বছর ঘুরে গাছে গাছে আমের মুকুল। ঋতু বৈচিত্র জানান দিচ্ছে ঋতুরাজ বসন্তের আগমন। অধিকাংশ গাছেই মুকুল এসেছে, কিছু গাছে আগাম গুটিও দেখা দিয়েছে। গাছের শাখা-প্রশাখায় শোভা পাচ্ছে আমের সোনালি মুকুল। বসন্তের দক্ষিণা হাওয়ায় দোল খাচ্ছে ডালে। যেন প্রকৃতি সেজেছে আমের মুকুলের নোলকে। মুকুলের মিষ্টি ঘ্রাণে গাছে মৌমাছির ভিড়। বাণিজ্যিকভিত্তিকতে এখন চাষ হচ্ছে হাটহাজারীর পাহাড়ী এলাকা গুলোতে।
সরেজমিন ঘুরে কথা হয় এ,এইচ,এল, ফার্ম এর তত্ত্বাবধায় নুরুল আবছারের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলে, পরীক্ষামূলকভাবে ফার্মে থাই চাকাপাত আম গাছের চারা রোপন এবং কলপ করে ভালো ফলন হয়েছে। যার কারণে এবার চিন্তা করেছি থাই চাপাপাত আম চাষ বাণিজ্যিকভাবে করা হবে। এ বছরে আশানুরূপ মুকুল এসেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এবং আমের দাম ভালো থাকলে লাভবান হওয়া সম্ভব বলে জানান তিনি।
দেখা গেছে এ,এইচ,এল, ফার্ম এলাকায় বিমার বিশাল পরিত্যক্ত জমি রয়েছে সেখানে থাইসহ বিভিন্ন দেশের আমের চারা রোপন করে পরীক্ষামূলকভাবে সফল হয়। তাছাড়া অনেক চাষীদের মাঝেও আগামীতে পাহাড়ী এলাকা গুলোতে আম চাষে আগ্রহ প্রকাশ করছে।
হাটহাজারী উপজেলা কৃষি অফিসার আল মামুন জানান, আম চাষীদের লাভবান করতে মাঠ পর্যায়ে নানামুখী পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। যাতে করে কৃষকরা অধিক ফলন ও ভালো মূল্য পায়।