ভুয়া কল সেন্টার থেকে ফোন ক্রেডিট কার্ডের ওটিপি-সিভিডি কোড দিয়ে টাকা খোয়াচ্ছেন গ্রাহক

মোবাইল ব্যাংকিং খাতে গ্রাহক প্রতারণা নতুন কিছু নয়। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মী সেজে পাসওয়ার্ড চেয়ে প্রতারকচক্র হাতিয়ে নেয় লাখ লাখ টাকা। অভিনব পদ্ধতিতে এবার ক্রেডিট কার্ড থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে প্রতারকচক্র। সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের কল সেন্টার নম্বর ক্লোন করে প্রতিনিধি সেজে ওটিপি ও সিভিডি (কার্ড ভ্যালিডেশন ডিজিট) কোড নম্বর চান চক্রের সদস্যরা। এগুলো দিলেই ক্রেডিট কার্ড থেকে খোয়া যায় টাকা। ভুক্তভোগীদের অভিযোগের ভিত্তিতে এমন কয়েকটি চক্রের সদস্যদের খুঁজছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

 

জাহিদুর রহমান আকন্দ (৫০)। চলতি বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি তার মোবাইল ফোনে আর্থিকপ্রতিষ্ঠান লংকা-বাংলার ক্রেডিট কার্ডের কল সেন্টারের প্রতিনিধি পরিচয়ে কল করেন এক ব্যক্তি। তিনি ক্রেডিট কার্ডটির পাসওয়ার্ড আপডেটের কথা বলেন। কলটি আসে +১(৬৩২)৫ নম্বর থেকে। ক্রেডিট কার্ড আপডেটের কথা বললে জাহিদ সরল বিশ্বাসে কার্ডের সিভিডি (কার্ড ভ্যালিডেশন ডিজিট) কোড নম্বর দেন। মুহূর্তেই সাতবার ট্রানজেকশনের মাধ্যমে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা সরিয়ে নেয় প্রতারক চক্র।

জাহিদুর ছাড়াও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড থেকে প্রতারণার মাধ্যমে ৩০ হাজার টাকা খুইয়ে গত ৬ ফেব্রুয়ারি রমনা থানায় মামলা করেন মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান।

 

তাদের মতো এরকম অসংখ্য ভুক্তভোগী জিডি কিংবা মামলা করা সত্ত্বেও এই ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতি চক্র ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছে।

 

জানা যায়, ফরিদপুর ভাঙ্গার কালামৃধা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. রেজাউল মাতুব্বরের প্রত্যক্ষ মদদে তার বন্ধু দিদার মুন্সি এই ক্রেডিট কার্ড প্রতারণা চক্রের মূলহোতা হিসেবে কাজ করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। চেয়ারম্যান রেজাউল মাতুব্বরের বিরুদ্ধে একটি মাদক মামলা ও চারটি প্রতারণা মামলার তথ্যও রয়েছে পুলিশের কাছে।

 

বিভিন্ন ব্যাংকের গ্রাহকদের ক্রেডিট কার্ডের সিস্টেম আপডেটের কথা বলে ও ওটিপি (One Time Password) নম্বর নিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এই ক্রেডিট কার্ড প্রতারকচক্র। বেশ কয়েক মাস ধরে একাধিক ব্যাংকের একাধিক গ্রাহক এই প্রতারকচক্রের খপ্পরে পড়ে খুইয়েছেন মোটা অংকের টাকা। কয়েকজন ভুক্তভোগী থানায় মামলাও করেছেন।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে ফরিদপুর ভাঙ্গার কালামৃধা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রেজাউল মাতুব্বরের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।

 

কার্ডের মাধ্যমে প্রতারণা করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের বিষয়টি নিয়ে কাজ শুরু করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগ।

ব্যাংকের কল সেন্টারের সঙ্গে মিল রেখে আসে কল
মো. আবু বক্কর সিদ্দিক (৪০)। তার নম্বরে +১৬৪৯১ নম্বর থেকে ফোন করে নিজেকে স্যোশাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের (এসআইবিএল) কর্মকর্তা পরিচয় দেন। পরে বলা হয়- তার কার্ডের নিরাপত্তার জন্য চার ডিজিট থেকে ছয় ডিজিট করা প্রয়োজন। এই কথা বলে ওটিপি পাঠিয়ে সেই কোড জানানোর পরে আবু বক্কর সিদ্দিকের ক্রেডিট কার্ড থেকে নগদ নম্বরে ১০ হাজার টাকা সেন্ড মানি করেন। পরে তিনি প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে গত ১৮ মে অজ্ঞাতপরিচয় আসামিদের বিরুদ্ধে ডেমরা থানায় এজাহার দায়ের করেন।

 

ওটিপি নম্বর দিলেই টাকা উধাও
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের গ্রাহক মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান (৩৮)। গত ৬ ফেব্রুয়ারি +১৬২৩৩ থেকে তার ব্যক্তিগত নম্বরে ফোন করে নিজেকে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের কর্মকর্তা পরিচয় দেন। সিস্টেম আপডেটের কথা বলে লেনদেন করতে পারবেন না বলে জানানো হয় তাকে। পরবর্তীসময়ে তার নম্বরে ওটিপি পাঠানো হয়। ওটিপি কোড দেওয়ার পরে তার অ্যাকাউন্ট থেকে তিন দফায় ১০ হাজার, ৫ হাজার ও ১৫ হাজার করে মোট ৩০ হাজার টাকা সরানো হয়।

 

হাসানুজ্জামানের ধারণা হ্যাকাররা একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র। তিনি রমনা থানায় ১৫/২০ জন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিকে আসামি করে মামলা করেন।

 

সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) ফজলুর রহমান জাগো নিউজকে বলেন, প্রতারক চক্র মোবাইল ব্যাংকিং অফিসের কর্মকর্তার পরিচয় দিয়ে আর্থিক লেনদেনের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে সাধারণ মানুষের ডেবিট-ক্রেডিট কার্ড থেকে প্রতারণা করে টাকা হাতিয়ে নেয়। এ চক্রের একাধিক সদস্য রয়েছে। চক্রের সব সদস্যের সম্মিলিত প্রয়াসে বিকাশ অথবা সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের কর্মকর্তা পরিচয়ে প্রতারণার কাজটি করতো। তাদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

 

জানতে চাইলে ডিবির সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের (উত্তর) উপ-কমিশনার (ডিসি) তারেক বিন রশিদ জাগো নিউজকে বলেন, ক্রেডিট কার্ড প্রতারণার বিষয়ে বেশ কয়েকটি অভিযোগ আমরা পেয়েছি। এসব প্রতারণায় কে বা কারা জড়িত তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জড়িতদের দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনের আওতায় আনা হবে।

 

ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল মাতুব্বরের জড়িত থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, এমন একটি সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। যাচাই-বাছাই চলছে।

সূএ:জাগোনিউজ২৪.কম

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» ২২ এপ্রিল থেকে পরিত্যক্ত চিপসের প্যাকেট-ডাবের খোসা কিনবে ডিএনসিসি

» সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

» মধ্যপ্রাচ্যের সাম্প্রতিক বাস্তবতার দিকে নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

» অনারের মিডরেঞ্জ ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন এক্স৯বি

» ইসলামপুরে মুজিব নগর দিবস পালিত

» ব্র্যাক ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য মানা বে ওয়াটার পার্ক দিচ্ছে এক্সক্লুসিভ অফার

» গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী শহিদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারে সন্তান রফিকুল ইসলাম মিটু

» মালয়েশিয়ায় ২৩ প্রবাসী বাংলাদেশি গ্রেফতার

» বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে : রাষ্ট্রপতি

» বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দসহ পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

ভুয়া কল সেন্টার থেকে ফোন ক্রেডিট কার্ডের ওটিপি-সিভিডি কোড দিয়ে টাকা খোয়াচ্ছেন গ্রাহক

মোবাইল ব্যাংকিং খাতে গ্রাহক প্রতারণা নতুন কিছু নয়। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মী সেজে পাসওয়ার্ড চেয়ে প্রতারকচক্র হাতিয়ে নেয় লাখ লাখ টাকা। অভিনব পদ্ধতিতে এবার ক্রেডিট কার্ড থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে প্রতারকচক্র। সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের কল সেন্টার নম্বর ক্লোন করে প্রতিনিধি সেজে ওটিপি ও সিভিডি (কার্ড ভ্যালিডেশন ডিজিট) কোড নম্বর চান চক্রের সদস্যরা। এগুলো দিলেই ক্রেডিট কার্ড থেকে খোয়া যায় টাকা। ভুক্তভোগীদের অভিযোগের ভিত্তিতে এমন কয়েকটি চক্রের সদস্যদের খুঁজছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

 

জাহিদুর রহমান আকন্দ (৫০)। চলতি বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি তার মোবাইল ফোনে আর্থিকপ্রতিষ্ঠান লংকা-বাংলার ক্রেডিট কার্ডের কল সেন্টারের প্রতিনিধি পরিচয়ে কল করেন এক ব্যক্তি। তিনি ক্রেডিট কার্ডটির পাসওয়ার্ড আপডেটের কথা বলেন। কলটি আসে +১(৬৩২)৫ নম্বর থেকে। ক্রেডিট কার্ড আপডেটের কথা বললে জাহিদ সরল বিশ্বাসে কার্ডের সিভিডি (কার্ড ভ্যালিডেশন ডিজিট) কোড নম্বর দেন। মুহূর্তেই সাতবার ট্রানজেকশনের মাধ্যমে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা সরিয়ে নেয় প্রতারক চক্র।

জাহিদুর ছাড়াও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড থেকে প্রতারণার মাধ্যমে ৩০ হাজার টাকা খুইয়ে গত ৬ ফেব্রুয়ারি রমনা থানায় মামলা করেন মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান।

 

তাদের মতো এরকম অসংখ্য ভুক্তভোগী জিডি কিংবা মামলা করা সত্ত্বেও এই ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতি চক্র ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছে।

 

জানা যায়, ফরিদপুর ভাঙ্গার কালামৃধা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. রেজাউল মাতুব্বরের প্রত্যক্ষ মদদে তার বন্ধু দিদার মুন্সি এই ক্রেডিট কার্ড প্রতারণা চক্রের মূলহোতা হিসেবে কাজ করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। চেয়ারম্যান রেজাউল মাতুব্বরের বিরুদ্ধে একটি মাদক মামলা ও চারটি প্রতারণা মামলার তথ্যও রয়েছে পুলিশের কাছে।

 

বিভিন্ন ব্যাংকের গ্রাহকদের ক্রেডিট কার্ডের সিস্টেম আপডেটের কথা বলে ও ওটিপি (One Time Password) নম্বর নিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এই ক্রেডিট কার্ড প্রতারকচক্র। বেশ কয়েক মাস ধরে একাধিক ব্যাংকের একাধিক গ্রাহক এই প্রতারকচক্রের খপ্পরে পড়ে খুইয়েছেন মোটা অংকের টাকা। কয়েকজন ভুক্তভোগী থানায় মামলাও করেছেন।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে ফরিদপুর ভাঙ্গার কালামৃধা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রেজাউল মাতুব্বরের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।

 

কার্ডের মাধ্যমে প্রতারণা করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের বিষয়টি নিয়ে কাজ শুরু করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগ।

ব্যাংকের কল সেন্টারের সঙ্গে মিল রেখে আসে কল
মো. আবু বক্কর সিদ্দিক (৪০)। তার নম্বরে +১৬৪৯১ নম্বর থেকে ফোন করে নিজেকে স্যোশাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের (এসআইবিএল) কর্মকর্তা পরিচয় দেন। পরে বলা হয়- তার কার্ডের নিরাপত্তার জন্য চার ডিজিট থেকে ছয় ডিজিট করা প্রয়োজন। এই কথা বলে ওটিপি পাঠিয়ে সেই কোড জানানোর পরে আবু বক্কর সিদ্দিকের ক্রেডিট কার্ড থেকে নগদ নম্বরে ১০ হাজার টাকা সেন্ড মানি করেন। পরে তিনি প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে গত ১৮ মে অজ্ঞাতপরিচয় আসামিদের বিরুদ্ধে ডেমরা থানায় এজাহার দায়ের করেন।

 

ওটিপি নম্বর দিলেই টাকা উধাও
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের গ্রাহক মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান (৩৮)। গত ৬ ফেব্রুয়ারি +১৬২৩৩ থেকে তার ব্যক্তিগত নম্বরে ফোন করে নিজেকে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের কর্মকর্তা পরিচয় দেন। সিস্টেম আপডেটের কথা বলে লেনদেন করতে পারবেন না বলে জানানো হয় তাকে। পরবর্তীসময়ে তার নম্বরে ওটিপি পাঠানো হয়। ওটিপি কোড দেওয়ার পরে তার অ্যাকাউন্ট থেকে তিন দফায় ১০ হাজার, ৫ হাজার ও ১৫ হাজার করে মোট ৩০ হাজার টাকা সরানো হয়।

 

হাসানুজ্জামানের ধারণা হ্যাকাররা একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র। তিনি রমনা থানায় ১৫/২০ জন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিকে আসামি করে মামলা করেন।

 

সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) ফজলুর রহমান জাগো নিউজকে বলেন, প্রতারক চক্র মোবাইল ব্যাংকিং অফিসের কর্মকর্তার পরিচয় দিয়ে আর্থিক লেনদেনের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে সাধারণ মানুষের ডেবিট-ক্রেডিট কার্ড থেকে প্রতারণা করে টাকা হাতিয়ে নেয়। এ চক্রের একাধিক সদস্য রয়েছে। চক্রের সব সদস্যের সম্মিলিত প্রয়াসে বিকাশ অথবা সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের কর্মকর্তা পরিচয়ে প্রতারণার কাজটি করতো। তাদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

 

জানতে চাইলে ডিবির সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের (উত্তর) উপ-কমিশনার (ডিসি) তারেক বিন রশিদ জাগো নিউজকে বলেন, ক্রেডিট কার্ড প্রতারণার বিষয়ে বেশ কয়েকটি অভিযোগ আমরা পেয়েছি। এসব প্রতারণায় কে বা কারা জড়িত তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জড়িতদের দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনের আওতায় আনা হবে।

 

ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল মাতুব্বরের জড়িত থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, এমন একটি সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। যাচাই-বাছাই চলছে।

সূএ:জাগোনিউজ২৪.কম

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com