ঋতুর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মনও বদলে যায় : প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ। দুই মাস পরপর ঋতু বদলায়। প্রকৃতির সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মনও বদলে যায়। যে কারণে তারা (বিরোধীরা) ভুলে যায় আমরা কী কী উন্নয়ন কাজ করেছি। 

 

আজ (২৫ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) ৫ম জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের প্রথম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আমরা করে দিয়েছিলাম। এখন প্রতিটি বিভাগে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দিচ্ছি। আমাদের দেশে মাতৃ মৃত্যুহার, শিশু মৃত্যুহার বেশি ছিল। মাতৃমৃত্যু কমানোর জন্য বিনা পয়সায় ওষুধ দেওয়া হচ্ছে।

 

কিছু লোক দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় আস্থা রাখতে পারে না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের কিছু ধনী লোক সর্দি-কাশি হলেই বিদেশে চলে যায়। করোনার সময় তারা বিদেশে যেতে না পেরে বাধ্য হয়েই দেশে চিকিৎসা নিয়েছে।

 

তিনি বলেন, পঁচাত্তরে হত্যাকাণ্ডের পরই ইতিহাস বিকৃতি শুরু হয়। বঙ্গবন্ধুর নাম-নিশানা মুছে ফেলার চেষ্টা হয়। বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ও জয় বাংলা স্লোগানও নিষিদ্ধ হয়ে যায়। অবৈধভাবে হত্যা-ক্যু-ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখলের অপচেষ্টা হয়। জাতির পিতার করে দেওয়া সংবিধানও ক্ষত-বিক্ষত করা হয়।

চিকিৎসকদের অবশ্যই ধৈর্য আছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দেশের ডাক্তাররা অতিরিক্ত কাজ করেন, মানুষকে সেবা দেন। আজকে আমাদের দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে।

 

তিনি বলেন, ৭৫ সালে জাতির পিতাকে হত্যার পর দখলের মাধ্যমে ক্ষমতা গ্রহণের পর আর কোনোদিনই শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার পালাবদল হয়নি। ২০০১ নির্বাচনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার সিস্টেম ছিল। আমরা সে সময় শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছি।   ভোটচুরির অপরাধে খালেদা জিয়াকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছিল বাংলাদেশের জনগণ। এরপরে যে নির্বাচন হয় সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে।

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চাই। গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা চাই।

 

সরকারপ্রধান বলেন, এখন সব জায়গায় রিজার্ভ নিয়ে কথা হয়। জাতির পিতা শূন্য রিজার্ভ নিয়ে শুরু করেছিলেন। ৯৬ সালে বিএনপি যখন ক্ষমতা ছাড়ে তখন রিজার্ভ ছিল ২.৫৭ বিলিয়ন ডলার। আওয়ামী লীগ সেটা উন্নীত করেছে। টানা ১৪ বছর ক্ষমতায় থাকায় বাংলাদেশের উন্নতি হয়েছে। করোনার কারণে আমদানি রপ্তানি বন্ধ থাকায় রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলারে উঠেছিল। এখন করোনা না থাকার কারণে আমদানি ও রপ্তানি বেড়েছে। এছাড়া করোনার ভ্যাকসিন কেনা, সেগুলো মানুষকে দিতে ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা, সিরিঞ্জ কেনা, ফ্রিজার ভাড়া করা। এসবের কারণে টাকা খরচ হয়েছে।

 

তিনি বলেন, বিশ্ববাজারে ভোজ্যতেল, জ্বালানি তেল, খাদ্যপণ্যসহ সব জিনিসের দাম বেড়েছে। সঙ্গে বেড়েছে পরিবহন খরচও। তাই সবাইকে সাশ্রয়ী হতে হবে। বিদ্যুৎ, পানি কোনোকিছুর যেন অপচয় না হয়, সেদিকে নজর রাখতে হবে।

 

শেখ হাসিনা বলেন, যত দামই বাড়ুক খাদ্য কিনতে হচ্ছে। ২০০ ডলারের গম ৬০০ ডলারে কিনতে হচ্ছে। ব্রাজিল থেকে শুরু করে যে দেশে পাচ্ছি ভোজ্যতেল কিনতে হচ্ছে। যে কারণে রিজার্ভ কমে গেছে। আমরা শ্রীলংকাকে সহযোগিতা করেছি। আরও অনেক দেশ চেয়েছিল।

 

তিনি বলেন, রিজার্ভ রাখা লাগে কিসের জন্য? যাতে তিন মাসের খাদ্য আমদানি করতে পারি। আমাদের যে রিজার্ভ আছে তা দিয়ে ৫ মাসের খাদ্য আমদানি করতে পারব। তবে যাতে খাদ্য আমদানি করতে না হয়, এক ইঞ্চি জমিও খালি রাখবেন না, উৎপাদন করুন।

বিভিন্ন দেশে পালিয়ে থাকা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের রায় কার্যকর করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, খুনিরা যুক্তরাষ্ট্র-কানাডায় আশ্রয় নিয়ে আছে। তাদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার নিশ্চিত করবোই।

 

শেখ হাসিনা বলেন, কখনো কোনো হত্যাকাণ্ড হলে আমার কাছে যখন বিচারের দাবি করা হয়, তখন আমার মনে হয়-আমার বাবা-মা-ভাইদের হত্যার বিচার পেতে ৩৫ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। তবুও আল্লাহর কাছে শুকরিয়া ও জনগণের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই, তারা ভোট দিয়েছেন বলেই এই হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে পেরেছি।

 

তিনি বলেন, এখনও কিছু খুনির শাস্তি নিশ্চিত হয়নি। একজন খুনি আমেরিকায়, আরেকজন কানাডায়, দুইজন পাকিস্তানে। আরক জনের হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। আমেরিকা একজন খুনিকে লালন-পালন করছে। অবশ্য আমেরিকার আচরণই এরকম। তারপরও আমাদের প্রচেষ্টা আছে, তাদের ধরে এনে যেভাবেই হোক শাস্তি নিশ্চিত করবো। এটাই আমি চাই।

 

স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) সভাপতি অধ্যাপক ডা. এম ইকবাল আর্সলানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এসময় আওয়ামী লীগেরসহ সংগঠনের অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» ‘উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ন হতে পারে’

» ফেনসিডিলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

» দুই বিভাগে ঝড়ো হাওয়ার সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

» গরমে গর্ভবতী নারীরা সুস্থ থাকতে কী করবেন?

» যে দেশে শিঙাড়া-টমেটো সস খাওয়া নিষিদ্ধ

» বাংলাদেশ-কুয়েত কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে সংবর্ধনা

» ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ভ্যানচালকের মর্মান্তিক মৃত্যু

» ইয়াবা ট্যাবলেটসহ শ্যামলী পরিবহনের চালক আটক

» বিশেষ অভিযান চালিয়ে মাদকবিরোধী অভিযানে বিক্রি ও সেবনের অপরাধে ৩৭ জন গ্রেপ্তার

» শপথ নিলেন আপিল বিভাগের ৩ বিচারপতি

উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

ঋতুর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মনও বদলে যায় : প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ। দুই মাস পরপর ঋতু বদলায়। প্রকৃতির সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মনও বদলে যায়। যে কারণে তারা (বিরোধীরা) ভুলে যায় আমরা কী কী উন্নয়ন কাজ করেছি। 

 

আজ (২৫ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) ৫ম জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের প্রথম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আমরা করে দিয়েছিলাম। এখন প্রতিটি বিভাগে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দিচ্ছি। আমাদের দেশে মাতৃ মৃত্যুহার, শিশু মৃত্যুহার বেশি ছিল। মাতৃমৃত্যু কমানোর জন্য বিনা পয়সায় ওষুধ দেওয়া হচ্ছে।

 

কিছু লোক দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় আস্থা রাখতে পারে না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের কিছু ধনী লোক সর্দি-কাশি হলেই বিদেশে চলে যায়। করোনার সময় তারা বিদেশে যেতে না পেরে বাধ্য হয়েই দেশে চিকিৎসা নিয়েছে।

 

তিনি বলেন, পঁচাত্তরে হত্যাকাণ্ডের পরই ইতিহাস বিকৃতি শুরু হয়। বঙ্গবন্ধুর নাম-নিশানা মুছে ফেলার চেষ্টা হয়। বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ও জয় বাংলা স্লোগানও নিষিদ্ধ হয়ে যায়। অবৈধভাবে হত্যা-ক্যু-ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখলের অপচেষ্টা হয়। জাতির পিতার করে দেওয়া সংবিধানও ক্ষত-বিক্ষত করা হয়।

চিকিৎসকদের অবশ্যই ধৈর্য আছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দেশের ডাক্তাররা অতিরিক্ত কাজ করেন, মানুষকে সেবা দেন। আজকে আমাদের দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে।

 

তিনি বলেন, ৭৫ সালে জাতির পিতাকে হত্যার পর দখলের মাধ্যমে ক্ষমতা গ্রহণের পর আর কোনোদিনই শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার পালাবদল হয়নি। ২০০১ নির্বাচনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার সিস্টেম ছিল। আমরা সে সময় শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছি।   ভোটচুরির অপরাধে খালেদা জিয়াকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছিল বাংলাদেশের জনগণ। এরপরে যে নির্বাচন হয় সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে।

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চাই। গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা চাই।

 

সরকারপ্রধান বলেন, এখন সব জায়গায় রিজার্ভ নিয়ে কথা হয়। জাতির পিতা শূন্য রিজার্ভ নিয়ে শুরু করেছিলেন। ৯৬ সালে বিএনপি যখন ক্ষমতা ছাড়ে তখন রিজার্ভ ছিল ২.৫৭ বিলিয়ন ডলার। আওয়ামী লীগ সেটা উন্নীত করেছে। টানা ১৪ বছর ক্ষমতায় থাকায় বাংলাদেশের উন্নতি হয়েছে। করোনার কারণে আমদানি রপ্তানি বন্ধ থাকায় রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলারে উঠেছিল। এখন করোনা না থাকার কারণে আমদানি ও রপ্তানি বেড়েছে। এছাড়া করোনার ভ্যাকসিন কেনা, সেগুলো মানুষকে দিতে ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা, সিরিঞ্জ কেনা, ফ্রিজার ভাড়া করা। এসবের কারণে টাকা খরচ হয়েছে।

 

তিনি বলেন, বিশ্ববাজারে ভোজ্যতেল, জ্বালানি তেল, খাদ্যপণ্যসহ সব জিনিসের দাম বেড়েছে। সঙ্গে বেড়েছে পরিবহন খরচও। তাই সবাইকে সাশ্রয়ী হতে হবে। বিদ্যুৎ, পানি কোনোকিছুর যেন অপচয় না হয়, সেদিকে নজর রাখতে হবে।

 

শেখ হাসিনা বলেন, যত দামই বাড়ুক খাদ্য কিনতে হচ্ছে। ২০০ ডলারের গম ৬০০ ডলারে কিনতে হচ্ছে। ব্রাজিল থেকে শুরু করে যে দেশে পাচ্ছি ভোজ্যতেল কিনতে হচ্ছে। যে কারণে রিজার্ভ কমে গেছে। আমরা শ্রীলংকাকে সহযোগিতা করেছি। আরও অনেক দেশ চেয়েছিল।

 

তিনি বলেন, রিজার্ভ রাখা লাগে কিসের জন্য? যাতে তিন মাসের খাদ্য আমদানি করতে পারি। আমাদের যে রিজার্ভ আছে তা দিয়ে ৫ মাসের খাদ্য আমদানি করতে পারব। তবে যাতে খাদ্য আমদানি করতে না হয়, এক ইঞ্চি জমিও খালি রাখবেন না, উৎপাদন করুন।

বিভিন্ন দেশে পালিয়ে থাকা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের রায় কার্যকর করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, খুনিরা যুক্তরাষ্ট্র-কানাডায় আশ্রয় নিয়ে আছে। তাদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার নিশ্চিত করবোই।

 

শেখ হাসিনা বলেন, কখনো কোনো হত্যাকাণ্ড হলে আমার কাছে যখন বিচারের দাবি করা হয়, তখন আমার মনে হয়-আমার বাবা-মা-ভাইদের হত্যার বিচার পেতে ৩৫ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। তবুও আল্লাহর কাছে শুকরিয়া ও জনগণের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই, তারা ভোট দিয়েছেন বলেই এই হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে পেরেছি।

 

তিনি বলেন, এখনও কিছু খুনির শাস্তি নিশ্চিত হয়নি। একজন খুনি আমেরিকায়, আরেকজন কানাডায়, দুইজন পাকিস্তানে। আরক জনের হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। আমেরিকা একজন খুনিকে লালন-পালন করছে। অবশ্য আমেরিকার আচরণই এরকম। তারপরও আমাদের প্রচেষ্টা আছে, তাদের ধরে এনে যেভাবেই হোক শাস্তি নিশ্চিত করবো। এটাই আমি চাই।

 

স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) সভাপতি অধ্যাপক ডা. এম ইকবাল আর্সলানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এসময় আওয়ামী লীগেরসহ সংগঠনের অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



উপদেষ্টা – মো: মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি। (দপ্তর সম্পাদক)  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com