পরকালে মানুষের অঙ্গ যেভাবে কথা বলবে

মানবদেহের বিভিন্ন অঙ্গকে যেমন রোগব্যাধি থেকে মুক্ত রাখা আবশ্যক, তেমনি সব ধরণের অপকর্ম ও পাপাচার থেকেও মুক্ত রাখা অপরিহার্য। অন্যথায়, হাশরের কঠিন দিনে মানবদেহের প্রত্যেকটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সাক্ষ্য দেবে দেহের বিরুদ্ধে। ব্যক্তির সব অপকর্মের কথা প্রকাশ করে দেহকে জাহান্নামের উপযোগী করবে।

 

পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘আজ আমি এদের (অপরাধীদের) মুখে মোহর মেরে দেব। ফলে, তাদের হাত আমার (আল্লাহর) সঙ্গে কথা বলবে এবং তাদের চরণসমূহ সাক্ষ্য দেবে তাদের কৃতকর্মের’ (সুরা ইয়াসিন: ৬৫)। এ প্রসঙ্গে আরও বর্ণিত হয়েছে, ‘যেদিন তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে তাদের জিহ্বা, তাদের হাত ও তাদের পা তাদের কৃতকর্ম সম্বন্ধে’ (সুরা আন নুর: ২৪)

শুধুমাত্র জিহ্বা, হাত কিংবা পা নয়, কান-চোখ ও অন্তরও সেদিন জিজ্ঞাসিত হবে। মহান আল্লাহ এ প্রসঙ্গে ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যাপারে তোমার জ্ঞান নেই, তার অনুসরণ করো না। নিশ্চয়ই কান, চোখ ও অন্তর—এদের প্রত্যেকটিই জিজ্ঞাসিত হবে।’ (সুরা বনি ইসরাঈল: ৩৬)

 

তাফসিরকারকরা উল্লেখিত আয়াতের দুইটি অর্থ করেছেন। এক. কেয়ামতের দিন কান, চোখ ও অন্তঃকরণ সম্পর্কে তার মালিককে প্রশ্ন করা হবে, তুমি সারাজীবন কী কী শুনেছ? কী কী দেখেছ? কী কল্পনা করেছ আর কোন কোন বিষয়ে বিশ্বাস স্থাপন করেছ? যদি কেউ শরিয়তবিরোধী কাজ-কর্ম করে থাকে, তবে এর জন্য সে ব্যক্তিকে আজাব ভোগ করতে হবে। দুই. এদিন প্রত্যেকের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সাক্ষ্য দেবে। কারণ, আল্লাহ সেগুলোকে প্রশ্ন করবেন। আর আল্লাহর ইচ্ছায় তারা কথা বলতে সমর্থ হবে। কেয়ামতের দিন এটি গুনাহগারদের জন্য অত্যন্ত লাঞ্ছনার কারণ হবে।

 

হাদিস অনুযায়ী, মুমিনের অন্যতম গুণ হচ্ছে জবানের হেফাজত। দুনিয়া ও পরকালের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য জবানের হেফাজতের বিকল্প নেই। তাই হাশরের কঠিন মুহূর্তের ব্যাপারে প্রতিদিন জবানকে সতর্ক করে অঙ্গসমূহ। এ প্রসঙ্গে রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন—

 

প্রত্যহ সকালে অঙ্গসমূহ জবানকে বলে, হে জবান! তুমি আমাদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করো। কেননা তুমি সোজা (ভালো) হয়ে গেলে আমরাও সোজা হয়ে যাব, আর তুমি বাঁকা (মন্দ) হয়ে গেলে আমরাও বাঁকা হয়ে যাব।’ (সুনানে তিরমিজি: ২৪০৭)

 

অঙ্গের সঠিক ব্যবহার করলে অঙ্গগুলো বান্দাকে জান্নাতে নিয়ে যাওয়ার মাধ্যম হবে, আর যদি কেউ এই অঙ্গগুলো গুনাহের কাজে ব্যবহার করে, তবে এই অঙ্গগুলো তাদের জাহান্নামে যাওয়ার কারণ হবে। মানুষ বেশি পরিমাণে জাহান্নামে যাবে মুখ ও লজ্জাস্থানের অপব্যবহারের কারণে। হাদিসে এসেছে, যারা ওই দুটি বস্তুর জামানত নবীজি (স.)-কে দেবেন, তাদের জান্নাতের জিম্মাদার হবেন স্বয়ং রাসুলুল্লাহ (স.)। তাই লজ্জাস্থানের হেফাজত নিশ্চিত করার জন্য আনুষঙ্গিক কাজগুলো থেকে অর্থাৎ জিনার ধারে-কাছেও না যেতে বলা হয়েছে। ‘আর জিনার ধারে-কাছেও যেও না, নিশ্চয় তা অশ্লীল ও নিকৃষ্ট আচরণ।’ (সুরা বনি ইসরাঈল: ৩২)

 

এখানে যৌনাঙ্গ ছাড়াও যেভাবে অন্য অঙ্গগুলোর সংশ্লিষ্টতা থাকে, সে বিষয়ে রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, ‘আদম সন্তানের ভাগ্যে ব্যভিচারের ব্যাপারে লিখিত বিষয় অবশ্যই তারা প্রাপ্ত হবে। তার চোখের জিনা হলো (বেগানা নারীর প্রতি) দৃষ্টিপাত করা, কানের জিনা হলো (শরিয়তবিরোধী) কিছু শোনা, জবানের জিনা হলো (শরিয়তবিরোধী) কথাবার্তা বলা, হাতের জিনা হলো (অন্যায়-অবৈধ কিছু) স্পর্শ করা, পায়ের জিনা হলো অন্যায় (শরিয়তবিরোধী) পথে চলা, কলব অপকর্মের আকাঙ্ক্ষা করে এবং যৌনাঙ্গ তা বাস্তবায়ন করে বা অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করে।’ (রিয়াদুস সালেহিন: ১৬২২)

 

এমনকি সেদিন ত্বকও দেহের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে। অথচ মানুষ এ ব্যাপারে সম্পূর্ণ গাফেল। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘তারা তাদের ত্বককে বলবে, তোমরা আমাদের বিপক্ষে কেন সাক্ষ্য দিলে? ত্বক বলবে, যে আল্লাহ সব কিছুকে বাকশক্তি দিয়েছেন, তিনি আমাদেরও বাকশক্তি দিয়েছেন। তিনিই তোমাদের প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন এবং তোমরা তারই দিকে প্রত্যাবর্তিত হবে।’ (সুরা হামিম আস সাজদা: ২১)

 

সুতরাং বান্দার উচিত ভালো-মন্দ, ন্যায়-অন্যায়, হক-বাতিল ইত্যাদির মাঝে পার্থক্য করে চলা। যারা এ কাজ করে না, মহান আল্লাহ তাদের পশুর চেয়েও অধম বলেছেন। তিনি ইরশাদ করেন, ‘আর আমি সৃষ্টি করেছি দোজখের জন্য জিন ও মানুষ। তাদের অন্তর রয়েছে, তা দিয়ে (হক-বাতিল) বিবেচনা করে না, তাদের চোখ রয়েছে, তা দিয়ে (সত্যকে) দেখে না, আর তাদের কান রয়েছে, তা দিয়ে (ভালো কথা) শোনে না। তারা চতুষ্পদ জন্তুর মতো; বরং তাদের চেয়েও নিকৃষ্টতর। তারাই হলো গাফেল, শৈথিল্যপরায়ণ।’ (সুরা আল আরাফ: ১৭৯)

 

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলোর সদ্ব্যবহার করার এবং পাপ থেকে মুক্ত থাকার তাওফিক দান করুন। আমিন। সূএ:ঢাকা মেইল ডটকম

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» কক্সবাজার-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

» নির্মাণাধীন ভবনে লার্ভা পেলে নির্মাণ কাজ বন্ধ : তাপস

» বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা করল জিম্বাবুয়ে

» চুয়েটের দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় ফের সড়ক অবরোধ

» ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে চায় ভারত

» থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী

» ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

» রাবির ভর্তির বিভাগ পছন্দক্রম ফরম পূরণের তারিখ ঘোষণা

» শুভ জন্মদিন ‘ক্রিকেট ঈশ্বর’

» মন্ত্রী-এমপির স্বজন যারা মনোনয়ন প্রত্যাহার করেনি, সময়মতো ব্যবস্থা: কাদের

উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

পরকালে মানুষের অঙ্গ যেভাবে কথা বলবে

মানবদেহের বিভিন্ন অঙ্গকে যেমন রোগব্যাধি থেকে মুক্ত রাখা আবশ্যক, তেমনি সব ধরণের অপকর্ম ও পাপাচার থেকেও মুক্ত রাখা অপরিহার্য। অন্যথায়, হাশরের কঠিন দিনে মানবদেহের প্রত্যেকটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সাক্ষ্য দেবে দেহের বিরুদ্ধে। ব্যক্তির সব অপকর্মের কথা প্রকাশ করে দেহকে জাহান্নামের উপযোগী করবে।

 

পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘আজ আমি এদের (অপরাধীদের) মুখে মোহর মেরে দেব। ফলে, তাদের হাত আমার (আল্লাহর) সঙ্গে কথা বলবে এবং তাদের চরণসমূহ সাক্ষ্য দেবে তাদের কৃতকর্মের’ (সুরা ইয়াসিন: ৬৫)। এ প্রসঙ্গে আরও বর্ণিত হয়েছে, ‘যেদিন তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে তাদের জিহ্বা, তাদের হাত ও তাদের পা তাদের কৃতকর্ম সম্বন্ধে’ (সুরা আন নুর: ২৪)

শুধুমাত্র জিহ্বা, হাত কিংবা পা নয়, কান-চোখ ও অন্তরও সেদিন জিজ্ঞাসিত হবে। মহান আল্লাহ এ প্রসঙ্গে ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যাপারে তোমার জ্ঞান নেই, তার অনুসরণ করো না। নিশ্চয়ই কান, চোখ ও অন্তর—এদের প্রত্যেকটিই জিজ্ঞাসিত হবে।’ (সুরা বনি ইসরাঈল: ৩৬)

 

তাফসিরকারকরা উল্লেখিত আয়াতের দুইটি অর্থ করেছেন। এক. কেয়ামতের দিন কান, চোখ ও অন্তঃকরণ সম্পর্কে তার মালিককে প্রশ্ন করা হবে, তুমি সারাজীবন কী কী শুনেছ? কী কী দেখেছ? কী কল্পনা করেছ আর কোন কোন বিষয়ে বিশ্বাস স্থাপন করেছ? যদি কেউ শরিয়তবিরোধী কাজ-কর্ম করে থাকে, তবে এর জন্য সে ব্যক্তিকে আজাব ভোগ করতে হবে। দুই. এদিন প্রত্যেকের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সাক্ষ্য দেবে। কারণ, আল্লাহ সেগুলোকে প্রশ্ন করবেন। আর আল্লাহর ইচ্ছায় তারা কথা বলতে সমর্থ হবে। কেয়ামতের দিন এটি গুনাহগারদের জন্য অত্যন্ত লাঞ্ছনার কারণ হবে।

 

হাদিস অনুযায়ী, মুমিনের অন্যতম গুণ হচ্ছে জবানের হেফাজত। দুনিয়া ও পরকালের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য জবানের হেফাজতের বিকল্প নেই। তাই হাশরের কঠিন মুহূর্তের ব্যাপারে প্রতিদিন জবানকে সতর্ক করে অঙ্গসমূহ। এ প্রসঙ্গে রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন—

 

প্রত্যহ সকালে অঙ্গসমূহ জবানকে বলে, হে জবান! তুমি আমাদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করো। কেননা তুমি সোজা (ভালো) হয়ে গেলে আমরাও সোজা হয়ে যাব, আর তুমি বাঁকা (মন্দ) হয়ে গেলে আমরাও বাঁকা হয়ে যাব।’ (সুনানে তিরমিজি: ২৪০৭)

 

অঙ্গের সঠিক ব্যবহার করলে অঙ্গগুলো বান্দাকে জান্নাতে নিয়ে যাওয়ার মাধ্যম হবে, আর যদি কেউ এই অঙ্গগুলো গুনাহের কাজে ব্যবহার করে, তবে এই অঙ্গগুলো তাদের জাহান্নামে যাওয়ার কারণ হবে। মানুষ বেশি পরিমাণে জাহান্নামে যাবে মুখ ও লজ্জাস্থানের অপব্যবহারের কারণে। হাদিসে এসেছে, যারা ওই দুটি বস্তুর জামানত নবীজি (স.)-কে দেবেন, তাদের জান্নাতের জিম্মাদার হবেন স্বয়ং রাসুলুল্লাহ (স.)। তাই লজ্জাস্থানের হেফাজত নিশ্চিত করার জন্য আনুষঙ্গিক কাজগুলো থেকে অর্থাৎ জিনার ধারে-কাছেও না যেতে বলা হয়েছে। ‘আর জিনার ধারে-কাছেও যেও না, নিশ্চয় তা অশ্লীল ও নিকৃষ্ট আচরণ।’ (সুরা বনি ইসরাঈল: ৩২)

 

এখানে যৌনাঙ্গ ছাড়াও যেভাবে অন্য অঙ্গগুলোর সংশ্লিষ্টতা থাকে, সে বিষয়ে রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, ‘আদম সন্তানের ভাগ্যে ব্যভিচারের ব্যাপারে লিখিত বিষয় অবশ্যই তারা প্রাপ্ত হবে। তার চোখের জিনা হলো (বেগানা নারীর প্রতি) দৃষ্টিপাত করা, কানের জিনা হলো (শরিয়তবিরোধী) কিছু শোনা, জবানের জিনা হলো (শরিয়তবিরোধী) কথাবার্তা বলা, হাতের জিনা হলো (অন্যায়-অবৈধ কিছু) স্পর্শ করা, পায়ের জিনা হলো অন্যায় (শরিয়তবিরোধী) পথে চলা, কলব অপকর্মের আকাঙ্ক্ষা করে এবং যৌনাঙ্গ তা বাস্তবায়ন করে বা অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করে।’ (রিয়াদুস সালেহিন: ১৬২২)

 

এমনকি সেদিন ত্বকও দেহের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে। অথচ মানুষ এ ব্যাপারে সম্পূর্ণ গাফেল। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘তারা তাদের ত্বককে বলবে, তোমরা আমাদের বিপক্ষে কেন সাক্ষ্য দিলে? ত্বক বলবে, যে আল্লাহ সব কিছুকে বাকশক্তি দিয়েছেন, তিনি আমাদেরও বাকশক্তি দিয়েছেন। তিনিই তোমাদের প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন এবং তোমরা তারই দিকে প্রত্যাবর্তিত হবে।’ (সুরা হামিম আস সাজদা: ২১)

 

সুতরাং বান্দার উচিত ভালো-মন্দ, ন্যায়-অন্যায়, হক-বাতিল ইত্যাদির মাঝে পার্থক্য করে চলা। যারা এ কাজ করে না, মহান আল্লাহ তাদের পশুর চেয়েও অধম বলেছেন। তিনি ইরশাদ করেন, ‘আর আমি সৃষ্টি করেছি দোজখের জন্য জিন ও মানুষ। তাদের অন্তর রয়েছে, তা দিয়ে (হক-বাতিল) বিবেচনা করে না, তাদের চোখ রয়েছে, তা দিয়ে (সত্যকে) দেখে না, আর তাদের কান রয়েছে, তা দিয়ে (ভালো কথা) শোনে না। তারা চতুষ্পদ জন্তুর মতো; বরং তাদের চেয়েও নিকৃষ্টতর। তারাই হলো গাফেল, শৈথিল্যপরায়ণ।’ (সুরা আল আরাফ: ১৭৯)

 

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলোর সদ্ব্যবহার করার এবং পাপ থেকে মুক্ত থাকার তাওফিক দান করুন। আমিন। সূএ:ঢাকা মেইল ডটকম

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com