিবার-পরিজন সাথে নিয়ে। অনেকেই ছবি তুলতে ছিলেন ব্যস্ত। কেউ কেউ বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ছবি তুলে ধরে রাখেন মধুর স্মৃতি।

 

মাস্টার অব দ্য সেরিমনি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেস’র পরিচালক ড. মার্ক এল রবিনসন। সঞ্চালনায় ছিলেন বাংলাদেশী বংশোদ্ভ’ত আমেরিকান ‘ডব্লিউপিএলজি এবিসি-টেন’ টিভির সিনিয়র প্রডিউসার ও করেসপন্ডেন্ট ড. আনিভা জামান।

 

সশরীরে উপস্থিত থাকতে না পারায় ভিডিও বার্তার মাধ্যমে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলোজির গ্রাজুয়েটদের এবং কর্তৃপক্ষকে শুভেচ্ছা জানান জের্জিয়া স্টেটের সিনেটর শেখ রহমান। রাষ্ট্রদূত এম. ওসমান সিদ্দিক শিক্ষার্থীদের দৃঢ়প্রত্যয়ী ও সাহসী হওয়ার উদ্দীপনা যোগান এবং বলেন, জীবনের পথ চলায় সেটাই করবেন, যা আপনার হৃদয়ে লালিত। শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাইবার সিকিউরিটিতে মাস্টার্স সম্পন্ন করে সনদপ্রাপ্ত জোসেফাইন মিলি চুং।

 

একইদিন সন্ধ্যায় অভ্যাগত অতিথিরা যোগ দেন কনভোকেশন ডিনারে। স্থানীয় একটি হোটেলে আয়োজিত এই ডিনারে অতিথিরা একজন বাংলাদেশি আমেরিকান হিসাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম কোনো পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার জন্য আবুবকর হানিফকে অভিনন্দিত করেন।

বক্তাদের মধ্যে ছিলেন ভয়েস অব আমেরিকার বাংলা বিভাগের সাবেক প্রধান রোকেয়া হায়দার, ভয়েস অব আমেরিকার অপর বর্ষিয়ান সাংবাদিক সরকার কবিরউদ্দিন, এএবিজিএম’র সিইও আবদুল আলিম, ই-লার্নিংয়ে বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. বদরুল খান, ভারতীয় সাংবাদিক রঘুবীর গোয়েল প্রমুখ।

 

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন অ্যাপ্লায়েড রিসার্চ অ্যান্ড ফোটোনিক্স’র প্রেসিডেন্ট ড. আনিস রহমান, এএবিইএ সেন্ট্রাল এর চেয়ারম্যা ড. ফয়সল কাদের, বাংলাদেশের প্রাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ হোসেন, কপিন স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন, ক্রিকপয়েন্ট’র সিইও কাজী জামান, বাই’র সভাপতি সালেহ আহমেদ, সাংবাদিক-উপস্থাপক কবিতা দেলাওয়ার, ভারতীয় সাংবাদিক রঘুবীর গোয়েল, টার্কিস কমিউনিটি নেতা ও উদ্যোক্তা ড. ইউসুফ চেতিনকায়া,  ড. তার্গে পোলাদসহ কয়েকজন।

 

সঙ্গীত ও উপাদেয় খাবারে এই সান্ধ্যভোজ হয়ে ওঠে আনন্দময়। গান গেয়ে শোনায় বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত নতুন প্রজন্মের শিল্পী নাফিসা নওশিন, আনিকা হোসাইন ও আনিসা হোসাইন।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

Design & Developed BY ThemesBazar.Com