এখন গরমের মৌসুম। রোদে বাইরে বের হতে অনেকেরই নাজেহাল অবস্থা। ঘামে অসহ্য হয়ে পড়ছে বাইরে চলাফেরা করা। আর এ সময়েই বাড়ে ঘামাচিরও দাপট দেখা যায় অনেকের শরীরে।

একবার ঘামাচি হলে তা কমতে সময় লাগে। সারা শরীর যেমন লালচে ফোস্কায় ভরে যায়, তেমন তাতে ব্যথা-চুলকানিও হয়। তা কমানোর পথ খুঁজতেই হতে হয় নাজেহাল। কেউ দিনে কয়েকবার করে গোসল করেন, কেউ আবার বাজারে বিক্রি হওয়া ঘামাচির রকমারি পাউডার মাখেন। কিন্তু তাতে সাময়িক আরাম হলেও ঘামাচির জ্বালা আবার ফিরে আসে।

যে পাঁচ উপায়ে কমাবেন ঘামাচির যন্ত্রণা

. ঘামাচি কমানোর সবচেয়ে ভাল উপায় হল পরিচ্ছন্ন থাকা। যদি ঘামাচি কমানোর চেষ্টায় অনেক পাউডার মেখে রাতে ঘুমাতে যান, তবে সকালে উঠে তা-ও ভাল ভাবে সাবান দিয়ে গোসল করে পরিষ্কার করে ফেলুন।

. নানা রকম ক্যালাইমিনো লোশন পাওয়া যায় আজকাল। ঘামাচি কমাতে সেসব বেশ কার্যকর। তেমন কিছু ব্যবহার করতে পারেন।

. বারবার গোসল করেন এ সময়ে? গোসলের পানিতে মিশিয়ে নিতে পারেন লেবুর রস কিংবা নিম পাতা ভেজানো পানি। তাহলে দ্রুত আরাম মিলবে ঘামাচির যন্ত্রণা থেকে।

. সুতির পোশাক পরুন। সেই সঙ্গে তা হতে হবে ঢিলেঢালাও। এই সময়ে গায়ের সঙ্গে লেগে থাকা কোনও পোশাক পরলে ঘামাচির যন্ত্রণা আরও বেড়ে যেতে পারে।

. শরীর ভিতর থেকে গরম হয়ে গেলে ঘামাচি বাড়ে। ফলে গ্রীষ্মকালে বেশি করে তরল পান করুন। লেবুর রস, ডাবের পানির মতো পানীয় বেশি করে পান করার অভ্যাস করুন।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

• »   মেঝে পরিষ্কারের সহজ উপায়
• »   কখন ফল খাওয়া উপকারী নয়?
• »   খালি পেটে গাজরের রস খাওয়ার উপকারিতা
• »   ইফতারে স্যালাইন পান করা কি নিরাপদ
• »   কাঁচা ছোলা না সেদ্ধ— কোনটি বেশি উপকারি?
• »   কিছু খাবার বাসি খেতেই বেশি ভালো লাগে কেন?
• »   ‘হাইড্রেটেড’ থাকুন সব সময়
• »   সেহরিতে যেসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিত
• »   ডিমের থেকে বেশি প্রোটিন থাকে যে ৫ শাক-সবজিতে
• »   রূপচর্চায় কোন তেলের কী কাজ