ধ্বংসাত্মক হামলার মুখে কিয়েভ

অভিযানের সপ্তম দিনে গতকাল রুশ বাহিনী ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ শহর ও শিল্পকেন্দ্র খেরসন দখল করে নেয়। এরপর তারা সেখান থেকে কিয়েভ শহরের কেন্দ্রস্থল দখলের প্রস্তুতি নেয়। খবরে বলা হয়, সকালে খেরসন দখলের পর রুশ বাহিনী নিজেদের সামরিক বহরকে আরও সুসংহত করে। একই সঙ্গে রুশ বাহিনীর পক্ষ থেকে কিয়েভ শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থানরত সাধারণ নাগরিকদের বাড়িঘর ছেড়ে সরে যেতে বলা হয়।

 

ইউক্রেনের স্থানীয় সময় বিকাল সাড়ে ৪টায় (বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায়) পাওয়া সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, কিয়েভের কেন্দ্রস্থলে বড় মাপের আঘাত হানার জন্য রুশ বাহিনী সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে। এ সময় তারা শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল। আভাস পাওয়া যায়, যে কোনো মুহূর্তে তারা আঘাত হানা শুরু করবে। সূত্র : রয়টার্স, বিবিসি, সিএনএন, আল জাজিরা। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, খেরসন শহর দখল করার পর রুশ সামরিক বহর পূর্ব ও পশ্চিম দিক দিয়ে অগ্রসর হয়ে কিয়েভ শহর পুরোপুরি ঘিরে ফেলেছে। ৬৪ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি রুশ সামরিক বহর শহরের উত্তর দিকে অবস্থান করছিল। স্থল বাহিনীর অগ্রাভিযানের পাশাপাশি এবং বিমান বহর থেকে ছত্রীসেনা নামিয়ে এই শহরটি দখল করা হয়। উত্তরে খারকিভ থেকেও রুশ সামরিক বহর পশ্চিম দিক থেকে আক্রমণের জন্য সেনাদের সহযোগিতা করতে প্রস্ততি নিয়ে রেখেছে। ইউক্রেনের স্থানীয় সময় দুপুর আড়াইটার দিকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, কিয়েভের মূল অবস্থানে ঢুকতে রুশ বাহিনী চূড়ান্ত প্রস্ততি গ্রহণ করছিল। তার আগে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ‘টার্গেট অবস্থান থেকে’ সাধারণ নাগরিকদের কালবিলম্ব না করে নিরাপদ দূরত্বে সরে যেতে বলা হয়। এর ব্যাখ্যায় উল্লেখ করা হয়, রুশ বাহিনী সাধারণ মানুষ এবং শহরের স্থাপনাসমূহের ক্ষতি চায় না বলেই এ আহ্বান জানাচ্ছে। কারণ রুশ বাহিনী এখনো বড় ধরনের কোনো অস্ত্রের ব্যবহার করেনি এবং জনস্বার্থেই তা করতে চায় না। তবে ইউক্রেন সরকারের অনুগত সেনারা দ্রুত আত্মসমর্পণ না করলে তাদের পক্ষে আর ধৈর্য ধারণ করা সম্ভব হবে না। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাসের খবরে আগেই উল্লেখ করা হয়, রুশ সেনারা উচ্চমাত্রার নিখুঁত হামলার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছে। এক্ষেত্রে লক্ষ্যবস্তু হিসেবে ইউক্রেনের নিরাপত্তা সার্ভিস এবং ৭২তম তথ্য ও মনস্তাত্ত্বিক অভিযান  কেন্দ্রকে ঠিক করা হয়।  এর আগে একজন সামরিক বিশেষজ্ঞ বলেন, রাশিয়া খেরসন শহর দখলে নেওয়ার পর ওডেসা ও মিকোলাইভ শহরে নতুন করে অভিযান শুরু করার মতো পথ তৈরি হয়েছে। এতে করে ইউক্রেনের বন্দরব্যবস্থা ভেঙে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইউক্রেনের পূর্ব দিক থেকে মারিওপোল শহরও ঘিরে ফেলেছে রুশ সেনারা। শহরটি দখলে নিলে তা রুশ সেনাদের জন্য ‘সেতু’ হিসেবে কাজ করবে। এর মধ্য দিয়ে রাশিয়ার মূল ভূখন্ড ও ক্রিমিয়ার মধ্যে অবাধে চলাচল করতে পারবে রুশ সেনারা। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে রাশিয়ার সরকারি গণমাধ্যম স্পুতনিক নিউজ জানিয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল সকালে রুশ বাহিনী কৃষ্ণসাগরের গুরুত্বপূর্ণ শহর ও শিল্পকেন্দ্র খেরসনের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে। খেরসনে মেয়র ইগর কলিখায়েভ জানান, শহরের প্রধান  রেলস্টেশন এবং বন্দর রুশ বাহিনীর দখলে চলে গেছে।

 

খবরে বলা হয়, এ পর্যন্ত রাশিয়া যেসব শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে, তার মধ্যে খেরসন সবচেয়ে বড় শহর। এখানে প্রায় ৩ লাখ মানুষের বসবাস।

 

যুদ্ধের পাশাপাশি আলোচনা : যুদ্ধ বিরতির লক্ষ্যে রুশ ও ইউক্রেনিয়ান কর্মকর্তাদের মধ্যে দ্বিতীয় দফার শান্তি আলোচনা গতকাল সন্ধ্যায় শুরু হওয়ার কথা। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিস্তারিত আর কিছু জানা যায়নি। এর আগে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘আমাদের প্রতিনিধি দল আলোচনা চালিয়ে যেতে প্রস্তুত। এতে প্রেসিডেন্ট পুতিনের সহযোগী ভøাদিমির মেদিনস্কি রাশিয়ার পক্ষে নেতৃত্ব দেবেন। উল্লেখ্য, গত সোমবার বেলারুশ-ইউক্রেন সীমান্তের গোমেলে দুই পক্ষের প্রথম দফার বৈঠক হয়। এ দফার আলোচনা কোনো সমঝোতা বা সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়। তবে খবরে মুখপাত্ররা জানান, আগের বৈঠকে দুই  দেশের মধ্যে অস্ত্রবিরতি নিয়ে আলোচনায় মতৈক্য হওয়ার মতো সুনির্দিষ্ট বিষয়গুলো চিহ্নিত করা সম্ভব হয়। দ্বিতীয় দফার আলোচনা বৈঠকে সেই বিষয়গুলো নিয়ে সিদ্ধাতে আসার কথা। এ বিষয়ে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির উপদেষ্টা মিখাইলো পোদোলিয়াক বলেন, আগের বৈঠকের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ইউক্রেনে অস্ত্রবিরতি নিয়ে আলোচনা করা। সেখানে সুনির্দিষ্ট সমাধানে পৌঁছাতে দুই পক্ষ কয়েকটি অগ্রাধিকারের বিষয় চিহ্নিত করে। সূএ:বাংলাদেশ প্রতিদিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» কক্সবাজার-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

» নির্মাণাধীন ভবনে লার্ভা পেলে নির্মাণ কাজ বন্ধ : তাপস

» বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা করল জিম্বাবুয়ে

» চুয়েটের দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় ফের সড়ক অবরোধ

» ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে চায় ভারত

» থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী

» ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

» রাবির ভর্তির বিভাগ পছন্দক্রম ফরম পূরণের তারিখ ঘোষণা

» শুভ জন্মদিন ‘ক্রিকেট ঈশ্বর’

» মন্ত্রী-এমপির স্বজন যারা মনোনয়ন প্রত্যাহার করেনি, সময়মতো ব্যবস্থা: কাদের

উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

ধ্বংসাত্মক হামলার মুখে কিয়েভ

অভিযানের সপ্তম দিনে গতকাল রুশ বাহিনী ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ শহর ও শিল্পকেন্দ্র খেরসন দখল করে নেয়। এরপর তারা সেখান থেকে কিয়েভ শহরের কেন্দ্রস্থল দখলের প্রস্তুতি নেয়। খবরে বলা হয়, সকালে খেরসন দখলের পর রুশ বাহিনী নিজেদের সামরিক বহরকে আরও সুসংহত করে। একই সঙ্গে রুশ বাহিনীর পক্ষ থেকে কিয়েভ শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থানরত সাধারণ নাগরিকদের বাড়িঘর ছেড়ে সরে যেতে বলা হয়।

 

ইউক্রেনের স্থানীয় সময় বিকাল সাড়ে ৪টায় (বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায়) পাওয়া সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, কিয়েভের কেন্দ্রস্থলে বড় মাপের আঘাত হানার জন্য রুশ বাহিনী সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে। এ সময় তারা শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল। আভাস পাওয়া যায়, যে কোনো মুহূর্তে তারা আঘাত হানা শুরু করবে। সূত্র : রয়টার্স, বিবিসি, সিএনএন, আল জাজিরা। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, খেরসন শহর দখল করার পর রুশ সামরিক বহর পূর্ব ও পশ্চিম দিক দিয়ে অগ্রসর হয়ে কিয়েভ শহর পুরোপুরি ঘিরে ফেলেছে। ৬৪ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি রুশ সামরিক বহর শহরের উত্তর দিকে অবস্থান করছিল। স্থল বাহিনীর অগ্রাভিযানের পাশাপাশি এবং বিমান বহর থেকে ছত্রীসেনা নামিয়ে এই শহরটি দখল করা হয়। উত্তরে খারকিভ থেকেও রুশ সামরিক বহর পশ্চিম দিক থেকে আক্রমণের জন্য সেনাদের সহযোগিতা করতে প্রস্ততি নিয়ে রেখেছে। ইউক্রেনের স্থানীয় সময় দুপুর আড়াইটার দিকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, কিয়েভের মূল অবস্থানে ঢুকতে রুশ বাহিনী চূড়ান্ত প্রস্ততি গ্রহণ করছিল। তার আগে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ‘টার্গেট অবস্থান থেকে’ সাধারণ নাগরিকদের কালবিলম্ব না করে নিরাপদ দূরত্বে সরে যেতে বলা হয়। এর ব্যাখ্যায় উল্লেখ করা হয়, রুশ বাহিনী সাধারণ মানুষ এবং শহরের স্থাপনাসমূহের ক্ষতি চায় না বলেই এ আহ্বান জানাচ্ছে। কারণ রুশ বাহিনী এখনো বড় ধরনের কোনো অস্ত্রের ব্যবহার করেনি এবং জনস্বার্থেই তা করতে চায় না। তবে ইউক্রেন সরকারের অনুগত সেনারা দ্রুত আত্মসমর্পণ না করলে তাদের পক্ষে আর ধৈর্য ধারণ করা সম্ভব হবে না। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাসের খবরে আগেই উল্লেখ করা হয়, রুশ সেনারা উচ্চমাত্রার নিখুঁত হামলার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছে। এক্ষেত্রে লক্ষ্যবস্তু হিসেবে ইউক্রেনের নিরাপত্তা সার্ভিস এবং ৭২তম তথ্য ও মনস্তাত্ত্বিক অভিযান  কেন্দ্রকে ঠিক করা হয়।  এর আগে একজন সামরিক বিশেষজ্ঞ বলেন, রাশিয়া খেরসন শহর দখলে নেওয়ার পর ওডেসা ও মিকোলাইভ শহরে নতুন করে অভিযান শুরু করার মতো পথ তৈরি হয়েছে। এতে করে ইউক্রেনের বন্দরব্যবস্থা ভেঙে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইউক্রেনের পূর্ব দিক থেকে মারিওপোল শহরও ঘিরে ফেলেছে রুশ সেনারা। শহরটি দখলে নিলে তা রুশ সেনাদের জন্য ‘সেতু’ হিসেবে কাজ করবে। এর মধ্য দিয়ে রাশিয়ার মূল ভূখন্ড ও ক্রিমিয়ার মধ্যে অবাধে চলাচল করতে পারবে রুশ সেনারা। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে রাশিয়ার সরকারি গণমাধ্যম স্পুতনিক নিউজ জানিয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল সকালে রুশ বাহিনী কৃষ্ণসাগরের গুরুত্বপূর্ণ শহর ও শিল্পকেন্দ্র খেরসনের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে। খেরসনে মেয়র ইগর কলিখায়েভ জানান, শহরের প্রধান  রেলস্টেশন এবং বন্দর রুশ বাহিনীর দখলে চলে গেছে।

 

খবরে বলা হয়, এ পর্যন্ত রাশিয়া যেসব শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে, তার মধ্যে খেরসন সবচেয়ে বড় শহর। এখানে প্রায় ৩ লাখ মানুষের বসবাস।

 

যুদ্ধের পাশাপাশি আলোচনা : যুদ্ধ বিরতির লক্ষ্যে রুশ ও ইউক্রেনিয়ান কর্মকর্তাদের মধ্যে দ্বিতীয় দফার শান্তি আলোচনা গতকাল সন্ধ্যায় শুরু হওয়ার কথা। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিস্তারিত আর কিছু জানা যায়নি। এর আগে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘আমাদের প্রতিনিধি দল আলোচনা চালিয়ে যেতে প্রস্তুত। এতে প্রেসিডেন্ট পুতিনের সহযোগী ভøাদিমির মেদিনস্কি রাশিয়ার পক্ষে নেতৃত্ব দেবেন। উল্লেখ্য, গত সোমবার বেলারুশ-ইউক্রেন সীমান্তের গোমেলে দুই পক্ষের প্রথম দফার বৈঠক হয়। এ দফার আলোচনা কোনো সমঝোতা বা সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়। তবে খবরে মুখপাত্ররা জানান, আগের বৈঠকে দুই  দেশের মধ্যে অস্ত্রবিরতি নিয়ে আলোচনায় মতৈক্য হওয়ার মতো সুনির্দিষ্ট বিষয়গুলো চিহ্নিত করা সম্ভব হয়। দ্বিতীয় দফার আলোচনা বৈঠকে সেই বিষয়গুলো নিয়ে সিদ্ধাতে আসার কথা। এ বিষয়ে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির উপদেষ্টা মিখাইলো পোদোলিয়াক বলেন, আগের বৈঠকের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ইউক্রেনে অস্ত্রবিরতি নিয়ে আলোচনা করা। সেখানে সুনির্দিষ্ট সমাধানে পৌঁছাতে দুই পক্ষ কয়েকটি অগ্রাধিকারের বিষয় চিহ্নিত করে। সূএ:বাংলাদেশ প্রতিদিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com