বিএনপির নেতারা হচ্ছে কানকাটা, তাদের কোনো লজ্জা নেই: হানিফ

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, বিএনপির নেতারা হচ্ছে কানকাটা, তাদের কোনো লজ্জা নেই। 

 

আজ  রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতৃবৃন্দ ও চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে দুইদিনব্যাপী বৈঠকের শেষ দিনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, গ্রামাঞ্চলে একটা কথা আছে, এক কান কাটলে রাস্তার পাশ দিয়ে যায়,আর দুই কান কাটলে যায় বাড়ির ওপর দিয়ে। বিএনপি নেতাদের অবস্থা হচ্ছে সেই রকম। তারা হচ্ছে দুই কানকাটা নেতা, তাদের কোনো লজ্জা শরম নেই।

 

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের সমালোচনা করে বিএনপির নেতারা বলেছেন এ চোর ও চোর। কাউকে চোর বলার আগে নিজেদের চেহারাটা আয়নায় একবার দেখুন, আপনাদের মধ্যে চোরের প্রতিচ্ছবি দেখা যায় কি না। কারণ, আপনাদের নেত্রী খালেদা জিয়াকে এতিমের টাকা চুরির দায়ে জেলে যেতে হয়েছে। তারপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দয়ালু ও মহানুভবতায় বাসায় থাকার সুযোগ পেয়েছে।

 

আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির আরেক দণ্ডপ্রাপ্ত নেতা তারেক রহমান, সে তো বড় সন্ত্রাসী ও চোর, চোর হিসেবে আদালতে প্রমাণিত হয়েছে। সেই চোরের দলের নেতারা আবার কিভাবে অন্যদের নিয়ে কথা বলে। আসলে চোরের মায়ের বড় গলা, সেটা হলো বিএনপি।

 

তিনি বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিজয়ী হওয়ার আগে আমাদের (আওয়ামী লীগ) অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। দেশে এখন শান্তি বজায় আছে, এ কারণেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন হচ্ছে। কিন্তু এই উন্নয়ন-অগ্রগতি একটি দলের ভালো লাগে না। জিয়াউর রহমান তথাকথিত মুক্তিযোদ্ধা হলেও ভেতরে ভেতরে তার কর্মকাণ্ড ছিল পাকিস্তানি ভাবধারায়।

হানিফ বলেন, পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশ উন্নয়নে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। এটা বিএনপির পছন্দ হয় না, ভালো লাগে না। শেখ হাসিনার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তাদের গা জ্বালার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিএনপি হচ্ছে পাকিস্তানের ভাবনার সৃষ্টি। বিএনপি দলটি ছিল পাকিস্তানের একমাত্র পরিচালিত দল।  যারা পাকিস্তানের পক্ষ নিয়ে আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল, সেই রাজাকার, আল শামস, আলবদরদের আশ্রয়স্থল পাকিস্তান। স্বাধীনতার  ৫০ বছর পরও বিএনপি জামায়াত পাকিস্তান থেকে সরে আসতে পেরেছে? তারা কিন্তু এখনও পাকিস্তানের ভাবধারায় আছে।

 

তিনি বলেন, নিজামীসহ বিভিন্ন যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির সময় পাকিস্তানের পার্লামেন্টে থেকে নিন্দা প্রস্তাব করা হয়েছিল। পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিল কাদের মোল্লা ও নিজামী মৃত্যুর আগ পর্যন্ত পাকিস্তানের অকুতোভয় সৈনিক ছিল। নিজামী কিন্তু পাকিস্তানের বেসামরিক সর্বোচ্চ খেতাবও পেয়েছিল। এটার মাধ্যমে প্রমাণ করে বিএনপি-জামায়াত পাকিস্তানের ভাবধারার।

 

আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বিএনপি-জামায়াত যে পাকিস্তানের সৈনিক ছিল তাই শুধু নয়, এখনও তারা পাকিস্তানের ভাবধারায় কাজ করে যাচ্ছে। এই কারণে শেখ হাসিনার উন্নয়নের অগ্রগতি বিএনপির পছন্দ হয় না। দেশের মানুষ ভালো থাকুক তারা চায় না, এজন্য উন্নয়ন-অগ্রগতির বাধাগ্রস্ত করতে চায়। এরা চায় দেশের মধ্যে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে সরকার পতন করতে। সরকারকে পতন করতে পারলেই পাকিস্তানি ভাবধারায় দেশের ক্ষমতা দখল করবে, এটা তাদের মূল উদ্দেশ্য। বিএনপি জানে জনগণের ভোটে তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ নেই। কারণ বিএনপি দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসী দল হিসেবে চিহ্নিত। তাই তারা জনগণের ভোট আশা করে না।

 

তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সরকারের পতন করতে বিক্ষোভ করেছে বিএনপি। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেলে দেশের মানুষ কষ্ট পায়, আমাদের সরকার কখনোই চায় না দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাক। আমরা চাই দ্রব্য মূল্য স্থিতিশীল থাকুক, দেশের মানুষ ভালো থাকুক। দ্রব্যমূল্য যেন বৃদ্ধি না পায় এজন্য সরকার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

 

নেতাকর্মীদের উদ্দেশ করে হানিফ বলেন, বিএনপির সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার জন্য আওয়ামী লীগের নেতাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে থাকতে হবে। নেতাকর্মীদের সুসংগঠিত হয়ে আরও শক্তিশালী হতে হবে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ থাকলে বিএনপি-জামায়াত ষড়যন্ত্র করতে মাঠে নামতে পারবে না।

 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহামুদ স্বপন, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আবদুস সবুর, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ, চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাসির উদ্দীন আহম্মদ, সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম পাটোয়ারী দুলাল, চাঁদপুর- ৪ আসনের সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান, চাঁদপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য নুরুল আমিন রুহুল প্রমুখ।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» চিনির উৎপাদন বৃদ্ধি সময়ের দাবি- ধর্মমন্ত্রী

» কৃষি জমি রক্ষায় ভূমি জোনিং ও সুরক্ষা আইনের খসড়া চূড়ান্ত পর্যায়ে – ভূমিমন্ত্রী

» ইসলামপুরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী উদ্বোধন

» বেসিস নির্বাচনে ওয়ান টিমের প্যানেল ঘোষণা

» জয়পুরহাটে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শন -২০২৪

» বোতলজাত সয়াবিনের দাম বাড়ল, কমল খোলা তেলের

» নানার বাড়িতে শিশুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগে ১জন আটক

» নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে: ইসি আলমগীর

» অপপ্রচার রোধে ভারতের সহযোগিতা চাইলো বাংলাদেশ

» উপজেলা নির্বাচনে নেতাদের হস্তক্ষেপ বন্ধে কঠোর নির্দেশনা আ.লীগের : কাদের

উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

বিএনপির নেতারা হচ্ছে কানকাটা, তাদের কোনো লজ্জা নেই: হানিফ

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, বিএনপির নেতারা হচ্ছে কানকাটা, তাদের কোনো লজ্জা নেই। 

 

আজ  রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতৃবৃন্দ ও চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে দুইদিনব্যাপী বৈঠকের শেষ দিনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, গ্রামাঞ্চলে একটা কথা আছে, এক কান কাটলে রাস্তার পাশ দিয়ে যায়,আর দুই কান কাটলে যায় বাড়ির ওপর দিয়ে। বিএনপি নেতাদের অবস্থা হচ্ছে সেই রকম। তারা হচ্ছে দুই কানকাটা নেতা, তাদের কোনো লজ্জা শরম নেই।

 

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের সমালোচনা করে বিএনপির নেতারা বলেছেন এ চোর ও চোর। কাউকে চোর বলার আগে নিজেদের চেহারাটা আয়নায় একবার দেখুন, আপনাদের মধ্যে চোরের প্রতিচ্ছবি দেখা যায় কি না। কারণ, আপনাদের নেত্রী খালেদা জিয়াকে এতিমের টাকা চুরির দায়ে জেলে যেতে হয়েছে। তারপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দয়ালু ও মহানুভবতায় বাসায় থাকার সুযোগ পেয়েছে।

 

আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির আরেক দণ্ডপ্রাপ্ত নেতা তারেক রহমান, সে তো বড় সন্ত্রাসী ও চোর, চোর হিসেবে আদালতে প্রমাণিত হয়েছে। সেই চোরের দলের নেতারা আবার কিভাবে অন্যদের নিয়ে কথা বলে। আসলে চোরের মায়ের বড় গলা, সেটা হলো বিএনপি।

 

তিনি বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিজয়ী হওয়ার আগে আমাদের (আওয়ামী লীগ) অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। দেশে এখন শান্তি বজায় আছে, এ কারণেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন হচ্ছে। কিন্তু এই উন্নয়ন-অগ্রগতি একটি দলের ভালো লাগে না। জিয়াউর রহমান তথাকথিত মুক্তিযোদ্ধা হলেও ভেতরে ভেতরে তার কর্মকাণ্ড ছিল পাকিস্তানি ভাবধারায়।

হানিফ বলেন, পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশ উন্নয়নে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। এটা বিএনপির পছন্দ হয় না, ভালো লাগে না। শেখ হাসিনার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তাদের গা জ্বালার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিএনপি হচ্ছে পাকিস্তানের ভাবনার সৃষ্টি। বিএনপি দলটি ছিল পাকিস্তানের একমাত্র পরিচালিত দল।  যারা পাকিস্তানের পক্ষ নিয়ে আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল, সেই রাজাকার, আল শামস, আলবদরদের আশ্রয়স্থল পাকিস্তান। স্বাধীনতার  ৫০ বছর পরও বিএনপি জামায়াত পাকিস্তান থেকে সরে আসতে পেরেছে? তারা কিন্তু এখনও পাকিস্তানের ভাবধারায় আছে।

 

তিনি বলেন, নিজামীসহ বিভিন্ন যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির সময় পাকিস্তানের পার্লামেন্টে থেকে নিন্দা প্রস্তাব করা হয়েছিল। পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিল কাদের মোল্লা ও নিজামী মৃত্যুর আগ পর্যন্ত পাকিস্তানের অকুতোভয় সৈনিক ছিল। নিজামী কিন্তু পাকিস্তানের বেসামরিক সর্বোচ্চ খেতাবও পেয়েছিল। এটার মাধ্যমে প্রমাণ করে বিএনপি-জামায়াত পাকিস্তানের ভাবধারার।

 

আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বিএনপি-জামায়াত যে পাকিস্তানের সৈনিক ছিল তাই শুধু নয়, এখনও তারা পাকিস্তানের ভাবধারায় কাজ করে যাচ্ছে। এই কারণে শেখ হাসিনার উন্নয়নের অগ্রগতি বিএনপির পছন্দ হয় না। দেশের মানুষ ভালো থাকুক তারা চায় না, এজন্য উন্নয়ন-অগ্রগতির বাধাগ্রস্ত করতে চায়। এরা চায় দেশের মধ্যে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে সরকার পতন করতে। সরকারকে পতন করতে পারলেই পাকিস্তানি ভাবধারায় দেশের ক্ষমতা দখল করবে, এটা তাদের মূল উদ্দেশ্য। বিএনপি জানে জনগণের ভোটে তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ নেই। কারণ বিএনপি দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসী দল হিসেবে চিহ্নিত। তাই তারা জনগণের ভোট আশা করে না।

 

তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সরকারের পতন করতে বিক্ষোভ করেছে বিএনপি। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেলে দেশের মানুষ কষ্ট পায়, আমাদের সরকার কখনোই চায় না দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাক। আমরা চাই দ্রব্য মূল্য স্থিতিশীল থাকুক, দেশের মানুষ ভালো থাকুক। দ্রব্যমূল্য যেন বৃদ্ধি না পায় এজন্য সরকার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

 

নেতাকর্মীদের উদ্দেশ করে হানিফ বলেন, বিএনপির সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার জন্য আওয়ামী লীগের নেতাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে থাকতে হবে। নেতাকর্মীদের সুসংগঠিত হয়ে আরও শক্তিশালী হতে হবে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ থাকলে বিএনপি-জামায়াত ষড়যন্ত্র করতে মাঠে নামতে পারবে না।

 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহামুদ স্বপন, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আবদুস সবুর, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ, চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাসির উদ্দীন আহম্মদ, সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম পাটোয়ারী দুলাল, চাঁদপুর- ৪ আসনের সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান, চাঁদপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য নুরুল আমিন রুহুল প্রমুখ।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com