সংসার চালানোর দায় ও তালগোলের রাজনীতি

 হাসিনা আকতার নিগার : মলি আর অপুর জীবনে সংসারের নিত্যদিনের খরচ এখন মূল চিন্তনীয়। দুই সন্তান আর বাবা মাকে নিয়ে পরিবারের সদস্য সংখ্যা ৬ জন। করোনার পর থেকে দুজনের ইনকাম দিয়ে সংসার আগের মত চালাতে পারছে না মলি। কারণ খরচ বেড়েছে কিন্তু আয় বাড়েনি। অথচ একই পরিমাণ ইনকাম দিয়ে মোটামুটি ছেলে মেয়েদের পড়াশোনা, বাবা মায়ের ওষুধ পত্র, বাড়ি ভাড়া, মাস কাবারি বাজার সদাই সহ যাবতীয় বিষয় মোটামুটি সামলে নিত মলি। আর এখন বিলাসিতা করার কথা চিন্তা তো করাই যায় না। এমনকি কোন বিয়ে বা জন্মদিনের দাওয়াত পেলে মনে হয়, ‘মরার উপর ঘড়ার ঘা।’ ঘরের কাজের সাহায্যকারী রাখার চিন্তা বাদ দিয়ে নিজের কাজ নিজেই করতে হয়। এ অবস্থায় প্রতিদিন বাজার গেলেই চক্কর দিয়ে উঠে মাথা। কোন কিছুর দাম আর কমে না। করোনার মহামারি আর ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধের দোহাই দিয়ে নিত্যদিন বাড়ছে দাম।

 

মলি অপুর সংসারের এ চিত্র এখন বাংলাদেশের সকল নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের ঘরে ঘরে দেখা যায়। দেশের বাজার ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণহীন। নেই কোন মনিটরিং ব্যবস্থা। সব কথায় এক উদাহরণ, উন্নত দেশগুলোতে বাংলাদেশের চেয়ে খারাপ অবস্থা। তবে এ ক্ষেত্রে খারাপের মাত্রাটা কতটুকু তা ব্যখ্যা করার প্রয়োজন বোধ করে না কেউ। বিষয়টা অনেকটা, ‘চোখ থাকিতে অন্ধের মত।’ উন্নত দেশের জনগণকে সে দেশের সরকার আর্থিক অবস্থার ক্যাটাগরি অনুযায়ী সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে  সহায়তা করে থাকে মৌলিক চাহিদা পূরনের জন্য। তাদের প্রতিটি সেক্টরে যে মনিটরিং ব্যবস্থা আছে তা আমাদের নেই। সমস্যা সৃষ্টির আগে জনগণকে সচেতন করে বিভিন্ন পরিকল্পনা প্রনয়ণ করে তা গণমাধ্যমেই জানা যায়। অথচ আমাদের দেশের রাজনৈতিক মারপ্যাঁচে এমনভাবে উদাহরণ দেয়া হয় উন্নত বিশ্বের তা শুনে মনে হয়, সে দেশের লোকরা আমাদের দেশে চলে এলেই ভালো থাকত।

 

কোভিড-১৯ এরপর অর্থনৈতিক ভাবে যে সংকট সৃষ্টি হবে তা সারা বিশ্ব জানত। সে ক্ষেত্রে প্রতিটি দেশের সরকারকে একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতির স্বীকার হতে হচ্ছে তা অস্বীকার করার জো নেই। এর সাথে যোগ হয়েছে রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধ। এসব অস্বাভাবিক পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশের দুর্নীতিবাজরা যে বাজার ব্যবস্থাপনায় অস্থিরতা তৈরি করছে সে বিষয়ে করোনা বা ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধের দোহাই অগ্রহণযোগ্য। আর এদের কারণে সরকারের প্রতি জনগণের যে বিরূপ ধারণা দেখা দিচ্ছে তা বুঝতে হবে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, মন্ত্রী ও দলের নেতাকর্মীদের।

 

বর্তমান সময়ে জনগণের সংসার চালানোই এখন দায়। আর সেখানে দেশের তালগোলের রাজনীতি নিয়ে ভাবনাটা, ‘আদার বেপারীর রাজা খবরের মত’ মনে হয় সাধারণ মানুষের কাছে। আসলে রাজনীতি হলো, ‘রাজার নীতি।’ আর বাংলাদেশের  রাজনীতির বর্তমান অবস্থায় এখন এ কথা শতভাগ সত্য। সরকার দল আওয়ামী লীগে নেতা, কর্মী বা সমর্থক মনে হয় দেশের মোট জনসংখ্যার ও বেশি। আবার বিরোধী দল বলতে এখন কাকে বলা যায় তা একটা জটিল প্রশ্ন। মাঠের রাজনীতিতে বিএনপি নিজেদের সরব করার চেষ্টা করলেও তাদের কাছে জনগণের এজেন্ডা নিয়ে কথা বলার চেয়ে নিজেদের অবস্থান তৈরি করা মুখ্য বিষয়। কারণ বিএনপি এখন নের্তৃত্বহীন একটা দল। বিএনপি সভা সমাবেশে করার চেষ্টা করলেও তারা এবং আওয়ামী লীগ প্রায়ই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছে। যা আগামী নির্বাচনের আগে কোন দলের জন্য হিতকর নয়। পরিতাপের বিষয়  হলো, এক সময় বাংলাদেশের রাজনীতি জনগণের চায়ের কাপে ঝড় তুলতো। আর এখন সে জনগণ মনে করে, তাদের ভোট বা রাজনৈতিক মতামত দলের কাছে মূল্যহীন। কারণ ভোটের জন্য দরকার প্রশাসন ও বিভিন্ন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। অতএব দিনের আয় দিনে করে পরিবার নিয়ে চলতে পারাটাই যথেষ্ট মানুষের জন্য। জিনিসের দাম বাড়ালেও তারা উপায়হীন। তাদের জন্য বলার কেউ নেই।

 

প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের রাজনীতি তার সোনালী অতীত হারিয়ে ফেলছে। কর্মী থেকে নেতার জন্ম হয় না এখন কোন দলেই। রাজনৈতিক আদর্শ বা শিক্ষার চেয়ে অর্থ আর পেশি শক্তি প্রাধান্য পায় দলে। এজন্য দলের ত্যাগী নেতারা বঞ্চিত হয় বিত্তশালীদের দলে অনুপ্রবেশের কারণে। অন্যদিকে নির্বাচন এখন জনগণ করে না এটা আর বুঝতে বাকি নেই সাধারণ মানুষের। প্রশাসনের অবাধ ক্ষমতা। তারা যাকে ভালো মনে করবে তার দিকেই ভোটের পাল্লা ভারী হবে- এ কথার ফলাফল জনগণ দেখেছে বিগত নির্বাচনে।

 

দেশে অবকাঠামোগত ভাবে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু নৈতিকতার উন্নয়ন হচ্ছে না বলে জনগণের সামনে রাজনৈতিক চিন্তাধারাটা তালগোল পাকানোই মনে হয়। এ পরিস্থিতিতে মানুষের কাছে ব্যক্তি ও পারিবারিক চিন্তার বাইরে  আর কিছু নেই ভাবার সুযোগ নেই। কিন্তু সাধারণ মানুষের রাজনৈতিক সম্পৃক্তততা ছাড়া দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে গণতান্ত্রিক ভাবনা প্রকাশিত হয় না তা নানা দেশের ইতিহাসে পরিলক্ষিত হয়। সাংবিধানিকভাবে গণতন্ত্রের কথা বলা হলেও বিশ্বে এখন ‘গণতন্ত্র’ কেবলই একটা শব্দ। যার বাইরে বাংলাদেশ ও নয়। কারণ রাজনৈতিক চিন্তায় ‘সহনশীলতা’ শব্দটি হারিয়ে গেছে।

লেখক: কলাম লেখক।  সূএ: বাংলাদেশ প্রতিদিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» ঘূর্ণিঝড়ে আলফাডাঙ্গার ২২ গ্রাম বিধ্বস্ত

» প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা আগামীকাল

» আইপিইউর এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপের চেয়ারম্যান হলেন স্পিকার

» এক শহরের মধ্যে দুই দেশ

» ইফতারের সময় হয়েছে ভেবে খেলে রোজা শুদ্ধ হবে?

» মশার কামড়ে গায়ে চাকা চাকা দাগ হলে কী করবেন?

» মাটিভর্তি ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যান দুমড়ে-মুচড়ে চালক নিহত

» ২ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করে বুলডোজার দিয়ে বালুচাপা দিলো ইসরায়েল

» বিএনপি ক্ষমতায় গিয়ে নিজেদের আখের গুছিয়ে নিয়েছিল: ওবায়দুল কাদের

» চেক প্রতারণার মামলা ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

সংসার চালানোর দায় ও তালগোলের রাজনীতি

 হাসিনা আকতার নিগার : মলি আর অপুর জীবনে সংসারের নিত্যদিনের খরচ এখন মূল চিন্তনীয়। দুই সন্তান আর বাবা মাকে নিয়ে পরিবারের সদস্য সংখ্যা ৬ জন। করোনার পর থেকে দুজনের ইনকাম দিয়ে সংসার আগের মত চালাতে পারছে না মলি। কারণ খরচ বেড়েছে কিন্তু আয় বাড়েনি। অথচ একই পরিমাণ ইনকাম দিয়ে মোটামুটি ছেলে মেয়েদের পড়াশোনা, বাবা মায়ের ওষুধ পত্র, বাড়ি ভাড়া, মাস কাবারি বাজার সদাই সহ যাবতীয় বিষয় মোটামুটি সামলে নিত মলি। আর এখন বিলাসিতা করার কথা চিন্তা তো করাই যায় না। এমনকি কোন বিয়ে বা জন্মদিনের দাওয়াত পেলে মনে হয়, ‘মরার উপর ঘড়ার ঘা।’ ঘরের কাজের সাহায্যকারী রাখার চিন্তা বাদ দিয়ে নিজের কাজ নিজেই করতে হয়। এ অবস্থায় প্রতিদিন বাজার গেলেই চক্কর দিয়ে উঠে মাথা। কোন কিছুর দাম আর কমে না। করোনার মহামারি আর ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধের দোহাই দিয়ে নিত্যদিন বাড়ছে দাম।

 

মলি অপুর সংসারের এ চিত্র এখন বাংলাদেশের সকল নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের ঘরে ঘরে দেখা যায়। দেশের বাজার ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণহীন। নেই কোন মনিটরিং ব্যবস্থা। সব কথায় এক উদাহরণ, উন্নত দেশগুলোতে বাংলাদেশের চেয়ে খারাপ অবস্থা। তবে এ ক্ষেত্রে খারাপের মাত্রাটা কতটুকু তা ব্যখ্যা করার প্রয়োজন বোধ করে না কেউ। বিষয়টা অনেকটা, ‘চোখ থাকিতে অন্ধের মত।’ উন্নত দেশের জনগণকে সে দেশের সরকার আর্থিক অবস্থার ক্যাটাগরি অনুযায়ী সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে  সহায়তা করে থাকে মৌলিক চাহিদা পূরনের জন্য। তাদের প্রতিটি সেক্টরে যে মনিটরিং ব্যবস্থা আছে তা আমাদের নেই। সমস্যা সৃষ্টির আগে জনগণকে সচেতন করে বিভিন্ন পরিকল্পনা প্রনয়ণ করে তা গণমাধ্যমেই জানা যায়। অথচ আমাদের দেশের রাজনৈতিক মারপ্যাঁচে এমনভাবে উদাহরণ দেয়া হয় উন্নত বিশ্বের তা শুনে মনে হয়, সে দেশের লোকরা আমাদের দেশে চলে এলেই ভালো থাকত।

 

কোভিড-১৯ এরপর অর্থনৈতিক ভাবে যে সংকট সৃষ্টি হবে তা সারা বিশ্ব জানত। সে ক্ষেত্রে প্রতিটি দেশের সরকারকে একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতির স্বীকার হতে হচ্ছে তা অস্বীকার করার জো নেই। এর সাথে যোগ হয়েছে রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধ। এসব অস্বাভাবিক পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশের দুর্নীতিবাজরা যে বাজার ব্যবস্থাপনায় অস্থিরতা তৈরি করছে সে বিষয়ে করোনা বা ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধের দোহাই অগ্রহণযোগ্য। আর এদের কারণে সরকারের প্রতি জনগণের যে বিরূপ ধারণা দেখা দিচ্ছে তা বুঝতে হবে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, মন্ত্রী ও দলের নেতাকর্মীদের।

 

বর্তমান সময়ে জনগণের সংসার চালানোই এখন দায়। আর সেখানে দেশের তালগোলের রাজনীতি নিয়ে ভাবনাটা, ‘আদার বেপারীর রাজা খবরের মত’ মনে হয় সাধারণ মানুষের কাছে। আসলে রাজনীতি হলো, ‘রাজার নীতি।’ আর বাংলাদেশের  রাজনীতির বর্তমান অবস্থায় এখন এ কথা শতভাগ সত্য। সরকার দল আওয়ামী লীগে নেতা, কর্মী বা সমর্থক মনে হয় দেশের মোট জনসংখ্যার ও বেশি। আবার বিরোধী দল বলতে এখন কাকে বলা যায় তা একটা জটিল প্রশ্ন। মাঠের রাজনীতিতে বিএনপি নিজেদের সরব করার চেষ্টা করলেও তাদের কাছে জনগণের এজেন্ডা নিয়ে কথা বলার চেয়ে নিজেদের অবস্থান তৈরি করা মুখ্য বিষয়। কারণ বিএনপি এখন নের্তৃত্বহীন একটা দল। বিএনপি সভা সমাবেশে করার চেষ্টা করলেও তারা এবং আওয়ামী লীগ প্রায়ই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছে। যা আগামী নির্বাচনের আগে কোন দলের জন্য হিতকর নয়। পরিতাপের বিষয়  হলো, এক সময় বাংলাদেশের রাজনীতি জনগণের চায়ের কাপে ঝড় তুলতো। আর এখন সে জনগণ মনে করে, তাদের ভোট বা রাজনৈতিক মতামত দলের কাছে মূল্যহীন। কারণ ভোটের জন্য দরকার প্রশাসন ও বিভিন্ন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। অতএব দিনের আয় দিনে করে পরিবার নিয়ে চলতে পারাটাই যথেষ্ট মানুষের জন্য। জিনিসের দাম বাড়ালেও তারা উপায়হীন। তাদের জন্য বলার কেউ নেই।

 

প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের রাজনীতি তার সোনালী অতীত হারিয়ে ফেলছে। কর্মী থেকে নেতার জন্ম হয় না এখন কোন দলেই। রাজনৈতিক আদর্শ বা শিক্ষার চেয়ে অর্থ আর পেশি শক্তি প্রাধান্য পায় দলে। এজন্য দলের ত্যাগী নেতারা বঞ্চিত হয় বিত্তশালীদের দলে অনুপ্রবেশের কারণে। অন্যদিকে নির্বাচন এখন জনগণ করে না এটা আর বুঝতে বাকি নেই সাধারণ মানুষের। প্রশাসনের অবাধ ক্ষমতা। তারা যাকে ভালো মনে করবে তার দিকেই ভোটের পাল্লা ভারী হবে- এ কথার ফলাফল জনগণ দেখেছে বিগত নির্বাচনে।

 

দেশে অবকাঠামোগত ভাবে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু নৈতিকতার উন্নয়ন হচ্ছে না বলে জনগণের সামনে রাজনৈতিক চিন্তাধারাটা তালগোল পাকানোই মনে হয়। এ পরিস্থিতিতে মানুষের কাছে ব্যক্তি ও পারিবারিক চিন্তার বাইরে  আর কিছু নেই ভাবার সুযোগ নেই। কিন্তু সাধারণ মানুষের রাজনৈতিক সম্পৃক্তততা ছাড়া দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে গণতান্ত্রিক ভাবনা প্রকাশিত হয় না তা নানা দেশের ইতিহাসে পরিলক্ষিত হয়। সাংবিধানিকভাবে গণতন্ত্রের কথা বলা হলেও বিশ্বে এখন ‘গণতন্ত্র’ কেবলই একটা শব্দ। যার বাইরে বাংলাদেশ ও নয়। কারণ রাজনৈতিক চিন্তায় ‘সহনশীলতা’ শব্দটি হারিয়ে গেছে।

লেখক: কলাম লেখক।  সূএ: বাংলাদেশ প্রতিদিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com