গণপরিবহনে গাদাগাদি করে নেয়া হচ্ছে যাত্রী

করোনার সংক্রমণ ফের ঊর্ধ্বমুখী। প্রতিদিনই বাড়ছে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ঠেকাতে সরকার ১১ দফা বিধিনিষেধ দিলেও কমছে না সংক্রমণ। এরইমধ্যে দেশে দ্বিতীয় বারের মতো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। রাষ্ট্রীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় সমাবেশে ১০০ জনের বেশিতে নিষেধাজ্ঞাসহ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট ও ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নেগেটিভ সার্টিফিকেট। গণপরিবহনে মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি মানতে বাধ্যতামূলক হলেও অনেক ক্ষেত্রেই উপেক্ষিত হচ্ছে এসব। বাসের আসন সংখ্যা অনুযায়ী যাত্রী পরিবহনের কথা বলা হলেও মানা হচ্ছে না কোনো নিয়মনীতি। যে যেভাবে পারছেন যাত্রী তুলছেন।

 

শুক্রবার সকালে মগবাজার মোড়ে দেখা যায়, বাসের জন্য অপেক্ষা করছেন যাত্রীরা। তাদের অনেকের মুখে নেই মাস্ক। স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই সড়কের উপরে দাঁড়িয়ে আছেন। কয়েক মিনিট পর গাজীপুর পরিবহনের একটি বাস এসে থামে। যাত্রীরা হুড়োহুড়ি করে বাসে উঠেন। সিট খালি নেই। তবুও উঠছেন। চালকের মাস্ক থুতনিতে থাকলেও তার সহকারীর মুখে মাস্ক নেই। তিনি যাত্রীদেরকে ঠেলে ঠেলে ভিতরে নিচ্ছেন। কয়েকজন ভিতরে কোনো খালি জায়গা না পেয়ে হেলপারের সঙ্গে ঝুলতে থাকেন। এদের মধ্যে অনেকেই চাকরি পরীক্ষার জন্য ঢাকায় এসেছেন। চাকরির পরীক্ষা দিতে আসা আমেনা বেগম নামের এক যাত্রী বলেন, রাজধানীর উত্তরায় একটি স্কুলে পরীক্ষার কেন্দ্র পড়েছে। এখন উত্তরা যাবো। সিট খালি কোনো বাস পাচ্ছি না। প্রতিটি বাসেই যাত্রীরা দাঁড়িয়ে ও ঝুলে যাচ্ছেন। কোনো স্বাস্থ্যবিধি নেই। যেন সবাই উৎসব করতে যাচ্ছেন। মহিবুল্লাহ নামের এক যাত্রী বলেন, সরকার সব জায়গায় বিধিনিষেধ দিলেও বাসে এসব কিছু মানা হয় না। সব বাসেই গাদাগাদি করে যাত্রী উঠানো হচ্ছে। কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা যায়, বাসের পূর্ণ আসনে যাত্রী থাকার পরও ডেকে ডেকে যাত্রী উঠাচ্ছেন পরিবহন সংশ্লিষ্টরা। অনেকেই সিট না পেয়ে দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন। কোনো কোনো বাসে দরজায় ঝুলে যাত্রীরা গন্তব্যে রওনা হয়েছেন। তবে সিটে বসে, দাঁড়িয়ে কিংবা ঝুলে যাত্রী পরিবহন করা হলেও যাত্রী কিংবা গণপরিবহন স্টাফরা কেউই মানছেন না স্বাস্থ্যবিধি। অধিকাংশ যাত্রীর মুখে মাস্ক দেখা যায়নি। মাস্ক ছাড়া যাত্রী পরিবহনে বিধিনিষেধ থাকলেও এসবের তোয়াক্কা করছেন না কেউ। উল্টো ডেকে ডেকে ঠাসাঠাসি করে যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে। যাত্রীদের অনেকেই স্বাস্থ্যবিধি মানতে চাইলেও পরিবহন ভোগান্তির কারণে তা উপেক্ষা করছেন। বাংলামোটরে দেখা যায়, কমলাপুরগামী আয়াত পরিবহনের প্রতিটি আসন ভর্তি। যাত্রীরা দাঁড়িয়ে আছেন। কেউ ঝুলছেন। ওয়েবিলের দায়িত্বে থাকা চেকার যাত্রীদের চাপের কারণে ভেতরে প্রবেশ করতে পারেনি। বাধ্য হয়েই চালকে বাস ছেড়ে যেতে বলেন। একই চিত্র দেখা গেছে লাব্বাইক ও হিমাচল পরিবহনে। তবে নিয়ম ভাঙার বিষয়ে একে-অপরকে দোষারোপ করছেন যাত্রী এবং পরিবহন শ্রমিকরা। গাজীপুর পরিবহনের চালকের সহকারী সুমন বলেন, যাত্রীদের চাপ বেশি থাকে। আমাদের কিছু করার থাকেনা। যাত্রীরা না উঠলে আমরা জোর করে নিতে পারি না। অনেক যযাত্রীরা জোর করে বাসে উঠে যান, বাধা দিলেও শোনেন না। যাত্রীদের অভিযোগ, অতি লাভের আসায় নিয়মনিতি মানছেন না বাসের স্টাফরা। তারা যাত্রীদের মাথা গুনে ভাড়া নেয়। বাসের সিট পূর্ণ হয়ে যাত্রীরা দাঁড়িয়ে থাকা শর্তেও বিভিন্ন পয়েন্টে গাড়ি থামিয়ে আরও যাত্রী তুলছে। কেউ তাদের ভয়ে কথা কিংবা প্রতিবাদ করতে পারছেন না। এ নিয়ে যাত্রী ও বাস স্টাফদের মধ্যে প্রায় বাকবিতণ্ডার ঘটনাও ঘটে। এমনকি কখনো কখনো গায়ে হাত তোলেন তারা। এর আগে সরকারের ১১ দফা বিধিনিষেধ জারির পর ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে’ সব আসনে যাত্রী পরিবহনের সিদ্ধান্ত জানিয়েছিল বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি। সমিতির নেতারা জানান, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) মৌখিকভাবে তাদের এ সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত এ নিয়ে কোনো গেজেট প্রকাশিত হয়নি। তবুও সিটের চেয়ে বেশি সংখ্যক যাত্রী নিয়ে চলছে গণপরিবহন। এতে করোনার সংক্রমণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। এদিকে স্বাস্থ্যবিধি না মানায় সংক্রমণ বাড়ছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চলার কারণে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাচ্ছে।

 

এরইমধ্যে ঢাকা শহরের হাসপাতালের শয্যা প্রায় এক তৃতীয়াংশ পূর্ণ হয়ে গেছে। এভাবে সংক্রমণ বাড়লে ঢাকার সব হাসপাতালেও স্থান সংকুলান হবে না। এমন পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্যবিদরা বলছেন, রাজধানীতে এখন সর্বোচ্চ সংক্রমণ চলছে। সরকারের দেয়া বিধিনিষেধ মানাতে জনগণকে সচেতন করার বিকল্প নেই। রাজধানীর গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধির বিষয়ে সরকারকে আরও কঠোর অবস্থান নিতে হবে। গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহন যে কারও জন্য বিপদজনক। সূূএ:মানবজমিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা রাজনৈতিক নয়: প্রধানমন্ত্রী

» রাজধানীর শিশু হাসপাতালের ভবনে আগুন

» শনিবার ২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

» মাদক বিক্রি ও সেবন করার অপরাধে ১০ জন গ্রেফতার

» ‘জীবনে অনেক ভুল করেছি’—হঠাৎ কী হলো পরিণীতির?

» ‘মুস্তাফিজকে কেন পুরো আইপিএল খেলতে দিচ্ছে না বাংলাদেশ’

» কমেছে সবজির দাম, চড়া মাছের বাজার

» বিশেষ অভিযান চালিয়ে মাদকবিরোধী অভিযানে বিক্রি ও সেবনের অপরাধে ২৭ জন গ্রেপ্তার

» জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাসের মৃত্যু

» যে যায় সবুজ অরণ্যে

উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

গণপরিবহনে গাদাগাদি করে নেয়া হচ্ছে যাত্রী

করোনার সংক্রমণ ফের ঊর্ধ্বমুখী। প্রতিদিনই বাড়ছে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ঠেকাতে সরকার ১১ দফা বিধিনিষেধ দিলেও কমছে না সংক্রমণ। এরইমধ্যে দেশে দ্বিতীয় বারের মতো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। রাষ্ট্রীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় সমাবেশে ১০০ জনের বেশিতে নিষেধাজ্ঞাসহ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট ও ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নেগেটিভ সার্টিফিকেট। গণপরিবহনে মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি মানতে বাধ্যতামূলক হলেও অনেক ক্ষেত্রেই উপেক্ষিত হচ্ছে এসব। বাসের আসন সংখ্যা অনুযায়ী যাত্রী পরিবহনের কথা বলা হলেও মানা হচ্ছে না কোনো নিয়মনীতি। যে যেভাবে পারছেন যাত্রী তুলছেন।

 

শুক্রবার সকালে মগবাজার মোড়ে দেখা যায়, বাসের জন্য অপেক্ষা করছেন যাত্রীরা। তাদের অনেকের মুখে নেই মাস্ক। স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই সড়কের উপরে দাঁড়িয়ে আছেন। কয়েক মিনিট পর গাজীপুর পরিবহনের একটি বাস এসে থামে। যাত্রীরা হুড়োহুড়ি করে বাসে উঠেন। সিট খালি নেই। তবুও উঠছেন। চালকের মাস্ক থুতনিতে থাকলেও তার সহকারীর মুখে মাস্ক নেই। তিনি যাত্রীদেরকে ঠেলে ঠেলে ভিতরে নিচ্ছেন। কয়েকজন ভিতরে কোনো খালি জায়গা না পেয়ে হেলপারের সঙ্গে ঝুলতে থাকেন। এদের মধ্যে অনেকেই চাকরি পরীক্ষার জন্য ঢাকায় এসেছেন। চাকরির পরীক্ষা দিতে আসা আমেনা বেগম নামের এক যাত্রী বলেন, রাজধানীর উত্তরায় একটি স্কুলে পরীক্ষার কেন্দ্র পড়েছে। এখন উত্তরা যাবো। সিট খালি কোনো বাস পাচ্ছি না। প্রতিটি বাসেই যাত্রীরা দাঁড়িয়ে ও ঝুলে যাচ্ছেন। কোনো স্বাস্থ্যবিধি নেই। যেন সবাই উৎসব করতে যাচ্ছেন। মহিবুল্লাহ নামের এক যাত্রী বলেন, সরকার সব জায়গায় বিধিনিষেধ দিলেও বাসে এসব কিছু মানা হয় না। সব বাসেই গাদাগাদি করে যাত্রী উঠানো হচ্ছে। কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা যায়, বাসের পূর্ণ আসনে যাত্রী থাকার পরও ডেকে ডেকে যাত্রী উঠাচ্ছেন পরিবহন সংশ্লিষ্টরা। অনেকেই সিট না পেয়ে দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন। কোনো কোনো বাসে দরজায় ঝুলে যাত্রীরা গন্তব্যে রওনা হয়েছেন। তবে সিটে বসে, দাঁড়িয়ে কিংবা ঝুলে যাত্রী পরিবহন করা হলেও যাত্রী কিংবা গণপরিবহন স্টাফরা কেউই মানছেন না স্বাস্থ্যবিধি। অধিকাংশ যাত্রীর মুখে মাস্ক দেখা যায়নি। মাস্ক ছাড়া যাত্রী পরিবহনে বিধিনিষেধ থাকলেও এসবের তোয়াক্কা করছেন না কেউ। উল্টো ডেকে ডেকে ঠাসাঠাসি করে যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে। যাত্রীদের অনেকেই স্বাস্থ্যবিধি মানতে চাইলেও পরিবহন ভোগান্তির কারণে তা উপেক্ষা করছেন। বাংলামোটরে দেখা যায়, কমলাপুরগামী আয়াত পরিবহনের প্রতিটি আসন ভর্তি। যাত্রীরা দাঁড়িয়ে আছেন। কেউ ঝুলছেন। ওয়েবিলের দায়িত্বে থাকা চেকার যাত্রীদের চাপের কারণে ভেতরে প্রবেশ করতে পারেনি। বাধ্য হয়েই চালকে বাস ছেড়ে যেতে বলেন। একই চিত্র দেখা গেছে লাব্বাইক ও হিমাচল পরিবহনে। তবে নিয়ম ভাঙার বিষয়ে একে-অপরকে দোষারোপ করছেন যাত্রী এবং পরিবহন শ্রমিকরা। গাজীপুর পরিবহনের চালকের সহকারী সুমন বলেন, যাত্রীদের চাপ বেশি থাকে। আমাদের কিছু করার থাকেনা। যাত্রীরা না উঠলে আমরা জোর করে নিতে পারি না। অনেক যযাত্রীরা জোর করে বাসে উঠে যান, বাধা দিলেও শোনেন না। যাত্রীদের অভিযোগ, অতি লাভের আসায় নিয়মনিতি মানছেন না বাসের স্টাফরা। তারা যাত্রীদের মাথা গুনে ভাড়া নেয়। বাসের সিট পূর্ণ হয়ে যাত্রীরা দাঁড়িয়ে থাকা শর্তেও বিভিন্ন পয়েন্টে গাড়ি থামিয়ে আরও যাত্রী তুলছে। কেউ তাদের ভয়ে কথা কিংবা প্রতিবাদ করতে পারছেন না। এ নিয়ে যাত্রী ও বাস স্টাফদের মধ্যে প্রায় বাকবিতণ্ডার ঘটনাও ঘটে। এমনকি কখনো কখনো গায়ে হাত তোলেন তারা। এর আগে সরকারের ১১ দফা বিধিনিষেধ জারির পর ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে’ সব আসনে যাত্রী পরিবহনের সিদ্ধান্ত জানিয়েছিল বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি। সমিতির নেতারা জানান, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) মৌখিকভাবে তাদের এ সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত এ নিয়ে কোনো গেজেট প্রকাশিত হয়নি। তবুও সিটের চেয়ে বেশি সংখ্যক যাত্রী নিয়ে চলছে গণপরিবহন। এতে করোনার সংক্রমণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। এদিকে স্বাস্থ্যবিধি না মানায় সংক্রমণ বাড়ছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চলার কারণে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাচ্ছে।

 

এরইমধ্যে ঢাকা শহরের হাসপাতালের শয্যা প্রায় এক তৃতীয়াংশ পূর্ণ হয়ে গেছে। এভাবে সংক্রমণ বাড়লে ঢাকার সব হাসপাতালেও স্থান সংকুলান হবে না। এমন পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্যবিদরা বলছেন, রাজধানীতে এখন সর্বোচ্চ সংক্রমণ চলছে। সরকারের দেয়া বিধিনিষেধ মানাতে জনগণকে সচেতন করার বিকল্প নেই। রাজধানীর গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধির বিষয়ে সরকারকে আরও কঠোর অবস্থান নিতে হবে। গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহন যে কারও জন্য বিপদজনক। সূূএ:মানবজমিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com